আধা ঘুমে বিনা ফুঁ এ ঠোঁট পোড়ানো এক কাপ চা। দিনের শুরুটা মাঝপথে নয়, শুরু থেকেই শুরু হওয়া চাই। চা এর কৌটো উল্টেপাল্টে কিংবা সোজাসাপটা পলকহীন চেয়ে দেখি চাপাতা নেই। আজ আর দিন হবেনা, যার আরম্ভ নেই, তার কি আর চলা হবে? বিক্ষিপ্ত দিনে গুছিয়ে গাছিয়ে রাখা হবেনা কিছুই। টিভি টাও যদি না চলে? সারাদিনে একবার কাছে না গেলেও ব্যস্ত হয়ে যাব সেদিন, টিভি ছাড়া যেন লাইফটাই অচল। মোবাইলটা যদি সিগন্যাল লস হয়ে যায়!! বিরক্ত স্বরে ডাকাডাকি বন্ধ করলেও মস্তিষ্কের রিংটোন বন্ধ করবে কে? থেকে থেকে নেড়েচেড়ে দেখা সিগন্যাল ফিরলো কি? দুনিয়ার তাবত মানুষরা নির্ঘাত আজ আমাকে ফোন করে করে হয়রান হয়ে গেছে।
ল্যাপিতে হয়তো কাজ করবেনা নেট। নেট+ওয়ার্ক। সুকৌশলে জাল বিছানার পন্থা। কবেই এই জালে আমরা প্যাঁচিয়ে পুচিয়ে গিয়েছি। মনেই থাকেনা নেট ছাড়াও ল্যাপি চলে। গান গায়, স্মৃতি তরতাজা করার টোটকা কতো ছবি। ধিরে ধিরে জালের সুতো পোক্ত হচ্ছে। ছিঁড়ে, কেটে, ফাঁকফোকর গলিয়ে আর কোনভাবেই বের হতে পারবোনা হয়তো। এলোমেলো ছড়ানো বই এর ধুলোয় আলসে চোখে দেখবো একটু, কোন এককালে যা ছিলো বুকের উপরে আধখোলা। চোখ হয়তো পরে যাবে অনিচ্ছায় নিজেকে ছদ্মবেশে সাজানোর বাক্সে। প্রিয় প্রিয় সব নেকলেসের দু একটা পাথর উধাও। তবু মায়া মায়ায় তাকিয়ে দেখা মাঝে মাঝে যেমনি করে এখন কিংবা হরহামেশাই। নিজেকে সাজিয়ে রাখার, থ্রিডি ফোরডি স্টাইলে বাঁচবার কতো আয়োজন!! সবকিছু কিনে এনে টাকার বদলে নিজেকেই বেঁচে দিয়ে আসিনিতো!!
৪৭টি মন্তব্য
প্রহেলিকা
সবকিছু কিনে এনে টাকার বদলে নিজেকেই বেঁচে দিয়ে আসিনিতো!! ;?
বলে ফেললেন তাহলে শেষ পর্যন্ত আসল কথা? বেশ সুন্দর করে ভাবনা জল ছিটিয়েছেন দেখছি। প্রতিটি শব্দ ও বাক্যের মাঝে ঠাই করে নিয়েছে মেকাপের আড়ালে সত্যগুলো। লেখার মাঝে কেমন জানি একটু হতাশার আবলি, যা আপনার লেখার মাঝে কমই দেখা যায়!
