'' রমজান মাসে নামাজ পড়ার অপরাধে ইমানদার মুসল্লী গ্রেফতার ''
ধরুন প্রথম আলোতে এই শিরোনামের একটি সংবাদ পরিবেশিত হলো। আপনি নিশ্চয়ই আশা করবেননা যে বাংলাদেশের মুসলমানগণ এই ধরনের শিরোনাম যুক্ত খবরে শান্তি পাবেন? খুশী হবেন?
কোন শ্রেনীর লোকজন এই শিরোনাম চাইতে পারে? যারা ধর্মকে বিভিন্ন সময়ে ব্যবহার করেছে অত্যন্ত কুটিলতার সাথে- জামাত শিবির রাজাকাররা এমন খবর এবং ঘটনার জন্য ওৎ পেতে থাকে। এরা বিভিন্ন সময়ে এমন ঘটনা যাতে সৃষ্টি হয় তার ইন্ধন দিয়ে থাকে।অনলাইনে জামাত নিয়োজিত কিছু নাস্তিক, কিছু বাম মানুষ এদেরকে এ ধরনের প্রচারনায় সহায়তা করে। অন্যরা এদের এই প্রচারনায় অগ্র পশ্চাত না ভেবে অতি আবেগের বশে এদের প্রচারনায় ঘি ঢেলে দেয়।
এমন শিরোনাম যুক্ত খবর প্রথম আলোতে বিশাল হেড লাইনে আসতে পারতো, যদি বাংলাদেশের পতাকার উপরে নামাজ পড়া লোকটিকে পতাকা অবমাননার অপরাধে গ্রেফতার করা হতো।
বিশ্লেষনঃ
আচ্ছা যিনি ফটোটি তুলেছেন, তিনি নামাজ পড়ার পরে ঐ লোকটিকে কিছু বলেননি?ফটো যিনি তুলেছেন তিনি মুক্তিযোদ্ধা বা আওয়ামী লীগের কেউ না হবার সম্ভাবনা খুব বেশী। এদের মাথা খুব গরম থাকে। পতাকার অবমাননা হলে ফটো আসতো - নামাজের পরে ঐ লোকটাকে পিটিয়ে গাল মাথা ফুলিয়ে ফেলার। নিখুঁত ভাবে ফটো তুলে তা আপলোডের দিকে যেতেন না।
নামাজের পরে ঐ লোকটাকে পাকড়াও করা যেতো। এই চেষ্টা কি ফটো তোলক করেছেন? নাকি ঐ লোকটা গার্ড নিয়ে অস্ত্র প্রহড়ায় নামাজ পড়ছিলেন? ' একটি ফটো তুলতে হবে এবং সেটি আপলোড করতে হবে '- এই সুক্ষ্ণ এবং চিকন বুদ্ধি একমাত্র জামাতের হতে পারে। যারা কুকুরের গলায় কুরআন শরিফ ঝুলিয়ে তার ফটো দিয়ে প্রচার করে যে এটি লীগের কাজ।
বীর পুরুষেরা ব্লগার অভিজিৎ এর রক্তমাখা স্ত্রীর সাহায্যের চিৎকারের ফটো তুলতে পারে, কিন্তু সাহায্য করতে এগিয়ে আসতে পারেনা, নিরব দর্শকের মত ঘটনা দেখে।
জাতীয় পতাকার অবমাননা একটি গর্হিত অপরাধ অবশ্যই।তবে পরিবেশ,অবস্থা অনেকসময় বিবেচনা করতেও হবে। লাল সবুজের একটি পতাকাকে-
* ইচ্ছে করে আক্রোশ বশত ছিড়ে ফেলা অবশ্যই অপরাধ
* ইচ্ছে করে পতাকাকে অসম্মান করা উদ্দেশ্যে পায়ের নীচে পিষ্ট করা বা লাথি মারা অবশ্যই অপরাধ।
এখানে ইচ্ছেটাই হচ্ছে পতাকার অসম্মান,যা কোন অবস্থাতেই মেনে নেয়া যায় না।
কিন্তু একটি লোক নিরুপায় হয়ে নামাজ পড়ার জন্য জাতীয় পতাকা বিছিয়ে নামাজ পড়েছেন। এখানে তার ইচ্ছে পতাকাকে অসম্মান নয়।তার ইচ্ছে নামাজ পড়া। সেটিকে আমরা দেখি। একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনাকে এতটা গুরুত্ব না দিলেও আমরা পারি। যারা ভাবছেন এরপর হতে জাতীয় পতাকা জায়নামাজ হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে, তারা ঠিক ভাবছেন না।এমনটা হবে না। এই ঘটনার পরে শতর্ক থাকবে সবাই।
