একা হতে চেয়েছি খুঁটে খুঁটে অস্পষ্টতায়, ভাবিনি, ভাবতেও চাইনি
হতে চাইতে নয়, একা হয়েই যায় কেউ কেউ,
সুন্দর সুহাস্র বদনের হাসিটুকুতে হাসিই দেখেছি
মনের ভেজাল, মিশ্র অশুদ্ধতা এড়িয়ে।
অবোধ্য হিরণ্ময়ী তুমি নিশুত,
কবে কোন পথে এলে? এলে বুঝি অন্ধকার হতে? আরো আরো?
নির্জনতার এই শহরে নিত্য ডুবে বিকেলসন্ধ্যা, এমন কী নিশুত ও।
তবুও এলো আলো আবারো, এলো মহামায়া।
এতদিন কোথায় ছিলে?
চোরাপথের এই বাঁশি কত যে শুনেছি, না শোনার ভান করে,
ছুঁয়েই তো দিয়েছ, এবারে নেবে তো ওই যে সাঁকো গড়ানো জ্বলজ্বলে জলে?
কী এক ছায়া দেখি! বন্ধ বা খুলে রাখা চোখে!
নিশুত? তুমি ই তো চেয়েছ এমন, তাই আজ ও
এক পেয়ালা বিষ হাসিমুখেই চুমুকে নিলাম, নেবো ও।
৫৩টি মন্তব্য
ছাইরাছ হেলাল
সকাল থেকে দেখতেই আছি, দেখতেই আছি।
কী কী মন্তব্য করতে হবে এর পর থেকে নীচে লিখে দেবেন।
মহা যন্ত্রণায় ফেললেন দেখছি।
শুন্য শুন্যালয়
পোস্ট লিখতেই বেহাল অবস্থা, আর আপনি বলছেন মন্তব্যও আমি লিখে দেব?
তাহলে বুঝুন আপনার লেখায় মন্তব্য করতে গিয়ে আমাদের কি হাল হয়।
যন্ত্রণা বলে আসলে কিছু নেই।
যা লিখেছেন তাতেই মন্তব্য পেয়ে গেছি ভাউ। 🙂
মারজানা ফেরদৌস রুবা
কবিতা পড়তে ভালো লাগে। কিন্তু কবিতাকে কেন্দ্র করে কিছু লিখতে গেলে আটকে যাই। হেলাল ভাইয়ের মতো আমিও পড়েছি মহা যন্ত্রণায়। হাহাহা….
তবে মানুষ মাত্রই সে একা। কিন্তু একাকীত্বকে সে মেনে নিতে পারে না।
শুন্য শুন্যালয়
তবে মানুষ মাত্রই সে একা। কিন্তু একাকীত্বকে সে মেনে নিতে পারে না। এক লাইনেই তো সব বলেছেন আপু, আর কি যন্ত্রণা? অনেকদিন আপনার লেখা পড়ছিনা আপু, লেখা দিন।
জিসান শা ইকরাম
অনেক সময় বিষও হাসি মুখে পান করা যায়,
বিষের পেয়ালা হাতে দিয়েছেন যিনি,যদি তিনি সেইরকম হয়।
অনেক দিন পরে আপনি আপনার লেখার স্বাভাবিক ছন্দে ফিরেছেন
এভাবেই থাকুন।
শুন্য শুন্যালয়
তবে সবাই কিন্তু হাসিমুখে বিষ পান করতেও পারেনা, কেউ কেউ পারে, তাইনা ভাইয়া?
এভাবেই থাকবো, যদি কেউ বোঝে 🙁
জিসান শা ইকরাম
ঐ যে বললাম পেয়ালা যার হাতে থাকে তিনি যদি সেইরকম হয় তবে পারেন
অবশ্য পানকারীর সেইরকম গুন থাকতে হয়।
শুভ কামনা।
শুন্য শুন্যালয়
সত্যিকারের বিষ হইলে বোঝা যাইতো সত্যিটা কি 😀
আপনার জন্যেও শুভকামনা, মুগ্ধতা কেমন আছে? 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
এবং তিনি ফিরলেন… 😀 স্বমহিমায় \|/
শুন্য শুন্যালয়
এবং সাথীরে শুরু হয়ে গেলো তাইনা?
