একটি সময়ে ভাবা হয়েছিল এই গল্পের নায়ক যার নাম হৃদয়। যার জীবন কিছুটা অপূর্ণ থেকে যাবে। কিন্তু কিভাবে যেন সে ভাবনাকে কাঁচকলা দেখিয়ে, হৃদয়ের শূন্য স্থান পূর্ণ করে দিল প্রেম। প্রেম যখন তখন কি একজন প্রেমিকা আবশ্যক এই কাহিনীকে পূর্ণতা দিতে ? ধরা যাক তার নাম মুগ্ধতা। হৃদয়ের মুগ্ধতা কেন এবং কিভাবে নায়ককে পূর্ণ করে সে প্রশ্ন এখানে অবান্তর। তবে এখানে হৃদয়ের এবং মুগ্ধতার একটি আবেগ পুর্ন জীবন চক্র ছিল, যে জীবন চক্রের একটি পর্যায়ে হৃদয় তার নাম ভুলে গিয়ে হয় যায় আকাশ এবং জল।
সে সূর্যাস্ত হয়ে আসে তার মাঝে তার সব রঙ নিয়ে। নায়ক হতে পারে তখন আকাশ যাকে মুগ্ধতা আকাশি রঙ থেকে ভিন্ন রঙ এ রূপান্তর করে। নায়কের নিজস্ব রঙ বিলিয়ে দিয়ে মুগ্ধতার রঙ নিয়ে আনন্দিত হয়, রঙয়ের শূন্যতা পূর্ণ হয়।
নায়ক যখন জল হয়, জলের গান ভুলে গিয়ে মুগ্ধতার গান গায়, আপন করে নিয়ে জলের রঙ পরিবর্তিত হয়ে যায়। মুগ্ধতা কে ধারণ করে নিজেকেই ভুলে যায় সে। জল আর মুগ্ধতা একাকার হয়ে যায়। মুগ্ধতাও দ্রবীভূত হয় জলে।
সুর্যাস্তের সাথেই সাথেই যে মুগ্ধতা নায়কের মাঝ হতে চলে যাবে, এমন ভাবনা নায়কের মাঝে থাকেই না। নায়ক ভাবে সে আসবে, আসবেই আবার ভিন্ন রূপে চাঁদ জোছনা হয়ে। এখানে ধরা যাক চাঁদই মুগ্ধতা। আর জোছনা তার প্রেম। নায়কের প্রতি চারদিকে ছোপ ছোপ আধারের মাঝে উজ্জ্বল আশার আলো। যা জোছনা হয়ে নায়ককে আলোকিত করে। উজ্জল করে। এখানেও ধরা যেতে পারে, নায়কের ঔজ্জ্বল্যে যা কিছু শূন্যতা তা পূর্ণ করে মুগ্ধতা।
যেখানেই যাও তুমি ঘিরে থাকা
কখনো সুর্য ডুবি রঙিন বৃষ্টি
কখনো অপেক্ষার জোছনায় খুঁজে নেয়া
টুকরো টুকরো মেঘ খণ্ড যা ছিল হয়ত সামাজিক কঠিন বাঁধা
ফাক ফোকর গলে চলে আসেই অপেক্ষমান জলের কাছে।
জলের আহ্বানে কাছে এসেছিল মুগ্ধতা
অথবা মুগ্ধতার আহ্বানে রঙ পাল্টে গেলো জলের
ভাবা যায় সমর্পিত হয়েছিল দুজনে দুজনায়।
উৎসর্গঃ
তোকে, তুই তো জানোই কার জন্য এই লেখা।
প্রথম ছবি সুগন্ধায় সূর্যাস্ত, অন্য তিনটি পদ্মায় জোছনা
৬৭টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
জল মুগ্ধ কিনা জানিনা, তবে আমি তোমার এই পোষ্টে সত্যি মুগ্ধ। যেমন ছবি, তেমন তার বর্ণনা।
কতোবার পড়েছি হিসেব নেই। আর এই পোষ্টটাই আমার পড়া হলো কয়েকবার।