এরপরে যদি এমন কোন ঘটনা ঘটে, তবে অনুরোধঃ নামাজ পড়া অবস্থায় তার ফটো তুলে আপলোড করা নয়, নামাজের পরে পাতাকা অবমাননার জন্য তার রক্তাক্ত বা নিদেন পক্ষে কিল ঘুষিতে ফোলা মুখের ফটো তুলে তা আপলোড করুন। তবেই বুঝবো আপনি বীর--
** বাংলাদেশ দক্ষিন আফ্রিকা ক্রিকেট খেলার সময় চট্টগ্রাম জহুর আহমেদ ষ্টেডিয়ামে তোলা এই ফটোটি নিয়ে বিতর্ক হচ্ছে খুব।
জাতীয় পতাকা আমাদের অহংকার। এই পতাকা ব্যবহারে সচেতন হোন।
জাতীয় পতাকা তৈরি ও পতাকার মাপ
জাতীয় পতাকা ব্যবহারের বিস্তারিত নিয়ম
জাতীয় পতাকা বিধি
৩৬টি মন্তব্য
প্রজন্ম ৭১
ফেইসবুকে দেখলাম আপনার এই মতামতকে অনেকেই বিরুদ্ধাচারণ করেছেন।নামাজ রত লোকটি অশ্রদ্ধা থেকে এটি করেননি বলেই মনে হয়।জাতীয় পতাকা বিধি সম্পর্কে অজ্ঞতা থেকে এটি করেছেন।আমাদের পতাকা ব্যবহার বিধি সম্পর্কে প্রচার বৃদ্ধি করতে হবে।
কিছু অপরাধ অনিচ্ছাকৃত হয়,এটি নিয়ে এতটা উতলা না হলেও চলে।রাজাকারের দল এসবে ইন্ধন দেয়।
জিসান শা ইকরাম
যিনি ফটোটি তুলেছেন এবং আপলোড করেছেন, তিনি পতাকার ব্যবহারে আমরা যেন সচেতন হই,এই চিন্তা থেকেই দিয়েছেন।তিনি একা থাকায় এ বিষয়ে ঐ সময় প্রতিবাদ করতে পারেননি।দু-একজনকে বলেছেন কিন্তু কেউ গুরুত্ব দেননি।
তার এই ফটোটি নিয়ে পরবর্তিতে অন্য অনেকে বিভিন্ন কথা যোগ করে আলাদা আলাদা পোষ্ট দিয়েছেন।এই পোষ্ট গুলোতে এই নামাজ রত মানুষটিকে গালাগালি করা হয়েছে,পশু,পাকি ইত্যাদি বলা হয়েছে।যা আপলোড করা মানুষটি চান নি।
পতাকার বিধি আমাদের জানতে হবে।
ব্লগার সজীব
মানুষ যে কত ত্যানা পেচাতে পারে তা অনলাইনে না আসলে বুঝতে পারতাম না।কত অন্যায় আমরা না জেনে করি।এই ফটোর লোকটিও তেমনি না জেনে বুঝে একটি অন্যায় করেছেন।এটিকে এত গুরুত্ব না দিলেই হতো।
জিসান শা ইকরাম
লোকটির উদ্দেশ্য পতাকার অবমাননা নয় এটি স্পষ্ট
যা উনি করেছেন তা ওনার অজ্ঞতাই বলতে হবে।
ছাইরাছ হেলাল
অযথা অহেতুক ঘোট পাকাতে আমাদের জুড়ী মেলা ভার।
জিসান শা ইকরাম
ঠিক বলেছেন, এ বিষয়ে আমরা এক একজন বিশেষজ্ঞ।
অনিকেত নন্দিনী
আমরা একেকজন জিলিপির কারিগর।
প্যাচানোতে আমাদের জুড়ি মেলা ভার।
জিসান শা ইকরাম
লোকটি অজ্ঞতা বসেই এটি করেছে এটি স্পষ্ট
এনিয়ে প্যাচাচ্ছে অনেকেই
একজন তো রাগে আমাকে ব্লকই করে ফেলেছেন ফেবুতে 🙂
লীলাবতী
তেনা কাহাকে বলে ও কত কত প্রকার তা অনলাইনে এসে বুঝেছি।
জিসান শা ইকরাম
আমিও
হিলিয়াম এইচ ই
এখানে দুই দিকেই ত্যানা প্যাচানো যায়!!!!
