
কাজল কালো চোখ:
‘আমি দেখেছি তারে সেতো কালো নয় যেন কালো হরিণ চোখ ,
হ্যাঁ বন্ধুরা আমরা নারীর কালো চোখের সবাই পাগল বিশেষ করে ছেলেরা
নারীর কালো চোখে মায়া খেলা করে যে মায়া মন্ত্র মুগ্ধের মতো নিয়ে যায় অন্য ভুবনে
নারীর কাজল কালো চোখের দৃস্টিতে বস হয়না এরকম পুরুষ পাওয়া কঠিন
নারীর সুন্দর্যের অন্যতম অঙ্গ হচ্ছে নারীর চোখ এবং সেটা কাজল কালো কালো হরিণ চোখ
সেই চোখের মাঝে যদি থাকে মায়াবী দৃশ্য আঃ.. .মনে কি অনাবিল শান্তি
এজন্যই চলচিত্রের গানে বলে পড়েনা চোখের পলক কি তোমার রূপের ঝলক সত্যি নারীর রূপের ঝলকে পুরুষের সব কিছু হারাম হয়ে যায়
নারীর সুন্দর্যে পুরুষের রাতের ঘুম হারাম হয় দিনের আরাম হারাম হয় সে নারীর সুন্দর্যের বিভোরে হারিয়ে যায়
অন্য ভুবনে সে ভুবন থেকে ফিরে আসার নয় সে ভুবন শুধু আনন্দের শান্তির যে ভুবনের গভীরতায় শুধু নিজেকে নিমোজিত করতে ইচ্ছা করে
নারীর প্রতিটা রূপ রসের ফোটা নিজের শরীরের প্রতিটা লোমকূপের ফুটোয় ধীরে ধীরে ঢোকাতে ইচ্ছা করে
আর যখন স্যালাইনের মতো ধীরে ধীরে ঢুকতে থাকে আহ.কি শান্তি কি পরিতৃপ্তি যা ভাষায় বর্ণনা করা সম্ভব নয়
নারীর রূপ সুন্দর্য প্রতিটা পুরুষের কাছে চরম আরাধ প্রতিটা পুরুষ চায় সে জীবনে সুন্দর একজন রমণীর সজ্জা সঙ্গী হবে যার রূপ রসের সুধা সে ধীরে ধীরে পান করবে তৃপ্তি নিয়ে
কিছু পুরুষের পায় কিন্তু বেশিরভাগ পুরুষ পায়না না
নারীর রূপের রসের প্রতিটি ফোঁটা পুরুষের কাছে অমৃতের সুধা যা শুধু পান করলে আর তার জীবনে চাওয়া পাওয়ার কিছু থাকেনা ঘাড়তি আফসুস থাকেনা প্রতিটা পুরুষের এটাই আরাধ এটাই আজীবনের চাওয়া পাওয়া
নারীর এই রূপ সুধার অন্যতম অঙ্গ হচ্ছে কাজল কালো মায়াবী চোখ যে চোখের দৃস্টিতে হারিয়ে যায় মন আমার মন এখন হারায়
এজন্যই গানে বলে
‘ কাজল কালো চোখ যে তুমার মায়াবী চাঁদের আলো ,
হা বন্ধুরা মায়াবী চাঁদের আলো যে চাঁদনী রাত সব পুরুষদের জীবনকে আসতে চায় যে রাতের জোছনায় হারিয়ে গেলে অন্য দিনের আর দরকার হয়না
শুধু মনে হয় রাত যেন না কাটে এই রাত যদি না শেষ হয় তবে কেমন হতো তুমি বলতো
মায়াবী রাত বাঁকা চাঁদ তুমার চোখে দেখি সেই ফাঁদ যেই ফাঁদে পড়ে আমি কাদ কাঁদ
কাজল কালো চোখের মায়াবী দৃস্টি সত্যি আমাদের মায়া হরিনের রাজ্যে নিয়ে যায়
যে মায়ায় শুধু হারিয়ে যেতে মন চায়
কাজলের কালো জোনাকির আলো পুষ্প পল্লবের দোলে মন যে হয় ভালো
কাজল কালো রমনীদের দেখলে অন্যরকম ভালো লাগে
চোখে কাজল দেবার কারণে রমণীর সারা অঙ্গের রূপ যেন বের হয়ে যায়
এজন্যই মেয়েরা চোখে কাজল দেয় নকল পাপড়ি দিয়ে পাপড়ি বড় করে
কারণ বাঙালি মেয়েদের চোখের কাজলে তার সত্যিকারের রূপের সুন্দর্য ফুটে উঠে
কোন মেয়ে যদি দেখতে খারাপও হয় তবুও কাজল কালো চোখে ভালো লাগবে তাকে
দেখে মায়া মায়া একটা অনুভব আসবে
১৭টি মন্তব্য
নাজমুল হুদা
নারীর সৌন্দর্য বর্ণনা।জানলাম নারীর লেখায়।
স্বাগতম সোনেলায়
সুপর্ণা ফাল্গুনী