শুন্য শুন্যালয়
হতাশা ঠিক নয়, প্রতিদিনের রুটিনে দমবন্ধ বন্ধ হয় মাঝে মাঝে, এটা সবারই হয়। ও কিছুনা, রুটিনও সত্য। ভালো থাকবেন।
মিথুন
এভাবে ভাবলে সব থমকে যাবে আপু, এগুনো যাবেনা। তবে অনেকসময় সবকিছু ছেড়ে পালাতে ইচ্ছে করে———-
শুন্য শুন্যালয়
হ্যাঁ ভাগ্যিস এই ভাবনাগুলো খুবই ক্ষণস্থায়ী, সেজন্যই আমরা আগাতে পারি। ধন্যবাদ মিথুন।
রিমি রুম্মান
শব্দে শব্দে একান্ত অনুভুতি ! অন্যরকম প্রকাশ। শেষটায় ” নেকলেসের দু’একটা পাথর উধাও” এর মতন কিছু একটা যেন উধাও মনে হল। শুভকামনা রইলো।
শুন্য শুন্যালয়
লেখার মধ্যে কিছু একটা উধাও হয়ে গেলে আর মায়া মায়া করে তাকিয়ে থাকা যায়না :p
অনেকদিন পর আপনাকে পেলাম আপু। আপনিও ভালো থাকবেন। শুভকামনা।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
জীবন চলে জীবনের নিয়মে ঠিক বলেছেন ডিজিটাল আমাদের অনেকটা আলসে করে দিয়েছে এর সহযোগিতা জীবনের প্রতিটি অংশেই বিদ্যমান।
সবকিছু কিনে এনে টাকার বদলে নিজেকেই বেঁচে দিয়ে আসিনিতো!!এই একটি বাক্যে সত্যিই কথাটা বলে দিলেন।কেমন করে লিখেন এমন ভাবনাগুলো। -{@
শুন্য শুন্যালয়
এই ভাবনাগুলো আমাদের সবার মধ্যেই অল্পবিস্তর কাজ করে। ধন্যবাদ আপনাকে মনির ভাই।
মোঃ মজিবর রহমান
সবকিছু কিনে এনে টাকার বদলে নিজেকেই বেঁচে দিয়ে আসিনিতো!!
আসলেই দিদি আজ আমরা ডিজিটাল ছাড়া জেন অচল।ইএগুল আমাদের অনেক ভোতাও করেছে চেতন মনকে।
জিবনের ভাবনা গুল এত সুন্দর অল্প কথায় বলে ফেললেন।
দারুন অনুভূতি।
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ মজিবর ভাই। সবকিছু আসলেই ডিজিটাল হয়ে গেছে। এর মধ্যেই আমাদের আনন্দ খুঁজে নিতে হবে, উপায় নেই। ডিজিটাল লাইফ ছাড়াও এখন আমরা কিছু ভাবতে পারবোনা।
আবু জাকারিয়া
“সবকিছু কিনে এনে টাকার
বদলে নিজেকেই
বেঁচে দিয়ে আসিনিতো!!” একেই বলে ডিজিটাল লাইফ। ভাল লাগলো।
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ আপনাকে জাকারিয়া ভাই।
নুসরাত মৌরিন
সত্যি তো জীবনকে আজকাল জীবনের মত বাঁচি না।রেসের ঘোড়ার মত ছুটছি,নিঃশ্বাস যে নিই তাও কতকাল অনুভব করি না।বই নিয়ে দুপুরে আড়মোড়া ভাঙ্গি না,বিষন্ন বিকেল গুলো পাখির দানায় শুকানো জলের দাগে বিলিয়ে দিতাম।আজকাল মোবাইল,নেট,ফেসবুক আর থ্রী-জি ফোর-জির ঘেরাটোপে আমার সব গেল!!
জীবন কে জীবনের মত বাঁচার আহ্লাদ গেল।
কী জানি কিসের আশায় সবকিছু নিলামে তুলে দিয়ে আসছি।
কোথায় ছুটছি কে জানে!! 🙁
দারুন অনুভূতির প্রকাশ…এর চেয়ে বেশি আর কি বলবো!!
