সে আমাকে বলেছিল, ফুলের পরিচয় তার গন্ধে, রূপে নয়। নিজেই তার নিজের বুনো গন্ধে চিনিয়েছে নিজেকে, রূপ দেখার প্রয়োজন পরেনি কখনো। ছায়া দিয়ে ঢেকে রাখা তাকে একটা প্রতিচ্ছবিতে খুব সহজেই এঁকে নেয়া যায়। মায়াবতী। শুধু লেখাতেই মুখপুরি রাতকে আদরে আহ্লাদে জড়িয়ে নেয়নি সে, সোনেলায় আসবার পর থেকে এই আমাকেই বন্ধুর মতো, স্নেহ আদরে ঢেকে রেখেছে। মন খারাপ করে লেখা কবিতা অচিরেই বদলে দিয়ে আমাকে অবাক আর আনন্দে ভাসিয়েছে সে। আমার ভোরকে সে তার মতো করে নতুন করে দেখিয়েছে। সেই মায়াবতী বনলতা দি কে আজ একটা টুকরো স্মৃতি উপহার .......
এস, এস, সি পাশ করবার পর এক ঝড় কন্যার সাথে পরিচয়, তুপা। বড়লোকের খেয়ালী মেয়ে। আমার মতো চুপচাপ আর মাথা নীচু টাইপের মেয়ে ওর কেনো পছন্দ হলো বলতে পারবো না, হুটহাট কড়া দুপুরে বাড়ি এসে বলতো চল বাইরে যাব। বলি অসম্ভব এই রোদে বাইরে যাওয়া যাবেনা। কে শোনে কার কথা, জোর করে ধরে বেঁধে নিয়ে বের হতো। এবং রিক্সায় হুট তোলা বারন। দুপুরের মজাটা বুঝতে হলে নাকি এই রোদ গায়ে লাগাতেই হবে। সারা বরিশাল শহর চক্কর চলতো এবং কেনো এই দুপুর কে ভালোবাসতে হবে তার কাব্যিক কোটেশন।এরপর রয়েল মিনি চাইনিজের ডিম লাইটে চেয়ার টেবিলের গুতো খেয়ে অবশেষে কফি পান। তার সারি সারি বই আমাকে পড়ার নেশারু বানিয়ে ফেললো। তার বইগুলোতে সুন্দর লাইনগুলোর নীচে পেন্সিল দিয়ে দাগ কাটা থাকতো। সুমন, অঞ্জন দত্ত, মেহেদি হাসানের কবিতা কোনকিছুই আমার মস্তিস্কে ঢোকাতে ছাড়েনি সে। তুপার জন্য আমি নিজের মধ্যে একটা আলাদা ভুবন তৈরি করতে পেরেছিলাম। দুই বছর পর তুপাকে কেমন করে যেন হারিয়ে ফেললাম... অনেক খুঁজেছি। অন্যের মধ্যেও আমি তুপাকেই খুঁজতাম, এখনো খুঁজি।
কিছু মানুষের সহজাত বোধ, ইচ্ছেগুলো আরেকজনকে প্রভাবিত করে, হয়তো তার অগোচরেই। মায়াবতীরা এভাবেই ঘিরে থাকুক কাউকে না কাউকে...
৫২টি মন্তব্য
লীলাবতী
লীলাবতীর খুব ভালো লেগেছে মায়াবতীকে এবং আপনার স্মৃতিকে। আপনি বরিশালের নাকি ? জানতামনা তো 😀
শুন্য শুন্যালয়
বরিশাল শহরে আমার কিছু সোনালী বছর কেটেছে লিলাবতী দি। মায়াবতী কে আপনার তো ভালো লাগবেই, আপনিও যে একজন মায়াবতী…
মেঘাচ্ছন্ন মেঘকুমারী
ভালো লেগেছে আপু। কিছু মানুষের প্রভাব থেকেই যায়।
শুন্য শুন্যালয়
হ্যাঁ আপু ঠিক। আমি কিন্তু আপনার ব্যাঙ কুমারের অপেক্ষায় থাকি…
মরুভূমির জলদস্যু
ফুলের পরিচয় তার গন্ধে, রূপে নয়!!!!
রূপ টাকেও কিন্তু হেলা ফেলা করা যায় না।
রাতের ফুলগুলি যদি সাদা না হতো তাহলে তাদের রূপ কে দেখতো?
