ক্যাটাগরি উপন্যাস

"আমি তোমার জন্য এসেছি -(পর্ব-৫১)   মিতুর থেকেই সাইন নেওয়া হলো বড় মামীর কান্না যেন থামছিলো না, মিতু কবুল বলতে গিয়ে জ্ঞান হারাল কোন রকমে প্রিয়া শান্ত করে সাইন করাল। কাজী সহ ৩জন সাক্ষী ওনারা মিতুর সাইন নিয়ে চলে গেল। বেয়াই সাহেব সবকিছু একটু তাড়াতাড়ি শেষ করে দিলে ভালো হয়। আমাদের ফিরতে সুবিধা হবে, জ্বী [ বিস্তারিত ]
আমি তোমার জন্য এসেছি -(৫০) আরাফ ভেবে দেখল এই বিশাল বিয়ের গেইট তৈরিতে বেশ টাকা খরচ হয়েছে আরো ব্যাপার আছে। সেই হিসাবে ওদের ১০ হাজার টাকা চাওয়ার দাবীটা অমূলক না,রোহানের সাথে কথা বললো। রোহানের মত নিয়ে আরাফ প্যান্টে হাত দিয়ে টাকা বের করলো, ওকে আপামনিরা আমি খুশি হয়ে দিচ্ছি। আপনারা সম্মানের সহীত গ্রহন করে আমাকে [ বিস্তারিত ]

শামুক-১, ২

ভাস্কর চৌধুরী ৬ জুলাই ২০২০, সোমবার, ০৮:০৯:৩৩পূর্বাহ্ন উপন্যাস ৬ মন্তব্য
শামুক- ১ মহেশখালীতে বাবা রাজশাহী থেকে পঞ্চাশের দশকে পালিয়ে যান। সেখানে যাবার খবর আমরা পাঁচ বছর পরে পাই। মায়ের বুকে প্রাণ আসে। চিঠির ভেতর ১৯৫২ সালে বাবা ৫০০ টাকা পাঠিয়ে লিখেন, নিয়মিত টাকা পাবে। ছেলে দুটোকে স্কুলে দিও। আমি ছোট ছেলেকে নিয়ে আসবো। এর পর থেকে প্রায় চিঠি আসে। বাবা যেন কাছে ফিরে আসেন। বাবার [ বিস্তারিত ]
আমি তোমার জন্য এসেছি -(পর্ব-৪৯)   প্রিয়াকে বিয়ে করছিস তো, মোবাইলে ছবি নেই দেখা দেখি আমার সতীন কত সুন্দরী বলেই শীলা হেসে কুটি কুটি হলো। -শীলার কথা শোনে সজিব, আরাফ হাসতে শুরু করলো। -সত্যিই তো ওর জন্য তুই কত চেষ্টা করলি আমি সব জানি তো। -দোস্ত প্রিয়ার সাথে আমার বিয়ে হয়নি! ওর সাথে আমার যোগাযোগ [ বিস্তারিত ]

আমি তোমার জন্য এসেছি (পর্ব-৪৮)

সুরাইয়া নার্গিস ২ জুলাই ২০২০, বৃহস্পতিবার, ০৬:৪২:১৬অপরাহ্ন উপন্যাস ১২ মন্তব্য
আমি তোমার জন্য এসেছি- (পর্ব-৪৮) স্যার মালা নিবেন না! না নিলে না করেন আমি অন্য গাড়ির সামনে যামু খাঁড়াইয়া থাকলে টেকা পামু কই। ওহ্! সরি সরি। আচ্ছা মালা জানি, কয়টা বলছিলে.? স্যার ১১ টা মালা। ওকে সব গুলো আমাকে দাও! ছেলেটার চোখে মুখে হাসি স্যার আপনি সবগুলো মালা কিনবেন। দাও, আরাফ মালাগুলো নিয়ে গাড়ির পাশের [ বিস্তারিত ]