সামনে থাকলে নানা তোমাকে একটা গিফট ঠিক দিতাম। -{@ (3
নীলাঞ্জনা নীলা
জলের নিঃশ্বাসে স্রোতের ওঠানামা, দিগন্তের কোলে ঝুলে থাকা মেঘ, গোধূলির বুকে মাথা রেখে ঘুমিয়ে যাওয়া সূর্য। শব্দগুলোর বুনন এমন কিছু পংক্তির জন্ম দিয়েছে, ছবি-লেখা এবং লেখক এই দুই-ই একই আলোয় উদ্ভাসিত। নানা অনেক অনেক কিছু বলতে মন চায়, কিন্তু আজকের পোষ্ট সকল উপমাকে ছাপিয়ে গেছে। (y) :c
জিসান শা ইকরাম
লেখার মাঝে কোন কাব্য নেই, তুমি মন্তব্যে কত সুন্দর করে লিখলে
তুমি এই লেখাটা লিখলে তা অসাধারন হতো জানি আমি।
লজ্জা পাচ্ছি এমন বলায়।
জিসান শা ইকরাম
একটা গিফট আনলে কানাডা হতে, তাও পেলাম না আমি
আবার কতবছর অপেক্ষা করতে হয় কে জানে ……।।
নীতেশ বড়ুয়া
জিসান ভাইয়াকে বেশ ভাবালুতায় পেয়েছে মনে হচ্ছে ;? এতো মনোযোগ দিয়ে ভাবলেন জল নিয়ে!! :c
পদ্মার জোছনার ছবি দেখে পদ্মাবিহারে যেতে ইচ্ছে হচ্ছে ;(
নীলাঞ্জনা নীলা
দাদা গো কোথায় ছিলেন এতোদিন?
নীতেশ বড়ুয়া
সবাই মাঝে সাজে এসে চলে যায় আর আমি একা একা ভেরেন্ডা ভাজি তাই ভেরেন্ডা ভাজা খেতে গেসিলাম :p
শুন্য শুন্যালয়
সূর্য্যের রঙ আর চাঁদের আলো বলে কথা দাদাভাই, সিডাকটিভ। জিসান ভাইয়ের সাধ্য কি এড়িয়ে যাওয়া?
তুই অফলাইনে গেলি ক্যান, সারাক্ষন লাইনে থাকবি, বেলাইনে গেলে কিন্তু খবর আছে, হুম্ম।
@দাদাভাই
নীতেশ বড়ুয়া
উনার সাথে কথা বলে মনে হতো না উনার এ’রমের রোমান্টিসিজম আছে :p :p
অফলাইনে থেকে কে কখন আসে যায় তাই দেখলাম… দেখলাম আমি একাই থাকি বাকিরা এসে কাজ সেরে চলে যায় :@
শুন্য শুন্যালয়
কাল আমি সারাদিন ছিলাম প্রায়, মিছা কথা কও ক্যান দাদাভাই? 🙁
কার ভিত্রে কি আছে, তা সময় সময় বের হয় বুঝলা? তোমারও এমন একটা মুগ্ধতা লাগবে বুঝছি, নাইলে এইসব বুঝবা না।
তবে ভাইয়া কিন্তু আজ সত্যিই অবাক করেছে 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
কেনয়ার কি নিয়ে অবাক করেছে!!!!!!!!!!!!
শুন্য শুন্যালয়
ক্যান তুইই না আগের মন্তব্যে কইলি —উনার সাথে কথা বলে মনে হতো না উনার এ’রমের রোমান্টিসিজম আছে। আমিও হেইয়াই কই আর অবাক হই।
নীতেশ বড়ুয়া
:D) কিন্তু দুই দিন ধরে গেলেন কোথায় দুই সখা মিলে??? আবারো রোমান্টিসিজমের পাল্লায় পড়ে ডুব দিলেন নাকি জোছনা রাত্তিরে ঝিনুকের সন্ধানে! ;?