শুন্য শুন্যালয়
এর চাইতে অনেক বেশি কিছুই বলে ফেলেছেন, খুব সুন্দর ভাষায়। কী জানি কিসের আশায় সবকিছু নিলামে তুলে দিয়ে আসছি। সুন্দর বলেছেন। তবু যে এর মধ্যেই আমরা আনন্দ খুঁজে নিয়েছি, নিতে পারছি তাই-বা কম কি? মন্তব্য কিন্তু লেখার চাইতেও দারুন হয়েছে, মানুন আর না মানুন। ধন্যবাদ প্রিয় মৌরিন আপুটা।
ব্লগার সজীব
সামান্য ঘুরিয়ে কিছু লিখলেই আমি তেমন আর বুঝিনা।জীবনটা আনন্দ বেদনার কাব্য।প্রাপ্তি অপ্রাপ্তি সব নিয়েই জীবন আপু।আপ্রাপ্তি গুলো মনে দাগ কাটে বেশি,কারণ আপনার এটি চাইনা।কেমন ডায়েরির মত লেখা মনে হল এটি।
‘ মনেই থাকেনা নেট ছাড়াও ল্যাপি চলে। গান গায়, স্মৃতি তরতাজা করার টোটকা কতো ছবি। ‘…… আসলেই আপু,এই প্রথম মনে হচ্ছে আমারো।
শুন্য শুন্যালয়
সহজ একটি লেখাকে ঘুরিয়ে ভাবলে হবে? 🙂 মানুষ অভ্যাসের দাস এটাই বলেছি আর কিছু নয়। আমার জীবনে প্রাপ্তির পরিমান এতো বেশি যে অপ্রাপ্তিগুলো আমার মনে কোন দাগই কাটতে পারেনি। এটা কিন্তু মন খারাপের লেখা নয় মোটেই। প্রতিদিন চা খেয়ে সকাল শুরু করি আমরা, একদিন চা না পেলে কেমন লাগে, আপনি দেখুন তো ভেবে… 🙂
শিশির কনা
দিনের শুরুটা ভালো হওয়া চাই।মাঝ খান দিয়ে গোছানো দিন শুরু হয়না।সব কিছু কেমন নেই নেই,এ কেমন একান্ত অনুভুতি?আলো কি নেই কোথাও?এক নিঃশ্বাসে পড়ে গেলাম আপু। -{@
শুন্য শুন্যালয়
সবকিছু আছে আমার, “তুমি” থাকলেই হবে। এই “তুমি”টা কে তা যেন আবার প্রশ্ন করে বসবেন না।
মাহামুদ
সম্ভবত এ আমার মনেরও একান্ত কথা, সত্যিই বোধহয় টাকার বদলে নিজেকেই বেচে দিয়েছি।
শুন্য শুন্যালয়
অভ্যস্ততার কাছে নিজেকে বেঁচে দেয়া ছাড়া কোন উপায়ও নেই ভাইয়া। ধন্যবাদ জানবেন।
খেয়ালী মেয়ে
তোমার লেখার ধাঁচটা আমার কাছে অন্যরকম মনে হয় আপু, এইজন্যই হয়তোবা ভালো লাগাটা একটু বেশী কাজ করে–জীবনটা সত্যি যান্ত্রিক হয়ে গেছে-সেইসাথে যান্ত্রিক হয়ে গেছি আমরা, নিজের ভাবনা দিয়ে আমাদের অনেকের ভাবনাগুলোকেই তুলে ধরেছো….আর শেষ লাইনটার কথা না বললেই নয়, দারুন বলেছো “সবকিছু কিনে এনে টাকার বদলে নিজেকেই বেঁচে দিয়ে আসিনিতো” (y)
শুন্য শুন্যালয়
এটা আসলে সবারই ভাবনা, এজন্যই অনেকে যান্ত্রিক রুটিনের বাইরে এদিক ওদিক ঘুরে বেড়াতে ছোটে। যান্ত্রিক সবকিছুর ভীরে আমার আছে সোনেলা, সোনেলার পরী, মৌরিন। তাই আমি খুশি অনেক। সবসময় ভালো থেকো পরী।
খেয়ালী মেয়ে
একটু করে ভয় পেয়েছিলাম যে, আবারো বুঝি হারিয়ে গেছো–
তুমিও ভালো থেকো সবসময়….
