অপেক্ষা সময়ের । আট ঘন্টার এই দিন আমার, মাঝখানে তার আধঘণ্টা ব্রেক। কানে তুলো গুজে দিয়ে ঘন্টা চুরি করতে যাবার মতো ইচ্ছে করে ঘড়িটাকে বন্ধ করে দিই, যেনো বা তাতে থেমে যাবে সময়। সময় থামুক কিংবা নয়, মন থেমে আছে ভোরে ।
দিন শুরুর প্রথম টনিক, বিছানায় শুয়ে চা না পাই, গায়ে কম্বল খানা জড়াতে জড়াতে, পায়ের হোঁচট বাঁচাতে বাঁচাতে ঠিক তো পৌঁছে যাই টি-কাপে। চুমুকে দিনের প্রথম ভোর । ভোর দেখতে কেমন ? ঘুম ঠেলেঠুলে যদি কোনভাবে চলে যাই বারান্দায়, এই যে কাঁটা দিয়ে ওঠা গায়ের লোমে ঠান্ডা নামের দুঃসাহসি কেউ, সেই আমার ভোর । কিচিরমিচির চারপাশে ঘোরাঘুরি, তবু ছুতে গেলেই পালানো, দুস্ট পাখির ছল। পর্দা ছাড়া জানলায় আমাকে নজর থেকে বাচানো কুয়াশার পর্দা, বাতাসে যেন দুলছে । টুপটাপ শিশিরে নতুন গানের লিন্ক, লালচে আলোয় আকাশের সদ্য জন্ম নেয়া। এ গান, নতুন আকাশ সব মিলিয়ে ভোর। কখনো মেঘলা শুরু, ঝগড়া ঝাটির গুরুম গুরুম, বৃষ্টি নামিয়ে বাইরে যাবার বারণ । আজ ভোর হবে স্ক্রিনে। ভোর হবে ঘুমে। ভোর হবে ভোরে।
আট ঘন্টার সেই দিনের গল্প থামিয়ে দিলো ভোর, সেই সাথে সময়। কি যুদ্ধে ছেলেভুলানো গোয়ার্তুমি ? এখন আর থামিয়ে দিতে চাইনা। এ এমন ভোরে পৌছুতে হলে সময় পেরিয়ে যাবার আজ যে অনেক বেশি প্রয়োজন।
৫১টি মন্তব্য
বনলতা সেন
আপনিও দেখছি কঠিন কঠিন করে লিখতে শুরু করেছেন । রাত জাগা পাখিদের চোখের এই সকাল সবাই দেখতে পারে না । সময়ের সাথে পাল্লা সে আপনি দিতে পারবেন ।
ছবিটিও কি আপনার ? হলে বা না হলেও লেখার সাথেই যাচ্ছে দারুণ ভাবে ।
শুন্য শুন্যালয়
বনলতা দির কাছে এ লেখা কঠিন এ আমি বিশ্বাস করলাম না, শুধু এক ভোরের বর্ণনা দিতে চেয়েছি, আর তেমন কিছু নেই এতে। ছবিটা আমারই তোলা। এমন শিশিরের বর্ণনা যদি দেয়া যেতো? মিলে গেলো বলছেন, ভালো লাগলো শুনে।
জিসান শা ইকরাম
আপনার ভোরকে জানলাম ।
কেমন ছিলো আপনার ভোর ।
নিপুন ভাবে উপস্থাপন করলেন তা ।
গুরুম গুরুম এর পরে বৃষ্টিকে যেভাবে পরিচয় করালেন , তাতে তো বৃষ্টিকেই এখন ভিন্ন ভাবে মুল্যায়ন করছি । বৃষ্টি আসা ভালো না ।
নতুন ভোর থামিয়ে দিলো পুরানো ভোরকে ।
ছবিটা অসাধারন বললেও কম বলা হবে ।
শুভ কামনা ।
শুন্য শুন্যালয়