বল কি লিখেছি। না বুঝলে লেখা বন্ধ।
নীতেশ বড়ুয়া
বর্তমানে কবিতায় মন ঢুকছে না… তবে তুমি যে তোমার মতো করে খেয়ালে কবিতা লিখেছো এইটুক বুঝে গিয়েছি।
কবিতার ভাব নিয়ে নয় তবে এইটুক বলি মানুষ কবিতা লিখলে কবিতার গঠনে একটা ছাপ রাখে। লেখকের নাম না জেনেও বলা যায় কবিতাটি কার হতে পারে। তুমি আবার তোমার সেই গড়নে ফিরেছো শুন্যাপু।
শুন্য শুন্যালয়
হুম দাদাভাই, মজা করছিলাম তোর সাথে।
আমি ছাইপাশ যখন যা ইচ্ছে হয় লিখি। কেউ না বুঝলে উৎসাহ হারাই। আবার ইচ্ছে হলে লিখি।
ইচ্ছেই রাজা, আমিই ইচ্ছের প্রজা। বোঝা গেলো?
এখানে একজনের কথা বলা হয়েছে–তার একাকিত্ব, এরপর তার মাঝে ফিরে আসা কেউ কেউ। আবার চলেও যাওয়া। তবে চলে গিয়েও যায়না সবকিছু। এইতো আউলাঝাউলা—-
নীতেশ বড়ুয়া
এহ!! আমি তোমার মতো বুঝতে যাবো কেন? আমি আমার মতো বুঝে নেবো… তখন জানাবো… 😀
তোমার কবিতা তোমার মতো লিখলে ভাবনার নানার রঙ নিয়ে হাজির হয়। দুপুরের রান্না করছিলাম তাই মনোযোগ দিতে পারি নি… :p
জানাবো আমি কি ভাবনায় ডূবেছি তোমার লেখায়।
শুন্য শুন্যালয়
তুই রান্না করছিস? কি রান্না করছিস রে? মাছের ঘ্রান পাই, আসতেছি অপেক্ষা কর।
নীতেশ বড়ুয়া
হেহেহেহ… আমি মাছ রান্না করি নাই আজ পর্যন্ত। তবে আজকে সিম্পল রান্না- করলা (উচ্ছে) দিয়ে আলু রান্না করেছি। সাথে ডাল। আমার প্রিয় সব্জির একটি এই উচ্ছে। বছর জুড়ে যদি পাওয়া যেতো!!!
চলে আসো… আমিও অপেক্ষায়তাসি তাইলে \|/
শুন্য শুন্যালয়
উচ্ছে আলু আর ডাল। উহ্ আর থাকা যাচ্ছেনা। 🙁
আসতেছি পরের বছর। রেঁধে খাওয়াবি, মনে থাকে যেন।
নীতেশ বড়ুয়া
খাওয়াবো… কথা দিলাম… \|/
স্বপ্ন নীলা
আপু কবিতা অসাধারণ হয়েছে, এভাবেই আরো লিখতে থাকুন দুহাত ভরে —– শুভকামনা
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ আপু, আপনার জন্যেও শুভকামনা।
ছাইরাছ হেলাল
আমরা আসলেই একা, একাই আসি একাই যাই,
কিন্তু একা আমাদের থাকা হয় না, একাদের জবর যন্ত্রণা আমাদের একাকীত্ব ঘুচিয়ে দেয়,
ঘুচিয়ে নেই, জেনে জেনে ভালবেসে ই, না জেনেও ভালোবেসেই।
বিষ সবাই খেতে পারে না, খায় না, আবার খায় অমৃতের সুধায়। খায়াওয়ায় ও।
সুন্দর সুহাস্র বদনের হাসি, বিকেলসন্ধ্য্ চোরাপথের এই বাঁশি ও সাঁকো গড়ানো জ্বলজ্বলে জলে, এভাবে এলে চোরা পথে
আসার দরকার ই পড়ে না, আর এমন করে এলে বিষ শুধু এক চুমুক না এক সমুদ্র ও খাওয়া যায়।
ভাউ, বিষ-বুষ খাইয়েন না আবার, খাইলেও এক্ষুনি উগরে ফেলুন, জাঁকিয়ে বসার আগেই।
ইস, কবে যে একখান ইরাম লেখা লিখে জেপন ধন্য করতে পারুম কে জানে।
অনেক দিন পর লিখলেন, প্রশংসা করতে পারব না, তবে পড়ে অনেক ভাল লাগল। এর আগে কীসব কঠিন লেখা দিলেন
কিছুই বোধগম্য করতে পারিনি, এটা একটু সহজ লাগল।
এভাবেই লিখুন।
শুন্য শুন্যালয়
এই লেখাটা সহজ, আগেরগুলো কঠিন ছিল? হা হা, ঠিক ঠিক একদম ঠিক। আপনি রাস্তা ধরে বাড়ি ফেরেন তো ভাউ, নাকি গাছ গাছড়া টপকে? যে যেমন লেখে আর কি !!