শুন্য শুন্যালয়
আমি হারাবো না কখনোই, আর হারালে পরী আর তার ম্যাজিক ওয়ান্ড আছে না!!! 🙂
খেয়ালী মেয়ে
তাইতো (3 -{@
ছাইরাছ হেলাল
বাঁচতে হলে আমাদের আয়োজনের কাছে যেতেই হয়। এই আয়োজন আমাদের কতটুকু নেবে বা
আমরা কতটুকু নেব ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় তা কীভাবে কে নিয়ন্ত্রণ করবে আমরা আসলেই জানি না।
প্রিয় অনেক নেকলেছদের মধ্য থেকে দু’একটি না থাকা,সে এমন কিছুই না।
অনেকদিন পর লিখলেন।
শুন্য শুন্যালয়
বাঁচতে হলে আমাদের আয়োজনের কাছে যেতেই হয়। ঠিক। ইচ্ছা বা অনিচ্ছায় হোক, আমরাও পেছন ফিরে থাকতে চাইনা। আয়োজনের প্রলোভনও কম নয়, তাই নিয়ন্ত্রনের চাবি হারিয়ে যায়। কেউ কেউ তবুও পারে। নেকলেস কি তবে রেখে দিতেই বলছেন? 🙂
আমাকে দিয়ে লেখা টেখা হবেনা ভাইয়া, সে আমি বুঝে গেছি। অনেকদিন পর না হয়ে উপায় নেই, এরকম আউলা ঝাউলা রোজ রোজ পড়লে সবাই তেড়ে আসবেনা, নো গ্যারান্টি।
স্বপ্ন
সবকিছু কি নিজের মনের মত হয়?কিছুটা ছন্দপতন হতেই পারে।তারপরেও এলোমেলো কিছু ভালো লাগেনা আমাদের।কত অল্প কথায় কি বিশাল এক অর্থবোধক পোষ্ট লিখলেন।
শুন্য শুন্যালয়
পতন আছে বলেই ছন্দ এতো মিস্টি। তবুও এলোমেলো কিছু না হলেই ভালো। বিশাল কই, এলোমেলো লেখা। অর্থ আছে আবার নেই। আপনাকে নিয়মিত দেখছি, ভালো লাগছে।
জিসান শা ইকরাম
জীবনে ছন্দ পতন কিছুটা হতেই পারে
সব যদি নিজ ইচ্ছে মত হতো
তবে অভাবের তীব্রতা,শূন্যতা উপলব্ধি করা যেত না।
লেখা লেখাই
সে হিসেবে একান্ত অনুভূতিতে একটি অভাব বোধকে ভালোভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন।
শুভ কামনা।
শুন্য শুন্যালয়
সুন্দর বলেছেন ভাইয়া। এই পতন আছে বলেই আমরা এলোমেলো থাকতে পছন্দ করিনা। কিংবা মাঝে মাঝে পতনে না পরলে ছন্দে ফিরতেও পারিনা। আমার কোন কিছুর অভাব নেই, মন খারাপ নিয়েও নয় এই লেখা। শুধু একটু রুটিন এলোমেলো হলেই সবকিছু খারাপ লাগতে শুরু করে। রুটিনের বাইরেও তো কিছু করা যায়, তা ভুলেই গিয়েছি আমরা।
আপনার জন্যও শুভ কামনা ভাইয়া।
নওশিন মিশু
অভ্যস্থতার ছন্দপতন আসলে আমরা কেউই চাইনা। ঐ জালে জড়িয়ে থাকার মাঝেই যত সস্তি …..
শুন্য শুন্যালয়
ঠিক তাই আপু। যতই উল্টোটা বলিনা কেনো, রুটিনের বাইরে কিছুই ভালো লাগেনা। ধন্যবাদ মিশু আপু।
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো...