বৃস্টি আসা ভালো তো, দেখলেন না কেমন বাইরে যাওয়া বন্ধ হলো, মন চলে এলো স্ক্রিনে। আমার ভোর অনেক সুন্দর, তাকে কিভাবে উপস্থাপন করতে হয়, তা যে জানা নেই আমার।
শুভকামনা আপনাকেও ।
জিসান শা ইকরাম
নিজকে গুটিয়ে রাখেন আপনি ।
কিছুটা প্রকাশিত হচ্ছেন ।
দিন দিন বুঝতে পারছি , অনেক ক্ষেত্রেই আপনার বিচরন ।
লেখা অনেক অনেক ভালো হয়েছে , এটা বলতে ভুলে গিয়েছিলাম আগে ।
ভোর দিয়ে শুরু হোক আপনার ভোর ।
শুন্য শুন্যালয়
আমি কিন্তু গুটিয়ে রাখতে জানিনা, তেমন কিছু নেইও গুটিয়ে রাখবার। আপনাদের উৎসাহেই একটু একটু চেস্টা থাকে। লেখা ভালো লেগেছে বলে খুব খুশি হলাম।
আপনিও যে নিজেকে গুটিয়ে রাখছেন তার কি হবে? আপনার নিয়মিত পোস্টের অভাব বোধ করি। আর অভাব টা আপনিই বাড়িয়ে দিয়েছেন।
আদিব আদ্নান
বাপরে, ভোর হবে ভোরে ! ভাল করে না বুঝলেও কেমন যেন ঘোর লাগা ভাব আছে ।
আপনার মত করে অল্প একটু ভোরের দেখা পেলে মন্দ হত না ।
আপনার অন্য লেখাও পড়ব । পড়তেই হবে ।
শুন্য শুন্যালয়
খুব কঠিন কিন্তু নয়। আট ঘন্টার দিনের গল্প আরেকদিন বলবো ।
এক চোর ঘন্টা চুরি করতে যাবে, কিন্তু ঘন্টা ধরলেই সেটা বেজে ওঠে, তাই বোকা চোর কানে তুলো গুজে চুরি করতে যায়, যাতে ঘন্টার শব্দ শুনতে না পাওয়া যায়। ঘড়ি বন্ধ করে রাখলে সময় থেমে যাবে অনেকটা সেরকম বোকামি চিন্তা । ভোর দেখা খুব কঠিন কিছু হবেনা, একটু চাইলেই হবে।
পড়ুন না লেখা, ভালোই লাগবে আমার। শুভ কামনা।
আদিব আদ্নান
বুঝিয়ে দিলেন বলে একটু ভাল করে বুঝতে পারলাম ।
অন্য সময়ে ও বলে দিলে আরও ভালো হবে ।
শুন্য শুন্যালয়
চব্বিশ ঘন্টায় দিন হয়, আমার হয় আট ঘন্টায়, যা কিছু করার সব এই সময় টুকুতেই। এর বেশিটুকু তিক্ত হয়ে যাবে। আপাতত মন টা ভোরেই থাকুক।
মা মাটি দেশ
:Yes-Sir: এই যে কাঁটা দিয়ে ওঠা গায়ের লোমে ঠান্ডা নামের দুঃসাহসি কেউ, সেই আমার ভোর।সে এক অব্যক্ত অনুভূতি।
শুন্য শুন্যালয়
হ্যাঁ ঠিক তাই 🙂 ধন্যবাদ ভাইয়া।
স্বপ্ন নীলা
দারুন এক অনুভুতি !!
এত্ত এত্ত সুন্দর
মনমুগ্ধকরা লেখনীর রূপ
অনিন্দ সুন্দর
শুন্য শুন্যালয়
এমন মন্তব্যের অনুভূতিও কম সুন্দর নয়। এত্তো এত্তো ধন্যবাদ আপু।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ম্যাক্রো করেন ? আচ্ছা এবারে বলুন ছবি তোলায় কোন দিকটি আপনার পছন্দের মনে হচ্ছে ?
