কেন যে ইংরেজরা ঢাকার বানান Dacca লিখেছিলো কে জানে। Dhacca লিখলেও বুঝতাম কোন গন্যমান্য ইংরেজকে ধাক্কা দেয়ায় বানান হয়েছিল Dhacca. কিন্তু Dacca কেন বানান? অবশেষে এই বানান সংশোধিত হয়ে Dhaka হলো।
কলকাতার পূর্বের বানান ছিলো Calcutta. এর উচ্চারন হওয়া উচিৎ ছিল চালচুট্টা বা কালকুট্টা। মানে কি? বদের হাড্ডি ইংরেজরা কি কালো+কুত্তা > কালকুট্টা উচ্চারন করত কলকাতাকে? কি ছিলো সভ্যতার মোড়কে জড়ানো অসভ্য ইংরেজদের মনে? অবশেষে সঠিক উচ্চারনে সংশোধিত হলো এর ইংলিশ বানান kolkata.
ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তা djakarta। এখানে D আসলো কেন?
এমনি অনেক স্থানের নাম আছে যার উচ্চারন আর ইংরেজী বানান আলাদা। আজ কিছু শব্দ নিয়ে আসলাম এখানে যার বানান সংশোধন হওয়া উচিৎ।
School কেন বাবা সহজ বানান তো Skul হলেই হয়
Park > পার্ক, Bird > বার্ড। এরা মৃতসঞ্জীবনী সুরা খেয়ে এই ওলট পালট করেছে। ঐ মাতালদের কাছে প্রশ্ন করাই যায়, Bird > বার্ড হলে Pirk > পার্ক কেন হবেনা? park এর মত Bard লিখলে কেউ কি ইংরেজদের মাথা ফাটিয়ে দিতো?
আমাদের কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বানিয়ে দিলো ওরা Tagore !! হিংসিত ইংরেজ জাতি বাংলাকে ছোট করার জন্যই এমন টা করেছে বলে আমার মনে হয়। আমাদের দেশে কোন কোন অঞ্চলে চোখের সমস্যাক্রান্ত মানুষকে ট্যাগরা বলে উপহাস করা হয়।বেনিয়া ইংরেজ জাতি এমন উপহাস করেনি তো? Thakur লিখলে সমস্যা কি ছিলো?
Train কেন Tren হলো না?
Scinece কেন Sience না?
psychology কেন? এটি তো হওয়া উচিৎ Sycology
schedule > কেন Sedul নয়?
ক্বনো (know) কোন যুক্তিতে নো উচ্চারিত হবে?
কনাইফ(Knife) উচ্চারন নাইফ!!
ক্বনি (knee) এর উচ্চারন নি। পাগলের মাথা খারাপ ইংরেজরা এমন কেন করলো?
হুইসটেল (Whistle) হয় হুইসেল?
অতিমাত্রার পেটখারাপ অসুখকে কিনা বানিয়ে দিলো ডায়েরহোয়া (diarrhoea)! diaria লিখলে কী এমন ক্ষতি হতো?
মুখে বলে কলেরা (kolera) আর লেখে কিনা চলেরা (cholera)!
বলে আইল্যান্ড আর লেখে island.
তালগাছরে বলে পাল্ম (palm), অথচ pam লিখলেই হতো।
এমনি অনেক শব্দের উদহারণ দেয়া যায়। পোষ্ট বড় করে কি লাভ?
প্রশ্ন হচ্ছে আমি কেন Sozib না লিখে Sazib লেখি? :p
৬০টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
এতো দেখছি বিশাল গিয়ানী পোষ্ট ^:^
যুক্তি আছে লেখায়
ধাক্কা, কালকুত্তা :D)
তা Sozib না লিখে Sazib????????????
