রাই,
বলেছিলে এ তল্লাটে এলে দেখে যেও, দেখা ও দিও, এই যে এলাম, কতোকাল পরে, কিন্তু একি!! সুনসানের নীরবতা স্রোত চুইয়ে পড়ছে সীমাহীন পোড়ো জমিতে, টের পাইনি তো কখন ক্ষয়ে গেছে তিল তিল করে তাল হয়ে, কেটে গেল মসলিনের সারাদিনমান আমাকে ধ্বংস করে।
এসো, আবারও এই সন্ধ্যায় জড়াও বুকে প্রীতি বন্ধনে, হেঁটে যাই ধানসিঁড়ির পাড় ঘেঁষে মিলন বাসনায় ঐ দূরের অজানায়। হে প্রিয়তম শ্রাবণ সন্ধ্যা, তোমাতেই বুনি বীজ কোন এক নূতন সকালের।
ইতি
?????????
======================================================================
আসুন ভাব নেই।
বলেছিলে
এ তল্লাটে এলে দেখে যেও, দেখা ও দিও,
এই যে এলাম, কতোকাল পরে,
কিন্তু একি!! সুনসানের নীরবতা স্রোত চুইয়ে পড়ছে সীমাহীন পোড়ো জমিতে,
টের পাইনি তো কখন ক্ষয়ে গেছে তিল তিল করে তাল হয়ে;
কেটে গেল মসলিনের সারাদিনমান আমাকে ধ্বংস করে।
এসো, আবারও এই সন্ধ্যায় জড়াও বুকে প্রীতি বন্ধনে,
হেঁটে যাই ধানসিঁড়ির পাড় ঘেঁষে মিলন বাসনায়
ঐ দূরের অজানায়।
হে প্রিয়তম শ্রাবণ সন্ধ্যা, তোমাতেই বুনি বীজ
কোন এক নূতন সকালের।
রাই, তোকেই ভাবছি।
৭৯টি মন্তব্য
অরণ্য
ভাব নেয়াটাই আমার কাছে বেশি ভাল লাগলো।
ছাইরাছ হেলাল
যাক, ভাব নেয়া ভাবটি এ যাত্রায় রক্ষা পেল।
জিসান শা ইকরাম
ধানসিঁড়ির পাড়ে ক্যামেরায় টেলিস্কোপিক লেন্স লাগিয়ে প্রস্তুত
মিলনাকাংখায় আসলেই ক্লিক ক্লিক
অসাবধান হতে সাবধান।
ছাইরাছ হেলাল
কামকাইজের ভার ধানসিঁড়ির চওড়া কাঁধেই ফেলতে হবে।
অরুনি মায়া
ঐ ক্লিক ক্লিক একটু আমিও দেখব কিন্তু 😛
খেয়ালী মেয়ে
চিঠিটা বেশ ছিলো…কিন্তু ইতি ??????????????? এটা কেনো ;?
ভাব নেওয়াটাও দেখি বেশ থেকো আরো বেশি বেশ হয়েছে (y)
শেষের ছোট লাইনটাও বেশ লেগেছে “রাই, তোকেই ভাবছি।” (y) আহা!!কত্তো প্রেমময় 🙂
ছাইরাছ হেলাল
চিঠিটি যে কে লিখল সেটাই বুঝতে পারিনি, কথা দিচ্ছি জানা মাত্র তা জানিয়ে দেব।
সবাই দেখি ভাব নেয়ার দিকে যাচ্ছে, ঘটনা কী? সবাই বুঝি ভাবের ভাবে থাকে!!
প্রাণে প্রেম না থাকলেও ভাব তো নিতেই হয়!!
হায়, রাই যে কোথায় গিয়ে ভাব নিচ্ছে কে জানে!!
তানজির খান
ভাবের ঘোরে
নিজের ভার বহন করতে না পারলে সমস্যা হয়ে যাবে!
ভাল লেগেছে মায়া মায়া চিঠি
ছাইরাছ হেলাল
ভাব নিতে সমস্যা হওয়ার কথা না।
ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
অরুনি মায়া
একের ভিতর দুই।
রাই রাই রাই,,,,,,,,,,,,,,
আহারে যদি খুঁজে পেতেম তবে নিয়ে আসতাম
ছাইরাছ হেলাল
ঐ যে ভাব নিচ্ছি।
চোখ-কান খোলা রেখে শুধু আমাকে জানাবেন, দেখবেন কী করি!!