শুন্য শুন্যালয়
রূপের কদর তো আছেই 🙂
তবে যতো সুন্দর ফুলই হোক, তার ঘ্রাণ আমরা নেবোই। বিদেশী গোলাপই ধরুন, সুন্দর হলেও আমাদের দেশি গোলাপের ঘ্রাণটা আমরা মিস করি।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
কে কখন মায়াবতী হয় জানা মুসকিল তবে তোপা আপনার মায়াবতী জেনে গেলাম।ভাল লাগল কৃতজ্ঞতা স্বীকার করার ঢং।
শুন্য শুন্যালয়
কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি বলে মনে হলো? 🙂
আবেগ অনুভূতির কাছে প্রশ্ন চলে না।
খসড়া
হ্যাঁ একসময়ের অপরিহার্য অনেকেই হারিয়ে যায় সময়ের সাথে সাথে। আমি যেমন ঊর্মীকে আর পাই না অথচ ও কলেজে না গেলে আমি ও যেতাম না। কিন্তু এইচ, এস, সি পরীক্ষার পর আর দেখাই হয়নি।
শুন্য শুন্যালয়
হ্যাঁ একসময়ের অপরিহার্য অনেকেই হারিয়ে যায় সময়ের সাথে সাথে… ঠিক বলেছেন ভাইয়া…
নুসরাত মৌরিন
🙂
মায়াবতীরা হারায় না তো, তারা দূরে গেলেও তাদের মায়ার বাঁধন অদৃশ্য সূতার মত ঘিরে থাকে।
পৃথিবীটা যেহেতু গোল,তুপার সাথে একদিন আপনার ঠিক আবার দেখা হয়েই যাবে।
আর হ্যাঁ বনলতা দির কথা আর কি বলব,ওনার মাঝে মনে হয় আপন করে নেয়ার একটা আশ্চর্য ক্ষমতা আছে।আপনার মাঝেও সেটা আছে।একটুও কিন্তু বাড়িয়ে বলছি না।নয়ত দেখুন না,খুব অল্প দিনেই আমাকে আপনারা কি ভীষন আপন করে নিয়েছেন।
এই মায়ার বাঁধন সত্যিই অদ্ভুত!!
শুন্য শুন্যালয়
এই মায়ার বাঁধন সত্যিই অদ্ভুত ! হ্যাঁ আপু। মায়াবতীরা হারায় না, ফিরে ফিরে আসে হয়তো অন্য রুপে। সুন্দর বলেছেন আপু।
আপনার মাঝেও মিশে যাওয়ার সুন্দর একটা গুন আছে, এভাবেই থাকবেন আমাদের সাথে সবসময়।
লীলাবতী
বনলতাদি আগলে রাখেন আমাদের সবাইকে। মায়ায় জালে আটকে ফেলেছেন আমাকেও।
তুপারা থাকেনা, চলে যায় জীবন থেকে। শুধু স্মৃতি থাকে উজ্জ্বল নক্ষত্রের মত।
শুন্য শুন্যালয়
মায়াবতী, মায়ার জালে জড়াবেই তো। আপনাকেও আঁটকে ফেলেছে? এ দেখছি মায়ার জেলেনি 😀
বনলতা সেন
কেউ কি কিছু বলছে?
শুন্য শুন্যালয়
কই নাতো আমরা কিছু বলছিনা। 🙂
স্বপ্ন নীলা
আমি পড়ছি আর ভাবছি — কি করে এত মায়ার বন্ধনে লেখাটাকে জড়িয়ে ফেলেছেন !! ভাললাগায় আমার মনটা শীতল হয়ে গেল
শুন্য শুন্যালয়
আপনার ভালো লাগায় আমার মনটাও শীতল হয়ে গেলো আপু। লেখা দিচ্ছেন না কিন্তু অনেকদিন…
ব্লগার সজীব
মায়াময় লেখা। বনলতাদির শ্নেহ প্রবণতা উপলব্দি করেছি সোনেলার প্রথম থেকেই। অদৃশ্য থেকেও যে ভালোবাসা শ্নেহের মাঝে আটকানো যায়, বনলতাদি এর প্রমান। আর আপনার তুপার জন্য অজস্র শুভেচ্ছা আর শ্রদ্ধা। জীবনকে প্রভাবিত করে গড়তে এমন কয়েকজন তুপাই যথেষ্ঠ। তুপারা হারিয়ে যায়।
শুন্য শুন্যালয়
সোনেলার প্রত্যেকের মাঝেই এই স্নেহ প্রবণতা দেখেছি আমি, যারা কখনো এই বন্ধন থেকে বের হতে পারবেন না, আপনিও তাদেরই একজন। তুপারা আসলে হারিয়ে যায়না।
বনলতা সেন
ইদানিং আপনি খুপ কুঠিন কুঠিন লেখা লিখতে শুরু করেছেন। যেমন ধরুন আপনার আগের লেখাটি। যাক সেটি নেখা পড়ার ছলে
বুঝিয়ে দিয়ে সে যাত্রা রক্ষা করেছেন আপনার দয়ার হৃদয় দিয়ে কিন্তু এ লেখাটি পুড়োটাই মাথার উপ্রে দিয়ে যাচ্ছে। এটি কিন্তু ঠিক নয়।
তবে বরিশাল ছিলেন সেটি মাথায় ঢুকছে। আপনি আবার বরিশাইল্লা নাকি ? শুনেছি তারা নাকি আস্ত-সমস্ত হৃদয় নিয়ে মারামারি করে।
তাদের প্রধান অস্ত্র নাকি বাঁশ। তা ব্যবহারে তারা বেশ পটু। সোজা মাথা বরাবর নামিয়ে দেয়।ইট্টু ভয় ভয় লাগতেছে।যদিও আপনার মত স্বজন আছে বলে রক্ষা।পেতে সমস্যা হবে না। ইস আমার যদি এমন একটি বন্ধু থাকত তাহলে কতই না গুটুস গুটুস মারামারি করা যেত।
নাহ্ আপনার কছম খেয়ে বলছি মোর কেহ নাই !