ভেবে ভেবে যেমন কেউ একা হয়না, তেমনি কখন কিভাবে কে আসে তাও জানা হয়না। কোন সিস্টেমেই বাঁধা যায়না এসব। বিষ আবার অমৃত হয় নাকি? ;? না বাপু, আমি এইসব বিষ টিষ খাওয়ার মধ্যে নাই, আর রবি ঠাকুরের মত জেনেশুনে তো নাই-ই।
একখান ইরাম লেখা আপনি লিখতেই পারবেন না, অন্তত খুঁজে বের করতে গেলে আপনার পাত্র থেকে কএক শত বের হবে তার ঠিক নাই।
আচ্ছা আচ্ছা এভাবেই লিখবো, তরজমার দায়িত্ব আপনাকেই দেব, মনে থাকে যেন।
ছাইরাছ হেলাল
হিব্রু ভাষা আমি জানি, আপনি ও তা জানেন, ব্যাপার না কোন।
শুন্য শুন্যালয়
চোরা পথের বাঁশি, সাঁকো গড়ানো জ্বলজ্বলে জল এ সবার দাড়া হয়না, আপনি জানেনই। এমন মহামায়া সবার থাকেওনা। মহামায়া কাউকে বিষ দেবেওনা। দেবে নিশুত নামের গাঢ় অন্ধকার। সেই অন্ধকার কেটে যাক, যাক, যাক। শুধু হিব্রু কেন, আপনাকে বহু ভাষাবিদ বলেই জানি, তবে সময়ে মাথার উপ্রে দিয়ে আপনিও পাশ কাটাবেন সে আমি ভালোই জানি। আপনি থাকতে আর ভরসা কি জিরাফ ভাউ? 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আপনার মাথার উপ্রে দিয়ে নেয়ার ক্ষমতা নেই,
আর আপনাকে পাশ কাটানোর উপায় আপনাকেই শেখাতে হবে, জানা নেই যে তা।
শুন্য শুন্যালয়
আর কতো শিখাবো? ধুর বিনা পয়সায় এত শেখানো যায়না। 🙁
লীলাবতী
নিশুত! এটি কোন নাম নাকি?প্রথম পড়লাম এই শব্দ।নিশুত দেয় বলে বিষও খেয়ে ফেলা যায়? 🙂
শুন্য শুন্যালয়
হ্যাঁ তাইতো দেখছি। কি আর বলবো রবী ঠাকুর সবার মাথা খারাপ করে দিয়ে গিয়েছে।
হুম নিশুত নাম প্রথম শুনলে, ভালো না মন্দ তাতো কইলা না সুন্দরী।
লীলাবতী
নিশুত আনকমন,ভালো লাগলো কিনা বুঝতে পারছি না 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছা আর বুঝে লাভ নাই, লেখাতেই শুরু লেখাতেই হোক শেষ। আনকমন নাম খুঁজতে আমার ভালোই লাগে। একজনের নাম কামিনীবৃক্ষ, কেমন এইটা?
