
“প্রকৃতিকে ভালোবাসি, প্রকৃতির সাথে থাকতে ভালো লাগে, প্রকৃতির সব বণ্যপ্রাণী ও পাখি যেন আমার নিজ সন্তান, শখের ছবিয়াল হয়ে ওদের পিছু ছুটে বেড়াই, তাই আমি এই সুন্দর প্রকৃতিকে ভালোবাসি, তুমিও ভালোবাসো।
সুন্দর এ কটি লাইন শামীম চৌধুরী ভাই উনার ব্লগ প্রোফাইলে লিখেছেন, এতেই উনার পরিচিতি পাওয়া যায় যে অন্য প্রকৃতি প্রেমিক, উনিই আমাদের সোনেলার একমাত্র পক্ষিরাজ তথা পাখি বিশারদ।
শুধু কি পাখি, উনি বন্য পাখি, বন্য জন্তুরও সম্পর্কে সমূহ জ্ঞান রাখেন বলেই প্রায় সময়েই উনার কামান (ক্যামেরা) নিয়ে দেশ বিদেশে পাড়ি জমান শুধু মাত্র প্রকৃতিকে নিজের এবং নিজ কামানে ধারণ করার জন্য।
ব্যাক্তিগত ভাবে উনি আমার কাজিন হলেও অনেকদিন পর আমার এক বাল্যবন্ধুর কল্যানে যোগাযো স্থাপিত হয় এবং বয়সে বড় হলেও ব্লগ গুরু হিসাবে উনি আমাকে সম্মান করে ভাইজান সম্বোধন করেন, এক সময় উনার পাখির ছবি দেখে দেখে আমি বিভিন্ন প্রশ্ন করতাম পাখি সম্পর্কিত, বলতাম শুধু ছবি নয়, তাদের জীবনাচরণ সম্পর্কেও লিখেন, এতে উনি উৎসাহিত হয়ে লিখতেন, জানাতেন, একদিন বললাম, ভাই ফেইসবুকে শুধু বন্ধুরা জানবে আপনার এই কালেকশন সম্পর্কে, আসুন আমাদের সোনেলা ব্লগে, এইখানে দেশ বিদেশের প্রচুর পাঠক জানবে আপনার কালেকশন সম্পর্কে।
উনি আগ্রহ প্রকাশ করলে আমি একাউন্ট খুলে সব বুঝিয়ে দিলাম, এরপর উনার ব্লগে প্রথম পোস্ট ছিলো দুধরাজ বা শাহ বুলবুলি নিয়ে, উনার দুধরাজের ছবি দেখেই আমি প্রথম প্রেমে পড়েছিলাম এই পাখিটির।
২০১৯ সালের ২৩শে এপ্রিল উনি ব্লগে পোস্ট করেন, আজ থেকে ১ বছর ৪ মাস ১২ দিন আগে জয়েন করেছেন ব্লগে, পোস্ট করেছেন ১০০টি, মন্তব্য করেছেন ১৭৯৩টি, মন্তব্য পেয়েছেন ২২০৫টি।
এমনই আমাদের শামীম ভাই, উনি ব্লগে জয়েন করার পর থেকে উনার সব সংগ্রহ ব্লগে সবার সাথে শেয়ার করতেই আছেন এবং ভবিষ্যতে উনি করবেনও।
শামীম ভাইয়ের প্রথম ক্লিক যা বড় ভাইয়ের ড্রয়িংরুমের শোভা বর্ধন করছে এখনো।
বার্ড সোসাইটির উনি একজন কর্মকর্তা, ব্যাক্তি জীবনে উনি নামকরা ব্যবসায়ী, উনার প্রথম হাতে খড়ি হয় সদ্য প্রয়াত উনার বড় ভাইয়ের হাত ধরে, উনার মরহুম বড় ভাই মেজর (অবঃ) হামীম আলী চৌধুরী, ফটোগ্রাফীতে যিনি হান্ডালা হামীম নামে পরিচিত উনার ঐকান্তিক ইচ্ছায় আজ আমাদের শামীম ভাই পাখি বিশারদ হয়ে উঠেছিলেন।
শামীম চৌধুরী ভাইয়ের আজ শততম পোস্ট দিলেন সোনেলা ব্লগে, তার শততম পোস্ট হলো ” সোনেলায় আমি, আমার সোনেলা (সোনেলার জন্ম মাস) ” এই লেখাতেও ব্লগের প্রতি উনার ভালোবাসার প্রকাশ করছেন বিনম্র ভাবে।
আসুন আমরা সবাই মিলে শামীম ভাইয়ের শততম পোস্টের জন্য অভিনন্দন জানাই।