বাপরে ! চোখের বর্ণনায় আমিতো অভিভূত হয়ে গেলাম। ধন্যবাদ সকালটা সুন্দর হলো আপনার মিষ্টি লেখায়। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন শুভকামনা রইলো
সুরাইয়া পারভীন
আমিও নিজের ছবি দেখে
নিজের প্রেমে পড়ে নিজেকে নিয়ে একটা কবিতা লিখেছিলাম। কবির চোখ বলে কথা
নারী হলেও তো সৌন্দর্য প্রেয়াসী আমরা।
দারুণ লিখেছেন চোখ নিয়ে, চোখের প্রেমে পড়ে
সুপায়ন বড়ুয়া
নবাগত মুনের কাজল কালো চোখে
আগামীর ভবিষৎ জানা যায়
ভাল থাকবেন এই শুভ কামনায়।
ফয়জুল মহী
লেখা পড়ে ভালো লেগেছে।
তৌহিদ
কাজল কালো চোখের দিকে তাকালে এক অদ্ভুত মায়া কাজ করে মনে। বাঙালি নারী কাজল চোখে এক অনন্য অসাধারণ রুপমাধুর্যের অধিকারী তা অস্বীকার করার উপায় নেই।
ভালো লিখেছেন।
ইঞ্জা
সোনেলা পরিবারের উঠোনে সু-স্বাগতম আপনাকে।
সত্যি মেয়েদের কাজল কালো চোখ মোহিত করে পুরুষদের, সেই কাজল কালো চোখে ডুবে মরতে চাই, আবার অনেকে সেই চোখের প্রেমে হাবুডুবু খায়।
বেশ ভালোমানের লেখা দিলেন, খুব ভালো লাগলো।
আরও বেশি বেশি লিখুন এই কামনা রইলো।
রেহানা বীথি
নারীর সৌন্দর্যের বর্ণনা এমনভাবে দিলেন, স্বয়ং সৃষ্টিকর্তাও বোধহয় ভাবনায় পড়ে যাবেন।
যাইহোক, বানান কিন্তু ব্যাপক ভুল। কোনও লেখা যখন আমরা উপস্থাপন করি, বানানের দিকেও দৃষ্টি দিতে হবে বৈকি!
দৃস্টিতে – দৃষ্টিতে
বস- বশ
সুন্দর্য- সৌন্দর্য
নিমোজিত- নিমজ্জিত
আরাধ- আরাধ্য
সজ্জা- শয্যা
ঘাড়তি- ঘাটতি
আফসুস- আফসোস
তুমার- তোমার
রেহানা বীথি
কাদ কাঁদ-কাঁদো কাঁদো
হরিন- হরিণ
চলচিত্র- চলচ্চিত্র
তাছাড়া লেখায় কোনও যতিচিহ্ন দেখলাম না। আধুনিক কবিতায় যতিচিহ্ন সেভাবে ব্যবহার না করলেও চলে, কিন্তু গদ্য লেখার ক্ষেত্রে যতিচিহ্ন দেয়া লেখার সৌন্দর্য রক্ষার জন্য অবশ্যই প্রয়োজন।
আশাকরি, পরবর্তী লেখা সবদিক থেকেই অনেক সুন্দর হবে।
ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইল।
হালিম নজরুল
ধন্যবাদ
জিসান শা ইকরাম
স্বাগতম আপনাকে আমাদের এই সোনেলার উঠোনে।
নিয়মিত লেখুন এখানে, আমরা পড়তে চাই আপনার মূল্যবান লেখা সমূহ।
একজন নারী হয়ে নারীর এমন বর্ণনা কোনো পুরুষও দিতে পারবে না,
প্রথম লেখাতেই বুঝিয়ে দিলেন আপনার লেখনি শক্তি কেমন।
অনেক অনেক ভালো লেগেছে।
শুভ কামনা আপনার জন্য।
প্রদীপ চক্রবর্তী
এক অনন্য অসাধারণ রূপের বর্ণনা।
ভালো লাগলো।
বেশ ভালো লেখনী।
শবনম মোস্তারী
সোনেলার উঠোনে স্বাগতম।
নারী চোখের অসাধারণ বর্ণনা…
কাজল কালো চোখের গভীরতায় সত্যি মন হারিয়ে যায়..
“নারীর রূপ সুন্দর্য প্রতিটা পুরুষের কাছে চরম আরাধ প্রতিটা পুরুষ চায় সে জীবনে সুন্দর একজন রমণীর সজ্জা সঙ্গী হবে যার রূপ রসের সুধা সে ধীরে ধীরে পান করবে তৃপ্তি নিয়ে”..
——- সব পুরুষেরই কি এই চাওয়া..??
কামাল উদ্দিন
সু-স্বাগতম। মনে হলো কোন পুরুষের লেখা পড়লাম। মানে পুরুষরাই তো নারীকে নিয়ে অতোটা ভাবতে পারে।
হালিম নজরুল
জীবনের প্রথম প্রেমে পড়েছিলাম এই কাজল কালো চোখ দেখেই। কিন্তু টেকাতে পারিনি। এখনো খুঁজে ফিরি সেই চোখ।
মুন
ধন্যবাদ সবাই কে আপনাদের সব সময় সমর্থন চাই
মুন
ধন্যবাদ সবাইকে সব সময় আপনাদের উৎসাহ ও সমর্থন চাই