মৌনতা আপু তোমার নামের মধ্যেই একটা শান্ত-শিষ্ট-লক্ষ্মী মেয়ের ভাব আছে।
মন্তব্যেও ঠিক তাই। আচ্ছা আমার মতো চঞ্চলকে লক্ষ্মী মেয়ে করার কোনো উপায় কি তোমার জানা আছে? 😀
তুমি খুব উঁচু মাপের একজন মানুষ। তাই এমন করে ভাব। সবাইকে আপন করেনিতে পার। তুমি কি জান, জুলিকে তোমার লেখা মাঝে মাঝে পড়াই। তার পছন্দের একজন লেখক তুমি। সে খুব কম সন্তুষ্ট হয় লেখার বিষয়ে। খুব সমালোচনা করে। মেমন তো তোমার ঐ মহাকাশ, জ্যোতিষ্ক নক্ষত্রের নিয়ে লেখাটা খুব পছন্দ করেছে। ও একটা বিষয় নিয়ে গবেষণা করছে। তোমির ইনবক্সে দিবনে।
ধুর! কবে যে তোমার মতো করে লিখতে পারব।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু এই যে এমন করে বলো আমাকে কেমন জানি লাগে! ভালো-মন্দ মিলিয়ে সকলেই আমরা মানুষ। শোনো তুমি ভালো বলেই এভাবে বলছো, এটা তোমার গুণ এবং মহানুভবতা।
ভাইয়াকে বলো যে কোনো ভুল হলে যেনো ধরিয়ে দেন আমায়।
মেমন তো একদিন বিজ্ঞানী হবেই। ওকে বলো মহাশূণ্য নিয়ে আমার অনেক আগ্রহ। কিছু একটা পেলেই পড়ি। আজ পড়েছি ইউএফও সম্পর্কে। ওকে এই খবরটা দিও, ভিনগ্রহের বাসিন্দা অ্যালিয়েন ব্রহ্মান্ডের কোথাও না কোথাও আছে। সিআইএ তাদের গোপন নথি প্রকাশ করেছে, বহুবার নাকি ইউএফও দেখা গিয়েছে। আর এটা গসিপ না, সত্যি-ই। বিজ্ঞানীরা বলেছে বিগব্যাং-এর পরেই পৃথিবীর জন্ম হয়েছে। অথচ পৃথিবীর বয়স ৫০০ কোটি, আর বিগব্যাং হয়েছে ১৩৭০ কোটি বছর আগে। বিজ্ঞানীদের ধারণা পৃথিবীর মতোই আরোও অনেক বাসযোগ্য গ্রহ আছে যেখানে আমাদের থেকেও অনেক উঁচু প্রজাতির এনটিটিরা বাস করে।
এই ভিডিওটা প্রকাশ করেছে সিআইএ গত বছর। ওকে দেখতে দিও। https://www.youtube.com/watch?v=Q70MrmN8DkU
বলো আমি আরো পেলেই জানাবো।
মৌনতা রিতু
অবশ্যই জানাবে। ওকে দেখাব অবশ্যই। এই বিষয়ে ওর খুবই আগ্রহ। খুবই খুশি হবে জানো।
ধন্যবাদ দিবনা তোমাকে। এটা তো তোমারই দায়িত্ব ওকে শেখানোর।
নীলাঞ্জনা নীলা
শান্ত-সুন্দরী রোজই আমি পত্রিকার বিজ্ঞান বিভাগ পড়ি। মেমন সোনাকে পত্রিকার বিজ্ঞান বিভাগ পড়তে বলো।
এতো দারুণ লাগে মহাকাশ সম্পর্কে পড়তে।
যে কোনো রহস্য আমায় টানে।
ভালো থেকো আপু। 🙂
মিষ্টি জিন
অদ্ভুত সুন্দর ছবি গুলো।
লেখার ব্যাপারে নাইবা বললাম।
সব গুনে গুনান্নিতা তুমি আপু।
হ্যান্ডপাম্প ভাই এখানে আসুন ওই রক্তিম গ্লাসের পানীয় নিশ্চিত খাওয়াবো। 😀 আমার খুব প্রিয়।
আর দূরের ওই মেঘে ছোঁয়া এমন কি কঠিন! কুয়াশা কিংবা বৃষ্টি দুটোই তো মেঘ থেকেই।
এতো দারুণ, যাক আবার এমন পোষ্ট দিয়ে জ্বালাতে সমস্যা হবেনা আমার। \|/
আমি ক্যামেরা দিয়ে লাষ্ট ছবি তুলেছিলাম ২০১২ সালে। অনেক ঝামেলা, ক্যামেরা থেকে ট্রান্সফার করা।
আর স্যামসাং গ্যালাক্সির ক্যামেরা দারুণ। আমার ক্যামেরাটা এখন আর অতো ভালো ছবি তুলতে পারেনা, এক্সিডেন্টের সময় মারাত্মক জোরে পড়েছিলো তো!