শামীম ভাই আপনার শততম পোস্টের জন্য ফুলেল শুভেচ্ছা, শুভকামনা এবং অভিনন্দন। আরও বেশি বেশি লিখুন যেন খুবই দ্রুততার মধ্যেই আপনার দ্বিশততম পোস্টের শুভেচ্ছা পোস্ট দিতে পারি।
সোনেলা পরিবার আপনার ভালোবাসা অকুণ্ঠচিত্তে স্মরণ করছে আজ।
৬৬টি মন্তব্য
আরজু মুক্তা
অভিনন্দন শামীম ভাই।
আপনি ব্লগে না থাকলে এতো পাখি সম্পর্কে অজানায় থেকে যেতো। শুভকামনা,। সবসময় ভালো থাকবেন।
ইঞ্জা
সত্যি তাই আপু, শামীম ভাইয়ের কারণেই আমরা অনেক পাখি চিনতে পারছি।
শামীম চৌধুরী
আপনি যদি সেতু বন্ধন না হতেন তবে আমার পক্ষে সম্ভব ছিলো না আমরা সংগ্রহে পাখিগুলি আমার সম্মানিত পাঠকদের সামনে তুলে ধরতে।
ভাল থাকুন ভাইজান।
ইঞ্জা
আপনিও ভালো থাকবেন ভাই।
শামীম চৌধুরী
আপু
আপনার সুন্দর মন্তব্য যখন পাই তখন নিজেকে স্বার্থক একজন ফটোগ্রাফার হিসেবে মনে হয়। মনে হয় আমার পরিশ্রম সফল হতে চলছে। আমার বন্ধু ও পাঠকরা আমার কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ তারা প্রশসংসা করছে। আপনার ভালোবাসা ও সহযোগিতা আমাকে আরো সামনের দিকে নিয়ে যাবে বলে আামার বিশ্বাস। অভিনন্দন জ্ঞাপন পোষ্টে আমাকে অভিনন্দন জানানোতে কৃতজ্ঞ রইলাম।
শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
ভালো থাকুন সবসময়।
সৌবর্ণ বাঁধন
অভিনন্দন প্রকৃতিপ্রেমীকে।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ দাদা।
শামীম চৌধুরী
কৃতার্থ রইলাম সুহৃদ।
প্রদীপ চক্রবর্তী
প্রাণডালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন শ্রদ্ধেয় শামীম,দাদা।
পাখি নিয়ে দাদার লেখনী তা তো তুলনা হয় না।
উনার লেখার ভক্ত আমি।
.
সাধুবাদ জানাই শ্রদ্ধেয় ইঞ্জা দাদাকে শততম পোস্টেরর শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।
ইঞ্জা
সত্যি দাদা, উনার তুলনা উনি নিজেই, ধন্যবাদ অনিঃশেষ দাদা।
শামীম চৌধুরী
আমি কৃতজ্ঞ দাদাভাই।
আপনারা সঙ্গে ছিলেন বলেই আজ আমার পক্ষে সম্ভব হয়েছে শততম পোষ্টটি দেবার। যার পুরা কৃতিত্ব আমার ব্লগের ভাই বোন ও পাঠক বন্ধুরা। আপনি সবসময় আমার যে কোন ছবি ও লেখায় যেভাবে সমর্থন ও সাহস দিয়ে আসছেন আমৃত্যু তা কামনা করি।
ভাল থাকবেন দাদাভাই।
শুভ কামনা রইলো।
ধন্যবাদ জ্ঞাপনের জন্য অন্তরে গেঁথে থাকবেন।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
অফুরন্ত অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা শততম পোস্টের জন্য। পাখি ভাইয়ের সম্পর্কে কিছুটা জানলাম আপনার কল্যাণে। ওনার উত্তরোত্তর সাফল্য ও সমৃদ্ধি কামনা করছি। আমি নিজেও পাখিতে মুগ্ধ তাই ওনার জন্য পাখি গুলোকে দেখা, চেনা , তাদের সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরে খুব ভালো লাগে। ঈশ্বর ওনার মঙ্গল করুন। আপনাদের দুই ভাইয়ের জন্য শুভ কামনা রইলো। আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ তার জন্য এতো সুন্দর করে শুভেচ্ছা পোস্ট উপহার দেবার জন্য
