কাঁদলে নাকি জল গড়ায়, অশ্রু ভেবে ভাবি
কাজলচোখে জল এলে জলের রং কী হয়?
সদ্যফোটা কাজলফুলে জ্যোৎস্না গড়ালে কী হয়?
জ্যোৎস্নাগড়ানো জলের রং দেখা যায় নাকি!
এ এক বিরামহীন ক্লান্ত জিজ্ঞাসা,
কিছু নেই অব্যর্থ ব্যর্থতা বলে,
দেখা হবে আবারও ধ্রুপদী কোন বনজ্যোৎস্নায়
নিবিড়ের আলিঙ্গনে,
আকালের কালে ছলনা বিহীন মায়াকাননে,
বন্ধ্যত্ব ও নপুংসকতার পাণ্ডুরতায় বিকারগ্রস্তের দুঃস্বপ্ন
গ্রহণ এর আলো-রাত্রি, বিদ্যুৎহুঙ্কারে
কখনোবা ঝড়-বৃষ্টি-বন্যা, পীত বসন্তের কিঠিমিঠি
আধো-ঘুম আধো-স্বপ্ন জাগরণেও কাটে দিন, কাটে রাত্রি
কাটে গ্রীষ্মের বর্ষা, শীতের বসন্ত;
তবুও থাকে
ভালোবাসার অবারিত অবিরত নিবিড় স্বপ্ন।
বারুণী স্নান শেষে মুছে গেছে অন্ধক্রোধ,
হাতে রাখা আধ ভেজা টিসু খুলে দেখ একদিন
চোখজলের ভেজাস্বপ্ন আঁকা আছে,
আঁকা আছে জ্যোৎস্নাগাথা, অদৃশ্য অমোচনীয় কালিতে,
৪৪টি মন্তব্য
প্রহেলিকা
লেখা নিজেই হাত ধরে পড়াতে বসালো, দায় আপনার। কেটে গেলো তা না হয় বুঝলাম কিন্তু বসন্তকে শীতের আর বর্ষাকে গ্রীষ্মের নামে করে দিলেন? সাহসতো কম না আপনার!
ছাইরাছ হেলাল
সাহস? আপনার অতি জানা গল্পটি আমার মত করেই বলে ফেলি,
এক অজপাড়াগাঁয়ে একবার হঠাৎ করেই একজনের প্রভুত সফল শল্যবিদ(সার্জন) হিসেবে খুবই নাম-ডাক ছড়িয়ে পড়ল, আসলে সে একজন বুড়োহাবড়া নাপিত মাত্র, জংধরা ক্ষুর কাঁচি সমেত। এই সার্জন যখন পুরাই
রমরমা তখন পাশি ডাক্তারদের বাজার-সদাইয়ে খুব খরখরা। এহেন স্বাস্থ্যদূর্দিনে ডাক্তারকুল কাশিমবাজার কুঠির (প্রায়) জরুরী সিদ্ধান্ত মোতাবেক এই পয়মন্ত নাপিতসার্জনকে নিবিড় বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসার ব্যবস্থা করে ফেললেন। শুরু হলো লেখাপড়া প্রত্যুষ ও রাত্রিকালীন সেশনে, চমৎকার ফলাফলান্তে শেষ হলো লেখাপড়া,
পাশি ডাক্তারদের এবার আর রমরমা কেউ ঠ্যাকাইতে পারল না।
‘বারুণী স্নান’ লিখে গুগল করুন, প্রাণ ভোমড়া এখানেই লেখাটির।
প্রহেলিকা
কমজানা মানুষ আমি এই স্নান সম্পর্কে জানা ছিলো না। তবে জেনে নিলাম এবং দেখেও নিয়েছি কি অভাবনীয় অবলীলায় লেখায় উঠে আসে বারুণী স্নান (প্রভুত সফল শল্যবিদ কিন্তু আপনাকে ভাবছি না, ভাবিনি কখনোই)।
আপনার সাথে সাথে আমারও বেশ জানতে ইচ্ছে হলো সদ্যফোটা কাজলফুলে জ্যোৎস্না গড়ালে কী হয়? আপনি জানলে জানাতে দ্বিধা হবার কথা নয়। ঝেড়ে কাশুন।
আপনি সব্যসাচী হলে কবে থেকে?
ছাইরাছ হেলাল
আমরা সবাই ই অনেক কম জানি, ব্যাপার না, সাধ্যের মধ্যে বা সাধ্যের বাইরে গিয়েই
না হয় আর একটু জানার চেষ্টা নেব, এবং তা আমরা পারি, পারবও।
জ্যাৎস্না- ফোৎস্না আমি জানলে কী আর জানতে চাইতাম!
বারুণী স্নানের বিষয়টি আমার খুব ভাল লেগেছে, এই একটি শব্দের জন্যই এই লেখাটি, নিজের মত করে।(যদিও ত্রুটি রয়ে গেছে)
ধুরো, কী না কী কন!!