এটাতো দেখি হালকা চালে সুক্ষ ষড় যন্ত্র করে ভারী দর্শন ঢুকানো হইলো। ভালোই লাগছিলো পড়তে।
শুন্য শুন্যালয়
পুরাই প্যাঁচঘোচ অবস্থা 😀 পড়তে ভালো লেগেছে তাতেই খুশি হয়ে গেলাম ভাইয়া। অনেক ধন্যবাদ।
স্বপ্ন
পোষ্ট দিয়ে আবার লাপাত্তা আমাদের শুন্য আপু। শুন্য আপু লেখা দিয়ে মহা শুন্যে মিলিয়ে যায় 🙁
শুন্য শুন্যালয়
আমি মহাশুন্যে মিলিয়ে গেছি তাহলে সিম্বল টা 🙂 এমন হবে। বলেন, কি সৌভাগ্য শুন্য আপুর।
সোনেলা ছেড়ে কোথায় লাপাত্তা হবো? আমার আছেই তো একটা জায়গা। এত্তো এত্তো ধন্যবাদ স্বপ্ন।
লীলাবতী
এমন লেখা কি আমাদের শুন্য আপুর?নাকি অন্য কারো লেখা?যে আপুটা আমাদের উৎসাহ দিয়ে থাকেন ক্লান্তিহীন ভাবে, তার লেখা এমন হবে কেনো?এর বিপরীতে আমরা প্রাপ্তির হিসেব করিনা কেনো আপু?মন খারাপের সময় গুলো বড় দীর্ঘ হয়।আপুটার মন ভালো হয়ে যাক -{@
শুন্য শুন্যালয়
আমার মন খারাপ? কাভি নেহি। ভোর বেলা চা না পেলে আমার মাথা আউলাইয়া যায়, তাই এই লেখা। এইতো দেখুন এখন এক্কেবারে ফুরফুরা 😀
আপনি কই কই থাকেন বলুন তো? দুদিন পর পর হাওয়া। শুনুন এবার কিন্তু জোরেসোরে আন্দোলন চালাতে হবে। মডুদের লেজ এবার বের করেই ছাড়বো।
লীলাবতী
ফুরফুরা থাকতেই হবে :)আছি তো,কিছুটা ব্যাস্ত আপু।মডুদের তাহলে লেজও আছে :D)
শুন্য শুন্যালয়
লেজ, শিং সবই আছে, এজন্যই তো সামনে আসেনা 😀 আপনিও আয়নায় গিয়ে এখনই চেক করুন। সন্দেহ তালিকায় আপনিও আছেন ম্যাডাম।
লীলাবতী
আমার লেজ নেই 😀 আমাকে কেউ সন্দেহ করেনা।আপনাকে করে 🙂
শুন্য শুন্যালয়
কে বলেছে কেউ সন্দেহ করেনা? আমি শুধু সন্দেহ করিনা 99.9% শিউর যে আপনি মডু। লেজ আছে কিনা সামনে এসে প্রমাণ দিন। 🙂
অরণ্য
“সবকিছু কিনে এনে টাকার বদলে নিজেকেই বেঁচে দিয়ে আসিনিতো!!” – লাইনটির ভরবেগ (ভর x বেগ) অনেক বেশি লাগলো আমার কাছে। অনেকদিন পরে একটা ভারী এবং গতিময় ভাবনা পেলাম। ভাল থাকুন। (y)
শুন্য শুন্যালয়
অনেকদিন পর বেশি ভরবেগের মন্তব্য চাপিয়ে দিয়ে চলে গেলে হবেনা। ভালো আছেন? দেখছিনা অনেকদিন। কবে যে আমিও ব্যস্ত হবো কে জানে!!!
রুটিনের ব্যতিক্রম অসহ্য লাগলে এছাড়া আর কিই বা ভাবতে পারি?
নীলাঞ্জনা নীলা
আমরা আসলে অভ্যাসের দাস।আপনি ইচ্ছে করলেই এ থেকে বেড় হয়ে আসতে পারেন।অবশ্য কিছু কিছু অভ্যাস আমাদের মনের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী 🙂
শুন্য শুন্যালয়
অভ্যাস তো ভালো, বদভ্যাস না হলেই হলো :p কতো ব্যস্ত আমাদের প্রিয় আপুটা।