না মানে কেঁদে-কেটে সমুদ্দুর বানিয়ে ফেলব।
অরুনি মায়া
দাঁড়ান ভাব নিচ্ছি,
এত কষ্ট বিচ্ছেদের এ আর প্রাণে সয়না। রাই নেই তাই আমরা পাচ্ছি এত সুন্দর সৃষ্টি। আর রাই থাকলে প্রলয় হয়ে যেত সোনেলার পাতায়। তাই চাই ফিরে আসুক রাই রাই রাই রাই,,,,,,,,,,,,,,,,,
এইবার আসল কথা, উফ এত্ত প্যান প্যানানি আর সহ্য হয়না। কই গেল রাই।আসেনা কেন। বন্ধ হোক কান্নাকাটি। অতি বৃষ্টিতে আবাদি জমি শেষ হয়ে গেল ,,,,,, :@
ছাইরাছ হেলাল
ইস, ভাব ধরে ভাব নিয়ে ছিঁচকাঁদুনে কান্না কাঁদতেও দেবেন না।
এ বড়ই জবরদস্তি ভাব!!।
প্যান প্যানানিটকুই দেখলেন!! ভালুবাসা দেখলেন না!!
অরুনি মায়া
এত্ত ভালবাসা কই যে রাখে। ভালবাসা আছে কিন্তু ভাল বাসা কোথাও দেখিনা, যেখানে পানির অভাব নেই, বিদ্যুৎ থাকবে ২৪ ঘন্টা।
আমার মত হয়ে যান হৃদয়হীনা। তাইলে ভাব মারা বন্ধ হবে 😛
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাবেই আপনাকে মানায় ভালো। ওসব চিঠি-টিঠি লেখা নয়।
শ্রাবণের সন্ধ্যায় রাইকে নিয়ে ধানসিঁড়ি, প্রেম তো দেখছি লেখায় চুয়ে চুয়ে পড়ছে।
তবে মন্দ হচ্ছেনা, অন্তত কিছুটা হলেও বুঝতে কষ্ট হচ্ছেনা।
রাইকে ভাবছেন? ভাবুন বেশী করে।
আমার জন্মদিনের গিফট কোথায়? বললেন দেবেন? এতো মিথ্যুক রাইয়ের প্রেমিক? দাঁড়ান দেখাচ্ছি মজা, ঠিকানাটা পেয়ে যাবো নিশ্চিত, শুন্য আপু আসুক। \|/
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা চিঠি-ফিটি বাদ, ভাব ই নেবো বেশ একটি ভাব নিয়ে।
এত্তো জায়গা থাকতে ধানসিঁড়ির ঐ দিকে চোখ দিচ্ছেন কেন? দেখতে পাচ্ছেন না
কীঈঈঈঈঈঈঈঈঈঈঈঈঈঈ সব হচ্ছে। আড়ালে থাকুন। কাজ!!!!! করতে দিন।
ডিস্টাব দিয়েন না।
রাইকে ভাববো না তো এখন আর কাকে ভাববো!। কতো ব্যস্ত দেখতে পাচ্ছেন না।
বাব্বাহ, তাগাদা দিচ্ছে দস্তুর মত, আপানার মতো সবাই সব কিছু যখন-তখন করতে পারে না,
টাইম-টুম লাগে, বলেছি যখন তা পাবেন ই, পচা-ফচা হলেও।
আবার আপনার পার্টনার!!! কে ডাকছেন!! কী বিপদরে বাবা।
ভাই, গিফট-ফিপট সবই পাবেন তবে রাইকে যেন কিছু বলে-ফলে দেবেন্না যেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
ধানসিঁড়ির দিকে নজর না, ওখানে বেশ কয়েকবার যাওয়া হয়েছে। আর তাও আমার আনন্দর সাথে।
বুঝেছেন আনন্দ কে? আপনাদের সবার কাছে ও হচ্ছে জীবনানন্দ।
আর রাই না যাকে খুশী ভাবুন। আমার প্রোব্লেম না। 😀
ছাইরাছ হেলাল
ধানসিঁড়ির কাজ সেরে ফেলেছেন, বাহ আপনার সাহসের প্রশংসা করছি।
না না, আপনার তো প্রব্লেম হওয়ার কথা না। ঠিকাছে।
নীলাঞ্জনা নীলা
ওমা এখানে সাহসের কি দেখলেন?
আপনার মাথা ঠিক আছে তো? চিন্তা হচ্ছে আপনাকে নিয়ে। ;?
ছাইরাছ হেলাল
আনন্দ বাবুকে ও রেহাই দিলেন না।
অবশ্যই সাহস, অত্তো বড়ো কবি!!!