ভোর দেখার চোখটি দেখি ভালই তৈরি করে ফেলছেন , এ চোখ ছবি তোলায় কাজে দেবে । আপনি জানেন , ছবি কিন্তু চোখ তুলে নেয় প্রথমেই । যন্ত্র পরে আপনাকে হাতের কাছে ধরে এনে দেয় । যাক সে কথা ।
দুষ্ট পাখি ছুঁতে চেয়েও না পারা ,পিছু নেয়ার সুন্দর বর্ণনা, খুব সুন্দর । শিশিরের গান ও শুনছেন !
সত্যিই ভোর ভোরের মতই ধরা দিচ্ছে । আমাদের জন্য ভোরের কিছুই আর অবশিষ্ট রইল না বৃষ্টির মুখরতায় ও।
শুন্য শুন্যালয়
ছবিটা মোবাইলে তোলা, ফোকাস মোড ম্যাক্রো করে নিয়েছি অবশ্য। আমার ল্যান্ডসকেপ ভালো লাগে তবে কঠিন ও মনে হয়। আপনি ছবি নিয়ে বলছেন অনেক ভালো লাগছে। হুম চোখ ই তো বেস্ট ক্যামেরা।
অবশিষ্ট কি কিছুই রইলো না? সত্যি ভোর এনে দেখানো বাকিই তো থেকে যায় 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আপনি যে ছবি তোলায় আপনার লক্ষ্য স্থির করতে পেরেছেন এটি দেখে ভালো লাগল ।
এক সময় কঠিন আর কঠিন থাকবে না ।
সব সব কিছু আমরা তুলে ধরতে পারিনা । তবে অনেকটাই আপনি এখানে তুলে
ধরতে পেরেছেন ।
শুন্য শুন্যালয়
লক্ষ্য আসলে স্থির করতে পেরেছি বলে ঠিক মনে হয়না ভাইয়া, এখন থ্রি স্টুজেস, মিটারিং, ফোকাস পয়েন্ট এগুলো এদিক ওদিক করে সবে বোঝার চেস্টা করছি। তবে ল্যান্ডস্কেপ ভালো লাগে আমার। আর abstract, অনেক কঠিন অবশ্য। ছবির জন্য সময় একেবারেই হচ্ছেনা। কঠিন কবে কঠিন থাকবেনা কে জানে। আপনার কথা জানতে চাই ভাইয়া, ছবি দেখবো সাথে।
ছাইরাছ হেলাল
এ বিষয়গুলো আপনি শীঘ্রই অভ্যস্থ হয়ে যাবেন , সমস্যা নেই ।
আমার পছন্দ ল্যান্ডস্কেপ । ছবির জন্য আলাদা সময় বের করতে হবে না ।
ঘরে বসেও যন্ত্রটি হাতের কাছেই রাখুন , ওর সাথে সখ্যতা গড়ে তুলুন ।
কোলে লিয়ে বসে থাকুন , নানা অপশন গুলো দেখতে থাকুন । এবং ঘরে বসেই যাহোক নিয়মিত ছবি তুলতে থাকুন । এবং নিজের তোলা ছবি নিজেই বার বার দেখুন । এক সময় নিজ থেকেই ভাল মন্দ বুঝতে শুরু করবেন ।
নেট থেকে নান টিউটোরিয়াল মনযোগ দিয়ে দেখতে থাকুন ।
আপনার হবে , অবশ্যই । Abstract এখনই না ।
আপনার ঐকান্তিক শেখার ইচ্ছাই আপনাকে শিখতে সাহায্য করবে ।
শুন্য শুন্যালয়
এবার যে পারতেই হবে, কবিতা বলা ছবি তুলতে হবে যে 🙂 এমন করে টুকটাক পরামর্শ পেলেও পেতে চাই। ধন্যবাদ দেবোনা, সবে যাত্রা শুরু…
সঞ্জয় কুমার
কবিরা অল্প কাব্য ভাষায় সব কিছু তুলে ধরতে পারে । আমি চেষ্টা করলাম তবুও
না পারলাম কবি হতে না লেখক ।
আপনার ভোরগুলো অনেক শুভ হোক ।
শুন্য শুন্যালয়
শুভ কামনার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনি যে ভালো লেখক তা কিন্তু আমরা সবাই জেনে গিয়েছি ইতিমধ্যে 🙂
শিশির কনা
এত ভালো লেখার মাঝে শেষে কি একটু হতাশা আপু ? এত ভালো ছবি আপনি তুলেছেন ? লাইক আনলিমিটেড । রেটিং এর অভাব বোধ করছি সোনেলায় ।
শুন্য শুন্যালয়
লিখতে লিখতে মন এদিক ওদিক। বাস্তবতা ছাড়বে কেনো?