————————————————————————————————————————–
এই ভোর ? কী হচ্ছে এ সব ? জড়াজড়ি করো না, দেখে ফেলবে শুন্য শুন্যালয়,বুঝেও ফেলবে। যা বলার কানে কানে বল। দেখছ না সোনেলায় ব্যস্ত আছি।কথা দিচ্ছি সব হবে ,সময় করে সময় মত। গপ-সপ সব জমা রেখ……………………………
শুন্য শুন্যালয়
আপনি দিন দিন অনেক দুস্টু হচ্ছেন, ভোরের সাথে ইটিস পিটিস চলছে তাও আবার আমারই সামনে? গররররররররর। সময় মতো সময় করে গপ-সপ করে ফেলুন, আমরাও নাহয় শুনি।
এই লেখাটা কঠিন বললে, অই বরিশাইল্যা বাঁশ কিন্তু মাথা বরাবর সোজা নামিয়ে দেব। মাথায় মুকুট, দৈত্যের শিং যা কিছু পারুন পরুন, তবুও লম্বা করুন, কিছুতেই আর বেরিয়ে যাওয়া চলবেনা।
বরিশাইল্যা পোলারাও কিন্তু কম যায়না। আমি অবশ্য এমন মারামারি দেখে গেছি, করতে পারিনাই, উড়ে গিয়ে বরিশালে জুড়ে গিয়েছিলাম। নাছরিন কিন্তু সব দেখছে, এবার অপেক্ষা করুন আরেকটা চিঠির…
বনলতা সেন
না মানে ইয়েটা চালু আছে আপনাকে জানান দিয়ে রাখলাম ।পরে আবার কোন কথা না ওঠে।
আপনি দেখছি আমার মনের কথা প্রায় বলে দিচ্ছেন। নাছরিনের একটি ছোট্ট ঘটনা লিখব ভাবছি ।
শেষ আপনিও মারের ভয় দেখালে আমার কি হপে?
শুন্য শুন্যালয়
ভোর, নাছরিন দুটো লেখাই চাই। কেউ কোন কথা বলবেনা 🙂 মারের ভয়ে বোঝা গেলে তবেই রক্ষে।
বনলতা সেন
সে তো লিখে রেখেছি কখন ! দেব নাকি ? দু’টো কে একটা বানিয়েছি। ওহ, লেখার যা ছিরি।
বানান চেক করা হয়নি ।
শুন্য শুন্যালয়
দিয়ে দিন জলদি। বানান নিয়ে ভাবতে হবেনা। এক অদৃশ্যের স্পর্শে বানান ঠিক হয়ে যাবে 🙂
অপেক্ষায় আছি কিন্তু।
বনলতা সেন
অদৃশ্য সবার জন্য নয়। আমি শ্রমিক মানুষ। শ্রমেই ভরসা রাখি। আপনি তো দেখছি মায়াময় ভাগ্যবতী।
শুন্য শুন্যালয়
আমি কিন্তু সত্যিই ভাগ্যবতী। তবে শ্রমিক মানুষের প্রতি আমার পূর্ণ শ্রদ্ধা।
বনলতা সেন
সবই হারাবে এক দিন
হারাব আমিও,
জ্বল জ্বলে তারারা
রয়ে যাবে
আকাশের ওই
নীল সীমানায়।
শুন্য শুন্যালয়
কেউ কি হারায়? হারায় নাতো !!!!!! তারা খসে গেলেও মানুষ হারায় না, ঠিক থেকে যায় অন্তত একজনের কাছেও।
ছাইরাছ হেলাল
ব্লগ হলো মিলন মেলা,অবশ্যই ব্লগারদের। এই ব্লগারদের কেন্দ্রে থাকেন গুটি কয়েক ব্লগার। তাদের বলা যায় ব্লগারদের প্রাণকেন্দ্র,
প্রায় সবাই আবর্তিত হন তাদের কেন্দ্র করে। নিজ মেধা ও যোগ্যতায় তারা উঠে আসনে। হন মধ্যমণি। আমরা আনন্দিত এমন করে আপনাদের পেয়ে। সাথে থাকুন সাথে রাখুন আনন্দ উজ্জ্বলতায়।
আমনেরা কি বরিশাইল্লা ? হেয়া কিন্তু মোগো মোনে অয় না ! মোগো দিগে এট্টু চাইয়েন মাজে মইদ্যে!
