খুব অবাক হইনি এতে
অনেকের বিশাল আশা ছিল তাকে নিয়ে । তাকে 'ত' এর উপরে চন্দ্র বিন্দু দিয়ে আর নির্দিষ্ট করতে চাইনা।
যে দলটির উত্থান ৭৫২ জন বিভিন্ন মেয়াদের সাজা প্রাপ্ত , ১১ হাজার বিচারের অপেক্ষায় থাকা রাজাকারের নিঃশর্ত মুক্তি দিয়ে শুরু ।
১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী শাহ আজিজ কে প্রধানমন্ত্রী
গোলাম আজমকে ডেকে এনে নাগরিকত্ব দেয়া
১৯৭১ এ ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে পাক সেনাদের মুরগী সরবরাহকারী আনোয়ার জাহিদকে মন্ত্রী
মুক্তিযুদ্ধের সময়ে রাজাকার,আলবদর,আলশামস এর সক্রিয় নেতা কর্মীদের দিয়ে গড়া জামাত ইসলামকে রাজনীতি করার জন্য দল হিসেবে অনুমোদন
পরবর্তীতে বরিশাল শান্তি কমিটির সভাপতি রহমান বিশ্বাস কে প্রেসিডেন্ট বানানো
এবং মুজাহিদি , নিজামিকে মন্ত্রী বানানো
সে দলটির কাছে এমনটাই প্রত্যাশা করা যায় , এর বেশী কিছুনা।

এখন আমরা স্থির সিদ্ধান্তে আসতেই পারি - ১৯৭১ সনে একজন সেক্টর কমান্ডারের পাঠানো চিঠির পরেও কেন তিনি সেনা ছাউনি থেকে বেড়িয়ে আসলেন না । হয়ত তিনি তার তৎকালীন অবস্থানে সন্তস্ট থেকে ভেবেছিলেন - দেশ কোনদিন স্বাধীন হবে না , অনিশ্চিত একজন মুক্তিযোদ্ধার জীবনের সাথে না জড়িয়ে নিশ্চিত সেনা কর্মকর্তার জীবনে থাকা ভালো ছিল ।

আমাদেরকে উনি অন্ধ , বোকা ভাবেন অনেক আগে থেকেই । তাই গড় গড় করে বলে যেতে পারেন অসংখ্য মিথ্যে কথা। জাতীয় পতাকা ছিরে , শহীদ মিনার ভেঙ্গে , হিন্দু জনপদে আগুন দিয়ে , হাতে লাঠি নিয়ে , পুলিশ ক্যাম্পে ঢুকে পু্লিশ হত্যা করে,গাড়িতে আগুন জ্বালিয়ে আমরা শান্তি পূর্ণ গণতান্ত্রিক প্রতিবাদ দেখেছি ।

কিন্তু বাঙালী অন্ধ নয় , যুগে যুগে বাঙালী এই সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

 

 

অক : এটি একটি অসম্পূর্ণ লেখা

0 Shares

৬টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