মুসলিম উম্মাহ, মুসলিম ভ্রাতৃত্ব আছে কেবল আমাদের এই বাংলাদেশে। অন্য কোনো মুসলিম দেশ এই ফালতু মুসলিম উম্মাহ/ ভ্রাতৃত্বকে পুছেনা। রোহিঙ্গাদের মুসলিম ভাই হিসেবে কোন কোন মুসলিম দেশ আশ্রয় দিতে রাজি আছে? কেউ কি আশ্রয় দেবে এদেরকে?

বোকছোদ বাংলাদেশের মুসলমানগন রোহিঙ্গাদের জন্য আহাজারি করতে করতে দেশে আশ্রয়ই দিয়ে ফেললো দশ লাখ রোহিঙ্গাকে। এরা যেভাবে জামাই আদর পেয়েছে এই দেশে জিন্দেগীতে এরা আর মায়ানমার ফিরে যাবেনা।

যে হারে ইদুরের মত বংশ বিস্তার করছে তাতে ১০ লাখ রোহিঙ্গার ২০- ৫০ লাখ হয়ে ১ কোটিতে পরিনত হতে বেশি বছর লাগবেনা। কতবড় দুর্যোগ আসতেছে বাংলাদেশের সামনে তা ভাবতেও শিউরে উঠতে হয়। এরা তো পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে একটা দেশই বানিয়ে ফেলতে পারে। চীন, রাশিয়া যদি মায়ানমারের পক্ষেই থেকে যায়, ভবিষ্যতের এত বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গার স্থায়ী আবাসভুমী হয়ে যাবে পার্বত্য চট্টগ্রাম।

রোহিংগা শিশুদের ব্যবহার করা হচ্ছে ইয়াবা পাচার কাজে। আজ টিভিতে দেখলাম শিশুদের দিয়ে ইয়াবা পাচার হচ্ছে সারাদেশেই। আফছার নামের এক রোহিঙ্গা শিশুর পেটের মধ্যে ১৫০০ ইয়াবা কক্সবাজার থেকে ঢাকায় নিয়ে আসে। পাকস্থলিতে নিয়ে পথিমধ্যে সে কিছু খায়নি। মলত্যাগ যাতে না হয় এজন্য ঔষধ খেয়ে নেয়। ঢাকায় এসে মলত্যাগের ঔষধ খেয়ে পায়ুপথে এই ইয়াবা বের করে। কতবড় ভয়ানক ভাবে বেড়ে উঠছে রোহিঙ্গা শিশুরা। ভবিষ্যতে এরা যে কত কি করবে তা বুঝতেই পারা যাচ্ছে।

প্রথম থেকেই আমি এদের আশ্রয়ের বিপক্ষে ছিলাম। ১৯৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধে এরা পাকিদের পক্ষে ছিল। এদের কোনভাবেই দেশে আস্রয় দেয়া ঠিক হয়নি। এই আপদ কিভাবে দুর করা যায় তার দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

0 Shares

১৭টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