অরুনি মায়া
সেই কখন পড়েছি কবিতা টা ,কিন্তু তোমার আর তোমার বন্ধুর পোস্ট এ মন্তব্য করার আগে একঘুম দিয়ে আসতে হয় আমাকে 🙂 |
তুমি ঠিক বলেছ একা আসলে কেউ কেউ হয়েই যায় নিজেরই অজান্তে | তারপর কেউ কেউ খুঁজে পায় আলোর হাতছানি | অনেক সুন্দর লিখেছ শুন্যাপু (3
শুন্য শুন্যালয়
মায়াপু, এক ঘুম দিয়ে এসে তুমি যে আমার লেখাটি ঠিক ঠিক বুঝতে পেরেছ তা জেনেই আনন্দ হচ্ছে।
আমি আসলে এই লেখাতে একার একাকিত্বর নয়, বরং তার ভালোবাসা বা পাওয়ার দিক টিই বুঝাতে চেয়েছি। এটা তুমি ঠিক ধরেছ। তোমার সুন্দর মন্তব্যই লেখার প্রাপ্তি। (3
অরুনি মায়া
ভালবাসার প্রাপ্তি সবার ভাগ্যে থাকেনা শুন্যাপু। এ এক অদ্ভুত চক্র। এখানে ঘুরতে ঘুরতে দিশেহারা মানুষ অনেক কিছু পেয়েও অর্জনের খাতা শূন্য রয়ে যায়। জীবন সেখানে এক সাদা কাগজ।
শুন্য শুন্যালয়
আমিতো উলটো ভাবি মায়াপু, এখানে সবকিছুই প্রাপ্তি, কিছু খোয়ানোর নেই, যতক্ষন তুমি কিছু আশা না রাখছো। 🙂
নাসির সারওয়ার
ঠিক কানের কাছ থেকে কয়েকখানা চুল নিয়ে উড়াল দিলো। ভেবেছিলাম কারো কারো মন্তব্য থেকে চুরি করে বানিয়ে দেবো একটা। তাদেরও যা শ্রী, সেরেছে আমায়।
আমরা মনে হয় একা না থাকার ভান করি। হয়তো নিজে নিজেই হাসি সবাইকে ঠকানোর অতৃপ্তি নিয়ে। সামাজিক মুখোশ পরে ভাব ধরে আছি। আসোলেই কি আমরা একা নই!
শুন্য শুন্যালয়
আসলেই কি আমরা একা ভাইয়া? কি যেন এক অবয়ব থাকে, সে আমাদের ছায়াই হয়তো।
এই লেখাটি আসলে ঠিক একাকিত্বর কথা নয়, একা একজন মানুষের কথা বোঝাতে চেয়েছি। তার পাওয়া, হারানো, ফের আবার পাওয়া। সবশেষে আসলে কিছুই হারায় না, এমন জগা খিচুড়ি টাইপ।
চুল গেছে যাক, যা যাবার তাকে ধরে রাখার সাধ্য কার। 😀
নাসির সারওয়ার
আমারতো মনে হয় আমরা সবাই একা। অনেকর মাঝে একা না থাকার ভান করে আছি। পেয়ে হারানো, ফেরা না ফেরা, সারমর্মঃ মানুষ একা।
তারপরও কাউকেই আমরা যেতে দিতে চাইনা। আঁকড়ে রাখার অদম্য মিছে চেষ্টা। চলুক।
শুন্য শুন্যালয়
একা ভাবার সময়ই তো পাচ্ছিনা 🙁
মিছে চেষ্টা টুকুই তো আছে ভাইয়া। এখন তো দিনে দিনে সেই চেষ্টাও হারিয়ে যাচ্ছে। একার মাঝেও এক প্রশান্তি আছে তাইনা ভাইয়া?