ধন্যবাদ আনলিমিটেড। লেখা কি একেবারেই ছেড়ে দিলেন?
শিশির কনা
আমি লিখতাম কবে যে লেখা ছেড়ে দেবো :p
শুন্য শুন্যালয়
আমরাও লিখি কই? টেকি পোস্ট হলেও খুশি, তবু ছেড়ে যাওয়া চলবে না।
স্বপ্ন
এমন ছবি দিলেন যে ইচ্ছে করছে গালে ছোয়াই , চোখে নেই শিশিরের বিন্দু । আপনি কত ভালো লিখেন শুন্য আপু !! ভোর এমনই হওয়া চাই ।
শুন্য শুন্যালয়
আপনিও কিন্তু কম ভালো লিখেন না। ভোর এর চেয়েও সুন্দর অনেক। ছবিটা আপনি নিয়ে নিন 🙂
মশাই
দারুণ বর্ণনার ছটা দেখালেন। নূতন করে চিনছি আবার আপনাকে সেই সাথে ভোর কে। সময় পেরিয়ে যে ভোরের কাছে যাবেন দেখবেন তা যেন আবার ঘুমের ঘোরেই কেটে না যায়। একটি ভোরের ভোর দেখেছেন কিন্তু কত ভর যে হেটে চলে গেল তা তো অজানাই রয়ে গেল তবে কিছুই বিলীন হয়ে যায় না সবই থাকে শুধু আপনার মত চোখ দরকার।
শ্রদ্ধেয় জিশান ভাইয়ার সাথে আমিও একমত। নিজেকে প্রকাশ করুন।
শুন্য শুন্যালয়
এমন এক ভোরের জন্য অনেক ভোর পালিয়ে যায় যাক। ঘুম ঘোরে কেটে যাবেনা, এই ভোর ঘুম ভেঙ্গেই দেখতে হয়। প্রকাশের কিছু বাকি নেই 🙂 বেগুনের গুন প্রকাশের চেস্টা।
ব্লগার সজীব
ভোর হোক স্ক্রিনে। ভোর হোক ঘুমে। ভোর হোক ভোরে। এমন ভোরের প্রতিক্ষায় সময় থমকে থাকুক । ছবিটা এত স্পষ্ট আর সুন্দর যে ছবির দিকে তাকিয়ে থাকা যায় ঘন্টার পর ঘন্টা । শিশিরের প্রতি দুর্বলতা কি একটু বেশী আপু ?
শুন্য শুন্যালয়
এক ছবিতে তাকিয়ে থাকলে আর ছবি গুলোর কি হবে? 🙂
বোধ হয় দুর্বলতা একটু বেশিই। পানের পোস্ট টা কিন্তু দারুন হয়েছে।
বনলতা সেন
আজ সকালে কী কী দেখলেন ?
