সুস্থির সুখবাবুই বাসা বেধেছে গহীনের সরোবরে,
চোখের চারপাশে ঢের নদী ছিল কল কল ছল ছলে,
হৃদশার্শিতে ধীর লয়ে বাজছে জলতরঙ্গ বাতাবীলেবুর গন্ধ মেখে,
ভোরের নদীর চিকচিকে জলে ভেসে যাওয়া সুখ
এসবের এখানেও জহর যন্ত্রণার আহামরি হাতছানি ক্ষণে ক্ষণে,
সুখের অসুখে অসুখের সুখ।
নিঃশ্বাসরোধী শ্বাস আছে নাকি হাঁস-ফাঁসে? পুনর্জন্ম আছে নাকি?
নাকি পুনর্জন্মে যাব? কোন এক বিহানের রাতে? সুরাহা হয়নি।
সুদূর অতীত ও অনিশ্চিত মায়াময় আগামীর ভিড়ে অনাবিল বর্তমান;
আমলকীর সবুজ সুঘ্রাণে সোনালি বিকেল, ঝর্নাধ্বনির কাচদিঘি, স্বর্ণকমল;
তবুও দীর্ঘতর রাত একা জেগে থাকে একাকী, আকাশচোখে।
আমার স্বদেশী মনে রঙিনের আয়নায় ছায়া ফেলে
কোন সে মুখ দিনান্তের কাশবনে!!
তবু ভেসে যাই স্রোতস্বিনী স্রোতবতী যামিনীর স্রোত সময়
বসন্ত রাগে আয়েশি ঘুমচোখের আঙ্গিনায়।
অনেকক্ষণের একাকীত্বে দাঁড়িয়ে আবার ও আকাশ দেখি এক আকাশ নীরব নীরবতায়,
হে আমার পরম পিতা,
শেষ আশ্রয় দাও নিদাঘ রজনীর ।
৪৬টি মন্তব্য
নীতেশ বড়ুয়া
রূপক আর উপমার মধ্যে লেখা আপনার কবিতাগুলো ঠিক কেন জানি না কোথাও কোথাও আমার মনের ভাবনার মধ্যে ঢেউ জাগাতে জাগাতে ঢেউ হয়ে যায়! আমার দূর্বলতা যে পুরো কবিতা ঠিক করে বুঝে উঠতে পারি না…
তবে রূপক অর্থে/উপমার সাথে লেখা কবিতার ভক্ত আমি। যেমন আপনার।
পুনশ্চঃ উদাহরণ হিসেবে বলছি- কবি জীবনান্দের কবিতা আমার খুবই কঠিন লাগে, বেশির ভাগ কবিতাই বুঝি না কারণ রূপক ও উপমার সাথে লেখা উনার কবিতা বুঝতে হলে ভাবনা ভাবার জ্ঞান থাকা লাগে।
ছাইরাছ হেলাল
ধুর, এ এমন কোন লেখা নয়।
সব আনন্দের মাঝে, পাওয়ার মাঝেও একধরনের চুড়ান্ত না পাওয়া থাকে।
সেখানে সবাই নিরন্তর একা,
শেষে ঈশ্বরের কাছে ফিরে যাওয়া। এ ই।
আমার ভক্ত!!
তাও সম্ভব!!