ইঞ্জা
অফুরন্ত ধন্যবাদ আপু, সত্যি শামীম ভাইয়ের তুলনা উনি নিজেই, উনার কারণেই আমরা পাখি চিনছি।
উনার জন্য যা বলেছি তা খুবই কম, উনি তুলনাহীন।
শামীম চৌধুরী
শ্রদ্বেয়া দিদিভাই,
প্রথমেই আপনার প্রতি রইলো অকৃত্রিম ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা। আপনার ভালোবাসা মাখানো মন্তব্যগুলি যখন আমার কোন ছবি বা লেখায় দেখি তখন আমি আপ্লুত হয়ে পড়ি। আমার কাজ করার আগ্রহ আরো বেড়ে যায়। মনে হয় আমি যদি কাজ না করি তবে আমার ভালোবাসার ও শ্রদ্ধার মানুষগুলি অনেক কিছু থেকেই বঞ্চিত হবে। তাদের বঞ্চিত করার অধিকার আমার নাই। আমার কাজ ও লেখা কতটুকু সৃজনশীল তা নির্নয়ের মাপকাঠি আপনাদের হাতে। আর সেই মাপকাঠি দিয়ে আপনি বরাবর আমাকে সমর্থন দিয়ে আসছেন। সাহস জুগাচ্ছেন। যতটুকু ভালবাসা ও শ্রদ্ধা আপনার কাছ থেকে পেয়েছি তার ঋন শোধ করার মতন ক্ষমতা আমার নেই। তবে আজীবন আমার ভালোবাসা ও আদর রবে অবিরাম।
ভালো থাকবেন দিদিভাই।
সুন্দর মন্তব্য দেবার জন্য ধন্যবাদ দেবো না।
দিলাম এক ঝুড়ি লাল গোলাপের শুভেচ্ছা।
সুপর্ণা ফাল্গুনী
ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন শুভ কামনা রইলো। লাল গোলাপের শুভেচ্ছা খুব ভালো লাগলো। 😍😍
কমলিনী
পক্ষী বিশারদ সেলিম আলী মহাশয়ের দু একটি লেখা পড়বার সৌভাগ্য হয়েছিল। আজ শ্রদ্ধেয় শামীম বাবুর লেখা সম্পর্কে জেনে খুব ভালো লাগলো। ভবিষ্যতে ওনার লেখা পড়বার অপেক্ষায় রইলাম…
শামীম চৌধুরী
অনেক অনেক খুশী ও আপ্লুত হলাম দিদি। সালিম আলী স্যার আমার অদেখা গুরু। উনার কাজ দেখেই আমি বার্ড ফটোগ্রাফীতে আসি। আপনার সহয়োগিতা ও ভালোবাসা আমাকে অনেক দূর নিয়ে যাবে বলে আমার বিশ্বাস।
সু্ন্দর মন্তব্য আমাকে আরো কাজ করার আগ্রহ বাড়িয়ে দিলো
শুভ কামনা রইলো।
কমলিনী
আপনাদের ভরসা আমার সম্পদ… শুভেচ্ছা জানবেন…
ইঞ্জা
ধন্যবাদ দিভাই, শামীম ভাইয়ের লেখা “মামাকে দেখতে যায়’ পর্ব এখনো চলছে যা আপনাদের দেশের অভয়ারণ্যে নিয়ে, আগামীতে নিশ্চয় পড়তে পারবেন।
কমলিনী
নিশ্চয়ই পড়বো…
ইঞ্জা
হ্যাপি রিডিং
খাদিজাতুল কুবরা
শামীম ভাইয়াকে অভিনন্দন জানাচ্ছি শততম পোস্টের মাইলফলক ছোঁয়ায়।
সেই সাথে ইঞ্জা ভাইয়াকে ধন্যবাদ শামীম ভাইয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত জানার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
আমি তো নতুন এসেছি শামীম ভাইয়ার পোস্টগুলো আমি পড়ি এবং খুব ভালো লাগে প্রকৃতি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারি।
শামীম চৌধুরী