নীলাঞ্জনা নীলা
রেহাই বলতে!!!
আনন্দ তো যেতেই চায়নি। ওই সময় ওই যুগে আমার মৃত্যু হয়েছিলো বলেই
তো ও বেশীদিন বাঁচেনি।
শুন্য শুন্যালয়
মোরে কিডা বোলায়? নীলাপু আমি ঠিকানা কই পামু, কবির অবস্থা দেখো ইতির পর কি অবস্থা, সে নিজেই জানেনা, সে কেডা। আর উপরের নাম লিখতে গিয়া কয়বার লটারী করছে আল্লাহ্ মালুম।
ছাইরাছ হেলাল
জুটিটি বেশ। কে একটিভ কে প্যাসিভ বুঝছি না।
ডাকা মাত্র হাজির।
অবস্থা তো বেগতিক তা আপনাদের মত আমিও বেশ বুঝতে পারছি।
লটারি করা লাগবে কেন, ঘোষনা দিয়েই রাই পর্ব চালাচ্ছি।
শুন্য শুন্যালয়
চোখেমুখে লাগাম দেন, নইলে লেখার সাথে সাথে ঘাড়ও অক্রবক্র করে দেব, আমাদের এখনো চেনেন নাই। নীলাপুর হাতে বর্শা থাকে, আর আমার মুখে ছুরি, ওক্কে?
তা চলুক না আপনার রাই পর্ব। আল্লাই জানে কোথায় বাড়ি, আর এদিকে সোনেলা ত্রাহিত্রাহি অবস্থা করে ছাড়ছে।
ছাইরাছ হেলাল
কিছু কইলে কিছু দেখলেই হুমকি-ধামকি।
এয়া কিন্তু ঠিক না, যা করার সব আপনারাই করছেন,
ত্রাহি-ফ্রাহি যা কিছু।
ও আচ্ছা আড় চোখে দেখতে বলছেন? দেখা যাবে বলা যাবে না?
যেমন বলবেন তেমন ই হবে, তবে জুটিটি বেশশশশশ।
নীলাঞ্জনা নীলা
দেখুন কবি ভালো হইতে পয়সা লাগে না। আপনার জুটি নিয়ে ভাবতে হবে না। লাইন তো বিশাল করে রেখেছেন। জেমস বন্ড হতে যেয়েন না, হাত-পা ভাঙ্গবে। তারপর বুড়া হতে আর বেশী সময় লাগবে না।
ছাইরাছ হেলাল
আপনাদের দেখাদেখি এক্কেবারে ভাল হয়ে যাচ্ছি।
গাঁওবুড়া, বন্ড-ফন্ড আর হতে পারলাম কই!!
নীলাঞ্জনা নীলা
রাইয়ের পরে আর কে আসবে?
আসার সম্ভাবনা কি আছে? আগে শুনি।
ছাইরাছ হেলাল
আসবে অবশ্যই, সময় থেমে থাকে না,
থেমে থাকে না জল-সমুদ্দুরের প্রবাহ।
নীলাঞ্জনা নীলা
ঠিক ঠিক।
সবই অভ্যেস। আর অভ্যেসেরই বদল হয়। (y)
ছাইরাছ হেলাল
কিছু অভ্যাসের বদল হয় ই না।
বন্ধুত্বের অভ্যাসের বদল হয় না।
নীলাঞ্জনা নীলা
বন্ধুত্ত্ব অভ্যাস নয়। তাই বন্ধুত্ত্বের বদল হয়না।
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু এই মানুষ তো সুবিধার না গো। কি করা যায় বলো তো? ;?
শুন্য শুন্যালয়
দেখি ভয় পেলো কিনা, নইলে সত্যি সত্যি ব্যবস্থা নিতে হবে। ;? এমন অবস্থা করে ছাড়বো, পরে বলবে আমারো শুন্য আর নীলা সয়না।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভয় পেলে তো হতোই। ব্লগে রেগুলার হবার পর থেকে দেখলাম মাহজাবীন, এরপর তো দেখি লাইন লম্বা হয়েই যাচ্ছে।
শুন্য আপু ব্লগে এসব মানুষ থাকা মানে তো বড়োই চিন্তার বিষয়। ;?