শুন্য শুন্যালয়
নদীর জোছনায় মনে ভরছিল না দাদাভাই, সাত সমুদ্রের খোঁজে গেছে। ঝিনুক না এইবার পুরা ডায়মন্ড তুলে আনবে মনে হয়।
জিসান শা ইকরাম
ফিরে এসেছি ফিরে এসেছি, এখন ধানসিঁড়ির কাছেই আছি 🙂 @শুন্য @নীতেশ
নীতেশ বড়ুয়া
😀 \|/
জিসান শা ইকরাম
জোছনা দেখে যে কোন রাতে বরিশালের উদ্দেশ্যে গেলেই দেখা যাবে এমন @নীতেশ 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
বরিশালে কেউ দাওয়াত দেয় না জিসান ভাইয়া ;(
জিসান শা ইকরাম
দাওয়াত পুরন এককোটি বার= এক কোটি বার দাওয়াত 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
:p
ছাইরাছ হেলাল
লেখাটিতে লেখক অত্যাধিক নিবিড় নিপুণতায় সম্পর্কোন্নয়নের নিগূঢ় দিক প্রথমবারের মত
তুলে ধরতে পেরেছেন বলেই মনে হচ্ছে,
কেমনে কী?
কেমন করে শূন্য থেকে পূর্ণের পুণ্যতা তৈরি হয় তা অজানার কাছেই জমা থাকল।
জিসান শা ইকরাম
সম্পর্কোন্নয়ের নিগুঢ় দিক! বাপ্প্রে, খাইছে আমারে
এত কিছু তো ভাবি নি লেখার সময় ………
শুন্য শুন্যালয়
ফাক ফোকর গলে চলে আসেই অপেক্ষমান জলের কাছে— সত্যি সত্যিই অবাক হয়েছি, এ কি জিসান ভাইয়া? কবিতার প্রত্যেকটি লাইনে ছিলো মুগ্ধতার আবেগ, মুগ্ধ তো হই আমরা, তবে ফোঁটাতে পারি কই। আগেও বলেছি অনেকবার, আপনাকে যতটা দেখি, তার ভেতরের অংশ আরো বেশি, জলে বরফ ডুবে থাকলে তার উপরের ১/৩ অংশটুকুই শুধু দেখা যায়।
সূর্যাস্তের রঙে মুগ্ধতাকে খুঁজে পাওয়া, আবার সূর্য্য ডুবে গেলে জোছনার মাঝে মুগ্ধতাকে খুঁজে পাওয়া, বোঝা যায় লেখক একজনকে ধরেই রেখেছেন, নানা রূপে, নানা রূপকে। সাথে সাথে নিজেকেও বদল করে নেয়া। সত্যি অসাধারন একটি লেখা, সাথে নিজেকে ভেঙ্গে বেরিয়ে আসা কবিতা। 🙂 -{@
জিসান শা ইকরাম
কবিতা লিখলাম কোথায় আবার!
আমাকে দিয়ে কবিতা হবে না…… তাই কবি হিসেবে ট্যাগিত করার প্রচেষ্টার জন্য তীব্র প্রতিবাদ 🙂
আপনার মন্তব্য পড়লে অসাধারন এক অনুভুতি হয়
আমি কি এমন ভেবে লিখেছি?
