ধন্যবাদ আপনাকে। একে আমি লেখা বলিনা – হৃদয়ের কষ্ট নিংড়ানো কিছু শব্দচয়ন। যে কথাগুলো হয়তো লেখা হতো ডায়েরীতে তাই হয়তো লিখে যাব আপনাদের সোনেলায়। আচ্ছা, আমি বোধহয় আমাদের সোনেলায় বলতে পারি, কি বলেন?
এটি আপনার আমার সবার সোনেলা। সোনেলাকে রাফ খাতা হিসেবে ব্যবহার করি আমরা। উপরে ব্যানারে লেখা আছে, আপনার এবং সবার ব্লগ। এখানে ডায়েরী লিখতে পারেন। একান্ত অনুভুতি তো ডায়েরীই, অনেকেই লিখছি আমরা।
ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার মোঃ যুক্ত নাম এবং ফটোগ্রাফ দেখে মনে হচ্ছে আপনি একজন সাহসী হৃদয়। এবার আমাকে দেখুন – নাম অরণ্য (ছদ্দনাম) আর ফটোগ্রাফ জাস্ট একটা সবুজ ব্যাকগ্রাউন্ড। আপনার মতো স্পষ্ট হতে পারলে ভালো হতো। তা আমি পারছিনা। জীবন এত আপেক্ষিকে ভরা, এই মনে হয় আমি এত কিছু, এই মনে হয়, কই কিছুই তো করা হয়নি আমার! আর, আমি কবি নই, বলতে পারেন ডায়েরী লেখক।
ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো লাগছে এই ভেবে যে আপনি আমি টের পেয়েছন। আমিও চাই আমার পরবর্তী প্রজন্মের যেন এই বোধই না আসে। চেষ্টা করে যাচ্ছি তারই। থ্যাঙ্কস্ এগেইন।
ছোট্ট একটি পোস্ট-ক’টা লাইন আপনাকে ভাবিয়েছে, জেনে ভালো লাগছে। বেশ গভীরভাবে ভাবার চেষ্টা করেছেন মনে হচ্ছে। আমি না পারলেও অন্যরা যেন ঠিক পেরে যায় সেই আশাবাদই রাখি সবসময়। ধন্যবাদ আপনাকে।
সালাম ভাইয়া। ভালো লাগছে এই ভেবে যে অনেকেই ক’টা লাইন পড়ছেন-ভাবছেন। আপনার “বেশ ভাব” লেখা দেখা আমিও আমার পুচকে মেয়েটার মত একটু মুচকি হাসি হেসে নিলাম। নাহ্, এ ভাব নয় – ঘুরেফিরে ফের নিজেকে সমর্পণ করা ছাড়া আর কিছুই নয়। আপনাকে আমার পছন্দের গান শেয়ার করলাম। আপনার ভালো লাগতে পারে। https://www.youtube.com/watch?v=QBBJ1Wfn67E
ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার লেখা আমি পড়েছি। আপনি খুব ভালো লেখেন। আমি বোধহয় একটা মন্তব্য করেছি এই রকম যে আপনার লেখায় বেশ ধার আছে। হ্যাঁ, সবাই সব কিছু পারে না। আর, সবাইকে সব কিছু বোধহয় পারতেও নেই। অনেক পারারও জ্বালা আছে বৈকি!
ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার মন্তব্য পড়ে একটা লাইন মনে পড়ল, কার লেখা তা বলতে পারবোনা – “আমি যন্ত্রণায় করি আর্তনাদ। তুমি বলো উন্মাদ! উন্মাদ!”। আমি আপনাদের সাথেই আছি, থাকব।
@ আমার প্রপিতামহ ছিলেন অসভ্যতমের একজন
পিতামহ ছিলেন অসভ্যতরের একজন
পিতা ছিলেন অসভ্য। @@ এই কথা গুলো কোন যুক্তিতে বললেন আমি বুঝতে পারিনি। একটু বুঝিয়ে বলবেন কি?