ব্লগার সজীব
সব যুক্তিই ব্যর্থতায় পর্যবেশিত হয়ে গিয়েছে। স্কুলে Sazib কে Sozib করার চেষ্টা করেছিলাম। ক্লাস টিচার ধমক দিয়ে বলেন যে Sazib ই ঠিক আছে 🙁
জিসান শা ইকরাম
কি আর করা, মাইন্যা নেন মাইন্যা নেন 😀
ব্লগার সজীব
মেনেই নিয়েছি 🙁
আবু খায়ের আনিছ
ভাববার বিষয় বটে, জ্ঞানী পোষ্ট।
আচ্ছা সজীব ভাই এইটার জন্য একটা কিছু করা দরকার বলে কি আপনার মনে হয় না?????????? ( সাক্ষাৎকার মূলক প্রশ্ন)
ব্লগার সজীব
উম্মম্মম উম্মম্মম্ম ভাবিত হবার একটি চেষ্টা। (সাক্ষাতকার মুলক প্রশ্ন যখন)। দেখুন আমাদের দেশে এসব নিয়ে ভাবার মত কেহ নেই। সবাই ক্ষমতার পিছনে ছুটছে।ইংরেজী ভাষার চর্চা বলতে গেলে হয়ই না।ইংলিশ মিডিয়ামে পড়াশুনা করছে সমাজের উচ্চবিত্তের ছেলে মেয়েরা। যার আবার শোষক শ্রেনী। এই শোষক শ্রেনীরা পরিবর্তনের বিপক্ষে সব সময়। কেহ যখন এগিয়ে আসছে না, এই পাহাড় সম গুরু দায়িত্ব আমাকেই নিতে হল। তবে জাতি এজ পর্যন্ত আমার মত গুনীর কদর দিতে পারলো না। এটি অত্যন্ত আক্ষেপের বিষয়।
ধন্যবাদ প্রশ্ন করার জন্য 😀
আবু খায়ের আনিছ
আপনার উত্তরে আমি সন্তুষ্ট হইলাম। 😀
মিথুন
ইংরেজী নিয়ে ইংরেজি ভাষাভাষিদের ও অনেক গবেষণা আছে সজীব ভাইয়া। এইযে বানানের এত রকমফের যা আমাদের কাছে জটিল মনে হচ্ছে, তার পেছনেও তাদের লজিক আর বিশ্লেষণ আছে। আমাদের কাছে আমরা আর আমড়া ভিন্ন। কেন আমরা দুই র আনলাম। ন কিংবা ণ তারই বা কি দরকার ছিল? সেরকম তাদেরও। আবার একই ইংরেজি একই বানান দুই দেশে দুই রকম করে উচ্চারণ করছে, তার পেছনেই বা যুক্তি আছে। আছে ওদেরও যুক্তি আছে।। এখন তো দেখি আমাকেই লিখতে হবে। সোনেলায় যে আপনি ছাড়াও আরেকজন গুনী আছে তা প্রমাণের সময় এসেছে 😀
ব্লগার সজীব
এমন গুনিন তার গুন প্রকাশ করুক, এটি চাচ্ছি আপু। একটি পোষ্ট দিয়ে আমাদের জ্ঞান এর ভান্ডারকে সমৃদ্ধ করুন মিথুন আপু।
মিথুন
ফাঁকা কলসি বাজাতে একটু ভালোই লাগে, আমার যদি সজীব ভাইয়ার মত প্রতিভা আর জ্ঞান থাকতো……… 🙁
ব্লগার সজীব
আপনার যে গুন আছে তা আমরা বুঝি মিথুন আপু। গুনের সামান্য একটু প্রকাশ করুন,তাতেই চলবে 🙂
শুন্য শুন্যালয়
হ তাইতো, আপনার নামতো তাইলে সাজীব বাইয়া। ইংরেজগো লগে তাল দিতে দিতে, ত্রিতাল, ঝাঁপতাল তবলা বাজাতে বাজাতে আমাদেরও তাল কেটে গেছে। যতই কাটুক, আমাদের জ্ঞানী, প্রতিভাবান সজু বাইয়ার পঞ্চম নয়নের হাত থেকে মুক্তি নাই। ( চারটা নয়ন তো আগে থেকেই আছে )
কথা হইলো আপনি এত কিছু জানেন, কিন্তু আমি কিচ্ছু ক্বনো (know) না। কনাইফ(Knife) দিয়া মাথার চুল সব ফালায় দিতে মন চায়। কিন্তু বয়স হইছে, ক্বনি (knee) ব্যাথা, চাইলেই সবকিছু করতে পারিনা। আমারে কোন দিখি এত্ত ভালু টেনিস প্লেয়ারডার নাম Djokovic জকোভিচ ক্যান, আগে এই D দিয়া কি বুঝাইবার চায়? Donkey?
শোন পন্ডিতমশাই, আজ থেকে তুমি ইংরেজী শিক্ষার সহজ আদর্শলিপি সাপ্লাই দিবা। ইংরেজ গো ধাক্কা দেবার টাইম হইয়া আসছে। এখন থেকে তুমি আমি skul লিখুম, pirk লিখুম, মনের আনন্দে হুইসটেল (Whistle) দিমু। উক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কক্কে?