লেখার সময় তো এতকিছু ভাবি না
তবে অদৃশ্য এক শক্তিকে অনুভব করি সারাক্ষন আমার মাঝে
যা আমাকে ঘিরে থাকে সারাক্ষন……
শুন্য শুন্যালয়
না ভেবে ভেবেই এমন লিখে ফেলা তো কঠিন ব্যাপার। কেউ লিখিয়ে নিচ্ছে নাকি? সেই অদৃশ্য শক্তি? না ভেবে কেউ লিখতে পারেনা, থাকেই তা আবডালে হলেও।
প্রতিবাদে ডরে না বীর, সদা সত্য কথা বলিবো।
জিসান শা ইকরাম
এক মুগ্ধতা এসে বাসা বেঁধেছে আমার মাঝে
সেই এসে লিখিয়ে দিচ্ছে তাহলে 🙂
আমিও সত্য কথা বললাম………
শুন্য শুন্যালয়
১ আর ২ নাম্বার ছবি ওয়াও টাইপের হইছে। আপনি নাকি ছবি তুলতে পারেন না? হুহ, খালি কলস বাজে বেশি তাই যা পারি ড্যাং ড্যাং করে সব দেখাই দেই, আর আপনি?
এই তোকে টা কে? ;?
জিসান শা ইকরাম
ছবি তোলার আসলে কিছুই জানিনা আমি
শুধু ক্লিক করি যা ভালো লাগে তাঁকে ফ্রেম করে
আপনি জানেন, কিভাবে ছবি তুলতে হয়… আর আমি না জেনে তুলি।
তুই টা টপ সিক্রেট 🙂
অরুনি মায়া
আমি মুগ্ধ অপূর্ব এই লেখা দেখে
আমি মুগ্ধ চাঁদের সাথে জলের এই মিতালী দেখে
আমি মুগ্ধ গোধূলি লগ্নে নদীর বুকে লাজুক রাঙা ছবি দেঝে
আমি মুগ্ধ প্রকৃতির সাথে এক মহান মানবের নি:ষ্পাপ প্রেম দেখে
আমি মুগ্ধ এমন অনুভূতির বহি:প্রকাশ দেখে
সত্যি যা আগে দেখিনি, অদ্ভুত যা আজ দেখেছি।
লেখা নিয়ে আমার এই বলা।
তবে ছবি গুলো কি আমাদের প্রিয় কবির তোলা????
🙂 -{@
জিসান শা ইকরাম
কবিতা দিয়ে এত সুন্দর মন্তব্য আমাকে দিয়ে জীবনেও হবে না 🙂
এমন মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ………
ছবি গুলো আমার তোলা…… আমি কিন্তু কবি না ……
অরুনি মায়া
ছবি গুলো খুবই চমৎকার! এমন রাত আমিও দেখতে চেয়েছি!
কিন্তু দেখতে পারনি ,,,
জিসান শা ইকরাম
আমি দেখি সারাক্ষণ
দিনে এবং রাত্রিতে………।
ছাইরাছ হেলাল
এখন বুঝতে পারছি প্রকৃতি প্রেম কাহাকে বলে, কত প্রকার।
শুন্য শুন্যালয়
এইটা প্রকৃতি প্রেম ছিলো বুঝি? আমিতো ভেবেছিলাম “তোকে” প্রেম। ধুর, আজো লেখা বুঝে উঠতে পারিনা কারো।
অরুনি মায়া
আরে মাথা খারাপ নাকি জিসান ভাইয়ার ঘাড়ে একটাই মাথা | সকালে দেখলাম জিসানী বটি ধার দিচ্ছে :p
জিসান শা ইকরাম
শুন্য,মায়া……… আপনাদের মন্তব্য পড়ে হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা শুরু হয়ে গিয়েছে 🙂
শুন্য শুন্যালয়
এই ডড়েই ভাইয়া লেখা দিয়েই বিদেশ পাড়ি দিছে 😀 ফিরে এসে জিসানি যখন ধরবে তখন বলবে, আমিতো আমি না, আমি সেও না 😀
অরুনি মায়া
হা হা হা তখন জিসানী বলবে সত্যি করে কও আসল জিসান কার কাছে? শুন্যের কাছে নাকি মায়ার কাছে? :p
শুন্য শুন্যালয়
জিসান ভাইয়া তখন কি উত্তর দিবো, ভাবতেই আছি ;?
