ভাবছি উঁকি দেব ছদ্মবেশে
রাতে রাতবেরাতের চিলে কোঠার মোক্ষ মুলে,
ঘুলঘুলির চোরা পথে
দেখে নেব সব নাদেখাগুলোদের,
চুপিসারে দেব উঁকি নিঝুমের বনে,
কী হয় সেখানে পাতাদের মিহি গুঞ্জনে?
খরগোশ নিঃশব্দতায় সুউঁচু দেবদারু বনে
স্ব-উচ্ছ্বাস কোলাহলে।
আকাশের বুকে পুষে রাখা একনদী জলবৃষ্টি
আঁজল ভরে তুলে নেব চুপিসারের ছদ্মবেশে;
আধা সচল গ্যারেজের ফাঁক গলিয়ে
নিষিদ্ধ আলোর কোন এক গোপন কুঠুরিতে
ভদকা মাতাল অকবির কী ভীষণ তেষ্টা,
প্রদীপ জ্বেলেই লিখবে এবার কবিতা
হোক না তা বেমক্কা মাথা ফাটা প্রচেষ্টা!
ইট-পাথরের জঞ্জাল পেরিয়ে উঁকি দেব
পাড়াগাঁয়ের জীর্ণ-শীর্ণ কোন কুটিরে
খড়ের চালায় জলঢালা তুমুল কোন বৃষ্টিতে
বাঁধভাঙ্গা জোয়ার জ্যোৎস্নায় ভেসে যাওয়া জলঘাটে
উঁকি দিয়ে খুঁজব বিপদে অনড় কোন এক জলপরী।
কেন জানি! কেন যে
উঁকি দেয়ার ইচ্ছেটা মুখ ঘুড়িয়ে নেয় না
দৃষ্টি এড়ানো সচল সন্ধ্যায়?
ঠায় দাঁড়িয়ে থাকা কাকতাড়ুয়া বা পিপীলিকা পথ
বা মেঘবালিকা, কোথাও উঁকি দেব না,
খুঁজব না ছদ্মবেশে কোন এক কস্তুরীফুল,
সযত্ন ছদ্মবেশে উঁকি দেব প্রাণকাড়া বাগানফুলে
বাগান সুন্দরীর ঘ্রাণময় দেহবনে।
৫২টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
বাপ্রে, ভয়ংকর সুন্দর ইচ্ছে তো আপনার!
কবিতা খানা বেশি ভাল লাগছে,
পাঁচ তারকা দিলাম।
ছাইরাছ হেলাল
এত্ত সুন্দর লেখায় পাঁচ তারকা খুবই কম হয়ে যায়।
অপার্থিব
যান্ত্রিক জীবন থেকে মুক্তি পেতে মাঝে মধ্যে ছদ্মবেশ নেওয়া ভাল , আর বেঁচে থাকার প্রয়োজনে আমরা সবাই কম বেশি ছদ্মবেশ নেই । যাই হোক কবিতাখান ভাল ছিল।
ছাইরাছ হেলাল
ঠিক বলেছেন আপনি, ছদ্মবেশ আমাদের লাগেই, আমরা তা নেইও,
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
মৌনতা রিতু
সব ঘুলঘুলিতে আজই কাগজ মাইরা বন্ধ করব।
অকবির ভাবনাতে আজ শব্দ নেই। শব্দের তেষ্টায় ঘুরেফেরে দেবদারু গাছের তলে।
তা বাগান সুন্দরি খোঁজ মিলল !
এই বরষায় বাগানে যে মশা :p
দেখা লাগবে বারান্দায় নতুন চড়ুই আসলে। টিনের চালে নতুন কবুতরের ছদ্মবেশ ধরবেন নাতো ? চিনা খান না শরিষা কইয়েন। হিসেব কইরে খাইতে দেয়া লাগে তো!
মুই নাই, ভাগছি। এমন মন্তব্য করলে, কবি তো ব্লগ ছেড়েই পালাবে!
