মনে মনে খুঁজছি সুন্দরবন লংমার্চে অংশ নেয়া সে নারীকে,যার সিগারেট খাওয়াকে কেন্দ্র করে অনেক সমালোচনা হয়েছিল বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে।সিগারেট খাওয়াতে আমার সমস্যা নেই,কারন আমিও খাই এটি,যদিও প্রকাশ্যে খাওয়া ৫০ টাকা জরিমানা সমতুল্য একটি অপরাধ।সুন্দরবন রক্ষায় যে কোন যৌক্তিক দাবীর পক্ষে আমি। আসলে জানার খুব ইচ্ছে,সেই লংমার্চে অংশ নেয়া বিপ্লবী মানুষ গুলো এখন কোথায়?সে বিপ্লবী নারী কি এখন মানুষের পুড়ে যাওয়া দেহের কয়লার আগুন দিয়ে সিগারেট ধরাচ্ছেন?অন্যরা কোথায় এখন? তাঁদের কাছে কি মানুষের চেয়ে বন পশু পাখির মুল্য অনেক বেশি? বনের মুল্য যদি বেশি হয়ে থাকে,তবে সারা দেশে এক সময় হাজার হাজার গাছ কাঁটার সময় তারা কোথায় ছিলেন?নাকি হাজার হাজার গাছ কাঁটা পরিবেশ রক্ষায় সহায়ক?
পেট্রল বোমায় পুড়ে যাওয়া মানুষের কয়লা হয়ে যাওয়া শরীর সম্ভবত সিগারেটের ধোয়ায় এখন আর দেখতে পারছেন না বিপ্লবীরা।সারাদেশে জঙ্গি তৎপরতা চোখে পরছেনা তাঁদের। এই মানুষ পোড়ানোর প্রতিবাদে লংমার্চের ইচ্ছে যদি না থাকে,অন্তত ছোট একটি ইভেন্ট এর আয়োজন করতে পারতেন আপনারা।আপনাদের বিপ্লবী ভাব বজায় রাখার জন্য।
রোদেলা প্রকাশনী নিয়ে ইভেন্ট খুব জোরেসোরে করতে পারেন,মুক্তচিন্তা গেলো গেলো, মুক্তচিন্তাকে হত্যা করা হলো,গলার রগ ফুলিয়ে চিৎকার পারমানেট ইভেন্ট আয়োজকদের।কিন্তু মানবতা যে পেট্রল বোমায় পুড়ে যাচ্ছে,এ নিয়ে একটু কাশি দেয়ার শব্দও করেন না প্রখ্যাত ইভেন্টবাজ পারভেজ আলম রা। এই মুহুর্তে রোদেলা প্রকাশনী দেশের প্রধান সমস্যা নয় শিয়াল পন্ডিতরা।
ফ্লাসব্যাক ১৯৭১-৭৫
* স্বাধিনতার পরাজিত শক্তিদের আত্মগোপন,বিভিন্ন অপতৎপরতা
* বিপ্লবীদের শ্রেনী শত্রু নিধন, একমাত্র শ্রেনী শত্রু আওয়ামী লীগ।রাজাকাররা শ্রেনী শত্রু নয়। হলে শ্রেষ্ঠ রাজাকাররা এখন জেলে থাকতো না,তাদের হাড্ডিও থাকতো না মাটির নীচে।মিশে যেত মাটির সাথে।
অবশেষে খুঁজে পাওয়াঃ
সুন্দরবনে বসে আছে তিনটি প্রানী। একটি শিয়াল,একটি ছাগল,একটি বানর।একই স্থানে তিনদিকে মুখ করে।আশ্চর্য তাদের লেজগুলো একটির সাথে আর একটি মিশে আছে।লেজে লেজে ঘষা দিচ্ছে, এক ধরনের ইংগিত এই লেজে ঘষাঘসি।ইংগিত পেয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে হুংকার দিচ্ছে।লেজ নেড়ে জানান দিচ্ছে, ঠিক আছে চলুক এভাবেই।
৪৯টি মন্তব্য
আবু জাকারিয়া
আর কত নিরীহ মানুষকে কয়লায় জ্বলে পুড়ে মরতে হবে? আর কত মানুষ মরলে এই হত্যাযজ্ঞ বন্ধ হবে? আমরা স্বাধীন দেশে বাস করছি, কিন্তু মানুষের জীবনের স্বাধীনতা, মানুষের অধিকারের স্বাধীনতা এখনও পাইনি।
জিসান শা ইকরাম
আমাদের সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য আমরা শত্রুকে আপন ভাবি,আপনকে ভাবি শত্রু।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
এই সব সুবিধাবাদীদের চিহ্নিত করায় ধন্যবাদ।এরা টাকার বিনিময়ে কাজ করে দেশপ্রেমে এরা বিমুখ। -{@