ধন্যবাদ আপনাকে। যদি বড় ব্যাপ্তিতে দেখি তাহলে আমরা এখনও পিছিয়ে থাকা জাতি – আমাদের সভ্যতার মাপকাঠি ঠিক করে অন্য কোন সভ্যতর জাতি, গোষ্ঠী, শ্রেণী। আজ আমরা যা চেষ্টা করে যাচ্ছি তা আমাদের পূর্বপুরুষদের নানা প্রয়াসের ক্রমবর্ধ্মান ধারা। সভ্যতার মানদন্ডের ঋণাত্বক মান থেকে বেরিয়ে ধনাত্বক মেরুতে পৌঁছার প্রাণান্ত প্রয়াস আমাদের। আর ক্ষুদ্র ব্যাপ্তিতে আমার বাবা দাদার থেকে একটু এগোনোর চেষ্টা করেছন। আমরা আরেকটু চেষ্টা করে যাচ্ছি। সভ্যতার মাপকাঠিতে এখনও অনেক পিছিয়ে আমরা।
আপনার কথা ঠিক, তবে এটিও ঠিক যে আমরা যত সভ্য হচ্ছি,ততই কৃত্রিমতা আমাদের আবেগকে গ্রাস করে ফেলছে। আমি কিন্তু আমার পিতা,পিতামহ,প্রপিতামহ কে ধারন করতে চাই।
অরণ্য
আসলে আপনি আপনার পিতা-মাতা, পিতামহ-মাতামহ, প্রপিতামহ-প্রমাতামহ কে ধারন করেই আছেন।
অরণ্য
ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার মন্তব্য পড়ে একটা লাইন মনে পড়ল, কার লেখা তা বলতে পারবোনা – “আমি যন্ত্রণায় করি আর্তনাদ। তুমি বলো উন্মাদ! উন্মাদ!”। আমি আপনাদের সাথেই আছি, থাকব।
ধন্যবাদ আপনাকে। আপনি অবশ্য মন্দ বলেননি। তবে লেবাসধারী সভ্য আমি হতে চাইনি, চাইওনা। যাগগে, আপনার গোলাপের জন্য ধন্যবাদ। আজকেই ছাইরাছ হেলাল ভাই কিছুটা ইমোজ্ঞান দিয়েছে। উনার ইমোজ্ঞান শূন্যের কোঠায়, এটা উনি প্রমাণ করেছেন। এর পরেই আপনার গোলাপ। একটা দুষ্টু দুষ্টু গান মনে পড়ছে – “রুমাল দিলে ঝগড়া হয়, চিঠি দিলে বন্ধু হয়, ফুল দিলে কি হয় বলনা…”। গানটা শুনেছেন কখনও? বেশী দুষ্টুমি করে ফেললাম নাতো?
৩৪টি মন্তব্য
সায়ন্তনু
খুব কঠিন।
অরণ্য
আপনাকে শুভেচ্ছা। সোনেলায় আমার প্রথম লেখা, আর আপনি প্রথম মন্তব্যকারী। আপনার জন্য মিষ্টি চা :T , চকলেট-এর সাইন থাকলে আসলে আপনাকে আমি চকলেটই দিতাম।
জিসান শা ইকরাম
সোনেলায় স্বাগতম -{@
ছোট হলেও অনেক ভালো একটি পোষ্ট দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন, আপনি লিখতে পারেন।
নিয়মিত লিখুন।
শুভ কামনা।
অরণ্য
ধন্যবাদ আপনাকে। একে আমি লেখা বলিনা – হৃদয়ের কষ্ট নিংড়ানো কিছু শব্দচয়ন। যে কথাগুলো হয়তো লেখা হতো ডায়েরীতে তাই হয়তো লিখে যাব আপনাদের সোনেলায়। আচ্ছা, আমি বোধহয় আমাদের সোনেলায় বলতে পারি, কি বলেন?