নীতেশ বড়ুয়া
‘শেষে ঈশ্বরের কাছে ফিরে যাওয়া’ সে বুঝেছি কিন্তু নানান ভাবনায় নিজেকে যেভাবে আত্মসমর্পণ করলেন ঈশ্বরের কাছে তা ধরতে মাঝে মধ্যে বেগ পেতে হচ্ছিল।
সব সম্ভবের দেশে বাংলাদেশ 😀 :p
ছাইরাছ হেলাল
ঈশ্বরের কাছে ফিরে যাওয়া ছাড়া আর কোন উপায় নাই।
বেগাবেগির কিচ্ছু নেই।
নীতেশ বড়ুয়া
:p
রাত্রি রায়
কোথায় জানি পড়েছিলাম, জীবনে কিছু না কিছুর অভাব/অতৃপ্তি থেকেই যায়। তাই আশা নামক অনুভূতি আছে।আশাহীন জীবন নিয়ে চলা যায়না। গতকাল থেকে আজকের এই আসার মধ্যে যা খোয়া গেছে আর যা কিছু পাওয়া হয়েছে, সেসব আগামীকালে যে যাবে, তার কোনো গ্যারান্টি নেই। আগামীর বদল হবে বলেই তো শৈশব-কৈশোর-বার্ধক্য পালাক্রমে আসে।
বিলীন হবার জন্যই শূণ্য থেকে আসা। এমন ভাবনার জন্য আন্তরিকতা প্রাপ্য আপনার।সেটাই রইলো।
ছাইরাছ হেলাল
আপনার সুচিন্তিত মতামত জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
লীলাবতী
শুন্য আপু আমাকে ভালোবেসে বাবুই বলে ডাকে।আপনি আমার নামটিও নিয়ে গেলেন?আমার নিজের কিছুই থাকেনা, সবাই আমার সব কিছু নিয়ে যায় 🙁 এই নামটি আপনার না নিলে কি হতোনা? 🙁
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন আমার কোন দোষ নেই, শূন্যাপু আপনাকে এ নামে ডাকে তা কিন্তু আমার জানা ছিল না।
লক্ষ্য করুন বাবুই নামটি কিন্তু ব্যবহার করা হয়নি। এই পাখিটির বাসা বুননের নিপুণতার কথা বলার চষ্টা হয়েছে।
অতীত বা ভবিষ্যেতের কথা না, বর্তমানের অনাবিল আনন্দ ও ফেলনা নয়।
তার পরেও কোথায় যেন এক অতৃপ্তি কুড়ে কুড়ে খায়।
তখন স্রষ্টার কাছে ফিরে যাওয়ার কথাই শুধু মনে পড়ে।
এখন আর নাম হারানোর দুঃখ নেই নিশ্চয়।
ভত্তা লেখা দিলে মন্দ হত না। সব যেন ম্যাড়ম্যাড়ে হয়ে যাচ্ছে।
লীলাবতী
দুঃখ কোথায় থাকে জানেন নাকি?আমি তো দুঃখের ঠিকানা হন্যে হয়ে খুঁজি।স্বর্গ থেকে ভেসে আসা অনাবিল আনন্দে পরিপূর্ণ থাকি আমি।
লেখা দেবো ভাইয়া।
ছাইরাছ হেলাল
এ জন্যই আপনাকে ভত্তাবতী ভাবি।
লেখার অপেক্ষায়।
অরুনি মায়া
যখন দ্বিধায় ভোগা মন হবে উতলা | যখন কষ্টের কোলাহলে ভঙ্গ হবে রাত্রির নিরবতা | যখন চোখের সামনে একরাশ আঁধার ছড়িয়ে হাতছানি দেয় অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ | যখন মনের মাঝের ভাঙা গড়ায় স্বপ্নরা ভাঙতে ভাঙতে অণু থেকে পরমাণুতে পরিণত হয় , তখন একমাত্র আশ্র্যয় শুধু ঐ সৃষ্টিকর্তার স্মরণে | সেখানেই পাওয়া যাবে জীবনের শান্তি | মানব প্রেমে কিছু নেই কবি কষ্ট ছাড়া | ঈশ্বর প্রেম সর্বোত্তম ,,,
ছাইরাছ হেলাল
জীব প্রেমে ঈশ্বরের প্রেম এটা কি ভুলে যেতে বলছেন? মন্তব্য কন্যা!!