জিসান শা ইকরাম
এবং এদের লেজ একসাথেই থাকে।
প্রহেলিকা
এতে করে বোঝা গেলো মানুষের চেয়ে গাছের মুল্য তাদের কাছে অনেক বেশি। লং মার্চ করার জন্য এখন আর তাদের পকেটের পয়সা খরচ করতে চায় না, কি হবে তাতে মানুষ মরলেই কি কিন্তু গাছদের বাঁচাতে হবে কারন সেই গাছগুলোতে টাকা ধরে। পাতা নয় সব চকচকে নোট।
রোদেলা প্রকাশনি বন্ধের ব্যাপারে হেফাজত আল্টিমেটাম দেয় কিন্তু এতো মানুষ পুড়ে মরছে তখনো তাদের মুখ থেকে আইট্টা কলা বের করে নাই। বসে বসে কলা পুরাটাই খাইছে আর পিছনের লেজ নাড়াইছে।
জিসান শা ইকরাম
অনেক কথা বলার ছিলো পোষ্টে।
তাদের কাছে গাছ মুল্যবান,মানুষ না।
একটি বইয়ের কারনে হেফাজত যদি বই মেলা পন্ড করে দিত,আগুন দিয়ে মানুষ পুড়তো,তখন কিন্তু এই ইভেন্ট আয়োজকরা সরকারের চরম ব্যার্থতার জন্য গলাবাজি করতো। প্রতিরোধে এগিয়ে আসতো না।
হয়ত এদের সম্মিলিত সে মহাপরিকল্পনা নষ্ট হয়ে গিয়েছে।
প্রহেলিকা
তারা সব সময় এমন কিছুর জন্যেই অপেক্ষায় থাকে, বায়ু নির্গমনের গন্ধ একবার নাকে গেলেই হইছে এই ইভেন্ট জংগীদের, ইভেন্টের পর ইভেন্ট দিবে কিন্তু মানুষ পোড়ার গন্ধ তাদের আবার সয়ে যায়।
এসব নিয়ে আসলে কথা বলতে গেলেই মুখ থেকে এমনিতেই গালি বেরিয়ে আসে। যেমন কুকুর তেমন মুগুর দিতে হয়।
ফাতেমা জোহরা
প্রহেলিকা ভাইয়ার সাথে পুরোপুরি একমত (y)
জিসান শা ইকরাম
ফাতেমা জোহরা,আপনিও লিখছেন এদের ভন্ডামির বিরুদ্ধে।ধন্যবাদ আপনাকে।
জিসান শা ইকরাম
সত্যি বলেছেন আপনি।
ইচ্ছে থাকলেও মুখ খারাপ করতে পারিনা।
লীলাবতী
দুয়ে দুয়ে চার মিলে যাচ্ছে।তাইতো বলি যারা পরিবেশ আন্দোলনের জন্য কত কষ্ট করে লং মার্চ করলেন,বর্তমানে তারা চুপ।সমস্ত দেশের অরাজকতার বিরুদ্ধে তারা কিছুই বলছেননা।এদের কাছে পোড়া মানুষের চেয়ে সুন্দরবনের বানরের মুল্য মনে হচ্ছে বেশি।
জিসান শা ইকরাম
এদের কাছে পোড়া মানুষের চেয়ে সুন্দরবনের বানরের মুল্য মনে হচ্ছে বেশি। (y)
এই সব ইভেন্টবাজ আর বিপ্লবীদের সুন্দরবনের বানরের কাছেই পাঠিয়ে দেয়া উচিৎ।
হিলিয়াম এইচ ই
আমরা স্বাধীন ভাবলেই হাসি আসে।
জিসান শা ইকরাম
আমরা এখন জিম্মি অবস্থায় আছি।
খেয়ালী মেয়ে
কিছু সুযোগসন্ধানী মানুষ আছে যারা সাধারন মানুষের জীবনগুলোকে তুচ্ছ খেলনা বানিয়ে যাচ্ছেতাই খেলে যায়–বোমার আঘাতে উড়িয়ে দিতে পুড়িয়ে দিতে তাদের বিবেকে বাঁধে না–এরা এদের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য কখনো পাতালতার জন্য যেমন মায়া দেখায়, ঠিক তেমনি আবার স্বার্থ উদ্ধারের জন্য হিংস্র জানোয়ারও হয়ে যায়….এদের প্রয়োজনেই এরা দেখা দেয়, অন্য সময় না–
জিসান শা ইকরাম
ভালো বলেছেন আপনি।
এরা নিজেদের স্বার্থের বেলায় একজোট থাকে,জনগন এদের কাছে কিছুই না।
এরা হিংস্র জানোয়ার।
সীমান্ত উন্মাদ
এরা হাপিস হয়ে গেছে, নিজেরদের সুবিধা লুটে নিয়ে।