জিসান শা ইকরাম
এটি আপনার আমার সবার সোনেলা। সোনেলাকে রাফ খাতা হিসেবে ব্যবহার করি আমরা। উপরে ব্যানারে লেখা আছে, আপনার এবং সবার ব্লগ। এখানে ডায়েরী লিখতে পারেন। একান্ত অনুভুতি তো ডায়েরীই, অনেকেই লিখছি আমরা।
অরণ্য
🙂
মোঃ মজিবর রহমান
উত্তর জানা নেই।
এত কঠিন যে পারছিনা।
অরণ্য
ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার মোঃ যুক্ত নাম এবং ফটোগ্রাফ দেখে মনে হচ্ছে আপনি একজন সাহসী হৃদয়। এবার আমাকে দেখুন – নাম অরণ্য (ছদ্দনাম) আর ফটোগ্রাফ জাস্ট একটা সবুজ ব্যাকগ্রাউন্ড। আপনার মতো স্পষ্ট হতে পারলে ভালো হতো। তা আমি পারছিনা। জীবন এত আপেক্ষিকে ভরা, এই মনে হয় আমি এত কিছু, এই মনে হয়, কই কিছুই তো করা হয়নি আমার! আর, আমি কবি নই, বলতে পারেন ডায়েরী লেখক।
মোঃ মজিবর রহমান
আমি কোন লেখক নয় মনের সুখে বা সোনেলার বন্ধুত্বে আছি।
কিছু সময় কাটালাম
এই যা।
সঞ্জয় কুমার
চেষ্টা করে আমাদের সফল হতেই হবে । যাতে আমার পরবর্তী প্রজন্ম এমন কবিতা লেখার সুযোগ না পায় ।
সোনেলা তে স্বাগতম ।।
ভাল থাকবেন ।
অরণ্য
ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো লাগছে এই ভেবে যে আপনি আমি টের পেয়েছন। আমিও চাই আমার পরবর্তী প্রজন্মের যেন এই বোধই না আসে। চেষ্টা করে যাচ্ছি তারই। থ্যাঙ্কস্ এগেইন।
নুসরাত মৌরিন
ভাল লাগলো-সভ্য হওয়ার প্রানান্ত চেষ্টায় আমরা কতজন হতে পারি সভ্য কে জানে!!
অরণ্য
ছোট্ট একটি পোস্ট-ক’টা লাইন আপনাকে ভাবিয়েছে, জেনে ভালো লাগছে। বেশ গভীরভাবে ভাবার চেষ্টা করেছেন মনে হচ্ছে। আমি না পারলেও অন্যরা যেন ঠিক পেরে যায় সেই আশাবাদই রাখি সবসময়। ধন্যবাদ আপনাকে।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
এত কঠিন ভাবে ভাবা কখনও ভাবিনি।বেশ ভাব।
অরণ্য
সালাম ভাইয়া। ভালো লাগছে এই ভেবে যে অনেকেই ক’টা লাইন পড়ছেন-ভাবছেন। আপনার “বেশ ভাব” লেখা দেখা আমিও আমার পুচকে মেয়েটার মত একটু মুচকি হাসি হেসে নিলাম। নাহ্, এ ভাব নয় – ঘুরেফিরে ফের নিজেকে সমর্পণ করা ছাড়া আর কিছুই নয়। আপনাকে আমার পছন্দের গান শেয়ার করলাম। আপনার ভালো লাগতে পারে। https://www.youtube.com/watch?v=QBBJ1Wfn67E
ওয়ালিনা চৌধুরী অভি
সবাই সব কিছু পারে না।
অরণ্য
ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার লেখা আমি পড়েছি। আপনি খুব ভালো লেখেন। আমি বোধহয় একটা মন্তব্য করেছি এই রকম যে আপনার লেখায় বেশ ধার আছে। হ্যাঁ, সবাই সব কিছু পারে না। আর, সবাইকে সব কিছু বোধহয় পারতেও নেই। অনেক পারারও জ্বালা আছে বৈকি!
ছাইরাছ হেলাল
স্বাগত আপনি এখানে। লিখুন ও পড়ুন ,যা আপনি আগেই শুরু করেছেন।
চেষ্টা চলুক, কিছু একটা হবেই।
আপনাকে তো ভাল লেখক ই মনে করছি ।
প্রথম লেখাই তার প্রমাণ।
অরণ্য
ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার মন্তব্য পড়ে একটা লাইন মনে পড়ল, কার লেখা তা বলতে পারবোনা – “আমি যন্ত্রণায় করি আর্তনাদ। তুমি বলো উন্মাদ! উন্মাদ!”। আমি আপনাদের সাথেই আছি, থাকব।
সোনিয়া হক
@ আমার প্রপিতামহ ছিলেন অসভ্যতমের একজন
পিতামহ ছিলেন অসভ্যতরের একজন
পিতা ছিলেন অসভ্য। @@ এই কথা গুলো কোন যুক্তিতে বললেন আমি বুঝতে পারিনি। একটু বুঝিয়ে বলবেন কি?
