আর কি লিখি বলো!
কত না বোবায় ভালোবাসা বুকে নিয়ে
চলে গেল ওপারে!
বলা হলো না তার কোনকিছুই।
কি আর শুনি বলো!
কত বধির শুনলো না একবারও
বলেছে তাকে কেউ “ভালোবাসি”!
“আমি শুধু তোমার হতে চেয়েছি
তুমি কি আমার হবে?”
জন্মান্ধের কথা আর কি বলি!
চল্লিশেও চোখে চশমা নেই আমার
পরিষ্কার – সিক্স বাই সিক্স।
অথচ তোমাকেই দেখা হয়নি আমার
এ চোখের যেন কোন মূল্য নেই আর!
আছে কি আদৌ?
কি আর লিখি বলো!
যখন তোমাকেই ডাকতে শিখিনি
বলতে শিখিনি “ভালোবাসি”!
শুনেও শুনিনি তোমার আর্তনাদ!
ফিরে গেছ তুমি তোমার
অস্ফুটে বলা কথামালা নিয়ে।
তুমিই বলো
কিছু কি আদৌ লেখা হয় আমার?
৫৫টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
লেখা বাদ দিয়ে গান ধরুন ” একবার যদি কেও ভালবাসত,,, আমার নয়ন দুটি জলে ভাসতভাসত,,,, আর ভালবাসত,,, এতে যদি কারো মন গলে
অরণ্য
বলেছেন ভালো। তবে ও গান আমি গাই না। 🙂
অরুনি মায়া
তাহলে আর কি সরাসরি গিয়ে সামনে দাঁড়িয়ে বলেন “ভালবাসা দিবি কিনা বল :p
অরণ্য
যে যেমনটি ভাবে! গুড।
আমার এক স্যার বলতেন ভালোবাসার কাঙ্গালপনা আর ভিক্ষাবৃত্তি নাকি একই রকম। আপনার কথায় এখন মনে হচ্ছে ভালোবাসার জন্য ডাকাতও হওয়া যায়। 🙂 নট ব্যাড। ;?
অরুনি মায়া
দিন শেষে একটাই উপলব্ধি আর যাই হোক জোর করে ভালবাসা আদায় করা যায়না। তবে অধিকার ছেড়ে দেওয়া টাও ঠিক না,,,
অরণ্য
“অধিকার ছেড়ে দেওয়া টাও ঠিক না” – বেশ বলেছেন। (y)
তানজির খান
কিছু কি লিখতেই হবে তাকে? যে না লিখলে,না বললে বোঝে না তার পথচেয়ে থাকার কি দরকার ? বাদ দিন না, একটাই তো জীবন!
অরণ্য
কথাটা ভাল লেগেছে। এমন ক্ষেত্রগুলো বাদ দেওয়া উচিত। এটা bad এবং তা বাদ দেওয়াও ভাল। (y) জীবন একটা বলে না পাঁচটা হলেও তা প্রযোজ্য। 🙂
তানজির খান
অরণ্য ভাই আমার কবিতায় আপনার কমেন্ট এর রিপ্লাই পড়ুন প্লিজ।
নীলাঞ্জনা নীলা
চারটি অক্ষর, বলাটা অনেক কঠিন। অনেক ভার যে, বলার পর সস্তা হয়ে যায়।
কি প্রয়োজন বলার! প্রেম তো থাকেই বহতা নদীর মতো। বয়ে চলুক, যে বুঝবে সেই বহমানতা সে ডুববে।
“মাঝির লাগি আজি জাগি সকল রাত্রিবেলা
ঢেউগুলো যে আমায় নিয়ে করে কেবল খেলা।”
গানটা শুনতে চাই। -{@
অরণ্য
পানিতে প্রথম ডিগবাজির কথা মনে পড়ল। এখন অনেকটা ডাল ভাতের মত।
তবে বলারও বোধহয় একটু প্রয়োজন আছে। তবে মজার কথাটি বলেছেন শেষে – “যে বুঝবে সেই বহমানতা সে ডুববে”। 😀
শেষে বোধহয় গান গাইতেই হবে। 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
কোন গান?