বোমায় পোড়া মানুষদের নিয়ে কাজ করলেতো নিজেদের পকেট ভর্তি করতে সুবিধা পাবে না। তাই মানবতার এই পরাজয়ের সময় এরা লুকিয়ে থাকবেই কারনটা আর কিছুই নয় এদের লেবাসের উপরে থাকে সুযোগসন্ধানী আরেক লেবাস।
জিসান শা ইকরাম
‘ এরা হাপিস হয়ে গেছে, নিজেরদের সুবিধা লুটে নিয়ে।
বোমায় পোড়া মানুষদের নিয়ে কাজ করলেতো নিজেদের পকেট ভর্তি করতে সুবিধা পাবে না।’ খুবই ভালো একটি মন্তব্য করলেন এরা খুবই সুযোগসন্ধানী।
ছাইরাছ হেলাল
উচু নাকে মানুষ পোড়া গন্ধ পৌছায় না।
শুধু ভুক্তভোগীরাই জ্বালা বহন করে চলে দিনান্তে।
জিসান শা ইকরাম
উচু স্তরের মানুষ এরা এরপর আবার উচু নাক। মানুষ পোড়া গন্ধ না পৌছানোরই কথা।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
এরা হচ্ছে পশ্চিমা পৃষ্ঠপোষকতায় লালিতপালিত, গৃহপালিত সমাজকর্মী।মনিবের ইশারায় এদের কর্মকান্ড চলে।
এসব লংমার্চ করে বেড়ানো একজনকে গতবছর প্রশ্ন রেখেছিলাম, চল্লিশ হাজার গাছ কেটে ফেলা হলো তোমাদের কোন ভুমিকা নেই কেনো?
যথোপযুক্ত কোন উত্তর পাইনি।
এদের গলার আওয়াজ বরাবরই বন্ধক রাখা থাকে পশ্চিমা শাসকগোষ্ঠির হাতে।
জিসান শা ইকরাম
এদের জামাত শিবির রাজাকারদের বিরুদ্ধে কথা বার্তা খুন ক্ষীন
প্রতিবাদও ক্ষীন
কিন্তু লীগের পান থেকে চুন খসলে আর রক্ষা নেই।
চল্লিশ হাজার গাছ কাটায় পরিবেশের উপকার হয়েছে মনে হয়,একারনে এদের প্রতিবাদ নেই।
মারজানা ফেরদৌস রুবা
ক্ষীন এজন্য যে, পশ্চিমা শক্তি জামাত শিবির রাজাকারদের ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে দেখতে চায়। প্রকাশ্যে তারা যতোই জঙ্গীবাদের বিরোধী বলে ভাব দেখাক, মুলতঃ এ অঞ্চলে জঙ্গীবাদের বিস্তৃতি ঘটাতে পারলে, তাদের ঘাটি গাড়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে।
পুঁজিবাদী বিশ্ব ব্যবস্থায তাদের হয়ে এ কাজটি করে যাচ্ছে পশ্চিমা সুবিধাভোগী এ গোষ্ঠীটি। এক্ষেত্রে এখন হাসিনা সরকার তাদের পথের কাঁটা, আর তাই পেট্রোলবোমাবাজদের বিরুদ্ধে কোন বয়ান না থাকলেও হাসিনা সরকারের পান থেকে চুন খসলেই যেনো আর রক্ষা নেই।
জিসান শা ইকরাম
আপনি সমাজ,দেশ,আন্তর্জাতিক রাজনীতি নিয়ে বেশ স্বচ্ছ ধারনা পোষন করেন।শ্রদ্ধা আপনার প্রতি।সুবিধাভোগী এ গোষ্ঠীটির প্রয়োজন একটি দুর্বল সরকার।এতে তাদের স্বার্থ উদ্ধার হয়। একারনেই শক্ত অবস্থানে থাকা কোন সরকারকে তারা পছন্দ করেনা।
স্বপ্ন নীলা
যে জ্বলছে আগুনে সেই বুঝতে পারছে আর বুঝতে পারছে তার পরিবার —। কেউ কথা রাখছে না ভাইয়া — কেউ না
হায়রে কিছু স্বার্থপর মানুষ !! দেশ প্রেম শুধু কথায় হয় না, কাজ করে দেখাতে হয় অন্তর দিয়ে
সুযোগ সন্ধানীরা সর্বকালে একই রকম ভাইয়া
সুন্দর একটি শিক্ষণীয় লেখায় +++++++++++
জিসান শা ইকরাম
এমন মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে……
‘যে জ্বলছে আগুনে সেই বুঝতে পারছে আর বুঝতে পারছে তার পরিবার —।’
ব্লগার সজীব
সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করা হয় এক স্থান হতে,আমার তেমন মনে হয়।আর এসব নিয়ন্ত্রণ করে রাজাকার গোষ্ঠি।