ছাইরাছ হেলাল
সব আটকে দিলে আপনার দম কিন্তু বন্ধ হয়ে যেতে পারে, সামান্য ফাঁকা রাখতেই হবে,
শব্দ নেই বললে তো হবে না, ঝুড়ি নিয়ে বের হয়ে কিছু ধরে নিয়ে আসেন, আমরা তো আপনার সাথেই আছি,
নাহ, পালাচ্ছি না, আপনি লিখুন মনের মত করে,
গাজী বুরহান
আরো একটু দূরে দূরে
কোন পথ হাঁরা সূরে
তুমি এক ভবঘুরে ঘুরবেই।
কোন ক্লান্ত দুপুরে এই ব্যস্ত শহরে
জানি ঘুম ভেঙে ঘরে ফিরবেই।
ভয় কিসের? ছদ্মবেশ নিয়েই নেন!
ছাইরাছ হেলাল
বাহ, কবিতা লিখে মন্তব্য করেছেন দেখে আনন্দিত,
না, ভয় নেই, ছদ্মের বেশ আমাদের থাকেই।
মিষ্টি জিন
ছদ্মবেশে উকি মেরে জলপরী খুঁজবেন .. খুব ভাল কথা ,
আবার বাগান সুন্দরী ও খুঁজবেন ছদ্মবেশে..
ঈশ্বর আপনার সব ইচ্ছা পুরন করুক।
ছাইরাছ হেলাল
ইচ্ছাই যদি পূর্ণ হত তাহলে আর এত দৌড়-ঝাঁপ দিতে
চাইতাম না,
আর উঁকি দিতে হলে ছদ্মবেশ নিতেই হয়!!
অনিকেত নন্দিনী
বাপ্রে বাপ! ছদ্মবেশ নিয়ে উঁকিঝুঁকি মারার ইচ্ছের চেয়ে বহুগুণ মারাত্মক সর্বশেষ ইচ্ছেটা। কবির ভীমরতি হয়েছে কিনা ভাবছি। ;?
ছাইরাছ হেলাল
হ, কইছে আমনেরে!!
এখন দেখছি ফুলবনেও ঘোরন যাইবে না।
য্যার মুনে য্যা!!
আরও ল্যাহা দেন না ক্যা,
অনিকেত নন্দিনী
ল্যাহালেহি এত্ত সোজা নি?
আপনের ধারে সোজা বইল্ল্যা হজ্ঞলের ধারে হেয়া সোজা নাও হইতারে।
ছাইরাছ হেলাল
আমার ধারে আমার আবজাব ল্যাহাও খুপ কঠিন,
তয় ল্যাহালেহি আপনার কাছে হাতের ময়লা।
হুডাই আমাদের বঞ্চিত রাখতাছেন।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
চুপিসারে দেব উঁকি নিঝুমের বনে,
কী হয় সেখানে পাতাদের মিহি গুঞ্জনে?
বাহ্ এতো গভীরে কি ভাবে যান
অবশ্যই ছদ্মবেশে যেতে হবে নতুবা জেগে সব জানতে চাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে (y) -{@
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, ছদ্ম বেশেই যেতে হবে,
গভীরে আর যেতে পারলাম কই!! যেতে চাই।
শুন্য শুন্যালয়
এ লেখা পড়ার আগে ছদ্মবেশ ধরতে হবে, বলে দেবেন না আগে? যাইহোক মন্তব্য দিতে এখন ছদ্মবেশ ধারন করলাম। কিন্তু বুঝলাম না, কবি ছদ্মবেশ ধরতে চাইছে কেন? পোষাকে নেয়া যায়, নেয়া যায় চুলে, কিংবা এক মুখো দাড়িতেও কিন্তু চোখে কিভাবে ছদ্মবেশ নেবেন, বলেন তো একটু।
সব নাদেখা দেখতে হলে, আপনাকে কয় জন্ম ঘুরে ঘুরে আসতে হবে জানেন তো? তায় আবার জলপরীও আছে জলঘাটে।
লেখায় আফিম উফিম আছে নি? কেমন জানি টালটাল লাগে।
এই বললেন উঁকি দেয়ার ইচ্ছে মুখ ঘুরিয়ে নেয় না, আবার বলছেন উঁকি দেবনা, খুঁজবোনা। নাকি কী যেন এক বনের কথা বললেন, সব অই একখানেই পেয়ে যাবেন? অভিনন্দন আগাম, সুবাসিত হইয়া মৌ মৌ সুবাস ছড়ান, যেমন করে কবিতায় ছড়িয়েছেন। কবির মাথা ফাঁটা প্রচেষ্টা জারি থাকুক, যদিও তৃষ্ণা যার নাম তা আজীবনই তৃষিত থাকে।
ছাইরাছ হেলাল
বেশবাস আমাদের থাকেই, ছদ্মদের সাথে নিয়েই আমরা চলি,
চোখের ছদ্মবেশ সব থেকে সহজ, দেখবে সবই কিন্তু ভাব নেবে কিছুই দেখছে না,
মন্তব্যের উত্তর দিতেই তো টলে যাচ্ছি, বন-ফনে মনে মনে যাওয়া কোন ব্যাপার না, তবে সুবাতাস দুষ্প্রাপ্য,
আজীবন যদি তৃষিত থাকতেই হয়, মাথা ফাটিয়ে আর কী হবে!!
