বিধাতা নিশ্চয়ই ভালো কিছু করবেন

হৃদয়ের স্পন্দন ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫, বুধবার, ১০:৪৯:২০অপরাহ্ন বিবিধ ৫ মন্তব্য

সে পথের দ্বারে আজো তৃষ্ণা মেটায় যুবক;
এক কাপ চায়ে।
ফুসফুসে নিকোটিন নেয় , ধুমার কুন্ডলী ছাড়ে
যুবতীর কথা ভেবে।

পুরোনো হয়েছে সে স্কুল
বালিকা এখন সে স্কুলের মাষ্টার
ছাত্র জীবনে বালক বালিকার এ স্কুলেই পরিচয়
হলো প্রণয়।
কত কথা কত বেনামী চিঠি প্রিয় দিয়ে শুরু
বালক বালিকা এ স্কুলের আড়ালেই করেছিলো প্রেমের শুরু।

কবিতা বলা মোটেও ঠিক হবেনা। অনেকদিন পর স্কুলের সামনে গেলাম। দেখলাম পাগলাটা বিড়ি টানছে। কিরে দোস্ত তুই এখানে? উত্তর না দিয়ে হাত ধরে টেনে চিপা গলির মুখে নিয়ে গেলো। আবার জানতে চাইলাম তুই এখানে কেনো অবেলায়? হাতের ইশারায় স্কুল গেটে তাকালাম
রুবিনা বেরিয়ে আসছে। ক্লাস নাইন থেকে ওদের প্রেম। তারপর প্রেমের টানে একই কলেজ। কিন্তু আজ রুবিনা এ স্কুলের টিচার আর আমাদের পাগলাটা টং দোকানের চায়ের কাষ্টমার
বিয়ে টা করেনি। জানতেও চাইনি শুধু জিজ্ঞেস করেছিলাম আর কতদিন এমন থাকবি? ওর উত্তর রুবিনা একদিন স্বামী সোহাগ ছেড়ে ফিরে আসবে।
স্কুল জীবনে বখাটেপনা করতে দেখিনি। শুধু মেয়েদের ছুটির টাইমে ওখানে দাড়িয়েই রুবিনাকে দেখত। এখনো দেখে। আরো কিছু বন্ধু মারফত জানতে পারলাম ও সাত মাস এই এলাকায় থাকে। কখনোই রুবিনার সামনে দাড়ায় নি। আমি চাইনা আমার বন্ধুর জয় হোক। ওর বিশ্বাস হেরে যাক সেটাও কাম্য নয়। রুবিনার এখন স্বামী সংসার , দুজনের ভালো চাইতে গিয়ে অন্যজনের মন ভাঙ্গার অভিশাপ দেওয়া যায় ফলুক আর না ফলুক কিন্তু নিজের বিবেগ দাড় করায় কাঠগড়ায়
বিধাতা নিশ্চয়ই ভালো কিছু করবেন

সত্য ঘটনা অবলম্বনে

0 Shares

৫টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