ব্লগার সজীব
উফ, এই পোষ্টটি আপনি কেন দিলেন না? আপনি দিলে আরো ভালো হতো। আপনার দেয়া শব্দ গুলো পোষ্টে নিয়ে নিলাম। ইংরেজী শিক্ষার সহজ আদর্শলিপি আমাকেই লিখতে হবে, আমি বাদে আর কে আছে? অপেক্ষা করুন ইংরেজী শিক্ষার সহজ আদর্শলিপি প্রকাশ করে নেই, এরপর মনের আনন্দে হুইসটেল (Whistle) দিতে থাকুম 🙂
অরুনি মায়া
হা হা হা শুন্যাপু চমৎকার মন্তব্য (y)
ব্লগার সজীব
শুন্য আপু দ্যা গ্রেট 🙂
শুন্য শুন্যালয়
মৃতসঞ্জীবনী সুরা খেয়ে এই উলটপালট করেছে। :D) এইবার তুমি আবার জ্যান্ত সঞ্জীবনী সুরা খেয়ে সব ঠিক করে দাও। পরিবর্তন তো হইছে অনেক কিছু, আরো হইবেক, যতদিন বিশ্বের অবাক প্রতিভাধর সজু বাইয়া আছে। 😀
ব্লগার সজীব
মৃতসঞ্জীবনী সুরা সম্পর্কে সম্ভবত আপনি কিছু জানেন না। এটি কেরু এন্ড কোং এর উৎপাদিত দেশী মদ। দর্শনার খুব বিখ্যাত এই কেরু এন্ড কোং বৃটিশ আমলে প্রতিষ্ঠিত একটি চিনির মিল। বাই প্রডাক্ট হিসেবে এই মদ উৎপাদিত হত। এখনো হয়। জ্যান্ত সঞ্জীবনী সুরা খেতে বলেছেন, অফার করলে খেতে হয় জানি আমি। আচ্ছা খেয়ে নেবো 🙂
” বিশ্বের অবাক প্রতিভাধর সজু বাইয়া আছে ” – আপু আপনিই চিনলেন আমাকে 🙂 কি যে হপে এই অভাগা জাতির!!
শুন্য শুন্যালয়
আপনার জ্ঞানের ভান্ডার দেখে আমি চমকিত হইলাম। আমি শিউর এই সুরা আপনিও পান করিয়াছেন একদা, নইলে এত পরতিভা কুথা থেকে আইলো?
আপনাকে আমি চিনিয়াছি মানে, সেই সেদিন থেকে আমি জানিয়াছি, সোনেলায় ব্লগার একজনই আছে। 🙂
ব্লগার সজীব
সুরা খেয়ে মদারুরা ড্রেনের মাঝে চলে যেতো গোছল করার জন্য। এসব দেখেছি আপু খুব ছোট বেলায়। ছোট বেলার স্মৃতি থেকে যায় মনে। সোনেলায় ব্লগার একজনই আছে এবং একারনেই নামের সাথে ব্লগার শব্দ লেপ্টে আছে, আইনষ্টাইন এর কথা আর বললাম না :p
ছাইরাছ হেলাল
নিরন্তর গবেষনা চলছে, চলবে।
তা সাজীব সাহেব মৃতসঞ্জীবনী সুরা কী বস্থু তাহা ভালো করে বুঝিয়ে না দিলে তো হচ্ছে না।
জাতি আপনার পরতিভা জানতেই পারল না, আফসোস।
ব্লগার সজীব
নিরন্তর গবেষনা চলছে, চলবেই 🙂 উহা হচ্ছে এক প্রকার বাংলা মদ বিশেষ। দেশে তৈরী একমাত্র মদের কারখানা কেরু এন্ড কোং এ এটি উৎপাদিত হয় 🙂 আমাদের শহরে এক সময় এর খুব প্রচলন ছিল। মদারুরা এটি খেয়ে ড্রেনেও পরে থাকতো 🙂
ছাইরাছ হেলাল
তা তারা এখন কী খায় ও কোথায় কীভাবে পড়ে কে জানে!!