এই রে তুমি আমার ভোর নিয়ে লাগলে নাকি? হন্তারক বানিও না বুঝলে!!
সবগুলো ছবিই তো সেইই টাইপের হয়েছে, কোনটা রেখে কোনটার কথা বলি? লেখাতো নিয়েছই এখন ছবিও?:( যাচ্ছেতাই মেয়ে একটা।
দরজাতো ভালোই খুলেছে দেখি। দারুন ছবিটা। উহু সবগুলোই। 🙂
তিলোত্তমা সেদিন এতো সুন্দর রোদ দরোজার পর্দা গলিয়ে পড়ছিলো, ছবিটা না তুলে পারলাম না।
তুমি মাইয়া শুধু শুধু পায়ের উপর পা রেখে ঝগড়া করো।
আমাকে তুমি ঝগড়াটে বানাতে চাও? অসম্ভব! আমি কিছুতেই ঝগড়াটে হবোনা তোমার মতো। :@
নানা তুমি বুড়া হয়েছো। প্রথমটা ভোর, শেষেরটা সূর্যাস্ত আর মধ্যেরটা দুপুর। আমার ভোর কম, কারণ আমি রাত জাগা পাখী। 😀 ওই ভোরকে কাজের সকালে দেখেছিলাম। বুঝেছো বুইড়া নানা?
নানা দরোজার ওই ছবিটা ভাগ্যক্রমে তুলতে পেরেছি। লিভিং রুমে গেছি দেখি কি এমন রোদ্দুর। উফ ছবির চেয়েও সুন্দর ছিলো।
নানা দরোজার ছবিটা তোমারে দিলাম গো ভিক্টোরিয়ান বুড়া। 😀
৩২টি মন্তব্য
মৌনতা রিতু
উষ্ণতা তো অবশ্যই চাই।
মেঘ ও ছুয়ে আসতে চাই।
হুম সত্যি তো, মাঝখানে একটু তারুন্য ছুয়ে যায় জীবনে।
দিগন্ত ছোয়া যায়। আমার অনুভুতিতে ছুয়েছি তাকে বহুবার।
ছবির কথা কিছুই বলব না আপু। এতো দারুন হইছে কি বলব!
নীলাঞ্জনা নীলা
মৌনতা আপু তোমার নামের মধ্যেই একটা শান্ত-শিষ্ট-লক্ষ্মী মেয়ের ভাব আছে।
মন্তব্যেও ঠিক তাই। আচ্ছা আমার মতো চঞ্চলকে লক্ষ্মী মেয়ে করার কোনো উপায় কি তোমার জানা আছে? 😀
মৌনতা রিতু
তুমি খুব উঁচু মাপের একজন মানুষ। তাই এমন করে ভাব। সবাইকে আপন করেনিতে পার। তুমি কি জান, জুলিকে তোমার লেখা মাঝে মাঝে পড়াই। তার পছন্দের একজন লেখক তুমি। সে খুব কম সন্তুষ্ট হয় লেখার বিষয়ে। খুব সমালোচনা করে। মেমন তো তোমার ঐ মহাকাশ, জ্যোতিষ্ক নক্ষত্রের নিয়ে লেখাটা খুব পছন্দ করেছে। ও একটা বিষয় নিয়ে গবেষণা করছে। তোমির ইনবক্সে দিবনে।
ধুর! কবে যে তোমার মতো করে লিখতে পারব।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু এই যে এমন করে বলো আমাকে কেমন জানি লাগে! ভালো-মন্দ মিলিয়ে সকলেই আমরা মানুষ। শোনো তুমি ভালো বলেই এভাবে বলছো, এটা তোমার গুণ এবং মহানুভবতা।
ভাইয়াকে বলো যে কোনো ভুল হলে যেনো ধরিয়ে দেন আমায়।
মেমন তো একদিন বিজ্ঞানী হবেই। ওকে বলো মহাশূণ্য নিয়ে আমার অনেক আগ্রহ। কিছু একটা পেলেই পড়ি। আজ পড়েছি ইউএফও সম্পর্কে। ওকে এই খবরটা দিও, ভিনগ্রহের বাসিন্দা অ্যালিয়েন ব্রহ্মান্ডের কোথাও না কোথাও আছে। সিআইএ তাদের গোপন নথি প্রকাশ করেছে, বহুবার নাকি ইউএফও দেখা গিয়েছে। আর এটা গসিপ না, সত্যি-ই। বিজ্ঞানীরা বলেছে বিগব্যাং-এর পরেই পৃথিবীর জন্ম হয়েছে। অথচ পৃথিবীর বয়স ৫০০ কোটি, আর বিগব্যাং হয়েছে ১৩৭০ কোটি বছর আগে। বিজ্ঞানীদের ধারণা পৃথিবীর মতোই আরোও অনেক বাসযোগ্য গ্রহ আছে যেখানে আমাদের থেকেও অনেক উঁচু প্রজাতির এনটিটিরা বাস করে।