অাপনার মন্তব্যে যানপরণাই আনন্দিত হলাম। শত শত নক্ষত্রদের সন্ধান পেয়েছি সোনেলায়। তার মাঝে আপনিও এক নক্ষত্র। দোয়া করবেন যেন আপনাদের সহানুভূতি ও ভালোবাসায় একসঙ্গে বাকি দিনগুলি কাটাতে পারি।
শুভ কামনা রইলো।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ আপু, শামীম ভাইকে নিয়ে যা লিখেছি, তার চেয়েও বেশি গুণী মানুষ উনি, দোয়া করবেন উনার জন্য।
খাদিজাতুল কুবরা
নিশ্চয়ই দোয়া করি সমমনা সকল ব্লগারদের জন্য।
ইঞ্জা
আমীন
উর্বশী
শততম পোস্টের জন্য শামীম ভাইকে অভিনন্দন। সব লেখা পড়ার সৌভাগ্য হয়নি আমার এখনো। অল্প কিছুদিন হলো সোনেলার বাগানে এলাম। তবে পড়ে নেয়ার চেষ্টা করবো সময় করে। আজ তার সোনেলাকে নিয়ে লেখা পড়ার সুযোগ হয়েছে,অনেক কিছুই জানা হলো।আগামী লেখার অপেক্ষায় শুভ কামনা।
শামীম চৌধুরী
আপনার মন্তব্যে আমি আপ্লুত। যে ভাবে আমাকে সম্মানিত করলেন তার মূল্য যেন ধরে রাখতে পারি সেই দোয়া করবেন।
শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
ভালো থাকুন বৈশ্বিক এই করোনাকালে।
ইঞ্জা
আপু শামীম ভাইয়ের তুলনা উনি নিজেই, পাখি সম্পর্কে অগাধ জ্ঞান, উনার জন্য দোয়া করবেন।
শামীম চৌধুরী
এম, ইঞ্জা ভাই সম্পর্কে আমার কাজিন হলেও উনি আমার জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন আমার সকল কাজের একজন সমর্থক ও উৎসাহদাতা হিসাবে। উনার লেখায় প্রকাশ পেয়েছে যে, উনি আমার জীবনের একটি অংশ। ব্লগে পরিচিতি সহ শত শত পাঠক ও লেখকদের সঙ্গে আজ আমার যে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে তার সেতু বন্ধন হলেন আমার আদরের ও শ্রদ্ধার ছোট ভাই। ইঞ্জা ভাই। ব্লগে কি করে লিখতে হয়, কি করে সকল লেখকের দৃষ্টি আকর্ষন করা যায়, কি করে সকল পাঠক বন্ধুদের আপন করে নিতে হয় সবই তিনি আমাকে শিশুর মতন হাতে ধরে ধরে শিখিয়েছেন। কোথাও কোন ভুল হলে সঙ্গে সঙ্গে ফোনে তার সংশোধনের জন্য উপদেশ ও আদেশ দিয়েছেন। দীর্ঘ এক বছরের অধিক সময় তিনি আমার জন্য হাড়-ভাঙ্গা পরিশ্রম করে একজন সফল ব্লগার হিসেবে গড়ে তুলেছেন। এমনকি ফেসবুকে আমার নিজের টাইমলাইনে পোষ্ট করা কোন গল্প, ছবি বা লেখা তাঁর নজরে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে আদেশ দিয়েছেন সেটা যেন বড় করে মার্জিত ও সাবলীল ভাবে ব্লগে পোষ্ট করি। আমার আজকের শততম পোষ্টের পিছনে যে মানুষটির অবদান সবচেয়ে বেশী তিনি হলেন আমার এই কাজিন।
আমার কৃতজ্ঞতা প্রকাশে তাঁকে খাটো করা হয়। আমার আদর, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় যতদিন তাঁকে নিঃস্বার্থ ভাবে বেঁধে রাখতে পারবো ততদিন তাঁর প্রতি আমার কৃতজ্ঞতার ঘাটতি হবে না বলে আমার বিশ্বাস। আমার ভালোবাসায় বেঁচে থাকুক আমার ভাইজান। কৃতজ্ঞতায় নয়।