জিসান শা ইকরাম
হা হা হা হা হা ,জিসানী আসলেই জিজ্ঞেস করেছে।
জিসান তুমি কার ???
শুন্য শুন্যালয়
হাতে কিছু ছিল তার? ছুরি, বটি? 🙂
ওগো আমি শুধুই তোমার, ইহা না বলিলে আপনাকে পরে অবশ্য আর দেখতে পেতাম না :p
জিসান শা ইকরাম
@ শুন্য,শুধু তোমার না বলিলে আমাকে কি আর এখানে পাইতেন আপনারা? মায়া কাপড় কাচার ষ্টাইলের যে ফটো দিয়েছ্ কেউ কারো চেয়ে কম মনে হচ্ছে না।
জিসান শা ইকরাম
##ছাইরাছ হেলাল,
প্রেম প্রেমই
সে কোন প্রেম তা বিবেচ্য নয়………
নাসির সারওয়ার
মাথার কাছাকাছি তবূও ঠিক ব্যাটে বলে হচ্ছেনা। জলের মতই দম ফেলেনি মুগ্ধতাটাও, এক নিঃশ্বাসেই শেষ হয়েছে মনে হচ্ছে। মনের আদ্রতা তার বাঁধের সীমা ভেঙ্গে চুইয়ে চুইয়ে পরছে। এতো জল, তা ছোট বেলার পাঠ্য গল্প “মেঘনায় কত জল” এ ই থাকুক না।
ওই বেটা “তুই” যেন কি গোলমাল পাকিয়ে দিল। কি দরকার এই হেমন্তের সময় জল নিয়ে এতো মাতামাতি!
ওনেক ভালো লাগলো লেখকের এই সৃষ্টিটা।
জিসান শা ইকরাম
নাসির সারওয়ারের মন্তব্য অত্যন্ত আবেগি হয়
আর গুছানো।
ভালো লাগে এমন মন্তব্য………
নাসির সারওয়ার
আমি ধন্য হবার পথে। এমন লেখার স্রষ্টার এমন প্রতি মন্তব্য, কার না ভালো লাগে। একসময় কত করে অভিমানকে ভুল করে আবেগের দোড়ে পাথতাম। আর এখনো তো সেই আবেগকেই খুজে ফেরা যার দেখাতো মেলেনি আজও। আপনার কাছে থাকলে, দিননা আমাকেও কিছু।
কতবার পড়েছি আর কতবার মুগ্ধতার জলে ভিজেছি। এ কি অপরূপ প্রেমের মিশ্রণ তা বোজার কি সাধ্য আমার? থাক তা লেখকেরই কাছে।
জিসান শা ইকরাম
আপনি আবেগ শূন্যতায় ভুগছেন? মনে তো হয় না।
কবি হবো পোস্টে কত সুখ স্মৃতির কান্নার জল
এক পোষ্টেই তৈরী হলো আরো দুটো পোষ্ট
আমি তো ভাবছি,আবেগ নেবো আপনার কাছ হতে 🙂
শুভ কামনা।
নাসির সারওয়ার
আপনার এই লেখাটা বেশ ভিননো ধাচের। অনেক বলেছেন তারপরও আরো খুজি।
আবেগের খোজ মনে হয়।
জিসান শা ইকরাম
ব্লগে এমন লেখা দেইনা, তাই হয়ত এমন বলছেন সবাই।
খুঁজুন যত পারেন 🙂
আবু খায়ের আনিছ
আমি তোমাদের মাঝে এসেছি ধ্যানের খোঁজে; জ্ঞানের খোঁজে।
গাঙচিলের মত ধ্যান মগ্ন হয়ে শব্দ শিকারে ব্যস্ত,
বাড়তি পাওনা হয়ে উঠলো তোমাদের হতে পাওয়া
ছন্দ, তাল, মাত্রা আর প্রয়োগ জ্ঞান…
নীতেশ দা ঠিকই বলেছে। একটু যোগ করে বলি, যা পেয়েছি তা দেয়নি কেউ তাই হারাতে নাহি দিব।
জিসান শা ইকরাম
এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে………
শুভ কামনা।
আবু খায়ের আনিছ
-{@ -{@ -{@
জিসান শা ইকরাম
ধন্যবাদ -{@ -{@ -{@
স্বপ্ন নীলা
এই লেখার তুলনা শুধুই এই লেখাই হয়-যার নাম অতুলনীয় — আমি শুধুই মুগ্ধ হয়ে ভাবছি কেমন করে নিঁখুতভাবে মানুষ লেখে !! এত পাগলকরা ছবি !! মনের তলে ছবি দখল করে নেয় !! সত্যিই অসাধারণ
জিসান শা ইকরাম
অনেকদিন পরে আপনাকে দেখে ভালো লাগলো……
এমন মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ……
অরণ্য
হেই! হেই! জি শাই!