খুঁজি খুঁজি খুঁজিনা ভাব নিয়েই ভবের মেলা সাঙ্গ করে ফেলব!!
মন্তব্যের উত্তর দেয়া খুব কঠিন, ভাউ।
শুন্য শুন্যালয়
এটাকেই বুঝি চোখের ছদ্মবেশ বলে!! বনে-ফনে ভদকা খেয়ে মাথা ঠুকে দেখতে পারেন, মনে মনেই যদি যাবেন তবে আর দুষ্প্রাপ্য হবে কেন?
আঁজলা ভরে একনদী জলবৃষ্টি আপনি নিয়ে গেলে, ফাঁটা মাঠঘাট নিয়ে আমাদেরই শেষে কপাল চাপড়াতে হবে। লেখা কিন্তু এতো বেশি বেশি সুন্দর হওয়া ঠিক না, হিংসা হয়।
ছাইরাছ হেলাল
ভাইরে, মনে মনেও সব হয় না, সেখানেও প্রাপ্যতার সংকট থাকে।
এ যন্ত্রণা আপনার বোঝার কথা না, আপনার তো হাত বাড়ালেই এক আকাশ আকাশ!!
জলবৃষ্টি পেলে তার ভাগ সব্বাই পাবে, সোনার সোনারা,
আমিও ভাবি এত্ত কৃপণপ্রশংসা করা ঠিক না, দিলে চোট লাগে!!
ল্যাহা দেন্না ক্যা!!
মেহেরী তাজ
ভাইয়া ছদ্মবেশ নিতেই হবে কে বলেছে। আপনি যেহেতু সকল নাদেখা গুলোকে দেখতে চান সেহেতু ছদ্মবেশের দরকার নাই! বেরিয়ে পড়ুন। প্রত্যেক না দেখাকে দেখতে গেলে এমনি এমনি যে পরিবর্তন আসবে তাই হবে ছদ্মবেশ। কখন ও লম্বাচুল কখনও আবার খাটো। কখনও দাঁড়ি লম্বা তো কখনও ক্লিন সেইভ। হয়েই যাবে!
আর ভালো কথা জলপরী না দেখায় ভালো। মাথাটাথা ঘুরে পড়ে গেলে সব আশা,স্বপ্ন শেষ হয়ে যাবে কিন্তু! তখন আবার আমাকে বলবেন না আমি সাবধান করিনি! :p
ছাইরাছ হেলাল
লেখেন ভাল, মন্তব্যেও মাশাল্লা সেরাম,
ভাবতেই আছি আছর লাগল কোন প্রেতের!!
এত্ত জানেন কীভাবে!! ছদ্মবেশে কৈ কৈ জান!!
তথাস্তু পরী সে জল বা স্থল সবই চোখ মুদে এড়িয়ে যাব!