পরিশেষে ইঞ্জা ভাইজানের কাছে আমার একটা দাবী ও অনুরোধ।
শুধু শামীম চৌধুরী নয়। শতশত ব্লগার শামীম চৌধুরী তৈরী করার ইচ্ছা যেন আপনার মনে জাগ্রত হয়। আপনি শুধু আমার নয় শতশত ব্লগারের গুরু হয়ে বেঁচে থাকুন বসুন্ধরায়।
আপনার ধন্যবাদ জ্ঞপন পোষ্টে আমি নির্বাক। বলার কিছুই নাই। ভাষা আমার থমকে গেছে। শুধু শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রইলো আপনার জন্য।
আমি ব্লগের সকল লেখক ও পাঠকদের ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে থাকতে চাই।
সোনেলার সঙ্গে থাকতে চাই।
মৃত্যুর পরও যেন সোনেলার বর্ণিল আকাশে আমার কাজের মধ্য দিয়ে উড়ে বেড়াতে পারি সেই দোয়াটা করবেন।
সবাই ভালো থাকুন।
সোনেলার সঙ্গে থাকুন।
সকলের জন্য রইলো লাল গোলাপ শুভেচ্ছা।
ইঞ্জা
চোখে পানি চলে এলো ভাই, আসলে আপনাকে দেশ বিদেশের পাঠকের সাথে পরিচিত করতে পেরে আমি নিজেই আনন্দিত, দোয়া করি যেন আজন্ম আপনি এমন করেই সাথে থাকতে পারেন।
শামীম চৌধুরী
ইনশাল্লাহ
এ বাঁধন ছিঁড়ে যাবার নয়।
এ বাঁধন বিনেসুতোয়
শুধুই ভালোবাাসয়।
ইঞ্জা
ভালোবাসা অফুরান ভাই ❤
সুপায়ন বড়ুয়া
শামীম ভাই আপনার শততম পোস্টের জন্য ফুলেল শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
আরও বেশি বেশি লিখুন পাখি নিয়ে
প্রকৃতির সাথে থেকে সোনেলার পাশে।
আপনার জন্য শুভ কামনা। ইঞ্জাভাইকে ধন্যবাদ
সুযোগ করে দেয়ার জন্য।
ইঞ্জা
আপনাকেও ধন্যবাদ দাদা, সত্যি শামীম ভাইয়ের তুলনা হয়না, উনাকে আপনার প্রার্থনায় রাখার অনুরোধ রইলো।
সুপায়ন বড়ুয়া
তা তো বটেই প্রার্থনায় রাখলাম।
শুভ কামনা।
ইঞ্জা
❤💕
শামীম চৌধুরী
ঠিক যেমনটি বলেছেন আমার কাজিন
আপনার দোয়ায় বেঁধে রাখবেন সবসময়। আমি যেন সকলের ভালোবাসায় পরোপারে যেতে পারি।
শুভ কামনা রইলো।
রেজওয়ানা কবির
অভিনন্দন ভাইয়া।
শামীম চৌধুরী
শুভ কামনা রইলো আপু।
তৌহিদ
শামীম ভাইকে তার শততম পোস্টের জন্য শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। তিনি সোনেলায় প্রকৃতি, ভ্রমণ এবং পাখি বিষয়ক লেখাগুলি দিয়ে আমাদের জ্ঞান সমৃদ্ধ করেছেন। এভাবেই সোনেলার ঊঠোনে শামীম ভাইয়ের বিচরণ দীর্ঘতর হোক এটাই চাই।
শুভকামনা শামীম ভাইয়ের জন্য।
শামীম চৌধুরী
ভালোবাসা রইলো ভাইটির জন্য।
ইঞ্জা
ধন্যবাদ ও ভালোবাসা ভাই।
তৌহিদ
চমৎকার একটি শুভেচ্ছা পোষ্ট লেখার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ইঞ্জা ভাই। শুভকামনা আপনার জন্যেও।
ইঞ্জা
ধন্যবাও ও ভালোবাসা অফুরান ভাই। ❤
ছাইরাছ হেলাল
ওখানে বলেছি, রতনে রতন চেনে চিক্কুর দেলে !!
উনি আমার খুব প্রিয় মানুষ, প্রকৃতি প্রেমী , তাই বুঝতেই পারছেন আমি তা্র দিকেই ঝুঁকে আছি.