সত্যিই প্রেম বলে কিছু নেই, সবই মায়া ও মায়া।
অরুনি মায়া
সব ই মায়া ,,, মায়াই প্রেম,,, প্রেম ই মায়া,,, প্রেমের মাঝেই ঈশ্বর ,,, তবে চলতে থাকুক প্রেম,,, ভেজা ভেজা লবণাক্ত প্রেম,,, বাবুই নিড়ের মত গড়ে ওঠা সুনিপুণ প্রেম,,,
ছাইরাছ হেলাল
উফ্, ভালুবাসা গলে গলে গড়িয়ে যাচ্ছে অবিরাম ধারায়।
ঈশ্বর আছে বলেই রক্ষা এ যাত্রায়।
বাবুই নীড় একদিনে গড়ে ওঠে না,
সুনিপুণ মায়া্র ঐকান্তিক পরিশ্রমে তা ধীরে ধীরে তৈরি হয়।
জয়তু মায়া মায়া ভালোবাসা।
অরুনি মায়া
নীড় হারা পাখিরা ঠিকই বুঝে নীড়ের কি মর্ম | প্রেম যদি সেই বাবুই নীড় হয়ে থাকে তবে বিশ্বাস হল তার সুনিপুণ বুনন | এই দুইয়ের মিলন বন্ধনে ধীরে ধীরে গড়ে উঠে মায়ার ভূবন,,,
ছাইরাছ হেলাল
এ তো দেখছি মহামায়ার নিপুন ভুবন,
বুননের সুনিপুণতা বজায় থাকুক ভিতরে-বাহিরে মায়াময় ভূবনে।
অরুনি মায়া
মায়ার ভূবন আর কবির ভূবন একই কথা 🙂 (3
ছাইরাছ হেলাল
কবির হৃদয় খুব মায়া, মায়াময় হৃদযন্ত্র ধুকপুকানি চলতেই থাকে।
শুন্য শুন্যালয়
আয়নায় তো নিজের ছায়া পড়ে বলে জানি, আপনার পিছনে কেউ ঘাপটি দিয়ে আছে কিনা ভালো করে দেখুন।
রূপক উপমার ব্যবহার বেশি হয়েছে সুখের আতিশায্য বোঝাতেই এটুকু ধরতে পেরেছি, এর মধ্যেও জহর যন্ত্রণা এড়ায়নি। কেন এই যন্ত্রণা, বোঝেন কি? কষ্টের মধ্যে এক অনাবিল আনন্দ আছে, রাতের আকাশে আকাশ চোখে অন্ধকার দেখেও কেউ শান্তি পায়।
ভালোবাসায় ডুবেছে কবি পুরোদমে, হে ঈশ্বর এতো এতো ভালোবাসার ছিটেফোঁটা আমাদের লেখায় ভাগ করে দাও। কবে যে ভালোবাসতে বাসতে মরে যেতে চাইছে। নিঃশ্বাসরোধি শ্বাস আপনার লেখাতেই আছে, নেই মানে? পূনর্জন্মে যেতে চাইছেন কেন ভাউ? সুরাহা কিন্তু সব অই আয়নাতেই।
লেখা এতো সহজ কেন? :p
শুন্য শুন্যালয়
টাইপিং ইরোর, কবে কে কবি পড়তে হবে। লেখা ফাতা ফাতা করিয়া বিকেলে আসবার আশা পোষন করিতেছি, এত কষ্ট যে কেনো দেন? 🙁
ছাইরাছ হেলাল
এরর!! তা আবার বলে দিতে হয় নাকি?
উপায় নেই যে, পড়বেন কষ্ট করেই, আবার মন্তব্য ও যে করতেই হবে,
স্বীকার করছি, যা মনে হয়েছে তাই লিখেছি একবারেই।
ভালোবাসা বলে কথা,
শুন্য শুন্যালয়
ভালোবাসার সবটুকু লেখাতেই দিয়ে দেবেন না। হাতে, কাছে, মনেও কিছু রাখুন। জানি জানি বলবেন, মনে আছে বলেই এমন লেখা আসে। তবুও প্রকাশ লাগে তার, নইলে কাপড় কাঁচার যেই ছবি দিছে, ডড়াইছি :p
ছাইরাছ হেলাল
না না, লেখায় তো ভালোবাসার ছিটেফোঁটা মাত্র,
সাগর সাগর ভালোবাসা শুধুই জুলিয়েটের জন্য, আপনাকেও জানালাম।
আপনিও ঝুলে পড়ুন, মন্দ না ভালবাসাবাসি।
ট্রাই তো মারুন।
অরুনি মায়া
ও শুন্যাপু জিরাফ রে তো ধোলাই দেবার মন চায় খুব ,কিন্তু আমি যে মিও মিও মিও মায়া বিল্লি | বিল্লি কেমনে জিরাফরে উত্তোলন করবে | খুব চিন্তায় আছি ;?