“আমার পরান লয়ে কী খেলা খেলাবে ওগো পরানপ্রিয়
কোথা হতে ভেসে কূলে লেগেছে চরণমূলে তুলে দেখিয়ো”——
বুড়ো সব বলে গেছে। 🙂 -{@
অরণ্য
“বুড়ো সব বলে গেছে।” 🙂
বুড়ো বয়সে আমিও বুড়োর প্রেমে পড়ে যাচ্ছি।
কিন্তু আমার সময়ের বিলাসিতা কমে যাচ্ছে, একটু ভয় আছে। জিসান ভাইয়ের বটতলায় গানের আসর যে বসছে তা আমি পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছি এখন। সময় আমাকে রেখে দিলে আমি থাকছি। আমি জেনে গেছি।
গান আমি সারাক্ষণই গাই গুন গুনিয়ে। আজ ঘর থেকে বেরিয়েছি “তুমি কেমন করে গান করো হে গুণী…” মুখে। মেয়ের স্কুলের পথ, অফিস বাস হয়ে এখন অফিসেও। পার্কিং এরিয়াতে উচ্চস্বরেও গাইলাম কয়েক লাইন সিগারেট খাওয়ার ফাঁকে। 😀 গানের লিস্টি করা বড় মুশকিল।
নীলাঞ্জনা নীলা
বুড়ো বয়সের প্রেম কিন্তু মারাত্মক। এটুকু মনে রাখবেন ভাইয়া। :p
বুড়োর প্রেমে তো ডুবেছি
“সে আজকে নয়, সে আজকে নয়
কবে আমি বাহির হলেম তোমারি গান গেয়ে।
ভুলে গেছি কবে থেকে আসছি তোমায় চেয়ে।।”
অরণ্য
“বুড়ো বয়সের প্রেম মারাত্মক” – আমি বেশ থ্রিল অনুভব করছি কিন্তু। 😀 মাঝে মাঝে মনে হয় দুম করে কারও প্রেমে পড়েও যেতে পারি বুড়ো বয়সে। ;?
ভাল থাকবেন নীলা আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
সে পড়তে পারেন, তবে এও খেয়াল রাখবেন যার প্রেমে পড়েছেন সে তুলে উঠায় কিনা! :p
অরণ্য
নীলা আপু, এতো খেয়াল করতে গেলে আর প্রেমেই পড়া হবে না। আর এতো হিসাব নিকাশে আবার প্রেম হয় নাকি? 😀
জিসান শা ইকরাম
লেখা হয় অবশ্যই
এখন তো বলা যায় তাই না?
বলার কোন সময় সীমা নেই,এখন বললেও সমস্যা নেই 🙂
ভালো লাগলো
শুভ কামনা -{@
অরণ্য
ধন্যবাদ জিসান ভাই।
ভাল বলেছেন। “বলার কোন সময় সীমা নেই,এখন বললেও সমস্যা নেই” – নিলাম কথাটি। (y)
ভাল থাকবেন।
জিসান শা ইকরাম
আর কতবার এই লেখা পড়বো বলুন!!!!
