উত্তর এবং প্রত্যুত্তর : তিরি এবং অহম : ষষ্ঠদশ ভাগ
রিনী এবং অহমের কথোপকথন :
অহম - শোন রিনী পরশু এসে পৌঁছুবো। আর কথা হলো প্রিয়র সাথে? রিনী - হুম একটু আগেই। তিরির নাকি জ্ঞান ফিরেছে। চেয়েছে। অক্সিজেন খুলে নেয়া হয়েছে। ভাবিস না আমি আর আমার বর যাচ্ছি এখন হাসপাতালে।
অহম - এতো কিছু! আর আমায় কিছুই বলিসনি? কতো দূর হাসপাতাল? আমার ফ্লাইট আরোও দু'ঘন্টা পর। তুই পৌঁছে ম্যাসেজ দিস আমি ফোন দেবো।
রিনী - ঠিক আছে
প্রিয় এবং অহমের কথোপকথন :
অহম - ওহ রিয়ালি! থ্যাংকস গড। বাট ওয়াই সি ফেল ডাউন?
প্রিয় - ডক্টর টোল্ড দেয়ার'স নাথিং রং ইন ফিজিক্যাল, মে বি সামথিং ইমোশনাল।
অহম - ওকে প্রিয় থ্যাংকস আ লট। আই উইল টেল ইয়্যু সামথিং, আফটার উইল কাম। টেক কেয়ার। প্রিয় - ওকে দেন। সি ইয়্যা। বাই।
তিরি এবং অহমের কথোপকথন :
অহম - বেশ দেখালি। এতো ইমু দেখালে তো অভিনয় করতে হবে।
তিরি - এই রিনী বলে দে আমি কথা বলতে চাইনা।
অহম - ইস বললেই হলো! $৪০০০ দিয়ে টিকেট কেটে তবেই এসেছি। কথা বলবি না, তোর ঘাড় বলবে।
তিরি - আসতে বলেছে টা কে?
অহম - তা পিউ নামের পাখীটা কই? চুপ করে রাগ দেখালে তো চলবে না, যার জন্যে এতোকিছু তাকে তো দেখতেই হবে।
দেখ পাগলী ভাব ধরিস না, অন্যায় হয়েছে ক্ষমা কর।
দেখ কথা না বললে কিন্তু তোর পিউর সামনেই পায়ে ধরবো। তুই জানিস আমায়।
তিরি - উফ কি যে জ্বালাস না। প্রিয় বাসায় ফিরতে চাই। আর ভালো লাগছে না।
প্রিয় - ডাক্তার বলেছে আজকের রাতটা দেখবে। কাল ছেড়ে দেবে।
অহম - ডাক্তারকে বলোনা প্রিয় আরোও কিছুদিন এখানে রেখে দিতে। তুমি কিছুটা রেষ্ট পাবে।
তিরি - দেখ শয়তান একটা কথা বলিস না। কে আসতে বলেছে তোকে?
এই প্রিয় আমার ফোনটা দাও তো। ছাগল এই নে কথা বল।
৮টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
যাক, তিরির বড় কোন এক্সিডেন্ট হয়নি 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
আমিও চাইনি আসলে বড় কিছু হোক।
খেয়ালী মেয়ে
যাক তিরি তাহলে ভালোই আছে–এখনতো মনে হচ্ছে অসুস্থ হয়ে ভালোয় হয়েছে 🙂 তারপরও বলবো তিরি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠুক..বেশিদিন অসুস্থ থাকা ভালো না 🙂 -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনি তো আমার মনের কথা বলে দিলেন 🙂 -{@
ছাইরাছ হেলাল
তিরির সুস্থতা আমাদের চাই ই।
তিরি ছাড়া আমাদের চলবেই না
নীলাঞ্জনা নীলা
তিরি সুস্থই থাকবে 🙂
শুন্য শুন্যালয়
তিরি অহম অনেক ভালো লাগা। অনেক খারাপ লাগা।
ভালো লাগা, যদি প্রতিদিন একটা করে পর্ব পেতাম!!! যদিও জানি প্রতিদিন বিরানি খেতে নেই।
খারাপ লাগা, আমি তিরি না তাই।
নীলাঞ্জনা নীলা
লিখতেই পারছিনা এখন।হাসপাতালে বাবার সাথে রাত জাগি,লেখার সময় পাইনা।তারপরেও হাসপাতালে বসেই লিখেছি কিচু একটা।তিরি হয়ে যান শুন্য শুন্যালয়। -{@