জিসান শা ইকরাম
আর এই ত্যানা পেচানিতে কোনই সমাধান হবে না 🙂
শিশির কনা
এই বিতর্ক অনাবশ্যক।লোকটি কোন খারাপ কাজের জন্য পতাকা বিছান নি।একটি পবিত্র কাজের জন্য একটি পবিত্র পতাকা ব্যবহার করা হয়েছে।
জিসান শা ইকরাম
অন লাইনে কিছু বেকার মানুষ থাকেন।এদের হাতে প্রচুর সময়।তাই কিছু একটা নিয়ে ব্যাস্ত থাকা আর কি।
শুন্য শুন্যালয়
জাতীয় পতাকার অবমাননা করা যেমন মানতে পারিনা আমরা, তেমনি আমরা এটাও বুঝতে পারিনা, কজন এই জাতীয় পতাকার কিসে অবমাননা হয় জানেন কিনা। সাধারন খেটে খাওয়া মানুষের দেশের প্রতি এত ভালোবাসা আসেনা, যারা নিজেদের খাবার যোগার করতেই যুদ্ধ করছেন। আমরা অনেক দেশ প্রেমিক, কে জাতীয় পতাকা অবমাননা করলো, কে পতাকা পানিতে ভিজাইলো, এগুলো চক্ষু মেলে দেখতে থাকি।
এতো দেশপ্রেমিকের ভিড়েও যে কিভাবে আমরা দূর্নীতিতে বারবার চ্যাম্পিয়ান হই কে জানে।
জিসান শা ইকরাম
এতো দেশপ্রেমিকের ভিড়েও যে কিভাবে আমরা দূর্নীতিতে বারবার চ্যাম্পিয়ান হই কে জানে (y) যথার্থই বলেছেন।
নুসরাত মৌরিন
কি বলবো ভাবছি।
ইদানীং আমাদের একটা অদ্ভুত সমস্যা হয়েছে,যে কোনো ইস্যুতেই দুইটা ভাগে ভাগ হয়ে যাওয়া।আর তা নিয়ে উত্তপ্ত তর্ক বিতর্ক শুরু করা।অনলাইন জগতে যে কোনো ইস্যু নিয়েই এরকম দ্বন্দ,বিতর্কের ঝড়…এটাই এখন স্বাভাবিক যেন।
আমাদের গোটা জাতির মনে হয় অনেক বড় কোনো অসুখ হয়েছে।তাই এত দ্বন্দ।
জিসান শা ইকরাম
অসুখ যে হয়েছে তাতে কোন সন্দেহ নেই।
মরুভূমির জলদস্যু
নামাজ পড়ার জন্য জায়নামাজ কিন্তু জরুরি নয়। ;?
