অরণ্য, সাদাচোখে খুব করে
লোকালয়ের কথা ভেবেছিল,
লোকালয়ে ঘর বাঁধার কথা ভেবেছিল;
নড়নড়ে ঘরও তুলেছিল!
দূরন্ত, ভীষন প্রেমিক সে, ঝাঁ চকচকে,
হুঁ হুঁ করে হঠাৎ কেঁদে উঠেছিল,
একান্ত ভাবে
আত্মহত্যা সত্যি সত্যিই করতেও চেয়েছিল;
ফিরে গিয়ে অরণ্যে জীবন বাঁচিয়েছিল।
জানিনে সত্যি মিথ্যে,
র’য়ে স’য়ে নুঁয়ে পড়ে সরুমুখে
এমনই আমাকে বলেছিল;
শুনে
নিঃশব্দে হো হো করে হাসতে ইচ্ছে হয়েছিল!
৩৪টি মন্তব্য
মোঃ মজিবর রহমান
দূরন্ত, ভীষন প্রেমিক সে, ঝাঁ চকচকে,
হুঁ হুঁ করে হঠাৎ কেঁদে উঠেছিল,
বুকের মাঝে জমানো ব্যাথা হঠাত ডুকরে কেঁদে উঠে মনের অজান্তে (y)
ছাইরাছ হেলাল
ব্যাথা-বুথা সবারই থাকে কম-বেশি।
আবার তা ফাল দিয়েও ওঠে!!!
মোঃ মজিবর রহমান
ঠিক তাই ভাইয়া।
এটা আটকান যায়না। আবছাআবছি প্রকাশ পাই।
নাসির সারওয়ার
আরে, কোথায় ছিলেন এতদিন! সোনেলা আপনাকে অনেক মিস করেছে।
তবে ইহা কি লিখিলেন এতদিন পরে! কিছুই বোধগম্য হইলোনা।
নিঃশব্দে হো হো করিয়া কেমতে হাসে!
অরণ্য অরণ্যতেই সুন্দর।
লোকালয় ওর জন্য নয়।
যে বলেছে, সে ভুল বলেছে।।
খুবই কঠিন। তারপরও ভালো লাগছে প্রিয় লেখকের উপস্থিতি। ভালো থাকুন আর সোনেলার সঙ্গেই থাকুন।
ছাইরাছ হেলাল
বুড়া হইলে বোঝবেন কেডা কোম্মে থাহে।
সোনেলার লগেই তো আছি, থাকিও।
কিছুই কডিন না, মন দিয়া পড়লে সব ই ফকফকা।
মুনে ইচ্ছা থাকলে অনেক রকম করেই হাসাহাসি করা যায়, পরীক্ষা প্রার্থনীয়।
তা কুবি সাব কুবিতা দেন, এট্টু পড়ি, কত্তদিন কুবিতা পড়ি না।
নাসির সারওয়ার
কি যে কন, বুড়াতো অমুনা কোনদিন।
দেহি আর কেমতে কেমতে হাসোন যায়!
এই কুবিতাটা হজম করি আগে, তারপর আমরাও এত্তু লিখমুনে।
ছাইরাছ হেলাল
হজমি বড়ি সাথে নিয়েন,
বেশী অপেক্ষা করানো কিন্তু ঠিক হবে না।
মোঃ মজিবর রহমান
আসলে মুনে ইচ্ছা থালে হয় না ভাইয়া আপনার মত যাদের ঘেলু আছে মাথায় অর যারা ব্রিলিয়ান্ট তারাই নাসির ভাইয়া তো সো ব্রিলিয়ান্ট সে বুঝবেনেই।
নাসির সারওয়ার
ভালো কথা, কতদিন হজমী বড়ি বা কালো গুড়া খাইনা। @ ছাইরাছ
নাসির সারওয়ার
@ মজিবর –
এই লেখকের লেখা বোঝার জন্য মাথায় চুল থাকতে হয় যাতে টেনে কিছু তুলে ফেলা যায়। আমারতো সেই অবস্থা নাই। ভালো মুছিবতে আছি ভাই।
ছাইরাছ হেলাল
স্বাস্থ্যপ্রদ হজমি চালু করা যেতেই পারে।
মোঃ মজিবর রহমান
লিকুইড না ট্যাবলেট খাইমু মগস বাড়ান দরকার
দেহেন ভাই।
লীলাবতী
লোকালয় সবার সহ্য হয়না, অরণ্য অরণ্যতেই থাক। লোকালয়ের সবাই লোকালয়ে থাক। কি দরকার উল্টা পাল্টা হবার? মানুষের শরীরে বাঘের চামড়া দিলে কি হবে? নারকেলে যদি কাঠালের চামড়া দেয়া হয়, তাহলেই বা কেমন হয়?
ছাইরাছ হেলাল
সাধ আহ্লাদ বলে একটি কথা কিন্তু চালু আছে।
আবু খায়ের আনিছ
অন্যের বিষাধ কখনো কখনো কারো কাছে হাস্যকর মনে হয়।
ছাইরাছ হেলাল
দুষ্টের বিষাদে হাসাহাসি করতে মানা নেই।
অনিকেত নন্দিনী
আত্মহত্যা মহাপাপ। ওইটা না করে অরণ্যে ফিরে গিয়েই ভালো করেছে অরণ্য।
এতোদিন কোথায় ছিলেন?