এই ভিডিওটা প্রকাশ করেছে সিআইএ গত বছর। ওকে দেখতে দিও। https://www.youtube.com/watch?v=Q70MrmN8DkU
বলো আমি আরো পেলেই জানাবো।
মৌনতা রিতু
অবশ্যই জানাবে। ওকে দেখাব অবশ্যই। এই বিষয়ে ওর খুবই আগ্রহ। খুবই খুশি হবে জানো।
ধন্যবাদ দিবনা তোমাকে। এটা তো তোমারই দায়িত্ব ওকে শেখানোর।
নীলাঞ্জনা নীলা
শান্ত-সুন্দরী রোজই আমি পত্রিকার বিজ্ঞান বিভাগ পড়ি। মেমন সোনাকে পত্রিকার বিজ্ঞান বিভাগ পড়তে বলো।
এতো দারুণ লাগে মহাকাশ সম্পর্কে পড়তে।
যে কোনো রহস্য আমায় টানে।
ভালো থেকো আপু। 🙂
মিষ্টি জিন
অদ্ভুত সুন্দর ছবি গুলো।
লেখার ব্যাপারে নাইবা বললাম।
সব গুনে গুনান্নিতা তুমি আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
মিষ্টি আপু আমায় তুমি বললে সব গুণে গুণান্বিতা!!! এমন মন্তব্য করলে একেবারে লাফ দিয়ে তোমার কোলে বসে পড়বো।
তারপর কোমড়ে ব্যথা পেলে আমি কিন্তু জানিনা। 😀
মিষ্টি জিন
আস বস কোলে। আমার কোমডে কোন সমস্যা নাই তবে হাটু নডবডে।
নীলাঞ্জনা নীলা
মিষ্টি আপু আঙ্গুর ফলও দিচ্ছো, আবার সেটা টক। 🙁
ইঞ্জা
আহা ওই দূরের মেঘ যদি ছুঁয়ে দিতে পারতাম
ওই রক্তিম গ্লাসে চুমুক ভরে হতাম নেশাতুর
ওই লাল লাগ মেঘে হারিয়ে হতাম রাত
ভোরের আলো হয়ে ছুঁয়ে যেতাম উষ্ণ।
দারুণ দারুণ দারুণ।
নীলাঞ্জনা নীলা
হ্যান্ডপাম্প ভাই এখানে আসুন ওই রক্তিম গ্লাসের পানীয় নিশ্চিত খাওয়াবো। 😀 আমার খুব প্রিয়।
আর দূরের ওই মেঘে ছোঁয়া এমন কি কঠিন! কুয়াশা কিংবা বৃষ্টি দুটোই তো মেঘ থেকেই।
এতো দারুণ, যাক আবার এমন পোষ্ট দিয়ে জ্বালাতে সমস্যা হবেনা আমার। \|/
ইঞ্জা
😮 আরো জ্বালাবেন, অসুবিধা নেই আমি আছি। \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
হ্যান্ডপাম্প ভাই যখন আছেন, তাহলে তো হলোই। কি মজা! জ্বালাতে পারবো। 😀 \|/
আবু খায়ের আনিছ
মোবাইলে তোলা ছবিও এত সুন্দর হতে পারে সোনেলার ব্লগারগনের দেওয়া ছবি না দেখলে বুঝার উপায় ছিল না।
নীলাঞ্জনা নীলা
আমি ক্যামেরা দিয়ে লাষ্ট ছবি তুলেছিলাম ২০১২ সালে। অনেক ঝামেলা, ক্যামেরা থেকে ট্রান্সফার করা।
আর স্যামসাং গ্যালাক্সির ক্যামেরা দারুণ। আমার ক্যামেরাটা এখন আর অতো ভালো ছবি তুলতে পারেনা, এক্সিডেন্টের সময় মারাত্মক জোরে পড়েছিলো তো!