জিসান শা ইকরাম
সবার বুদ্ধির স্তর যদি এক হতো তাহলে ঐ লোক নিশ্চয়ই এমন করতেন না।উনি পতাকার অবমাননা হবে এটি নিশ্চয়ই চিন্তা করেননি।কিন্তু অবমাননা হয়ে গেছে।
আশা জাগানিয়া
নামজ রত লোকটি পতাকার অবমাননা হোক এটা ভেবে নামাজ না পড়লেই হয়।
জিসান শা ইকরাম
হুম,সেটাই
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা তোমার ফেসবুকে যে কথাগুলো লিখেছিলাম, সেটাই আবার দিচ্ছি।
নানা তোমার প্রতিটি স্ট্যাটাসকেই খুব গুরুত্ত্ব সহকারেই পড়ি। কখনো কখনো মন্তব্য করি, কখনো না। তুমি মুক্তিযুদ্ধের সমর্থক এবং দেশকে অসম্ভব ভালোবাসো, এটা আমি জানি। পৃথিবীর একমাত্র দেশ আমাদের বাংলাদেশ যেখানে যুদ্ধ হয়েছে শুধুমাত্র ভাষার জন্য। এটা আমরা সবাই জানি। একেকটি দেশের আইন-কানুন একেকরকম। আমাদের দেশে পতাকা পায়ের নীচে রাখার নিয়ম নেই। যারা সচেতন তারা কিন্তু এটা মানে। এখানে কানাডায় অনেক বাড়ীর সামনে নিজের দেশের পতাকা লাগানো, বৃষ্টিতে ভিঁজে রোদে পুড়ে। এদের পতাকা স্যান্ডেলেও আছে। এখানে ওই আইন নেই যে পতাকা পায়ের নীচে রাখা যাবেনা। নানা তুমি খুবই সমাজ সচেতন এবং আইন-কানুন মেনে চলা মানুষ। অন্য কে কি বলুক, কি করুক তুমি কিন্তু শুদ্ধতাকেই সঙ্গী করে চলো। ভুলগুলোকে ধরিয়ে দাও। জায়নামাজ আর পতাকা দুটো ভিন্ন জিনিস। জায়নামাজ দিয়ে একটা গোষ্ঠি চেনা যায়, পতাকা দিয়ে একটি দেশ এবং আস্ত জাতি চেনা যায়। ভারত-পাকিস্তান-চীন-জাপান-কানাডা-আমেরিকা পৃথিবীর সব দেশের মুসলিমদের চেনা যায় জায়নামাজে। কিন্তু মাতৃভূমির পরিচয় পতাকা, নিজের অস্তিত্ত্বের পরিচয় পতাকা, আমাদের জন্মস্থানের পরিচয় পতাকা। আর যে কথাটি না বললেই নয়, জায়নামাজ বসার আর পতাকা বয়ে নেয়ার। ———-
“তোমার পতাকা যারে দাও তারে বহিবারে দাও শকতি
তোমার সেবার মহান দুঃখ সহিবারে দাও ভকতি।” (রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)
মৌলবাদীরা ইন্ধন জোগাক আর যাই করুক। যে ছবি তুলে পোষ্ট দিয়েছে সে খারাপই হোক, আমরা যারা সচেতন এই ব্যাপারে ভুল করেও ধর্মের জন্য নিজের দেশকে পায়ের নীচে রাখতে পারিনা। সেই লোক নামাজের জন্য জায়নামাজ না পেলে, এমনকি কোনো কাপড় না পেয়ে সামনে দেখলো নিজের মা দাঁড়ানো, সে কি নিজের মায়ের পড়া শাড়ী টেনে নামাজ পড়বে? দেশ তো আমাদের মাতৃভূমি।
অনেক বড়ো কথা বলে ফেললাম। কিন্তু আমি তো এমনই। যা বলি সরাসরি।
যাক একটা -{@ তোমারে।
জিসান শা ইকরাম
এটি সচেতনার অভাব বলেই মনে করি।
অন্য অনেক কিছুর মতই আমরা পতাকা বিধি জানি না।
এখানে ইচ্ছেটা দেখি আমি
কেউ যদি আক্রোশ বশে পতাকা দিখন্ডিত করে,পদদলিত করে,কোন নোংরা স্থানে পতাকা ফেলে রাখে বা ইচ্ছে করে পতাকার অবমাননা হয় এমন কাজ করে,তা অবশ্যই ঘৃনার একটি কাজ।
তবে এই লোকটি পতাকাকে ইচ্ছেকৃত ভাবে অপমান করেছে বলে মনে হয়নি আমার।
নীলাঞ্জনা নীলা
ইচ্ছেকৃতভাবে করেনি ভালো কথা। কিন্তু এমন কাজই যদি অন্য কেউ করতো, যেমন জায়নামাজ হিসেবে নয়, কোনো একজন গরীব ঘুমের জন্য ব্যবহার করতো, তাহলে কি হতো?