পুনশ্চ: আমি কইলাম বনলতা সেন না। 😀
ছাইরাছ হেলাল
না না কিছুতেই আত্মহত্যা করা যাবে না, কত্ত কত্ত কর্ম বাকি!
আমিও ভাবি এতদিনেও ব্রহ্মা এলো না কেন?
ভাগ্যিস অহল্যা বলেননি!
অনিকেত নন্দিনী
আমি অহল্যা নই তবে লেখালেখিটা যেন ঠিক অহল্যার মতোই প্রস্তরীভূত হয়ে গেছে। কঠিন যন্ত্রণায় আছি, কিছুই লিখতে পারছিনা। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
এখানে বলছেন লিখতে পারছেন না,
ওদিকে কাবঝাঁপতো মহা আনন্দেই দিচ্ছেন!
লেখা ছাড়ুন দ্রুত,
মেহেরী তাজ
অরন্য ফিরে গিয়েছে এই ঢের ভালো! নতুন করে আবার শুরু করা যাবে……
ছিলেন কই এতোদিন?? ;?
ছাইরাছ হেলাল
ফিরে গিয়ে ভাল করেছে তা ঠিক আছে, তবে লোকালয়ে এসেছিল কেন দুষ্টুটি!!
ছিলাম তো,
আপনি ই তো অনিয়মিত লিখছেন,
মেহেরী তাজ
লোকালয়ের প্রতি আকর্ষণ সকলের। কারর ভালো লাগে সেখানে থেকে যেতে কারর লাগে না! তাতেই কি সে দুষ্টা হয়ে গেলো??
মাঝখানে কিছু সময় ছিলাম না ঠিকই তবে যখন এলাম তখন দেখি এতল্লাটে কেউ নেই! ভূতের এলাকার মত খা খা করে তাই দূর থেকে দেখছিলাম সব কিছু। কাওকে পেলেই সাথে হাটবো এদিকে…..
ছাইরাছ হেলাল
“দূরন্ত, ভীষন প্রেমিক সে, ঝাঁ চকচকে,”
এরা একটু দুষ্টুই হয়।
আপনি আসলেই আবার সব ফকফকা!!
‘তাজ’ আপনি,
মেহেরী তাজ
ভীষন প্রেমিক হলে তার দুষ্টুমি তে ক্ষতি নাই। :).
আমি চলে এসেছি। সব ফকফকা হলে এবার বাঁকিদের অপেক্ষায় আছি….
ছাইরাছ হেলাল
পাকারে পাকা! কোন স্কুল!
আমিও আপনার মতই অপেক্ষা করি।
জিসান শা ইকরাম
জীবন বাঁচল এটিই আসল,
যায় কেন নিজের স্থান ছেড়ে ছুরে?
ছাইরাছ হেলাল
কেন যে যায় তা যে যায় তার প্রাণ ই শুধু জানে।
অন্যরা এটি বুঝতে পারবে না।
নীলাঞ্জনা নীলা
ওরে বাবা এ কাকে দেখা যাচ্ছে? আসল নাকি নকল?? সত্যির মিথ্যে নাকি মিথ্যের সত্যি(?), সেসব জানার আগে দেখে নেই ইনি কি তিনি, যারে চিনি চিনি বলি কিন্তু তিনি সেই চিনি না? ;?
ছাইরাছ হেলাল
আমিও একই ভাবছি,
আপনি কি আপনি! নাকি আপনি আপনার ভুত!
চিনিতেই চিনি থাকে,
নীলাঞ্জনা নীলা
আমি ভুত না, শাকচুণ্ণী।
চিনিতে মাঝে-মধ্যে লবণ এবং সাদা বালুও মেশানো হয় কিন্তু।
ছাইরাছ হেলাল
লবণ আর লেবু কিন্তু বেশ উপাদেয়!
চুন্নি হওয়ার দরকার নেই।
শুন্য শুন্যালয়
অন্যের কুয়োয় পড়া দেখে হাসতে ইচ্ছে করেছিল? এই অরন্য কি ভাউ আপনি? যাক বেঁচে ফিরেছেন! লোকালয়েও কিন্তু অরন্য গড়া যায়//
সত্যি মিথ্যের হিসেব কঠিন, লেখক হিসাবে পাঁকা, লেখাতেও হস্ত পাঁকা।
ছাইরাছ হেলাল
ভাই, আমি অরণ্য না, অরণ্যরাই অরণ্য,
কুয়োয় পড়া দেখে হাসার কিছু নেই, কুয়ো সবার জন্যই তার বিকট হাঁ উন্মুক্ত
করেই রাখে, অরণ্য খুব ই দুষ্ট, মিথ্যেমিথিতে ওস্তাদ!
পাঁকা-কাচার কৃতিত্ব স্থানিক, আপনি জানেন, প্রকারান্তে বলেনও!!