ব্লগার সজীব
এখন যে মদারুরা কি খায় তাই তো জানিনা। গাঁজা নাকি খুব সহজলভ্য বর্তমানে :p
ব্লগার সজীব
এই যে কেরু এন্ড কোং এর উৎপাদিত সুরা 🙂
https://scontent-sin1-1.xx.fbcdn.net/hphotos-xfa1/v/t1.0-9/485576_687739631252309_1427387770_n.jpg?oh=7fc12a724c1c40aac41c4bbcd71c318b&oe=5735DC25
ছাইরাছ হেলাল
বাহ্, আপনার জ্ঞান তো বিশেষ অজ্ঞ রকমের।
ব্লগার সজীব
এজন্যই তো আমি বিশেষ অজ্ঞ।
অরুনি মায়া
আহা সজীব ভাইয়া তুমি আরও আগে কেন এলেনা | সেই স্কুল জীবনে বানান ভুল হলে রাগে গজগজ করতাম কেন উচ্চারণের সাথে বানানের মিল নেই ভেবে | আজ তুমি যে গবেষণা করলে তা তখন করলে তোমাকে সাথে নিয়ে কঠিন আন্দোলনে নামতাম | 🙂
ব্লগার সজীব
কত যে উল্টা পাল্টা বানান আছে এই ইংরেজীতে আপু। এখন মনে আসছেনা কিছুই। আন্দোলন এখনই আরম্ভ করলাম আপু 🙂 সাথে থাকুন।
অরুনি মায়া
অবশ্যই সাথে আছি ভাইয়া | তবে তুমি আগে আর আমি একটু পিছনে | না মানে দিনকাল ভালনা | কখন না আবার দৌড়ে পালাতে হয় :p
ব্লগার সজীব
ছোট ভাইকে বিপদের মাঝে রেখে পালাতে চাইছেন আপু? 🙁 আপুরা ছোট ভাইদের আগলে রাখেন এটা জানি। আমি কি এমন আপু চেয়েছিলাম? 🙁
অরুনি মায়া
ওহহো কত্ত বোকা তুমি | আমিতো তোমাকেই বাঁচাতে চাইলাম | তুমি জানোনা আমার যে ভাঙা পা? আমি যদি পালাতে ব্যর্থ হই তুমি কি আমারে একা বিপদে ফেলে চলে যেতে পারবে? কোন ভাই কি পারে তা? আমি জানি তুমি আমাকে ফেলে যাবেনা | উল্টো আমার জন্য বিপদে পড়বে |তাই দৌড়ে একটু আগে থাকতে চাইছিলাম | তোমার ভালোর কথা ভেবেই |
নাহ বোঝেনা ভাই বোঝেনা ;(
লীলাবতী
বাব্বাহ! আমাদের সজু দেখি এখন সজু পন্ডিত হয়েছেন। তা পন্ডিত সাহেব কেমন যাচ্ছে দিনকাল?
ব্লগার সজীব
সজু পন্ডিত 🙂 আপু এই ডাকটা পছন্দ হয়েছে 🙂 খুব ভালো যাচ্ছে দিনকাল। আপনি ভালো আছেন তো আপু?
এতদিন কোথায় ছিলেন? মিস করি আপনাকে খুব।
লীলাবতী
আমিও ভালো আছি সজু পন্ডিত 🙂 মিস করলে লীলাবতী আপু তুমি কুতায় বলে পোষ্ট দিতেন, দিয়েছেন পোষ্ট? 🙁
ব্লগার সজীব
কেবল প্রকাশ করলেই মিস করা? আমি প্রকাশ করি কম আপু 🙂
অনিকেত নন্দিনী
লক্ষণকে বীর হনুমান মৃতসঞ্জীবনী খাইয়েছিলেন। এই মৃতসঞ্জীবনী খুঁজতে গিয়ে বেদিশা হয়ে আস্ত পাহাড় মাথায় তুলে এনেছিলেন তিনি। ইংরেজদের এই মৃতসঞ্জীবনী যোগান দিলো কে? 😮 ;?
সজুর গবেষণায় যা উঠে এসেছে তা মোটেই ফেলে দেয়ার নয়। সত্যিই তো, মাতালদের এই তালবেতাল ইংরেজি বানানের কারণে আমরা কী নাকানিচুবানিই না খাই!