ছাইরাছ হেলাল
এখানে কিসের গন্ধ পাচ্ছি!
ছাইরাছ হেলাল
আপনি কঠিন ল্যাহা বুঝতে পারেন না, তাই ইট্টু সহজ করে বলার চেষ্টা করলাম।
আপনার মত তা যে কিচ্ছুই হচ্ছে না। বেশ সুশীতল গড়িয়ে গিজে গিজে গলে যাওয়া পড়ার মত, শেখালে পারতেন!! ভাউ। সব ধরে ফেললে অসুবিধা নেই, বলার সময় মাথার উপ্রে দিয়েও তো নেয়া লাগে।
হাঁটে হাঁড়ি-কলস নয় একেবারে ‘মটকি’ ভেঙ্গে দিলেন!!
ঈশ্বরের কৃপা আপনি ও পাচ্ছেন তা কিন্তু বোঝা যাচ্ছে,
অবশ্যই সুখ সুখ আতিশয্য স্বীকার না করে তো উপায় নেই। আবার সুখের যন্ত্রণা কঠিনতম যন্ত্রণা,
ওহ্, সে আপনি তো আবার বুঝবেন না, ভালুবাসার পর্ব তো হলোই না। হলে বুঝতেন কার ছায়া ঐ রঙ্গীন
আয়নায়, সারাদিনমান।
পুনর্জন্মে জেতে চাই সব পাওয়া না পাওয়াটুকু আবার পেতে চাই, বারে বারেই।
শুন্য শুন্যালয়
কঠিন ল্যাহা কি জিনিস? আপনাকে দিয়ে কঠিন ল্যাহা হবেনা ভাউ, খামাখা ট্রাই মাইরেন না। বলার সময় মাথার উপ্রে দিয়া নিমু ক্যান, আপনি কি মনে করেন, একবারেই আপনার লেখা বুঝি? কত মাথার ঘাম পায়ে, পথে, জামাকাপড়ে যায় তার হিসাব নাই। এত কষ্ট কইরা আপনার মাথায় মটকি না ভেঙ্গে উপ্রে দিমু ক্যান?
আপনিই শুধু আমার দুস্ক বুঝলেন, ভালুবাসার পর্বই হইলোনা, তাই আমার বাড়ি আয়নাই নাই 🙁
একটু না পেয়েছেন তো তার লোভেই পূনর্জন্মে যেতে চাচ্ছেন? আবার ভালোবাসতে বাসতে পরজন্মে যাবার পায়তারা করছেন, আপনি বহুত জটিল মানুষ, লেখার মতই।
বাবুই সুখে সুরভিত থাকুক জিরাফ ভাউ, কুটি কুটি বছর এমনি স্রোতস্বিনী সময়ে ভেসে আমাদেরও এমন লেখায় ভাসিয়ে নিক।
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন ভালোবাসা অমূল্য, সবার কপালে এ শিকে ছেড়ে না। কাজেই আফসোস করুন
সমস্যা নেই, রাজকন্যার দাক্তার কিন্তু আপনি ই। মনে রাইখখেন।
আপনার শুভকামনা সাথেই থাকবে, আমি ভেসে আপনাদের ভাসাতে পারব কিনা তা কিন্তু
জানিনা,
সত্যি বলছি আর ট্রাই মারুম না, যখন যা মনে আসে তাই ই সই থাকবে। বন্ধুর জন্য ঘাম-ঘুম তো আপনাকেই ফেলতে হবে।
সময় গেলে সাধন হবে না, সময় থাকতেই রঙ্গীন আয়নায় মুখ রাখুন। তবে যাই করুন
আমাদের একটু খবর জানিয়ে দিয়েন।
সবই মায়া, আর মায়া।
জিসান শা ইকরাম
আমাদের অনেককেই অবশ্য সুখে থাকলে ভুতে কিলায়
সুখেরও অসুখ আছে
যার একমাত্র চিকিৎসা সৃষ্টিকর্তার কাছে আছে।
ছাইরাছ হেলাল
ভুতের কিল না থাকলে আর সুখ কিসের!!
