শহরে যেদিন আকাশ আধাঁর বৃষ্টি নামে -
সেদিনও আমি খুব একাকী,
তবুও মাঝরাতে বৃষ্টি এলে, তোমাকে ভেবেই
নির্জন পথের পাশে হঠাৎ থামি -
শুন্যে মেঘের খুব তোরজোড় যেদিনটাতে
সেদিনও সেই একলাই থাকি, পুরোটা আমি।
আধো ঘুমঘোরে তোমার ছোঁয়া খুজি -
এই নগরে মাঝরাত্তিরে অ-সুখী একাই বুঝি।
১৫টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
প্রতিটি লাইন হৃদয়ের আবেগ থেকে নেয়া, সে বোঝা যাচ্ছে।
ভাবনাটা একই জায়গায় স্থির ছিলো, আর তাই তিনটি খন্ড কবিতা হলেও আবেগের বদল হয়নি। কিংবা বিষয়েও ওলট-পালট আসেনি।
ভালো লাগা রইলো।
আগুন রঙের শিমুল
অস্থির ভাবনারা বৃত্তের মতো, কেন্দ্রে স্থির 🙂 ধন্যবাদ
আবু খায়ের আনিছ
ভালো লাগল কবিতা ভাইয়া। শুভেচ্ছা নিবেন।
আগুন রঙের শিমুল
ধন্যবাদ ভাই
শামীম
এইখানে আর বৃষ্টি হয়না – বুকের ভেতর অবরুদ্ধ নদী, বিনিদ্র রাত্তির হতো বকুলগন্ধা শেকড়বিহীন এই শহরে,
শুধু তুমি থাকতে যদি।,,,,,,,, খুব ভালো লেগেছে। -{@
শুন্য শুন্যালয়
শিমূল ভাইইইইইইইইইইইইইই, দোকা হইয়া একা কই হইলেন ভাই? আমাগোরেই এতিম বানাইয়া রেখে গেলেন!!
বৃষ্টিনামা? কিন্তু ১ এ বৃষ্টি মনে হচ্ছিল সমাধান, আর ২ এ মনে হচ্ছে সমস্যা। নাকি আমরা মাঝে মাঝে সমস্যা দিয়েই সমাধান করি? কি জানি!!
শিমূলত্রয় খুবই সুন্দর হয়েছে, মাঝরাতে বৃষ্টি হলে পথের পাশে একটু থামা, লাইনদুটো টানলো ভীষন। আবেগের একাংশ ঝেড়ে ফেলা যেন!!
আগুন রঙের শিমুল
শুন্য আপাআআআআআআআ এক্লা হইতে হইলো ভাগ্যদোষে 🙁
যে সমস্যার সমাধান দুরুহ সেইটা সমস্যা দিয়াই সমাধান হয় 🙂
জিসান শা ইকরাম
এমন লেখার জন্য অপেক্ষায় থাকি।
শিরোনামটাই তো বুকের ভিতর হু হু করা।
একাকী না হলে এমন ভাবনার কথা আমরা জানতাম? 🙂
শুভ কামনা।
আগুন রঙের শিমুল
ধন্যবাদ জিসান দাদা (3
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
এমন একটা সুন্দর লেখা দিয়া ভাবিকে নিয়ে কোথায় উদাও হলেন? (-3
আগুন রঙের শিমুল
ভাবীকে নিয়া উধাও হইনাই ভাই … একলা পরবাসী 🙂
ইঞ্জা
মুগ্ধ হলাম। 🙂
আগুন রঙের শিমুল
(3 (3
ছাইরাছ হেলাল
প্রথমটা এখন আপনার জন্যই,
উহ, কি যে জ্বালার যন্ত্রণা!!
মৌনতা রিতু
এই গানটা মনে পড়ছে,”আর কতো রাত একা থাকব “? তারপর, “আমায় প্রশ্ন করে নীল ধ্রুবতারা”।
হৃদয়ের কথাগুলো শিষ দিয়ে বেরিয়ে আসছে।
সুন্দর আবেগ উপস্থাপন।
শুভকমনা রইল।