ম্যাক্রোতে আগ্রহ দেখছি আপনার। আলাদা আনন্দ আছে এখানেও। অবশ্য আরও যন্ত্রপাতি লাগবে।
শুন্য শুন্যালয়
এই ব্লগের পরিধি জুড়েও যারা ছড়িয়ে আছে তাদের সবার উজ্জলতায় আজকের সোনেলা।
দুজন মানুষের কাছে ধন্যবাদ পৌঁছে দিতে চাই এসুযোগে, নাম দুটো না বললেও চলে। 🙂
আমার মধ্যে অনেক বছরের হাওয়া বাতাস আছে বরিশালের। তবে আরেকজন কে? বুনো দিও নাকি? :O জানিনা কিন্তু।
ম্যাক্রো ভালোই লাগে আমার। আপাতত সেট আপ দেয়ার ইচ্ছে নেই অবশ্য। সত্যি বলতে ছবির জন্য সময় একেবারেই দিতে পারছিনা।
জিসান শা ইকরাম
সঠিক মায়াবতিকেই খুঁজে পেয়েছেন এখানে।
সেই সব কঠিন রাত যখন দৃশ্যপটে হাজারো হায়েনা
খুবলে খাচ্ছে কিছু মানুষের শরীর, হৃদয়, মাংস পেশী।
তখন অনিদৃষ্ট কালের জন্য জোছনা গিয়েছিলো হারিয়ে
পরাজিত হয়েছিল চাঁদ
সেই তখন থেকেই অচেনা অজানা বনলতা সেন সোনেলাকে আলোর ঠিকানার পথ দেখিয়েছেন।
তুপাকে খুজছেন এখনো –
খুঁজে পান তাকে অথবা
কারো মাঝে তাঁকে ।
ভালো লেগেছে লেখা ।
শুন্য শুন্যালয়
চমৎকার মন্তব্য ভাইয়া। অচেনা অজানা বনলতা সেন সোনেলাকে আলোর পথ দেখিয়েছেন, আমি তার কাছ থেকে আলোর সূত্র খুঁজে বের করার পায়তারা করছি। 🙂
তুপা কে খুঁজে পেয়েছি অন্য রুপে।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।
বনলতা সেন
সুগন্ধী মানবী নই তবুও ভালোবাসি সুগন্ধ। সৌন্দর্যে নয়,ঢেঁকিছাঁটা সৌরভে বুক পাতি। সহজিয়া আশাজাগানিয়া ভোর কতই না সুন্দর,বুকে পোষা বকুল গন্ধে। শলাকা বিদ্ধ যিশু যন্ত্রণার ক্ষত বুকে ভালোবাসি ভালোবাসা। মাটির পুতুলে করি জীবনের সঞ্চার।স্নেহে প্রেমে পাখির কূজনে।বুকজল পেরিয়ে এসে বৈষ্ণবী আমি হব না। ধবল সোনেলার গোলাপ গন্ধ,সে আমি নেবই।ঘুমহীন চোখে বিনিদ্র রাত্রিকে কোলে তুলে বিশুদ্ধ যৌবন হাতড়ে শিশু রাত্রির ঠোঁটে ছোঁয়াব শিশির মাখা কুমারী মাটির ভোরের গন্ধ।
শুন্য শুন্যালয়
এই মন্তব্য কি এখানে মানায়? মুগ্ধ হয়ে গেলাম আমি। যদি বলি বনলতা দির প্রোফাইলে লেখাটা জুড়ে দিতে, দেবেন? শলাকা বিদ্ধ যিশু যন্ত্রনার ক্ষত বুকে ভালোবাসি ভালোবাসা… মায়াবতীকে এমন লেখাতেই মানায়।
বনলতা সেন
আমি আপনাকে আগেও বলেছি আমার কোন কোন মন্তব্য এক একটি পোস্টের মমতায় লেখা।
না দেখানোয় বিশ্বাস রাখি না। নিরবে নিভৃতে এখানেই থাকুক ।
শুন্য শুন্যালয়
নিরবে নিভৃতে আমার কাছেই রেখে দিলাম। অনেক মমতায় লেখা দি।
মিথুন
