মনির হোসেন মমি

পৃথিবী বিয়োগে আগ পর্যন্তও আমি বলব আমি কেবলি "মানুষ"
জীবন বাজি রেখে ভালবাসতে জানি "মা মাটি মানুষ'কে।

  • নিবন্ধন করেছেনঃ ১০ বছর ৭ মাস ১৮ দিন আগে
  • পোস্ট লিখেছেনঃ ৫০৮টি
  • মন্তব্য করেছেনঃ ৯১০০টি
  • মন্তব্য পেয়েছেনঃ ৮৪৪১টি
প্রিয় পোস্টঃ ২৩টি
সর্ব শেষ সর্ব বেশ তালকে তাল তিলকে তিল নয় কোন উল্টো কারনে অকারনে রেখো সামজ্জস্য। কবিতা না পদ্য গল্প না গদ্য হউক না জানা অল্প অল্প তবুও লেখা চাই দৃঢ় কপ্ল। ভাষার মাঝে আমি নই বিজ্ঞ অজ্ঞতা জানার আগ্রহে হবো অভিজ্ঞ তোমরা লিখবে লিখুনির ভাজেঁ ভাজেঁ আমি শুধু তীক্ষ্ন দৃষ্টিতে  জ্ঞান করব আহরণ। লজ্জিত লজ্জা [ বিস্তারিত ]

প্রজম্মের ঋণ শোধ০৫

মনির হোসেন মমি ৮ আগস্ট ২০১৪, শুক্রবার, ০৮:৩৭:০৬অপরাহ্ন গল্প, মুক্তিযুদ্ধ ২০ মন্তব্য
প্রায়ই মা ছেলের কথা জমে উঠে পাল্টা পাল্টি।মা শুধু স্বাধীনতার সংগ্রামের পক্ষে ছেলে স্বাধীনতার গৌরবময় অর্জনকে মেনে সকল দল মতের উর্ধে নতুন প্রজম্মনের মত প্রকাশ করছেন। -দেশ স্বাধীন হয়েছে আজ বহু বছর হলো এখনও এ দেশের মানুষ অকৃজ্ঞই রয়ে গেল।সর্বস্তরের জনগণ এখনও বঙ্গ বন্ধুকে জাতির পিতা হিসাবে মানতে নারাজ।এর জন্য আইন করতে হয়েছে। ছেলে এবার [ বিস্তারিত ]