অবশ্যই আপনাকে সহ তাঁকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
ইঞ্জা
ভাইজান আপনারা হলে আমাদের ব্লগার গুরু, আপনাদের কাছ থেকেই শিখে চলেছি, দোয়া রাখবেন ভাইজান।
শামীম চৌধুরী
আমি খুব গর্ববোধ করছি এই ভেবে যে, মহারাজের প্রিয় মানুষ হিসেবে তার মননে স্থান পেয়েছি জেনে।আপনার এই ভালোবাসা যেন আমৃত্যু ধরে রাখতে পারি সেই দোয়াই করবেন।
সুরাইয়া পারভীন
অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদাভাই আপনাকে শত তম পোস্টের জন্য। আরো অনেক অনেক লিখুন
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া পাখি দাদাভাইকে ব্লগে আনার জন্য আর সুন্দর শুভেচ্ছা পোস্টের জন্য
ইঞ্জা
দোয়া রাখবেন আপু।
শামীম চৌধুরী
কৃতার্থ আপু। দোয়া করবেন।
জিসান শা ইকরাম
বাংলা ব্লগ সাইট সমূহের মধ্যে সোনেলা ব্যতীত অন্য কোনো ব্লগে পাখি নিয়ে এমন পোষ্ট আর নেই সম্ভবত।
শুধু পাখির ছবি দিয়ে যে নিয়মিত পোষ্ট দেয়া যায়, এই ধারনাই ছিল না আমার পূর্বে।
নিজের তোলা ছবি দিয়ে পাখির ছবি দিয়ে পাখিটি সম্পর্কে বিস্তারিত লিখে দেয়ায় প্রতিটি পোষ্টকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন শামীম ভাই।
বাংলার পাখি সম্পর্কে তেমন কোনো ধারনা ছিল না আমার। পাখি সম্পর্কে ভাবনা ছিল আমার ‘ দেখতে খুব সুন্দর লাগছে ‘ এই পর্যন্ত।
পাখি প্রেমিক শামীম ভাইর কল্যাণে আজ অনেক পাখি সম্পর্কেই অনেক কিছু জানা আমার।
শামীম ভাইর প্রতিটি পোষ্ট সোনেলাকে সমৃদ্ধ করেছে।
তার প্রতি কৃতজ্ঞ আমরা।
কাকতালীয় ভাবে শামীম ভাই শততম পোষ্টটি লিখেছেন সোনেলাকে নিয়েই।
শততম পোস্টের জন্য শামীম ভাইকে অনেকানেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
ইঞ্জা
সত্যি তাই ভাইজান, পাখি নিয়ে আমারও অনেক আগ্রহ ছিলো যদিও তা অনেক সুন্দরেই সীমাবদ্ধ ছিলো, শামীম ভাইকে পেয়ে আমি আমার শখের সাথে সাথে ব্লগের ব্যাপারে চিন্তা করেই উনাকে নিয়ে এলাম এবং সত্যিকার অর্থে শামীম ভাইয়ের পাখি নিয়ে লেখা সোনেলা ব্লগকে অন্য এক উচ্চতায় নিয়ে গেছে।
সত্যি আমরা কৃতজ্ঞ।
শামীম চৌধুরী
আসলে আপনারা আমাকে অত্যাধিক ভালোবাসেন বলে আমার সম্পর্কে আপনাদের অনুভুতি প্রকাশ সাবলীল ও মনোমুগ্ধকর। আসলে আমি যতটুকু না তারচেয়ে অনেক বেশী আপনারা আমাকে দিয়েছে। আপনারা সবাই আমার চেয়ে অনেক অনেক গুনী ও জ্ঞানী।
শামীম চৌধুরী
ভাইজান
আপনার মন্তব্য পেয়ে আমি আবেগে আপ্লুত। দীর্ঘ ১৬ বছর এই পাখির পিছনে পড়ে আছি। প্রায় ৭০% পাখির ছবি তুলেছি।পাখি নিয়ে প্রচুর পড়াশুনা করেছি। এমনকি আকাশে কোন পাখি উড়ে গেলে তার উড়ন্ত গতি দেখে বলে দিতে পারি সেটা কোন প্রজাতির পাখি। পাখি নিয়ে কাজ করার পর পাখি সংরক্ষনের জন্য বর্তমানে একটা বার্ড কনজারভেশন সংগঠনের মহাসচিব পদে থেকে কাজ করে যাচ্ছি। এই সবই ছিলো আমার জীবনে হিডেন বা লুকায়িত।
ইঞ্জা ভাইয়ের হাত ধরে আপনার আরেক সন্তান সোনেলায় চলে আসি। সুযোগ করে দিয়েছেন আমার সৃজনশীল কাজের পরিচয় ও বর্ণনা দেবার। যার জন্য আমি আপনার কাছে চির কৃতজ্ঞ ও ঋনী।
একজন ব্লগার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার সুবর্ন সুযোগটা করে দিয়েছেন সোনেলা। পরিচয় করিয়েছেন পাঠকদের কাছে একজন পক্ষী বিশারদ হিসেবে। আর কি চাই আমার জীবনে?
