চুপিচুপি আজকে আপনাদের একটি ঘটনা না বলে আর পারছি না , চেপে রাখা যাচ্ছে না । রাখা ঠিক ও না । জানি ত হাটে হাঁড়ি ভাঙলেও কলসটি আপনারা দয়ার শরীর নিয়েই বাঁচিয়ে রাখবেন । আমরা তো আমরাই , পিত্তল দি না কিন্তু সোনা দি । শুনবেন কিন্তু চুপটি করেই ........................

ইদানীং তাঁর সাথে সম্পর্কটি কিছুতেই ভাল যাচ্ছে না , টুকটাক দু’একটি আনুকূল্য ছাড়া (ডাহা মিথ্যে) কষ্মিন কালেও জবরজং জরজর গা ঘেঁষাঘেঁষি মিষ্টি মিষ্টি কিছু একটা ছিল তা কিছুতেই মনে করতে পারছি না । তবে কিছু একটি যে আছে (তাঁর দয়ায়) ডাঁট দেখিয়ে তা বুঝিয়ে দিতে কার্পণ্য করেন না ।

মেঘমু্খ হয়ে আছেন , তাঁর রুষ্টতা বেশ বোঝা যাচ্ছে । ভাগ্যিস বিজলী অনুপস্থিত (ঠাডা ডরাই) । যত দোষ তার সবটুকু এই সামান্য অবাধ্য অভাজনের , হবেই বা না কেন ? নাদান পাবলিক যে । ঘটনা হল ইদানীং কৌতুহলি এলেবেলে প্রশ্ন , প্রশ্নের পর প্রশ্ন , জ্যাঠা জ্যাঠা প্রশ্ন , ত্যাড়া ত্যাড়া প্রশ্ন । ‘বিশ্বাসে মিলায় বস্তু ’ আমার তাতে সমস্যা নেই (বাধ্য হয়ে) কিন্তু বিশ্বাস নামক পদার্থটি একটু ঘেঁটেঘুঁটে আঁতিপাঁতি করে নেড়েচেড়ে চেখেচুখে দেখতে চাওয়াই হয়েছে মহা অন্যায় । বিশ্বস্ত হয়েই বিশ্বস্ততা বুঝে নিতে চাই । চিঁড়ে চ্যাপ্টা হওয়া বা চট করে ধরে মট করে ঘাড় ঘুড়িয়ে দেওয়ার সক্ষমতা আছে তাত জানি ই। ল্যাঠা চুকানো এত্ত সহজ নয় ।

রাতের শেষতম প্রহরে পবিত্র পাঠের সময় আমার একান্ত সদালাপী সদাহাস্যময় সদয় সজ্জন সুহৃদের হঠাৎ অহেতুক তুমুল অসুস্থতার কথা মনে পড়ে , কৈ ? ম্যাজিক আরোগ্যের ন্যায় তো কিছু হচ্ছে না । এখন তো কেউ ‘হও’ বলছে না । নন্দদের ঘাড়ে সব সব দোষ , দোষের আকর । আচ্ছা স্বজনপ্রীতি বলেও তো একটি কথা আছে ঢেড় কানুনি ভিড়ে । কলিকালে প্রভু তোষণের নীতি ও কি উঠে যাচ্ছে ? ভাবছি এবার বিদ্রোহের সধূম পার্ট নিয়েই লব্জ করে ফেলব । ঈশ্বর এবারের মত চিঁড়ে ভিজিয়ে দাও ।

স্বপ্নকাতরতার সুখ নিয়েই ভাবছি , সাযুজ্যহীন হলেও ।

0 Shares

৩৫টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