আপনি ডায়রি লিখতে শুরু করুণ ।
শুন্য শুন্যালয়
আজ সকালে ভোর দেখা হয়নি 🙁
ডায়েরি লিখবো কেনো? যা লিখবো সব সোনেলায় :Wink:
বনলতা সেন
আহারে ! আমি তো সোনেলার ডায়েরিতেই রোজ লিখতে বলছি ।
সোনেলাতে আসলেই যেন একটু পড়তে পারি ।
রোজ ভোর দেখুন । আমাদেরও দেখান ।
ভোরকে চোখে চোখে রেখে ভোরের চোখে চোখ রাখুন ।
শুন্য শুন্যালয়
চোখে চোখে রাখবো আবার চোখে চোখ রাখবো। সত্যিই এমন করে আপনিই বলতে পারেন। আমার ডায়েরি বড়ই বেরসিক ডায়েরি হবে এ পড়লে আপনি ডায়েরি লিখবেন কখন? আমাদের বুঝি পড়তে মন চায়না?
ওয়ালিনা চৌধুরী অভি
সোনেলায় এত ভালো লেখক আছেন তা বাইরে থেকে বুঝা যায় না । মডারেশনকে অনুরোধ করছি সোনেলার প্রচারের দিকে নজর দিতে । লেখায় এবং ছবিতে শিশিরের স্নিগ্ধ পরশ পেলাম । আপনার ভোর যেন চিরকাল ভোরের মাঝেই হয় ।
শুন্য শুন্যালয়
আমাকে ভালো লেখকের দলে ফেলে দিয়েছেন দেখে হেভি খুশি হয়েছি। এই নিন -{@
আর শুভ কামনার জন্য :Love-Gift:
মিসু
এত সুন্দর ফটোর সাথে এমন লেখাই মানায় । ভালো থাকুন আপু । ভোরে ভোর হোক ।
শুন্য শুন্যালয়
অনেকদিন পর এসে আপনার মন্তব্য দেখে ভালো লাগলো খুব। আপনিও অনেক ভালো থাকুন আপু।
আমার আছে নীল
আট ঘন্টার দিন কেনো? রাত কি তাহলে ষোল ঘন্টার? ছবিটা সুন্দর। শিশির বিন্দু গুলো টানছে খুব।
শুন্য শুন্যালয়
অলসদের নাকি আঠারো মাসে বছর হয়, আমি অনেক ফাস্ট 😀
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। পরের পোস্ট আশা করছি।
অরণ্য
“এ এমন ভোরে পৌছুতে হলে সময় পেরিয়ে যাবার আজ যে অনেক বেশি প্রয়োজন।” সে ভোরে পৌঁছতে কতদূর পাড়ি দিতে হয়?
শুন্য শুন্যালয়
এক জন্ম হয়তোবা কএক জন্ম। হয়তো এমন ভোরে পৌছুনই যায়না কোনদিন।
নীলাঞ্জনা নীলা
নাহ এবার আর সহ্য হচ্ছে না। শিশির বিন্দুটাকে ইচ্ছে করছে গালে ছোঁয়াতে, আর ঠোঁট ছোঁয়াতে ফুলের ওই পাঁপড়িতে। আমি আচ্ছন্ন হয়ে আছি।
কতো বলবো খারাপ লেখো? :@ :@
শুন্য শুন্যালয়
আমার ভোরে স্বাগতম তোমায়। কোথায় ছিলে এতদিন টুনির মা? যতদিন খারাপ লিখবো ততদিন বলবা। 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
ইস আমার টুনী নেই কেন? ;(
খারাপ খারাপ পঁচা খুব পঁচা এই আমি।
মেহেরী তাজ
দই এর স্বাদ ঘোলে মাটাই।
নতুনের তো পাত্তা নেই, পড়ি আবার পুরান টাই। 🙁
শুন্য শুন্যালয়
লেখা সব ভুলে গেছি পিচ্চি ভূত। কিছু নেই মাথায়, মনে হয় এতদিন যা লিখছি, অইটুকুই ছিল, আর কি আসবে? 🙁
মেহেরী তাজ
আপু আপনি কি চাইছেন আমি আবার কড়া কথা বলি??? ^:^
অভ্যাস খারাপ করায়ে দিছেন আপনার লেখা না পড়লে ভালো লাগে না। 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আমার কথা আমাকে ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে, দুস্টু। বলনা কড়া কিছু, যা খুশি বল। তবুও আমায় একটু লেখা ধার দে।