আমি অন্য কোন ব্লগে কাজ করি না। প্রায়ই মাঝে মাঝে অনেকে অনুরোধ করে তাদের ব্লগে নিবন্ধনের জন্য। পাখি নিয়ে লেখারর জন্য। আমি শুধু শুনেই যাই। কোন উত্তর না দিয়ে এড়িয়ে যাই।
আর মনে মনে প্রতীজ্ঞা করি যতদিন বেঁচে থাকবো ইঞ্জা ভাইয়ের হাত ধরে আপনার সোনেলায় থাকবো। যে সম্মান ও ভালবাসা আপনার কাছ থেকে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন লেখায় মন্তব্যে পেলাম তার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আপনাদের মতন গুনী মানবদের কাছ থেকে যখন প্রশংসা পাই তখন নিজে গর্ববোধ করি। ভাল লাগে এই ভেবে যে গুনীজনদের নজরে পড়েছি।
দোয়া করবেন আমার জন্য।
পাখির উপর এমন কাজ করে যেতে চাই মৃত্যূর পরও যেন আমার প্রতিভাকে পরবর্তী প্রজন্ম স্মরন রাখতে পারে। তবেই আমার বর্তমান পরিশ্রম সফল হবে।
আপনি সোনেলার প্রাণপুরুষ। এই মহামানুষ যখন বলেন, অনেক কিছুই জেনেছেন পাখি সম্পর্কে তখন আমার আনন্দ বেড়ে যায় পৃথিবীর যে কোন পুরস্কার প্রাপ্তির চেয়েও কয়েক হাজার গুন বেশী ।
শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
জিসান শা ইকরাম
এমন একজন গুণী ব্যক্তির জন্য শুভেচ্ছা পোষ্ট দেয়ায় আপনাকে ধন্যবাদ প্রিয় ইঞ্জা ভাইজান।
ইঞ্জা
কৃতজ্ঞতা ভাইজান, আপনার কল্যানেই সোনেলার সাথে পথ চলা।
ধন্য যোগ ভাইজান।
শামীম চৌধুরী
সহমত।
শামীম চৌধুরী
আপনার মতন গুনীজনের কাছ থেকে যখন প্রশংসা শুনি তখন গর্বে আমার বুকটা ভরে উঠে। ভাবি আজ সোনেলার জন্ম না হলে এই গুনীজনদের কখনোই চিনার কোন সুযোগ হতো না আমার। কৃতজ্ঞ রইলাম ভাইজান।
আলমগীর সরকার লিটন
শামীম দা সুন্দর অনুভূতির প্রকাশ করেছেন ————-
ইঞ্জা
সত্যি তাই, ধন্যবাদ ভাই।
আলমগীর সরকার লিটন
জ্বি ভাল থাকবেন
শামীম চৌধুরী
কৃতজ্ঞ।
শবনম মোস্তারী
শততম পোষ্টের জন্য অভিনন্দন এবং অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো ভাইয়া।
অনেক পাখির নামই জানতামনা 😀
আপনার পোষ্টগুলো পড়ে অনেক পাখির নাম জেনেছি।
আশা রাখছি আরো জানতে পারবো।
শুভকামনা রইলো ভাইয়া।
ইঞ্জা
দোয়া রাখবেন আপু, ধন্যবাদ।
শামীম চৌধুরী
তৌহিদ আমাকে তার বড় ভাইয়ের আসনে আমাকে বসিয়েছে। যার কোন যোগ্যতা আমার নেই। তৌহিদ কে আমি তুমি বলে সম্বোধন করি। যেহেতু তুমি তৌহিদের অর্ধাঙ্গিনী আর আমার ছোট ভাইয়ে বধু সেই অধিকারে তোমাকেও তুমি বলে সম্বোধন করছি। তোমার মন্তব্য পেয়ে আমি আনন্দে আত্মহারা বোন।
ভালো থেকো।