যা-ই হোক যা হয়েছে ঠিক হয়নি, এটা আমার মত।
জিসান শা ইকরাম
বাংলাদেশের সবকিছু ব্যাক্তির অবস্থান হিসেবে বিচার করা হয়। ১০ হাজার টাকার লোন পরিশোধে ব্যার্থ হওয়ায় কলিমুদ্দিনের বাড়ি ঘড় নিলাম হবে, কিন্তু ১০ হাজার কোটি লোন পরিশোধে ব্যার্থ হলে ক্ষমতাবানদের কিছুই হবেনা।
খেয়ালী মেয়ে
আজব সামান্য একটা বিষয়কেও যে কতোটা কাদাঘোলা করা যায় এই অনলাইনে না আসলে কখনো জানতামই না……….
জিসান শা ইকরাম
যার যেখন খুশী তেমন লেখে।
অরণ্য
আমার কাছে আক্ষরিক অনুবাদের চেয়ে ভাবানুবাদ বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সময়ের সাথে সাথে অনেক কিছুরই সংজ্ঞা পরিবর্তন বা পরিমার্যন হবে বলেই আমার বিশ্বাস। ভদ্রলোকটির জায়গায় নিজেকে দাঁড় করিয়ে দেখেছি। ভদ্রলোক নিষ্কলুষ আমার কাছে।
জিসান শা ইকরাম
আমার কাছেও নিষ্কলুষ।
অয়োময় অবান্তর
আমরা প্রথমে খবর পেঁচাই। পেচাঁইতে পেচাঁতে ছিবড়া বানিয়ে ফেলি। তারপরও মন ভরে না। অন্য কিছু যোগ করে আবার পেচাঁই।
জিসান শা ইকরাম
ঠিক বলেছেন 🙂
মোঃ মজিবর রহমান
কিন্তু একটি লোক নিরুপায় হয়ে নামাজ পড়ার জন্য জাতীয় পতাকা বিছিয়ে নামাজ পড়েছেন। এখানে তার ইচ্ছে পতাকাকে অসম্মান নয়।তার ইচ্ছে নামাজ পড়া।
এটাই সত্য আর এটাকে নিয়ে যারা নোংরামি বা পানি ঘলার চেস্টায় আছে তারা সারা জীবন নোংরা খেলায় থাকে তারা বেমানুস মানুষের কল্যানে থাকেনা।
জিসান শা ইকরাম
তারা বেমানুষ, বেমানুষ শব্দটা পছন্দ হইছে 🙂
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
বলার কিছু নেই তবে
পক্ষ বিপক্ষ বলে কথা নয় এতো বয়সে বড় একজন মানুষ এমন ভুল মেনে নেয়া যায় কি করে।আবার ইসলামী দৃষ্টিতে এটি একটি ছোয়াবের কাজ বা দেশ মঙ্গলে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনায় পতাকার ব্যাবহার মাত্রও ধরলে ধরা যায়।
-{@ সুন্দর উপাস্থাপনা।এমন ভুলটি যেন আর না হয়।সবাইকে পতাকা ব্যাবহারে নিয়ম নীতি পড়তে হবে।
জিসান শা ইকরাম
আমরা সব কিছুর গুরুত্ব ঠিক ভাবে বুঝিনা। এটিই অনেক সমস্যার মূল কারন।