প্রজম্মের ঋণ শোধ০৪

মনির হোসেন মমি ৫ আগস্ট ২০১৪, মঙ্গলবার, ১২:০৫:৪১অপরাহ্ন গল্প, মুক্তিযুদ্ধ ১৬ মন্তব্য
পটকা ফুটানো ছেলে পোলেদের প্রচন্ড ফুটানো পটকার শব্দে হঠাৎ মা বলে চিৎকার দিয়ে ঘুম থেকে জেগে উঠে সূর্য্য রাত তখন দুটো ঢাকা শহরের প্রতি পাড়ায় পাড়ায় চলছে বিজয় দিবসকে বরণ করে নেবার আয়োজন।সূর্য্য রোজীর এক মাত্র বাপ হারানো মুক্তি যোদ্ধার সন্তান।আজ বিজয় দিবস ১৬ই ডিসেম্ভর তাইতো গত রাত হতেই উৎসবে মাতাল দেশ, দেশের নতুন প্রজম্মরা।কিছুক্ষণের [ বিস্তারিত ]
একটি জীবন যা পৃথিবীতে এক বারই জম্ম নেয় সেই জীবনে থাকে হাসি-কান্না সুখ-দুঃখের একটি অধ্যায় যা মৃত্যু অবধি এর সমাপ্তি।সেই জীবনটি যদি অকালেই ঝড়ে যায় জীবনে এর চেয়ে বেদনার হিস্ট্রি আর কি হতে পারে...... -হে..লো। -কে?ছোট মিয়া। -হ্যা...মা -তুই কেমন আছিস বাপ? -ভালো মা...তোমরা কেমন আছো? -আর কইছ না,তোমার ছোট ছেলে হোসেন যে দুষ্টু হয়েছে [ বিস্তারিত ]
বিস্ব বাসী একটু তাকাও দেখো, কি ভাবে জ্বলছে আগুন ধ্বংস হচ্ছে প্রার্থনালয় আশ্রয় স্হল মৃত্যুর দুয়ারে আমি এক অনাথ শিশু। বিস্ব বাসী একটু তাকাও আমারি মতন শত শত শিশু জম্মেছি এই পবিত্র ফিলিস্হিনী বয়সের বিচারে যাদের নেই বর্ণ নেই ধর্ম। বিস্ব বাসী একটু তাকাও আমি তোমাদেরই আগত নতুন প্রজম্ম প্রাত্যুষে কর্ণে প্রচন্ড শব্দে ঘুম ভাঙ্গে [ বিস্তারিত ]
কে কখন কি ভাবে এই বিষাক্ত বিষ ধুমপানে আসক্ত হয়েছে তা বলতে না পারলেও আমার মনে হয় এমনি এমনি বন্ধুদের দেখা দেখিতেই হয়ে যায় আসক্ত।অনেকটা সঙ্গ দোষে অনেকটা সমাজ রক্ষার্থে ধীরে ধীরে আসক্তের চরম পর্যায়ে একটা সময় পৌছে যায়।আমি যে বিষয়ের উপর লিখছি আমি নিজেও এই আসক্তের বাহিরে নই, শুধু আমি কেনো হিসাব করলে ডক্টরদের [ বিস্তারিত ]
খবর পেয়ে কেরামত মাওলা ঢাকা থেকে গ্রামে আসেন যুদ্ধের কিছু ম্যাসেজ নিয়ে।ছেলের লাশের পাশে বসে কিছু ক্ষণ বাক রুদ্ধ এরপর নয়নের জলে ছেলের পবিত্রতার গোছল করান।পৃথিবীর সব চেয়ে ভারী বস্তু পিতার কাধে ছেলের লাশ।ধর্মীয় নীতিতে সমাধি করা হয় নিজস্ব কবর স্হানে। বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান এর গ্রেফতারের পূর্বে ২৬শে মার্চের প্রথম প্রহরে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।পরিকল্গপিত গণহত্যার মুখে সারাদেশে শুরু হয়ে যায় প্রতিরোধযুদ্ধ; জীবন বাঁচাতে প্রায় এক থেকে দেড় কোটি মানুষ পার্শ্ববর্তী ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করেন। পাকিস্তানী সামরিক বাহিনীর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর), ইস্ট পাকিস্তান পুলিশ, সামরিক বাহিনীর বাঙ্গালী সদস্য এবং সর্বোপরি বাংলাদেশের স্বাধীনতাকামী সাধারণ মানুষ দেশকে পাকিস্তানী সামরিক বাহিনীর কব্জা থেকে মুক্ত করতে কয়েক মাসের মধ্যে গড়ে তোলে মুক্তিবাহিনী। গেরিলা পদ্ধতিতে যুদ্ধ চালিয়ে মুক্তিবাহিনী সারাদেশে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীকে ব্যতিব্যস্ত করে তোলে। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশ ভারতের কাছ থেকে অর্থনৈতিক, সামরিক ও কূটনৈতিক সাহায্য লাভ করে। ২৬ শে মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর পক্ষে আওয়ামী লীগের নেতা জনাব আব্দুল হান্নান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন। তার পর দিন মেজর জিয়াউর রহমান কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র দখল করেন এবং সেখান থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর পক্ষে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।এই ঘোষণা শুনেই বাংলাদেশের সাধারণ জনতা বুঝতে পারে যে দেশ স্বাধীন এবং এখন লক্ষ্য হচ্ছে বিজয় অর্জন। দেশবাসী যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করে।সেই মুক্তিবাহিনীর এক জন সক্রিয় সদস্য ছিলেন কেরামত মাওলা সে তার গ্রামে গড়ে তুলেন মুক্তিবাহিনী একটি দল। প্রায় হাজার খানেক গ্রামের পাশ্ববর্তী গ্রামের সহজ সরল বলবান,ভঙ্গুর ছেলেদের নিয়ে গড়ে তোলেন। আহত ছেলেটির পরিচয় জানতে চান কেরামত মাওলা।ছেলে হারানোর পর মানষিক ভাবে সে ভেঙ্গে পড়ে এখন দুশ্চিন্তা মেয়ে রোজীকে নিয়ে যে ভাবে গ্রামের পাশ্ববর্তী গ্রামের মেয়েরা রাজাকার আল বদরদের সহযোগিতায় পাকিদের মনোরঞ্জনের অন্ন হচ্ছে তাতে করে মেয়ের প্রতি এমন দুশ্চিন্তা আসবে স্বাভাবিক।তা ছাড়া কেরামত মাওলা মাওলানা হবার সুবাদে পাকিদের নজরে এখনও সে পাকিদের সহদোর হিসাবে চিহ্নিত কখন যে তার আসল পরিচয় "মুক্তিবাহিনী সংগঠিত নেতা" পরিচয় পেয়ে যান পাকিরা বলা মুসকিল।তাই কেরামত মাওলা মেয়েকে আহত ছেলেটির কাছে সপে দেবার মনে মনে চিন্তা করে ফেলেন।কিন্তু আর যাই হোক ছেলেরতো পরিচয় লাগবে।পাড়া পরশী না হউক নিজের মনকে কি বুঝ দিবেন এক জন অপরিচত ছেলের কাছে মেয়েকে তুলে দিয়েছেন।এমন লজ্জাষ্কর কথা শুনার চেয়ে আগেই পরিচয় জেনে নেন।আহত ছেলেটিকে ডাকার পূর্বে মেয়ে রোজীর সাথে কথা বলেন বাবা কেরামত মাওলা। -মা রে,আমি কিছু কথা বলব তুমি তোমার মতামত জানাবা। -কি এমন কথা যে আমার [ বিস্তারিত ]