অরণ্য
স্যরি জিসান ভাই। আর পইড়েন না। কাল রাতের মধ্যে কিছু একটা দিয়ে দেব, দেখি। 🙂
ইমন
এখন্তো মিয়া ভাই আধুনিক যোগ। বোবা, কানা, বধিরদের ভালোবাসা প্রকাশের জন্য ফেসবুক, ব্লগ, ছিঠী আছে। তাছাড়া আপনি মুখাভিনয় করেও আপনার ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ করতে পারেন :p এই টোটকা কটা ফ্রিতে দিলুম আপনাকে \|/ 😀
অরণ্য
ভাই ইমন, অনেক ধন্যবাদ। 🙂 ফ্রি দিয়ে এতো খুশি কেন? 😀 আপনার খুশি দেখে আমিও মহাখুশি। 😀
যুগতো নাকি ভাই আরো এগিয়েছে আধুনিক থেকে! আমরা নাকি চলছি উত্তরাধুনিক যুগের মধ্যে দিয়ে! 🙂 বেশ! বেশ! 🙂
ভাল থাকবেন।
অরণ্য
ভাই আবার লিখতে হলো। আমার এক বন্ধু বলছে উত্তরাধুনিক না এখন নাকি অধুনান্তিক যুগ। ;? কি মজার যুগ! 😀
মেহেরী তাজ
এতো কিছু লিখেও আবার বলে আর কি লিখি???
ভাইয়া কি হয়েছে????
অরণ্য
কিছুই হয়নি তোর ভাইয়ার। 🙂
একটু আধটু পাগলামি মাঝে মাঝে করতে হয় রে। 🙂 এতো ভাবিস না। ভদ্র হবার চেষ্টা করছি তোর কথা শোনার পর থেকে। অফিসে পাগলামো কমিয়ে দিয়েছি। 🙂
ভাল থাকিস।
মেহেরী তাজ
🙂 আপনি ও ভালোথাকুন ভাইয়া।
লীলাবতী
আপনার বেদনার কথা শুনলাম।চোখে পানি এসে গেলো ভাইয়া।একসময় শোনেনি সে আপনার কথা,বলতে পারেননি অথবা বধির ছিল শিখন বলুন,শুনলেও শুনতে পারেন।নারীর হৃদয় বেশীক্ষণ প্রতিরোধ করতে পারেনা।এক সময় শুনবেই,মানবেই আপনার কথা।লেগে থাকুন ভাইয়া লেগে থাকুন।আন্তরিক শুভেচ্ছে দুজনকে -{@
ঈশ সোনেলা ব্লগ যদি তিনি পড়তেন,এই লেখা পড়ে দৌড়ে চলে যেতেন আপনার কথা শোনার জন্য 🙂 লেখা ভালো হয়েছে।
অরণ্য
লীলাবতী, নিজের টিস্যু দিয়ে চোখটা মুছে নিন। 😀
ফাঁকে একটা ভাল কথা বলে ফেলেছেন “নারীর হৃদয় বেশীক্ষণ প্রতিরোধ করতে পারেনা।” ;? তবে লেগে থাকার সময় আর নেই। সময় ব্যাটা দারুন চিজ। বুড়ো বয়সে দৌড়াদৌড়ি ভাল না। বোন ম্যারো ডেনসিটি কমতে শুরু করে দিয়েছে এরই মধ্যে। সোনেলা ব্লগে তার উঁকি না দেয়াই ভাল। কখনও চোখ পড়ে গেলে যদি সত্যিই দৌড় শুরু করে আর তা আমার চোখে পড়ে তবে কিন্তু দৃশ্যটা দারুন হবে। আমাদের ট্রেডিশনাল বাংলা সিনেমার শেষ দৃশ্য – ডান দিক থেকে দৌড়ে আসছে নায়িকা; দৌড়, দৌড়, দৌড়। আর নায়ক ছুটছে বাম দিক থেকে…। 😀 এবার বোবার মুখে কথা ফুটেছে। দর্শকের করতালি বা ছিটি। :D)
ধন্যবাদ আপনাকে।
ছাইরাছ হেলাল
লেখা হয় না, তাতেই তো চোখ চড়কগাছ অবস্থা, আর কিছু না হয়াই ভাল।