আনিছ ভাইয়া মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
হুম আমরাও ভোরকে দেখতে চাই।ছবিগুলো খুবই সুন্দর। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
মনির ভাই অনেক সুন্দর ভোর আসুক আপনার জীবনে।
ভালো থাকুন।
ছাইরাছ হেলাল
ভোর তো হলো, কবির দেখা নেই।
নবতর সংযোজন, ছবি ও কবিতা।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভোর তো হলো কুবিরাজ ভাই কই!
পাখীরা শুরু করেছে হৈ-চৈ। 😀
শুন্য শুন্যালয়
এই রে তুমি আমার ভোর নিয়ে লাগলে নাকি? হন্তারক বানিও না বুঝলে!!
সবগুলো ছবিই তো সেইই টাইপের হয়েছে, কোনটা রেখে কোনটার কথা বলি? লেখাতো নিয়েছই এখন ছবিও?:( যাচ্ছেতাই মেয়ে একটা।
দরজাতো ভালোই খুলেছে দেখি। দারুন ছবিটা। উহু সবগুলোই। 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
তিলোত্তমা সেদিন এতো সুন্দর রোদ দরোজার পর্দা গলিয়ে পড়ছিলো, ছবিটা না তুলে পারলাম না।
তুমি মাইয়া শুধু শুধু পায়ের উপর পা রেখে ঝগড়া করো।
আমাকে তুমি ঝগড়াটে বানাতে চাও? অসম্ভব! আমি কিছুতেই ঝগড়াটে হবোনা তোমার মতো। :@
সবগুলো ভালো না বললে হুহ্ খবরই ছিলো। 😀
মোঃ মজিবর রহমান
ওহ! সুন্দর আকাশের ছবি সাথে মন ভোলান ক্যাপশন।
আজকের মতো তবে যাই
ফিরে আসবো কথা দিচ্ছি
তোমার উঠোনে ভোর হয়ে আরেকবার।
ভাল লাগা রইলো আপু।
নীলাঞ্জনা নীলা
মজিবর ভাই আপনাদের এতো সুন্দর প্রেরণাদায়ক মন্তব্য পেয়েই তো পারছি লিখে যেতে।
ভালো থাকুন, খুব ভালো থাকুন।
নিহারীকা জান্নাত
সবগুলো ছবিই অসাধারণ তবে দু’নম্বরটি বেস্ট 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
দু’নম্বরটি হাইওয়ের ছবি। বেড়াতে যাচ্ছিলাম গাড়ী ঝড়ের বেগে ছুটছিলো। বাইরে প্রচন্ড ঠান্ডা প্রায় -২০ ডিগ্রী।
প্রায় সকলেই এই ছবিটাকে পছন্দ করেছিলো।
ধন্যবাদ নিহারীকা। -{@
জিসান শা ইকরাম
প্রথম আর শেষ ভোরকে নিয়ে,
তোরও ভোরও আছে নাকি?
আমার ভোর এক্কেবারে ম্যারমেরে, ঝিমায় খালি।
ভোরকে নতুন ভাবে দেখলাম তোর লেখায়,
” একটিবার তোমার বুকের দরোজা খোলো,
কমলা রোদ্দুর নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে শীত,
তোমার কি উষ্ণতা চাইনা! ” ছবিটার দিকে তাকিয়েই আছি।
শুভ কামনা।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা তুমি বুড়া হয়েছো। প্রথমটা ভোর, শেষেরটা সূর্যাস্ত আর মধ্যেরটা দুপুর। আমার ভোর কম, কারণ আমি রাত জাগা পাখী। 😀 ওই ভোরকে কাজের সকালে দেখেছিলাম। বুঝেছো বুইড়া নানা?
নানা দরোজার ওই ছবিটা ভাগ্যক্রমে তুলতে পেরেছি। লিভিং রুমে গেছি দেখি কি এমন রোদ্দুর। উফ ছবির চেয়েও সুন্দর ছিলো।
নানা দরোজার ছবিটা তোমারে দিলাম গো ভিক্টোরিয়ান বুড়া। 😀
ভালো থাকো। -{@
ইকরাম মাহমুদ
অসাধারণ ছবি ও কথা। প্রিয়তে নিচ্ছি
নীলাঞ্জনা নীলা
ছবিগুলোই ক্যাপশন তৈরীতে সাহায্য করেছে।
ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। প্রিয়’র উপযোগ্য হবে, সত্যি ভাবিনি।
অশেষ ধন্যবাদ।
ইকরাম মাহমুদ
-{@ শুভেচ্ছা আপনাকেও। ছবির কথা আরো জানতে চাই, দেখতে চাই।
নীলাঞ্জনা নীলা
আচ্ছা সামনে দেখি আরও কিছু পোষ্ট দেবো ছবির। ভালো থাকবেন। 🙂