এলো মেলো জীবন

মনির হোসেন মমি ১৬ জুলাই ২০১৪, বুধবার, ১০:২৬:১২পূর্বাহ্ন একান্ত অনুভূতি, কবিতা ১২ মন্তব্য
এলো মেলো জীবন আমার গভীর রাত জাগা দু’নয়নে ভাসে ভোরের শিশিঁরে ন্যায় উজ্জ্বল স্বপ্নগুলো দিনের আলোর রস্মিতে হয় ভস্মিভূত। জম্মিনি আমি মূখে সোনার চামচ নিয়ে যেন পিতৃ গৃহে না চাইতেই হবে স্বপ্নপূরণ মাটির ভক্ষনে আগাছার ন্যায় বেড়ে উঠা এ জীবন শুণ্যতার মরুভূমি। এলো মেলো জীবন আমার পরিবারে সদস্য সংখ্যায় আমিই প্রথম বাঙ্গালী সমাজ সংসারে খেটে [ বিস্তারিত ]
গভীর অন্ধকারে বাশ ঝাড়ে লুকিয়ে থাকা সুজন ছোট্র শিশুটিকে নিয়ে ভয়ার্ত মনে এ দিক সে দিক তাকাচ্ছে হঠাৎ চোখে তার টর্চের তীক্ষ্ন আলোর রস্মি ভয় পায়িয়ে দেয়।তবু সে সেখানে স্হির টর্চের আলো আবারও সুজনের চোখ বরাবর সুজনের হাত শিশুটির মুখ চেপে রেখেছে যাতে সে কোন শব্দ না করে ।লাইটের আলো সরতে যতক্ষণ ততক্ষণে কয়েকজন অস্ত্রাধারী [ বিস্তারিত ]