অতিমাত্রার পেটখারাপ অসুখকে কিনা বানিয়ে দিলো ডায়েরহোয়া (diarrhoea)! আরেবাবা diaria লিখলে কী এমন ক্ষতি হতো? পেটখারাপ হোক বা অন্যকিছু, রোগী তো হুইয়াই (শুয়ে) পড়ে। মুখে বলে কলেরা (kolera) আর লেখে কিনা চলেরা (cholera)! বলে আইল্যান্ড আর লেখে island. ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তারে লিখতো djakarta। তালগাছরে বলে পাল্ম (palm), অথচ pam লিখলেই হতো।
যাই হোক, এই জ্ঞানী পোস্ট পড়ে আমিও আওয়াজ তুলছি: এই বিতিকিচ্ছিরি নিয়মের একটা হেস্তনেস্ত না করলেই না।
ব্লগার সজীব
আমি তাহলে মৃতসঞ্জীবনীর সঠিক ব্যবহারই লিখেছি আপু। ইংরেজরা দিশা হারিয়ে এমন করেছে 🙂 কে এদের মৃতসঞ্জীবনী খাইয়েছিল এটি গবেষণার বিষয় হতে পারে 🙂
আপনার দেয়া শব্দ গুলোও পোষ্টে নিলাম আপু। বিতিকিচ্ছিরি নিয়মের অবসান চাই :c
অনিকেত নন্দিনী
কে ইংরেজদের মৃতসঞ্জীবনী দিলো এই সংক্রান্ত গবেষণা কবে নাগাদ শুরু হচ্ছে?
বিতিকিচ্ছিরি কিছুই ভালো লাগেনা। এর অবসান জরুরি।
এই গবেষণা আর অবসানের ক্ষেত্রে কোথাও কোনো উপকারে আসতে পারলে ধন্য হতাম। \|/
ব্লগার সজীব
আপু আপনার প্রথম মন্তব্যেই বুঝেছি ফান পোষ্টে আমি আপনার কাছে শিশু। কে ইংরেজদের মৃতসঞ্জীবনী দিলো এই সংক্রান্ত গবেষণা নিয়ে একটি পোষ্ট দিন আপনি। আমার ধারনা সোনেলার সেরা রম্য পোষ্ট হবে সেটি। আগামী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দিন এমন এক পোষ্ট। আমরা সবাই আড্ডা দেই আপনার পোষ্টে 🙂
অপার্থিব
কলকাতা নামের পিছনে একটা গল্প জড়িত আছে যদিও এই গল্পের সত্য মিথ্যা জানি না। আধুনিক কলকাতা শহর যেখানে প্রতিষ্ঠিত সেখানে আগে দুটো গ্রাম ছিল।এক ইংরেজ সাহেব তাদের ব্যবসা বাণিজ্যের সুবিধার জন্য শহর প্রতিষ্ঠার জায়গা খুজছিল। সেই ইংরেজ সাহেবের গ্রাম দুটি পছন্দ হয়। গ্রামের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় সে দেখে এক চাষী গরুকে খাওয়ানোর জন্য ঘাস নিয়ে যাচ্ছে। সে তখন ঐ চাষীর কাছে যেয়ে ইংরেজীতে জিজ্ঞেস করেছিল এই জায়গার নাম কি ? চাষী তো আর ইংরেজী জানে না, সে ভেবেছিল সাহেব বোধ হয় ঘাস কবে কাটা সেটাই জানতে চাইছে। সে উত্তর দিয়েছিল -কাইল কাটা। ইংরেজ সাহেব এটাকেই সেই জায়গার নাম বানিয়ে ফেলে অর্থাৎ কাইল কাটা থেকে ক্যালকাটা।
ব্লগার সজীব
গল্পটা এই প্রথম শুনলাম ভাইয়া। কাইল কাটা থেকে ক্যালকাটা :D) খুবই মজা পেলাম। কিন্তু বানান টা Calcutta কালকুত্তা করলেন কেন সেই ইংরেজ ? 🙂
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা, কাইল কাটা থেকে ক্যালকাটা? 😀
আমার তো একটা পুরনো জোকস মনে পড়লো। এক বিদেশি কে দেখে এক আম বিক্রেতা বারবার বলছে, নেন স্যার মিষ্টি বেশি, নেন স্যার মিষ্টি বেশি। বারবার বলার পর বিদেশী এদিক ওদিক তাকিয়ে ফল বিক্রেতাকে বললো, Where is Lancer Mitsubishi? 🙂