ছাইরাছ হেলাল
ভাউ খুপ ভয় পেয়েছি, স্পিকটি নট। তবে উঁকিঝুঁকি চলবে।
ফুলন গ্রুপ।
নীলাঞ্জনা নীলা
ফুলন গ্রুপ কাকে বলছেন? একটু সাবধানে, ওক্কে? :@
ছাইরাছ হেলাল
জ্বী ভাইয়া, সামালকে……
শুন্য শুন্যালয়
মেহজাবীনের আগে রাত্রি নামের একজনের সাথে বেশ লটরপটর চলেছিল আপু। এরপর বিকেলের সাথে একটু চেষ্টা। আর হেলেন, মেহজাবীন, রাই। কুবি থামবে না। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
ভাউ একেবারে লিস্ট ধরিয়ে দিলেন।
একটু মায়া দয়া ও নাই।
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু জাত কবিদের আবার কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশী থাকে। লিষ্টে রাইয়ের পর আসবে আটার কাই।
ছাইরাছ হেলাল
আর আপনাদের জানাচ্ছি না, নাম ও নিচ্ছি না
নীলাঞ্জনা নীলা
নামের আকাল এতো তাড়াতাড়ি পড়ে গেলো? :D)
ছাইরাছ হেলাল
আকাল পড়ে নি, আপনাদের জানাচ্ছি না।
আপনারা ভালু না। রং পার্টি
শুন্য শুন্যালয়
ছ্যাঁচা খাইছে মনেহয় ভালো মতো :D)
ছাইরাছ হেলাল
খুব ছ্যাঁচা খাইতেছি, ধনু পার্টির কাছ থেকে।
আপনি এ পার্টিতে নেই তা জানি!!
নীলাঞ্জনা নীলা
ধনু পার্টিটা আবার কি?
শুন্য শুন্যালয়
এইটা কোন চিঠি হইলো, পারেন না জোড় করে লিখতে গেছেন ক্যান? ভাবের মানুষের ভাবের টান ঠিকই প্রকাশ পেয়ে যায়, অইটাই থাকুক। কুবি মানুষ কথা কয় কবিতার মতো হেইয়া আমরা দেখতে পাচ্ছি।
চিঠি হবে এমন,
ও রাই তুমি কোনে?
তুমি আরেকবার আসিয়া যাও মোরে কান্দাইয়া
আমি মনের সুখে একবার কানতে চাই।
ছাইরাছ হেলাল
লিখতে পারি তা আপনাকে তা কে বলেছে? আপনারা অভিজ্ঞ লেখা দেখেই সব ধরে ফেলছেন,
চিঠির লাইনে নূতন তাই একটু অক্রবক্র হয়েই যাচ্ছে।
পেলে দেখবো কে কারে কান্দায়।
মজা লন, তাই না!!
শুন্য শুন্যালয়
আপনি কান্দাতেও জানেন নাকি !! মসলিনের ঘা ই সহ্য করতে পারছেন না, আবার ধাঁনসিঁড়ির লোভ দেখাচ্ছেন। রাই এর উত্তর পেলে জানাতে ভুলেন না। অবশ্য উত্তর কি পাবেন, ভয়ে তো নিজের নামই লেখেন নি। আবার বলছে কান্দাবে। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আপনার এ টেলিস্কোপ চোখ রাখেন কই, একটু ধানসিঁড়ির আঁকেবাঁকে
নিতে চাইলাম তাও বলে দিলেন এভাবে!! কাঁড় কান্দাকান্দি ই ভালো না।
মরুভূমির জলদস্যু
ইমেইলের যুগে হঠাত করে রাইকে খুব চিঠি দেয়া শুরু করলেন যে দাদা। -{@
ছাইরাছ হেলাল
অভ্যাস বজায় রাখতেই একটু প্রাকটিস।
প্রজন্ম ৭১
চিঠি তো পড়লাম ছোট। কিন্তু চিঠি চালাচালি(মন্তব্য) সহ তো বিশাল উপন্যাস হয়ে গেলো 🙂
ছাইরাছ হেলাল
বারো হাত কাকুরের তের হাত বিচি হলে যে হয় আরকি।
মোঃ মজিবর রহমান
ভাবাভাবি যখন আছে তখন ভাবতেই থাকুন আর পিরিত করুন
আমার ভাব শেস সেই কবে!