মেহেরী তাজ
আমি তো মনে করি লিখি যাইচ্ছে তাই। মন্তব্যে এক্কেবারে ভূত পালালো ব্যাপার। এখন দেখি সেসব কেও ভালোর খেতাব দেওয়া হচ্ছে। কপাল কপাল সবই আমার আড়াই ইঞ্চি কপালের গুন।
প্রেতে আছড়ের ব্যাপার টা অবশ্য একেবারে উড়িয়ে দেবোর নয়! তবে সেই প্রেতেই মাসকাবারির দোকানের ঠিকানা চাইবেন না প্লিজ। দিতে পারবো না।
আগেই যদি বলে দেই ছদ্মবেশ এ কই কই যাই তাহলে তো ছদ্মবেশ বৃথা যাবে। ও আমি বলছি না!
স্থলের পরীও বাদ দেবেন ভেবেছেন? বেপার একটু বেশি “ভেজ” হয়ে গেলো না??
ছাইরাছ হেলাল
পারত পক্ষে আপনার মাত্র আড়াই ইঞ্চি সোনা কপাল খানা একটু ধার দিয়েন,
একটু দেখতাম চাই নিদেন পক্ষে।
দেখুন অসুখের ভয়ে ভেজ ভেজ ভাব নেই, নিতেও হয়,
তবে নন ভেজের হাতছানি উপেক্ষার বিষয় না, নিতান্ত ঠেকে না গেলে,
একদম ঠায়-ঠিকানা না হয় নাই দিলেন (গুপন রাখাই উত্তম) কিছু সদাইপাতি অন্তত আমাদের মাঝেসাঝে
দিলে এই অধমরাও খেয়ে-পড়ে একটু উজ্জল হতে পারত।
মোঃ মজিবর রহমান
ভাইয়া
সঙ্গে নিয়েন ঘুরব আপনার সাথে সাথে
লোক চক্ষুর অন্তরালে দেখব চখমেলে।
ভাললাগা রেখে গেলাম ভাইয়া।
ছাইরাছ হেলাল
ঠিক আছে, এর পর আপনিও সাথে থাকবেন,
তবে ভয় পেলে কিন্তু চলবে না,
মোঃ মজিবর রহমান
আপনি আছেন না। বড় ভাই সব ঠিক করে নেবেন।
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই আমরা তো আমরাই।
প্রহেলিকা
আহা কি কবিতা!! কখনো কখনো সম্পূর্ণ কবিতার মাঝে অবগাহন করলেন আবার কখনো কখনো এসে মাথা ফাটাফাটি শুরু করলেন।
ভদকা মাতাল কিন্তু কখনোই অকবি না বরং প্রকৃত কবি তারাই। অকবি বোলাতে তীব্র প্রতিবাদ জানালাম।
মাঝখানের কিছু লাইনে যে তীব্র প্রচেষ্টার কথা বলেছেন তা শেষে এসে সফলতার দাগ কেটে গিয়েছেন কিন্তু। প্রচেষ্টার সফলতা সৎ মনে, সৎ সাহসে স্বীকার করুনতো দেখি। ভুলে আবার বইলেন না যে, ”আরে এ লেখা কিছুই হয়নি।”
জলপরী, মেঘবালিকা, বাগান সুন্দরী উনারা করা জানতে ইচ্ছে করে, (অবশ্যই উঁকি ফুঁকি দেয়ার জন্য নয় ) .
দারুণ বলবো?
ছাইরাছ হেলাল
এখনই দারুণ বলা ঠিক হবে না, ওটি হাতে থাকুক,
আরে!! আপনি কবিতা কোথায় দেখলেন! সব ফর্ম কিন্তু ঠিক-ঠাক নেই।
কবিরা কাব্যের ভাব নিয়ে সব কিছুতেই কবিতা খুঁজে পায়, অকবিতার মাঝেও।
জলপরী=জলপরী, মেঘবালিকা= মেঘবালিকা, বাগান সুন্দরী= বাগান সুন্দরী এরা উন্মুক্ত আকাশ বিহারিণী।
উঁকিঝুঁকি চলবে,
প্রহেলিকা
আরে আরে, ফর্ম টর্ম এর দোহাই দিলেই কি পার পাওয়া যায়?? কলসির মুখ উপরে থাকুক আর নিচেই থাকুক কলসিকে কলসিই বলি। এতটুকুই বোকা ভাবেন!!!