কম লিখে যদি এমন লেখা পাওয়া যায়,তবে কম কম লেখাই ভালো।
অরণ্য
ধন্যবাদ ছাইরাছ ভাই।
আপনাকে একটা গান শেয়ার করি… এখন আমি এই ওয়েভে আছি অনেকটা।
চল রাস্তায় সাজি ট্রাম লাইন…
https://www.youtube.com/watch?v=BBWuZop-QPk
ভাল থাকবেন।
অরুণিমা
সময় মত সব করতে হয়,নিষ্ফল হয় যদি সময় চলে যায়।
অরণ্য
থ্যাঙ্কস অরুণিমা। ভাল বলেছেন সময়কে বোঝা এবং সেই মতো কাজ করতে পারা বিরাট ব্যাপার। যদিও আমি অনেক সময়ই তা পারিনা।
ভাল থাকবেন।
প্রহেলিকা
বলার আগেই চলে গেল! সেও জানতো আরো কয়েক যুগ থেকেও লাভ নেই, “বলা” আপনার দ্বারা হবে না। গান দুই একটা দিয়ে দিলেই হতো, অস্ফুটবাক এর চেয়ে গান শ্রেয়।
অরণ্য
ভাই প্রহেলিকা ঠিক কথাটিই বলেছেন। সে জানতো কয়েক যুগেও আমার দ্বারা বলা হবে না। সেদিক থেকে তিনি ঠিক কাজটিই করেছেন।
তবে গান তখনও ছিল; কিন্তু মনে মনে। 🙂
এবার বলেন আছেন কেমন। এত কম লিখছেন কেন ইদানিং? নভেম্বর-ডিসেম্বরের দিকে আপনাকে যেভাবে পেয়েছি তার সাপেক্ষে আপনাকে মনে হচ্ছে যেন ইচ্ছে করেই চুপ করে আছেন। বেশি বললাম কিনা জানিনা। তবে আমি নিজেও ইদানিং বেশ ব্যস্ততায় কাটাচ্ছি। ধরে নিচ্ছি এবং আশা করছি আপনি ভাল আছেন। থাম্বস আপের ডান বাম মনে আছে নিশ্চয়ই?
ভাল থাকবেন। (y)
খেয়ালী মেয়ে
ভালোই হয়েছে যে তাকে আপনার কিছুই বলা হয়নি, শোনা হয়নি ,দেখা হয়নি—কিন্তু লেখা যে সুপারহিট হচ্ছে তাতে কোন সন্দেহ নেই 🙂
অরণ্য
কিছু বলা হয়নি, শোনা হয়নি এমন কি ভাল করে দেখাও হয়নি আর আমি কি না তাকে প্রেম বলে ধরে নিচ্ছি। কি পিকিউলিয়ার না? 😀
“ইট্স এ গেম। ইট্স এ গেম। ইট্স এ গেম।” 🙂
থ্যাঙ্কস খেয়ালী মেয়ে। আপনার গান কোথায়? আমারটা কিন্তু গাইতে হবে। 🙂
ভাল থাকবেন।
শুন্য শুন্যালয়
ওপাড়ে চলে যাবার পর এখন কবিতা লিখছেন? আপনি তো দেখি একটা টিউবলাইট। চল্লিশেও সিক্স বাই সিক্স, ফোকাল রেঞ্জ বেশি বলেই চোখে আসলটা পড়েনি। কিছু লেখা হয় কিনা আদৌ জানিনা, তবে এটা জানি, যারা অনেক কথা বলে, তারা প্রকাশ করতে জানেনা। আপনি ভালো লিখিয়ে, বেশ ভালোই। যা বলা হয়নি তা এখন বলে ফেলুন, একাই বলুন, একাই শুনুন। নিজের সাথেই কথা সবচাইতে কম হয় সবার। বেশি পান্ডিত্য ঝাড়লাম, কবিতা ভালো হয়েছে অরণ্য। 🙂
অরণ্য
আপনার মন্তব্য পড়ে একটা কবিতা (KOBITA) লিখতে ইচ্ছে করছে। 🙂
কে
ঐ
বাইরে?
ইচ্ছে!