প্রজম্মের ঋণ শোধ ০১

মনির হোসেন মমি ১১ জুলাই ২০১৪, শুক্রবার, ১১:৫৮:২২পূর্বাহ্ন গল্প, মুক্তিযুদ্ধ ২৭ মন্তব্য
আকাশে বজ্রপাত,সু সু বাতাসের শব্দ,জানালায় টুস টাস কি যেন কঠিন পদার্থের আঘাত। রোজী জানালা খুলতেই জানালার কাচঁগুলো ঝড় ঝড়িয়ে পড়ে গেল। বাতাসের তীব্র গতি মাথায় রাখা ঘুমটার ওড়নাটা উড়ে গেল।কাগজ দিয়ে ভঙ্গুর জানালাটার ছিদ্রটি বৃথাই বন্ধ করার চেষ্টায় হঠাৎ চোখঁ পড়ে দূরে…এমন ঝড়ো হাওয়ায় কয়েক জন অস্ত্রধারী মিলিটারী একজন যুবককে পিছনে হাত বেধে চোখেঁ কালো [ বিস্তারিত ]
দুটি  নিউ ব্রান্ডের টেক্সির মধ্যে থেকে ছোটন সহ কিছু স্পেশাল পোষাকদারী লোক বেরিয়ে ভাইয়ের বাসায় ঢুকেন।কার্পেটে সাজানো ভাইয়ে বিশাল বৈঠক খানায় অবস্হান নেন তারা।ছোটনের ভাইয়ের পরিবারের সাথে বেশ অন্তরঙ্গ সম্পর্ক ছিল বেশ আগে থেকেই তাই সে অন্দর মহলে ভাবীর সাথে আড্ডা মারছে।ভাই সবে মাত্র সাওয়ার সেরে তোয়ালে ভেজাঁ চুল শুখানোর চেষ্টায় ছোটনকে দেখে ভাইয়া তাকে [ বিস্তারিত ]
আমি ঘুড়েছি চড়কা যে ভাবে ঘুড়ে আমিও ঘুড়েছি সেই ভাবে ব্লগের এ বাড়ী ঐ বাড়ী নেই নেই কোথাও নেই শান্তি নেই, কথা বলার অধিকার নেই নেই যুক্তিকতার ধারে কাছে সকলেই কেমন যেন পর পর মনে হয় আমি যেন কোন এক ভিন দেশী ভিন গ্রহের বাসিন্দা আর সবাই যেন ব্লগগুলোর জম্মদাতা ডিপজলের ডায়লগের মতন কমেন্টস করেন [ বিস্তারিত ]
বন্ধু তোমায় মনে পড়ে সেই নেংটো কালের বন্ধু আমরা আজ তুমি কোথায় শান্তিতে ঘুমিয়ে আছো মাটির কবরে। বন্ধু তোমায় মনে পড়ে শৈশবে স্কুল পালানোর গল্প কলেজে উঠে ভালবাসার খোজেঁ অল্প অল্প পিছু নেয়া কোন এক রমণীর টানে। বন্ধু তোমায় মনে পড়ে সকালে পড়া হারাইন্নার পুকুরে তুমি আমি সে ছিল একাগ্রচিত্ত্বে পাড়টিতে দাড়িয়ে কখন ফিরি দু'জনের [ বিস্তারিত ]
যাক না গোল্লায় দেশটা মরে মরুক আমজনতা খোজেঁও পাবে নাকো আমার লেশটা আমিই চালাই আমার স্বাধীন দেশটা। আমি চিনি আমি সব জানি আমজনতার হাড় হাড্ডির সব খবর রাখি একটা সমস্যার আড়ালে টেনে আনি আরেকটা বে মালুম আম জনতা ভূলে যাবে আগেরটা। সাগরের জল শুকিয়ে রুনিকে দিলাম বিসর্জন কালো বিড়ালের রহস্যাটা গেলো সব চুকে তারেককে মেরে [ বিস্তারিত ]
ঈদ যে কারোর জন্য আনন্দের বার্তা বয়ে আনে।মমির জন্য আসছে ঈদের দিনটি ছিল বেদনা এবং আনন্দের মাঝা মাঝি।আর কয় দিন পরই ঈদুল ফিতর।সেই জন্য মার্কেটগুলোতে ঈদেরঁ কেনা কাটার দুম পড়েছে।মমি এবার তেমন কিছুই  ক্রয়ে আগ্রহ দেখাচ্ছে না হয়তো মনে আষাঢ়ের মেঘ জমেছে।আজ সারাক্ষণ শুধু একই ভাবনা কি কিনব কার জন্য কিনব যার জন্য কেনার কথা [ বিস্তারিত ]

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