অরণ্য
ধন্যবাদ আপনাকে। যদি বড় ব্যাপ্তিতে দেখি তাহলে আমরা এখনও পিছিয়ে থাকা জাতি – আমাদের সভ্যতার মাপকাঠি ঠিক করে অন্য কোন সভ্যতর জাতি, গোষ্ঠী, শ্রেণী। আজ আমরা যা চেষ্টা করে যাচ্ছি তা আমাদের পূর্বপুরুষদের নানা প্রয়াসের ক্রমবর্ধ্মান ধারা। সভ্যতার মানদন্ডের ঋণাত্বক মান থেকে বেরিয়ে ধনাত্বক মেরুতে পৌঁছার প্রাণান্ত প্রয়াস আমাদের। আর ক্ষুদ্র ব্যাপ্তিতে আমার বাবা দাদার থেকে একটু এগোনোর চেষ্টা করেছন। আমরা আরেকটু চেষ্টা করে যাচ্ছি। সভ্যতার মাপকাঠিতে এখনও অনেক পিছিয়ে আমরা।
সোনিয়া হক
আপনার কথা ঠিক, তবে এটিও ঠিক যে আমরা যত সভ্য হচ্ছি,ততই কৃত্রিমতা আমাদের আবেগকে গ্রাস করে ফেলছে। আমি কিন্তু আমার পিতা,পিতামহ,প্রপিতামহ কে ধারন করতে চাই।
অরণ্য
আসলে আপনি আপনার পিতা-মাতা, পিতামহ-মাতামহ, প্রপিতামহ-প্রমাতামহ কে ধারন করেই আছেন।
অরণ্য
ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার মন্তব্য পড়ে একটা লাইন মনে পড়ল, কার লেখা তা বলতে পারবোনা – “আমি যন্ত্রণায় করি আর্তনাদ। তুমি বলো উন্মাদ! উন্মাদ!”। আমি আপনাদের সাথেই আছি, থাকব।
অরণ্য
মন্তব্যটি ছাইরাছ হেলাল ভাইয়ের জন্য।
ছাইরাছ হেলাল
যে যা বলে বলুক না, চলবে আর্তনাদ।
অরণ্য
(y)
ছাইরাছ হেলাল
লিখে বলতে হবে।ইমো বুঝি না।
অরণ্য
ভাই, হাসালেন।
আর্তনাদ চলবে।
ছাইরাছ হেলাল
শুনুন, আমার সব লেখা পড়তে হবে না, শুধু চোখ বুলিয়ে যান।
কোথাও কোন ইমো নেই ।
অর্থাৎ ইমোজ্ঞান শূন্যের কোঠায় ,প্রমাণিত।
শুন্য শুন্যালয়
খুব সহজ, একটি বর্ম কিংবা লেবাস কিনে ফেললেই হয়, নাম দেয়া যেতে পারে সভ্যতা।
আপনার প্রথম পোস্টের জন্য গোলাপ। -{@
অরণ্য
ধন্যবাদ আপনাকে। আপনি অবশ্য মন্দ বলেননি। তবে লেবাসধারী সভ্য আমি হতে চাইনি, চাইওনা। যাগগে, আপনার গোলাপের জন্য ধন্যবাদ। আজকেই ছাইরাছ হেলাল ভাই কিছুটা ইমোজ্ঞান দিয়েছে। উনার ইমোজ্ঞান শূন্যের কোঠায়, এটা উনি প্রমাণ করেছেন। এর পরেই আপনার গোলাপ। একটা দুষ্টু দুষ্টু গান মনে পড়ছে – “রুমাল দিলে ঝগড়া হয়, চিঠি দিলে বন্ধু হয়, ফুল দিলে কি হয় বলনা…”। গানটা শুনেছেন কখনও? বেশী দুষ্টুমি করে ফেললাম নাতো?
ইয়াগনিন সুলতানা
কিছু কঠিন সত্য (y)
অরণ্য
ধন্যবাদ আপনাকে।