তো
আয়।
(Ke Oi Baire? Ichchhe! To Aay.) 😀
টিউবলাইট অবশ্য এখনও আছি। ভাল বলেছেন বেশি দূরে দেখতে গিয়ে আমরা কাছের নিজের কিছুও অনেক সময় দেখতে পাইনা। আপনার মন্তব্য খুব ভাল লাগলো। ভাল থাকবেন।
মরুভূমির জলদস্যু
চমৎকার হয়েছে।
অরণ্য
থ্যাঙ্কস জলদস্যু ভাই। নিকটা কিন্তু আপনার বেশ। 🙂
ভাল থাকবেন।
প্রজন্ম ৭১
এমন লেখা নিয়েও সন্দেহ,লেখা হয় কিনা?আপনি এমন সন্দেহ যুক্ত লেখাই লেখুন,আমার এতে ভালোই চলবে 🙂
অরণ্য
গতকাল আমার বস আমাকে একটা কমপ্লিমেন্ট দিয়েছে, আমি নাকি পাবলিক স্পিকার হিসাবে বেশ ভাল। কিন্তু আমি এ কমপ্লিমেন্ট চাইনি ভদ্রলোকের কাছে। আমি চেয়েছিলাম একটা ইনক্রিমেন্ট। এই হলো আমার কমিউনিকেশন লেভেল। 😀
ঠিক আছে আমার সন্দেহগুলো নিয়েই না হয় লেখা সাজাবো যাতে কারও কারও সেই সন্দেহে আর না পড়তে হয় কিংবা তা থেকে তারা বেরিয়ে আসতে পারে।
থ্যাঙ্কস প্রজন্ম ৭১। ভাল থাকবেন।
ব্লগার সজীব
বলা কি কিছু অবশিষ্ট আছে? আর কি লিখতে চান সেটা বলে ফেলুন 🙂 (y) -{@
অরণ্য
😀 ভাই সজীব, আর কি লিখতে চাই তা না বলে আপনাকে একটা গান শেয়ার করি। আমি হিন্দি বুঝিনা; কিন্তু এ গানটা বুঝি। গুগলের যুগ – নেটের যুগ।
https://www.youtube.com/watch?v=LajM9JPuPmw
একটু আধটু মাতলামি না করলে নিজেকে পাই কি করে! 😀
ভাল থাকবেন।
ব্লগার সজীব
এই অবস্থা 🙁
অরণ্য
হেই ব্রাদার! মন খারাপ কেন? মুখে হাসি রাখতেই হবে। কিছু গান মাঝে মাঝে আমাকে খায় , আমার কিছুই করার থাকে না। 🙂
ব্লগার সজীব
লেখা কই?লেখা চাই অরণ্য ভাই -{@
অরণ্য
দেব শিগগির। (y)
মিথুন
এইসব বোবা, কানা, বধিররা শেষে গিয়ে কবি হয়ে যায় আপনার মতো 🙂
ভাল্লাগছে কবিতা 🙂 (y)
অরণ্য
ঠিক! ঠিক! ঠিক! (y)
ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগলো। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আমার লেখায় আপনার মন্তব্যের আর একটি উত্তর দিয়েছি,
ইচ্ছে হলে সময় করে দেখে যাবেন।
অরণ্য
ছাইরাছ ভাই, আমি মন্তব্যটি দেখেছি। অনেক ধন্যবাদ।
স্বপ্ন
চলে গেলো ওপারে মানে?তিনি কি নেই? 🙁
অরণ্য
“চলে গেলো ওপারে” বলতে আমি বোঝাতে চেয়েছি অনেক বোবারা এমন করে ওপারে চলেও গিয়েছে; কিন্তু তারা বলতে পারেনি। তারা নেই। তাদের বোবা হওয়ার কষ্টের কাছে আমাদের প্রকাশ করতে না পারার ব্যর্থতার আসলে তুলনাই চলে না। তবে আমরা অনেক সমর্থ ছিলাম।
আপনার সাথে অনেক গ্যাপে গ্যাপে দেখা হয় আমার। ভাল থাকবেন।