ব্লগার সজীব
Where is Lancer Mitsubishi? :D) :D) আপু আজকে আর হাসি থামবে না আমার।
ভোরের শিশির
অল্পতেই এত বড় মজার ব্যাপারটা ছেড়ে দিলেন :@
এই পোস্টে সিরিজ চাই… তা না হলে আপনাকে আবারো মন্তব্যাঘাতে ঘায়েল করা হতে পারে :v
ব্লগার সজীব
ছেড়ে দিলাম অন্য ব্লগারগন মন্তব্যে লিখে দিবেন এজন্য। শুন্য আপু আর নন্দিনী আপু হয়ত আমার হিডেন ইচ্ছে বুঝে গিয়েছিলেন, দুজনেই কিছু শব্দ দিয়েছেন যা পোষ্টে নিয়ে নিয়েছি 🙂
প্লিগ লাগে আর না, পালিয়ে গিয়েছিলাম আমি 🙁
ভোরের শিশির
“পালাবে কোথায়” সিনেমা দেখিয়ে দেবো আবার… সিরিজ চলুক এ নিয়ে… 😀
ব্লগার সজীব
পালাবে কোথায়? ^:^
মোঃ মজিবর রহমান
নতুন একটি ডিকশনারি চাই। এইমতে যে,
আপনী অনুগ্রহ করে
দেন একটি দিস্কনারী।
ব্লগার সজীব
এত কঠিন দায়িত্ব নিতে অক্ষম আমি ভাইয়া 🙂
মিথুন
বিদেশে আন্ডা বাচ্চাগুলারে প্রায় বছর তিনেক মুখে নিপল গুজে রাখে। পথেঘাটে নাকি সব বাচ্চাগুলার মুখে প্লাস্টিকের নিপল দেখা যায়, ওদের উচ্চারণ ও হয় তেমনি তাই ঢাকা কে ডাক্কা বলেছিল মনেহয় আর কলকাতাকে কালকুত্তা 😀
আর থ, ঠ তো কইতেই পারেনা।
আমিও চাই এই লেখার সিরিজ হোক, প্লিজ সজীব ভাইয়া আমাদের উদ্ধার করুন, আপনার প্রতিভায় উদ্ভাসিত করুন, আর একটি করে সজীবপিডিয়া ডায়েরি প্রদান করুন। ভাবছি স্কুল skul এ যদি ভুল করে একটা L বেশি দিয়ে ফেলেন তাইলে কি হবে
;?
ব্লগার সজীব
সজীবপিডিয়া!! এত গুরু দায়িত্ব কিভাবে নেবো আপু ? সিরিজ দেয়া যায় তবে সকলে অংশ নিলে সিরিজ হতে পারে। একটা L বেশী দিয়ে রাতে আপনার ঘর ময় পায়চারী করতে আসছি, অপেক্ষা করুন 🙂
মিথুন
সারারাত ঘুমাতে পারিনি, একটা ছায়া ঘুরে বেড়াচ্ছিল, সেকি আপনি?
ব্লগার সজীব
ঐ ছায়াটা আমি হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয় 🙂
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
ভাষাবিদ নই তাই এই বিষয়ে কিছু বলা গেল না ।
ব্লগার সজীব
🙂
হতভাগ্য কবি
আপনি দেখি ওস্তাদ লোক, বযপোক পোষ্ট , এমন আড় ভুল চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিন 😀 😀
হতভাগ্য কবি
আপনি দেখি ওস্তাদ লোক, ব্যাপক পোষ্ট , এমন আর ভুল চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিন :D:D
ব্লগার সজীব
আমি তাজ ওস্তাদের শিষ্য, আমাকে ওস্তাদ বলে লজ্জা দিবেন না প্লিজ -{@
মৌনতা রিতু
এই সজীব না স্যরি সাজীব আমাকে হাসাতে হাসাতে পাবনা পুনরায় পাঠাবে।
কোলকাতার বানানটায় মজা পাইছি।
চলতে থাকুক গবেষনা। আমিও এখন এই বানান লিখবো। আমার খাতা তো আর পরীক্ষার খাতা না। মার্কও কেউ কাটবে না।
ব্লগার সজীব
আপু পাবনায় গেলে আমাদের কি হবে? আমাদেরও নিয়ে যাবেন 🙂 কে কার মার্ক কাটে সোনেলায়? এটি আমাদের বাড়ির উঠোন, যেমন খুশি নাচবো গাইবো আমরা, যা ইচ্ছে লিখবো -{@