শামুক-৩

ভাস্কর চৌধুরী ১ জুলাই ২০২০, বুধবার, ০৯:৫৯:১৭অপরাহ্ন উপন্যাস ১৪ মন্তব্য
বাবা এসে কয়েকদিন সকালে দাদু ও দিদিমায়ের কাছে হাজিরা দিয়ে স্নান করতেন। আমরা দেখতাম, দাদু বাবার শরীরে হাত বুলিয়ে চোখ থেকে জল ফেলতেন। দিদিমা খুব কাঁদতেন। বলতেন বাপ হামার, আজ যাস নে। তোকে ছাড়া বাঁচবো না।বাবা দিদিয়ের হাত ধরে নিজের জীবনের নিঃশ্বাস নিতেন।পাঁচ বছরের নিঃশ্বাস নিতে কতো সময় লাগে?দেখতাম। বাবা আসার পর মা একেবারে আমাদের [ বিস্তারিত ]
লাশের খাটিয়ার মতো একা উপন্যাস নৃ মাসুদ রানা    ২. নিমাই হাঁটছে।  ধীরে হাঁটছে। রাস্তা পিচ্ছিল। শেষে আছাড় খেয়ে পড়লে বিপদ।  তারপরও একটু হাঁটতে হবে। তবে একটু জোরে। জায়গাটা ভালো না। দিনের বেলায়ও কেমন যেন ভয়ভয় করছে। চারদিক নিশ্চুপ, নিস্তব্ধতা। নিঃশব্দে সবকিছু আরও ঘোলাটে লাগছে। কোথাও কোন সাড়াশব্দ নেই।    একটা লাশ ঝুলে আছে। ফ্যালফ্যাল [ বিস্তারিত ]
আমি তোমার জন্য এসেছি -(পর্ব-৪৩)   রোহান দরজায় খুলতেই আরাফ,শ্রেয়া, অমি, রহিমা ভিতরে ঢুকলে..! এত্তো দেরি করলে কেন ভাইয়া! সরি, একটু ব্যস্ত ছিলাম। আরাফ ভাইয়া ওনি মিতুর বড় ভাই বলেই জিসানকে দেখাল। জিসান সোফা ছেড়ে উঠা দাঁড়াল,আরাফ দু পা এগিয়ে গেল সালাম দিয়ে জিসানের সাথে হ্যান্ডসেক করলো।   কেমন আছেন? আলহামদুলিল্লাহ্। বসুন বলে জিসান আরাফকে [ বিস্তারিত ]
আমি তোমার জন্য এসেছি- (পর্ব-৪২) জাপান যাবার আগে একদিন প্রিয়াদের বাসায় দেখা করতে যাই, পিচন থেকে নুপূরের আওয়াজ চোখ ফেরাতেই একটা নীল পরী দৌঁড়ে আমার চোখের আড়ালে হারিয়ে গেল। অনেকক্ষন খোঁজার পর নীল পরীর হাতে দুটো নীল কাচের চুড়িতে চোখ পড়ল। শরীরে তার ফিরোজা রংয়ের জামা, চোখে কাজল ওরে বাবা এটা তো আমাদের পিচ্চি প্রিয়া। [ বিস্তারিত ]
আমি তোমার জন্য এসেছি (পর্ব-৪১) না ভাবি ওরা খাবে না, হালকা নাস্তা দিলেই চলবে। রোহান নতুন মেহমান দুপুরে না খেয়ে যাবে ব্যাপারটা কেমন দেখায় না! আরে ভাবী সমস্যা নেই ওরা সবাই আগামীকাল বিয়েতে যাবে, আজ শুধু মিতুর সাথে পরিচিত হয়ে চলে আসবে। ওকে বুঝছি, রোহান শোন মিতুর ভাইয়া বিকালে তোমাদের ওখানে যাব হলুদ এর আয়োজন [ বিস্তারিত ]
আমি তোমার জন্য এসেছি (পর্ব-৪০)   ইসস সকালে একটু ঘুমাব সেই সুযোগ নেই। সকাল বেলা কোন ঝামেলা কল দিল বলেই মিতু মোবাইল কানের নিচে রেখে হ্যালো বললো। কি আমি ঝামেলা.??? মিতু তাড়াতাড়ি কান থেকে মোবাইল সরিয়ে নিল এটা তো রোহানের কন্ঠ! মোবাইলের স্কিনে চোখ পড়ল রোহান লেখা, ওহ্ রোহানের কল আমি না দেখেই রিসিভ করে [ বিস্তারিত ]
আমি তোমার জন্য এসেছি (পর্ব-৩৯) রাত সাড়ে ১০টা বাজে ভাইয়া এবার তাহলে আমি যাই, তুমি সময় করে একদিন মাকে দেখতে যেও। অবশ্যই যাব রোহানের বিয়েতে গেলে মাকে দেখে আসবো মাকে বলিও আমরা যাব। আরমান বলছিলো ড্রাইভার গাড়ি করে তাকে বাসায পৌঁছে দিবে কিন্তু রাজি হয়নি। অনেক বছর পর বাংলাদেশে আসছি তাই রাতের ঢাকার সৌন্দর্য অবলোকন [ বিস্তারিত ]
আমি তোমার জন্য এসেছি (পর্ব-৩৮) বড় ভাইয়া তুমি ক্লান্ত যাও ফ্রেশ হয়ে আসো। -হ্যাঁ যাবো বাবা মারা যাবার পর তুমি সেই যে জাপান গেলে তারপর আজ ৬বছর পর দেশে ফিরলে। তোমাকে কত বছর পর দেখলাম বলেই চোখ মুছল আরমান। আরাফের চোখেও পানি সরি ভাইয়া বলেই আরমানের কাঁধে হাত রাখলো। ভাইয়া কি ছেলে মানুষি করছো। তোমার [ বিস্তারিত ]
"আমি তোমার জন্য এসেছি" (পর্ব-৩৭) -ওয়াও দারুন ব্যাপার তো! তাড়াতাড়ি বলো। সেই চিঠিতে কি লিখা ছিলো.? -মিতু সেই চিঠি আমি পড়ি নাই। -তা কেন আপ্পি.? তোমরা এত ভালো বন্ধু হয়েছিলে,শুধুমাত্র তোমার জন্য সে ঢাকা থেকে ময়মনসিংহে আসছিলো। একবার দেখা করতে, একটু কথা বলতে। অথচ তুমি সেই ডাইরিটা একবার খুলে দেখ নাই অবাক কান্ড। -আপ্পি এখন [ বিস্তারিত ]
"আমি তোমার জন্য এসেছি (পর্ব-৩৬) আরাফের সাথে আমার প্রথম পরিচিয় তখন আমার বয়স ১২ বছর আমি পঞ্চম শেণিতে পাড়ি। আরাফ ভাইয়া তখন ঢাকা কলেজের প্রফেসর জাপান থেকে পিএইচডি করে দেশে ফিরছে। আব্বুর স্কুল শিক্ষক আকরাম আঙ্কেলের ছেলে, ময়মনসিংহে আমাদের বাসার পাশেই ওদের জমি কেনা ছিলো সেখানে বিল্ডিং এর কাজ চলছিলো। সেটার দেখাশোনা করতে এসেই প্রথম [ বিস্তারিত ]

মাসের সেরা ব্লগার

সংরক্ষণাগার

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