জলপরী=জলপরী, মেঘবালিকা= মেঘবালিকা, বাগান সুন্দরী= বাগান সুন্দরী
কৌশলী উত্তরে এড়িয়ে যাবে যেন কেউ আপনার কাছ থেকে শিখে।
ছাইরাছ হেলাল
কে আর কাকে বোকা ভাববে!! বুদ্ধিমানেরাই বোকা ভাব নেয়,
চটকদার দেখে ভুল-ভাল না শেখাই ভাল।
প্রহেলিকা
শেখাশেখি চালু থাকবে নিজ গরজে কারণ জিউসের সাথেতো আর আমাদের হট লিংক নেই তাই আর কি ! যাদের আছে তাদের পেছেনেই ঘোরাঘুরি চলে।
ছাইরাছ হেলাল
জিউস কিন্তু খুব খারাপ,
প্রহেলিকা
খারাপ ভালবাসি, ভালবাসি অপবিত্রতা, দুর্গন্ধ, নোংরা গলি, আগুনের ফুলকি, পঁচে যাওয়া ফুলের তোড়াও খুব ভালবাসি।
ছাইরাছ হেলাল
সব কিছুকে ভালোবাসাই প্রকৃত ভালোবাসা।
প্রহেলিকা
ধর্ণা চালু আমরাও যে রাখি তার প্রমাণ পেয়েছেন নিশ্চই!
ছাইরাছ হেলাল
সে জন্যই অনুগপ্পোর সাথে ভাব জমানো যায় কীনা ভাবছি।
প্রহেলিকা
তাইলে এক্ষুনি পদত্যাগ করলাম!
ছাইরাছ হেলাল
পদত্যাগ করুন তবে বহিষ্কার হবে না যেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
ছদ্মবেশ ধরার কি দরকার? বাগান সুন্দরীর ঘ্রাণ নিতে ছদ্মবেশ নিতে হয় নাকি! ;?
তবে কবিতাখানা জব্বর হয়েছে। :c
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, আপনি এত জানেন কীভাবে!!
সব, সবই দেখছি খেয়ে বসে আছেন, আমাদেরও কিছু ধার দিয়েন,
এখনই জব্বর বলে দিলেন!
নীলাঞ্জনা নীলা
আমিও তো জানিনা কিভাবে এতো জানি! তবে ধার দেয়া যাবেনা।
ছাইরাছ হেলাল
এত কেপ্পন হওয়া ভাল না, যক্ষের ধনের কথা বেমালুম ভুলে যাওয়া ঠিক না।
সিকদার
দারুন !! এতদিন নিজেকে ছদ্মবেশে লুকিয়ে রেখে এখন বলছেন ছদ্মবেশ নেব। -{@ (y) :T
ছাইরাছ হেলাল
ছদ্মবেশ আমাদের লাগেই, নেইও, বলি না ,
ব্লগার সজীব
ছদ্মবেশ না নিয়েই যা লিখছেন, ছদ্মবেশ নিলে তো মহা ভজঘট লেগে যাবে 🙂 যেমন আছেন তেমন থাকুন ভাইয়া -{@
ছাইরাছ হেলাল
ঠিকাছে আপনার মতই বুক-ফুক ফুলিয়েই কাম-কাইজ চালু থাকবে।
আবু খায়ের আনিছ
সযত্ন ছদ্মবেশে উঁকি দেব প্রাণকাড়া বাগানফুলে
বাগান সুন্দরীর ঘ্রাণময় দেহবনে।
দেখে আমাদের জানাবেন কেমন দেখলেন। হা হা
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই জানাব, তবে আপনিও ইচ্ছেমত ঘুরে দেখতে পারেন,
আবু খায়ের আনিছ
বুদ্ধি খারাপ নয়, ঘুরে দেখা যায়
ছাইরাছ হেলাল
ঠিক আছে।