পোস্টে ঢুকে এক মায়ার জগতে চলে এলাম। বনলতা দি কে আমারও মায়াবতীর মতো লাগে। ছবিটা তেও স্নিগ্ধ একটা ভাব। সোনেলায় সবার মাঝে এই আপন করে নেবার গুনে আমি আটকে গিয়েছি। মায়াবতীরা এভাবেই ঘিরে থাকুক, কাউকে না কাউকে।
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ মিথুন। নিয়মিত দেখে ভালো লাগছে।
লীলাবতী
লেখার সাথে দেয়া ফটোটা খুবই সুন্দর। যদিও লেখার সাথে এর যোগসুত্র আমি ভালো বুঝতে পারিনি। ফুলের মায়ায় ভ্রমর ফুলের কাছে ছুটে আসে ফুলের গন্ধে, এমনটাই কি বুঝিয়েছেন ?
শুন্য শুন্যালয়
হুম এমনটাও ভাবা যায়। আসলে ছবিটার মধ্যে একটা মায়া ভাব মনে এসেছে আমার, এজন্যই দিয়েছি। ছবিটা আমার পছন্দের, সুন্দর বলেছেন বলে আপনাকে এত্তো ধন্যবাদ।
স্বপ্ন
এত মায়া দিয়ে লেখার জন্য আসলে কাকে ধন্যবাদ জানাবো? আপনাকে, বনলতা দিকে নাকি তুপাকে? বনলতাদি না হলে আপনি এমন করে লিখতেন না, তুপা না হলেও লিখতে পারতেন না। আবার আপনি না হলে এস্ত চমৎকার করে কে লিখতেন এটি? ধন্যবাদ আপনাদের তিনজনকেই।
ছবিটিও অত্যন্ত মায়া ময়। বেশ কিছুক্ষন তাকিয়ে থাকলে কেমন ঘোর লেগে যায়। রয়েল মিনি চাইনিজের ডিম লাইটে বসে কফি খেতেই হবে একদিন। যদিও বরিশালে এখনো যাওয়া হয়নি। আছে না মিনি চাইনিজ এখনো ? থাকলে একদিন কফি পান হবে আমার মিথুনকে সাথে নিয়ে।
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ আপনাকেও স্বপ্ন ভাইয়া। আপনার মধ্যেও মায়া রয়েছে বলেই এমন করে ভাবতে পেরেছেন।
রয়েল মিনি চাইনিজ আছে নিশ্চয়ই। মিস করি খুব, শেষবার গিয়েছি ২০০০ সালে। চৌদ্দ বছরে না জানি কতো পরিবর্তন হয়েছে প্রিয় জায়গাটার। অবশ্যই মিথুন কে নিয়ে যাবেন, ফিরে এলে আমাদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ভালো থাকুন আপনারা। ডিম লাইটে চেয়ার টেবিলের গুতো থেকে সাবধান 🙂
মিথুন
কাকে নিয়ে কফি খাবার প্ল্যান হচ্ছে?
স্বপ্ন
মন্তব্যটা আর একবার পড়ুন মিথুন ম্যাডাম 🙂
মিথুন
কোন মিথুন? একা একা প্ল্যান করলেই হবে? আমিতো কিছুই জানলাম না।
স্বপ্ন
একা একাই করলাম, মিথুন আপনি একা নাকি ? আপনি হতেও পারেন আবার নাও পারেন 🙂
মিথুন
আচ্ছা তাই? দেখা যাবে। :The-Incredible-Hulk:
স্বপ্ন
:Cool: কেয়া বাত হ্যায় মিথুনজি 🙂
শুন্য শুন্যালয়
এখানে কি হচ্ছে? আই লাইক ফাইটিং, শুরু করে দিন মিথুন। আমি আছি সাথে।
শুন্য শুন্যালয়
মায়াবতীরা হারিয়েই যায়…