জিসান শা ইকরাম
আপনার চিন্তা উপেক্ষা করার মত নয়।
আদিব আদ্নান
লেজের গিট্টু খুবই শক্ত মনে হচ্ছে।
জিসান শা ইকরাম
খুবই শক্ত,বিচ্ছিন্ন হবার নয়।
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
রোদেলা প্রকাশনী জিনিসটা আসলে কি সেটাই জনিনা। তাই, নো কমেন্ট।
জিসান শা ইকরাম
এবারের বই মেলায় রোদেলা প্রকাশনী একটি অনুবাদ বই প্রকাশ করেছিলো।
বইয়ের নাম ‘ নবী মুহাম্মদের (স.) ২৩ বছর ‘।
এ বইয়ের বিষয়ে বিভিন্ন ইসলামী সংগঠন আপত্তি জানিয়ে আসছিলেন বিধায় সরকার রোদেলার ষ্টলটি বন্ধ করে দেন।
এ বই নিয়ে মেলা প্রাঙ্গণে একটি নাশকতার আশংকা করেছিলেন সরকার।
বন্ধ করা নিয়ে ইভেন্ট আয়োজন করেছেন আবার যারা সব সময় ইভেন্ট আয়োজনের জন্য অপেক্ষা করেন তারা।
এই হচ্ছে সংক্ষেপে রোদেলা উপখ্যান।
খবরের লিংক দেখতে পারেন এখানে > http://www.jugantor.com/current-news/2015/02/16/221755
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
বইটা কি নিয়ে বিতর্কিত? সরকার কি বইটা ব্যান করছে? বই ব্যান করলেই তো হয়, প্রকাশনীর কি দোষ? ব্যান করলে অবশ্য ব্যাবসা আরো ভালোই হবে…
আগুন রঙের শিমুল
বিপ্লব এখন হাটুর কাছে লুঙ্গি তুলে বসে বসে চায়ে ডুবায়া বেলা বিস্কুট খায় দাদা 😀
চা শেষ হৈলে কানে গোজা কারিকর বিড়ি ধরাইব :p
জিসান শা ইকরাম
হা হা হা হা হা , মজা পাইলাম 😀
খসড়া
সব মানবতাবাদীদের কলিজা ক্রস ফায়ারেই পোড়ে পেট্রলবোমায় সুখ নিদ্রা আসে।
জিসান শা ইকরাম
অবাক হতে হয়,এদের মানুষ পোড়ানোতে কোন কষ্ট নেই।
নীলাঞ্জনা নীলা
সব লেজ এক স্থানে।
জিসান শা ইকরাম
হ্যা সবার লেজই এক স্থানে।
অরণ্য
জিসান ভাই, পড়লাম এবং পড়ছি। নিজেদের জিম্মিদশাও টের পাচ্ছি। কিন্তু কি কি যেন মিলিয়ে ফুঁসে উঠতে পারছি না। পারিনি। 🙁
জিসান শা ইকরাম
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার ছায়াও নেই কারো মাঝে এখন আর
তাই ফুঁসে উঠতে পারছি না আমরা কেউই।
স্বপ্ন
একটি ঘন্টার জন্যও যদি এই বিপ্লবীরা পেট্রল বোমায় মানুষ পুড়িয়ে হত্যার বিরুদ্ধে রাস্তায় নামতেন,তাহলেও এদেরকে নিরপেক্ষ ভাবা যেত।
জিসান শা ইকরাম
এদের নিরপেক্ষ ভাবার আর কোন কারণ নেই।
শুন্য শুন্যালয়
কতো কতো নতুন রোগের নাম ইদানিং জানতে পারছি। এক একটা ভাইরাস আতংকে অস্থির হচ্ছি। ইভেন্ট ভাইরাস ইবুলা ভাইরাসের থেকেও বেশি আতংকের। যাদের ধোঁয়া প্রীতি আছে তাদের কাছ থেকে ধোঁয়ার বিরুদ্ধে ইভেন্ট বা লম্বা মার্চ আশা করাটা একটু কেমন যেন হয়ে গেলো না!!!
জিসান শা ইকরাম
অবশ্য সুশীল প্রাণীদের দুর্দিন আরম্ভ হল মনে হচ্ছে।
শিশির কনা
এরাই সুশীলের আড়ালে রাজাকার জামাতের পক্ষে কাজ করে।
জিসান শা ইকরাম
এদের প্রধান শত্রু কখনোই জামাত রাজাকার ছিল না।
মেহেরী তাজ
এদের নিয়ে এমন ভাবে ভাবিনি কখনো দাদা।মানুষের চেয়ে গাছ এদের আপন। আবার সে গাছ যদি কাটে জামাত ইসলাম,এদের তখন প্রতিবাদ থাকেনা।
জিসান শা ইকরাম
একমত মন্তব্যের সাথে।