এখন ভাব দেখাব।
\|/
ছাইরাছ হেলাল
ভাব দেখান সমস্যা নেই, আমাদের ভুলে গেলে তো হবে না।
মোঃ মজিবর রহমান
ভুলিব কেমনে যেখানে ভাল বাসার বেড়াজাল অস্থিতে জমে খির।
ছাইরাছ হেলাল
এমন করে হলেও খোঁজ রাখুন আমাদের।
মোঃ মজিবর রহমান
-{ (y) -{@
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ
ব্লগার সজীব
আপনার কত কি আছে,মাহজাবিন হয়ে এখন রাই তে এসে দাঁড়িয়েছেন।আর আমার?কেউ কথা রাখে না 🙁
ছাইরাছ হেলাল
রাখবে রাখবে ইট্টু অপেক্ষা করুণ, আবার কাঁদাকাটার জন্য ও তৈরি থাকুন।
সীমান্ত উন্মাদ
আমার জানামতে, সাহিত্যে ৯টা ভাব রসের খেলা থাকে, আপনি কি জানেন আপনার লিখা কবিতাগুলোতে সবসময় আমি দেখেছি ৩ টা ভাব রসের মিশ্রন থাকে, যাকে সাহিত্যের ভাষায় ত্রী মিশ্রন বলে এবং এই ত্রী মিশ্রনের জন্য, কবিতার শব্দগুলো মনে গেঁথে যায় খুব সহজেই। যা একজন ভাল লেখকের মূল মেধার পরিচয় দেয়।
সোনেলায় আরেকজন আছেন যার নাম নীলাঞ্জনা নীলা আপু। আপুর কবিতায়ও আমি এই মিশ্রন বেপক আকারে পাই। আপনাদের শব্দ চয়ন গুলো মারত্মক হয়।
অনেক অনেক শুভকামনা নিরন্তর।
ছাইরাছ হেলাল
জাত কবির সাথে তুলনা করা মেনে নিচ্ছি না, তাকে তো আমার স্বভাব কবি বলে মনে করি।
সাহিত্যালোচনায় যেতে চাই না। আমি এমনিই লিখি, শুধুই আনন্দের জন্য।
সাথে থাকেন দেখে ভালোই লাগে।
মিথুন
কতোকাল পরে দেখা দিয়েই ধাঁনসিঁড়ির দাওয়াত? আগেতো রাই এর কিল ঘুষির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করুন। 🙂 আমার কিন্তু চিঠিই ভালো লেগেছে।
ছাইরাছ হেলাল
চিঠি আপনার পছন্দ হয়েছে জেনে ভালো লাগল। আপনি ভয় দেখাচ্ছেন কেন ভাই।
ধানসিঁড়ির আঁকেবাঁকে কত কত আনন্দের জায়গা। কতদিন পর এমন আহবান।
ধন্যবাদ।
মেহেরী তাজ
ইহা কেই ভাব নেওয়া বলে??? জান্তামি না। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
এখন জানলেন, ভাব নিতে শুরু করে দিন এখুনি।
মেহেরী তাজ
ঠিক আছে আমি কিন্তু এখন থেকে ভাব নিয়েই থাকলাম। উক্কে।?? 🙂
ছাইরাছ হেলাল
হা হা, ঠিক আছে।
ভাব চলুক।
অনিকেত নন্দিনী
ধ্বংস হয়ে যাওয়া কবি বুকে জড়াইতে চায়, ধানসিঁড়ির পার ধরে হেঁটে যায় মিলন বাসনায় আবার শ্রাবণ সন্ধ্যায় নতুন সকালের বীজও বুনে যায়। ধ্বংস হওয়া একটা মানুষ এত্তকিছু ক্যাম্নে পারে ম্যান? ;? 😮
আমি কিছু পারিনা ক্যান? ;(
ছাইরাছ হেলাল
বুকে বল আনেন, আপনিও পারবেন ভালো ভাবেই।
পারে পারে , আজকাল অনেকেই অনেক কিছু পারে।
আমাদের জন্য একটু টাইম-টুইম বরাদ্দ করেন ভাইয়া।
স্বপ্ন
চিঠি ভালো লেগেছে ভাইয়া।
ছাইরাছ হেলাল
ধন্যবাদ, ডুব দিয়েছিলেন লম্বা।
কিছু-মিছু পোস্টান এবারে।
নীতেশ বড়ুয়া
আদি ও অকৃত্রিমতার ডাকে সাড়া দিয়ে বর্তমান আছে হতবিহবলতার মাঝে (3 -{@
ছাইরাছ হেলাল
হ্যা, তবিয়াৎটুকু খেয়ালে রাখা চাই ই।
কৃন্তনিকা
রাই দেখে ভেবেছিলাম “রাধা”
কিন্তু এ যে ছাইরাছ সাহেবের ‘রাই’…
বাহ… বেশ দারুণ একখানা চিঠি…
ভাবুন রাইকেই…
ছাইরাছ হেলাল
অনেক দিন পর।
ব্যস্ততার মাঝে একটু উঁকিঝুঁকি চাইতেই পারি।
ভাবতেই হচ্ছে রাই কে।