শেষ চিকিৎসা তো এক স্থানেই।
আবু খায়ের আনিছ
যা মনে এসেছে তাই লিখেছেন, যা মনে আসবে তাই লিখবেন এটাই ত।
মনে এসেছে,
”আমলকীর সবুজ সুঘ্রাণে সোনালি বিকেল, ঝর্নাধ্বনির কাচদিঘি, স্বর্ণকমল;
তবুও দীর্ঘতর রাত একা জেগে থাকে একাকী, আকাশচোখে।”
পরেরটুকু আর বলব না, কষ্ট হতে পারে সেই সাথে আক্ষেপ, অতৃপ্তি।
ভাইয়ার মনে কত কিছুই আসে, সবই যে আমাদের মনে ভাসে।
ছাইরাছ হেলাল
পরেরটুকুও বলেই ফেলুন, ব্যাপার না।
আপনার মনের টুকুও ভাসিয়ে দিন, আমরাও ভাসি না হয় আপনার সাথে।
আবু খায়ের আনিছ
সেই চেষ্টারত আছি, করে যাচ্ছি বড় ভাইদের সাথে মন্তব্য করার মত দুঃসাহসিক কাজ।
নাসির সারওয়ার
খুব ভালো লেখা। শুরুটা তো বেশ। আর শেষটাও মন্দনা। ভালই। আর পড়তে হবেনা, একবারেই যা বোঝার বূঝে ফেলেছি। জলবৎ তরলং অথবা তরলং জলবৎ (একটাতো ঠিক হবেই হবে!)
সারমর্মঃ আমার যে কয়টা চুল আছে, থাকনা সেগুলো।
ছাইরাছ হেলাল
কুব সোন্দর মন্তব্য,
আপনি গ্যানি মানুষ শুরু আর শেষ দেখলেই সব ফকফকা।
অনেক সময় না দেখলেও সই।
খুব ই তরলং অবস্থা দেখতেই পারছেন।
চুল এখনও আছে!! থাকার তো কথা না।
নাসির সারওয়ার
যাক, আপনি আমার জটিল মন্তব্য বুজতে পেরেছেন, এই দিয়ে আপনার গেয়ান মাপা হবে। পরের লেখায় আরো ভালো করতে হবে।
আরে মাঝেরটা কজন দেখে বলেন। ও হ্যা, যাহা তরল তাহাই জল। এতএব তরলং নিয়ে খারাপ নাই।
কি যে বলেন, সবেতো চুল উঠা শুরু হোল।
ছাইরাছ হেলাল
মাঝেরটা দেখার দরকারটা কী!!
সবই, তরলং।
চুল-ফুল দরকার নেই, কোন কাজেই লাগে না।
নাসির সারওয়ার
এইতো উন্নতি শুরু। তবে ফুল মনে হয় কখনো কাজে লাগে।
ছাইরাছ হেলাল
এক্কেরে শনৈঃ শনৈঃ গতিতে উন্নয়ন ছালু হৈল।
ফুল-টুল কোন কাজেই লাগে না।
নাসির সারওয়ার
সংস্কৃত ভাষা বূঝিনং। বুজতামও চাইনং!
হায় হায়, কি করছেন এটা! কুবিরা কলি ফুটিয়ে ফুলের পূর্ণতা পাঠকদের গিলায়। আর আপনি!!
ছাইরাছ হেলাল
আমি কবি না, আস্ত জগদ্দল পাথর গিলিয়ে ছাড়ব।
তৈরি থাকুন।
ব্লগার সজীব
ভালোবাসায়ও কষ্ট আছে!আর আমি ভালোবাসাই পেলাম না 🙁 (y)
ছাইরাছ হেলাল
আপনার কষ্ট পাওয়া ঠিক হবে না।
তবে আগে ভালো তো বাসুন।
দীপংকর চন্দ
ভালো লাগা থাকছে ভিন্নস্বাদের শব্দ প্রয়োগে!
যেমন, //হৃদশার্শিতে//
অনিঃশেষ শুভকামনা।
অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।
ছাইরাছ হেলাল
পড়ছেন দেখে আপনাকেও শুভকামনা।
শব্দপ্রীতিতে ভোগা আমার আনন্দে বিষয়।