তুমি এ কি লিখলে ভাই!
আমি তো পুরো আউলে গেলাম
কই থেকে যেন কই চলে এলাম!
জিসান ভাই, বলতে ইচ্ছে করছে কিছু কি চাই আপনার?
ভাইজান, পুরো বদলে গেল দিনটা আমার। হ্যাঁ, সত্যি। লেখাটায় কি যেন আছে… হ্যাঁ আছে। (y) (y) (y)
জিসান শা ইকরাম
মজা পেলাম কাব্যে
বলেই তো ফেলেছেন, কিছু চাই কিনা………
হ্যা চাই আমার, আপনাদের ভালোবাসা 🙂
দিন পাল্টে দিতে পেরেছি বলে ভালো লাগছে
আপনার আবৃত্তি শুনে অনেক অনেক ভালো লেগেছে।
ভালো লেখেন আপনি, এখন তো আর গুন প্রকাশ পাচ্ছে 🙂
অরণ্য
জিসান ভাই, ও কিছু নয় স্রেফ পাগলামি। পাগলামি। 🙂
ভালোবাসা আছে এবং তা থাকবে।
আর হ্যাঁ, সত্যিই লেখাটি আমার দিন পালটে দিয়েছে।
ভাল থাকবেন জিসান ভাই। (y)
জিসান শা ইকরাম
আপনার দিন পাল্টাতে পেরে ভালো লাগছে অরণ্য ভাই
শুভ কামনা।
ইমন
মন্তব্য নিষ্প্রয়জন (y)
জিসান শা ইকরাম
মন্তব্যের জবাবও নিষ্প্রয়োজন 🙂
রিমি রুম্মান
আপনার এমন লেখা আগে দেখেছি কি ? মনে করতে পারছি না। অন্য রকম লেখা। লেখায় ছবিতে মুগ্ধতা। -{@
জিসান শা ইকরাম
না দেখেননি
একটু আবেগি হতে ইচ্ছে করলো
যে আবেগ দিয়ে লেখেন আপনি, কিছুটা নিতে চেষ্টা করলাম আপনার লেখা হতে।
ধন্যবাদ আপনাকে -{@
লীলাবতী
হায়রে কি জিসান ভাই কি হয়ে গেলো! মায়া হয়।তা এমন লেখা আরো চলবে নাকি? তুই টা কে বড্ড জানতে ইচ্ছে করছে 🙂 সেই তুই এর জন্য এত্তগূলান -{@
জিসান শা ইকরাম
লেখা চলবে
এমন লেখা লিখতে ভালো লাগছে যে।
টপ সিক্রেট 🙂
বনলতা সেন
অবশেষে আপনি ও কবি হলেন বুঝি? পারলে মন্দ কি? দিনের কাল কেমন যাচ্ছে এখন।
জিসান শা ইকরাম
লেখার মাঝে কাব্য আছে নাকি?
আমি তো খুঁজে পেলাম না।
খুবই ভালো যাচ্ছে দিনের কাল ……………
নিয়মিত দেখতে চাই সোনেলায়।