ড্রথি চৌধুরী
এত সুন্দর করে কিভাবে লিখো আপি?? ইসস আমি যদি পারতাম!!! ^:^ সামাজিক অবস্থানে আছি বলেই কিন্তু মনে হয় আমরা কেই একা নই আসলে মনের দিক দিয়ে আমরা সবাই একা কেউ জানে কেউ জানে না ! পার্থক্য এটাই 🙂 (3
শুন্য শুন্যালয়
তবু “একা একা এই বেশ থাকা”—
আপনাকে সেই যে দেখলাম, এরপর কই পালালেন ড্রথি? আপনি আমার চাইতেও অনেক সুন্দর করে লেখেন। লেখা দিয়ে দিন একটা।
-{@
রিমি রুম্মান
দু’বার পড়লাম। ভালোলাগা নিয়ে শেষ করলাম দু’বারই। কিছু লেখা একবার পড়ার পর মনে হয় আবারো পড়ি। এটি তেমনই একটি লেখা। শুভকামনা আপু। -{@
শুন্য শুন্যালয়
রিমি আপু, অনেক খুশি হলাম মন্তব্যে। ভালো থাকুন খুব আপু, শুভকামনা। -{@
আবু খায়ের আনিছ
এক কথায়, দিন শেষে আমরা সবাই ভীষণ একা।
শুন্য শুন্যালয়
হুম তা ঠিক বলেছ। এই লেখাটি একা থাকবার কথা বলতে চাইনি আসলে। একা একজন মানুষের ভালোবাসার কথা বলতে চেয়েছি। ধন্যবাদ আনিছ।
অপার্থিব
কবিতার শব্দের ব্যবহার এবং ভাবার্থ দুটোই ভাল লাগলো।
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ অপার্থিব। ভালো থাকবেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
আমরা বোধ হয় “জেনে-শুনে বিষপান করতে ভালোবাসি”, তাই না শুন্য আপু?
এই যে একা থাকার ভেতর একা রাখি নিজেদের, যেখানে কেউ যেতে পারেনা। একজনকেই দেয়া সেই দরোজার চাবি।
নিঃশ্বাস থেকে আরেক নিঃশ্বাসে পৌঁছুতে একটাই সেকেন্ড। ঠিক এই এক সেকেন্ডে হারানো-পাওয়া, জীবন নগরের দিক থেকে ছুটে আসছে রেলগাড়ী। কামড়ায় হঠাৎই তাই দেখা। আর তৃষ্ণা মেটানো ওভাবেই। বিষ কিংবা অমৃত নিস্তেজতা কি আর বোঝে?
জানিনা কি বলে গেলাম! তবে মনে এলো যা সেটাই লিখলাম। প্রিয়তে নেয়ার মতো। -{@
শুন্য শুন্যালয়
জানিনা কি বলে গেলে, তবে যা বলে গেলে, তা ভাবতে আমার কোথায় কোথায় যেতে হবে ভাবছি নীলাপু।
নিঃশ্বাস থেকে আরেক নিঃশ্বাসে পৌঁছুতে একটাই সেকেন্ড। ঠিক এই এক সেকেন্ডে হারানো-পাওয়া, জীবন নগরের দিক থেকে ছুটে আসছে রেলগাড়ী। কামরায় হঠাৎই তাই দেখা। বাহ্। ঠিক, হুটহাট করে দেখা পাওয়ার কথাই বলেছি আপু, যে বিষ কি অমৃত, যাই দিক টেনে নেয়া যায়।
মনের তৃষ্ণা মিটলো তোমার মন্তব্যে। ভালো থেকো নীলাপু। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু মনটা এমনিতেই উড়ছে, এভাবে বললে উড়তে উড়তে কোথায় যাবে কে জানে! -{@
শুন্য শুন্যালয়
হা হা, মন কেও লাগাম টানতে হয়, বেশি দূর তার ওড়া হয়না। ভালো থেকো। -{@
দীপংকর চন্দ
অসম্ভব ভালো লাগলো!
//না শোনার ভান করে,
ছুঁয়েই তো দিয়েছ, এবারে নেবে তো ওই যে সাঁকো গড়ানো জ্বলজ্বলে জলে?//
মুগ্ধতা!!
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
শুন্য শুন্যালয়
আপনি অনেক ভালো লেখেন দীপংকর, তাই আপনার ভালো লাগা আলাদা করেই রেখে দিচ্ছি। আপনিও ভালো থাকবেন।
মিথুন
আপনি বিষ খেলে আমাদের কি হবে আপু? 🙁 লেখা কিছু বুঝিনি। কিছুই হারায়না এমন বোধ হয়। নাও বোধ হয় …… 🙁
শুন্য শুন্যালয়
হবে কিছু একটা। এতদিন পরে এলে পানিশমেন্ট হচ্ছে, কিছু বুঝিয়ে দেয়া হবেনা। 🙂