তবে ছন্দময় গদ্য লেখার খুব ইচ্ছে, চেষ্টা করছি, হচ্ছে না যা চাচ্ছি, দিয়ে দেব যে কোন সময়, সময় পেলে পড়ে দেখবেন। (সত্যি ঘটনা অবলম্বনে)
বড় লেখায় অনেক সমস্যা, ঝুলে যায়, তাল-লয় থাকে না।
নীলাঞ্জনা নীলা
বারুণী তিথি সম্পর্কে জানি খুব পবিত্র একটা তিথি। চৈত্র মাসে বারুণী তিথিতে স্নান করলে নাকি সব পাপ বিসর্জন করা হয়ে যায়! যদিও আমি তা বিশ্বাস করিনা।
অপেক্ষার সাথে অভিমানের কি কোনো সংযোগ আছে? জানিনা! শুধু জানি অভিমানের সাথে চোখের জলের বন্ধন আছে।
সেই জলে স্নান করলে অনেক কিছুই ওলট-পালট হয়ে যাবারই সম্ভাবনা।
কবিতায় এই কথাই কি বললেন? ;?
ছাইরাছ হেলাল
হা হা, বুলস আই।
সোনেলা আপনাকেই খুঁজছে!!
নীলাঞ্জনা নীলা
সোনেলা আমায় খুঁজবে কেন? আমি তো নিখোঁজ হয়নি এখনও! ;?
নীলাঞ্জনা নীলা
**হইনি**
ছাইরাছ হেলাল
ও, তাই নাকি? আপনি আছেন!!
নীলাঞ্জনা নীলা
শাকচুন্নীরা মরে না। 😀 \|/
ছাইরাছ হেলাল
এগুলো বলতে নাই।
রিমি রুম্মান
আমার এতো কঠিন লাগে ক্যান !
ছাইরাছ হেলাল
আমার কাছেওতো কঠিন ই লাগে!!
মিষ্টি জিন
বোঝার জন্য কয়েকবার পরলাম।
একটু কঠীন তবে ভাল লেগেছে।
ছাইরাছ হেলাল
কী না কী কন!!
আমারও আরও কয়েকবার পড়তে হবে।
শুন্য শুন্যালয়
ছিলাম তো গতিতে চলমান মাঝে। শেষ আর শুরু বলে যখন কিছুই নেই, তখন এই কবিতায় শেষ আর শুরুই আমাকে রক্ষা করলো। প্রশ্ন হলো, শেষের অংশটুকু সবসময় কী আগেই লিখে ফেলেন? নইলে মোড় ই কেন ঘুরিয়ে দেয়!! লেখায় কবি যথেষ্ট চতুরতা অবলম্বন করেন দেখতে পাচ্ছি।
কাজলচোখের জলে জ্যোৎস্না কিংবা ভেজা টিস্যুতেও যে স্বপ্ন আঁকা থাকে, তা এই এদ্দিনে এইমাত্র জানতে পারলাম। টিস্যু কী তবে এখন থেকে রিসাইকেল বিনেই ফেলবো?
ইনভিজিবল কোন ইঙ্ক পেলে আমিও এইরকম একটা কবিতে লিখতে পারতাম। যদিও অব্যর্থ ব্যর্থতা বলে আমাদের কিছু আছে!
অপেক্ষা আপনার প্রিয় তা জানি, তবে শুদ্ধির অপেক্ষা আদৌ কী সম্ভব!
ছাইরাছ হেলাল
শেষ আর শুরু বলে কিছু নেই, আর চতুরতা!! সে একদমই নেই। লেজে গোবর পার্টি,
তবে আমার শিক্ষক প্রবর খুবই গুনি এ কথা আমাদের সবারই জানা,
অদৃশ্য অমোচনীয় কালি শুধু নয়, এর থেকে নি্যুতগুন ভাল কবিতা কাগজ ছাড়াই আপনি লিখে ফেলেছেন।
স্বপ্নময় স্বপ্নে দেখা স্কেচ তো ব্রহ্মাণ্ডে ছড়িয়ে পড়েছে। ভেজা টিসু ছাড়াই।
আপনার ব্যর্থতা থাকতেই পারে না, তাহলে উদয় ও অস্ত বন্ধ হয়ে যেত। দশ দশটি হাতের মানুষ আপনি!!
চান-টান আমাদের একটু লাগেই।
শুন্য শুন্যালয়
আমার পিন্ডি চটকাচ্ছেন কেন? সত্যি বলতে পারবোনা? 🙁
বারুনী স্নান কি জিনিস জানিনা, তবে বারুনী স্নান আমাকে চোখের জলে জলজোছনার কথাই মনে করিয়ে দেবে। আর কোন শুদ্ধতার দরকার নেই।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি যুধিষ্ঠির, ঠিকাছে,
তয় সব সত্য সত্য না,
বারুণী স্নান চেনেন,!! জলজ্যোৎস্না চেনেনা তা হতেই পারে না।
মৌনতা রিতু
কিছু নেই অব্যর্থতা, ব্যর্থতা বলে
আজ আমি কি একটু এলোমেলো।
শব্দ কেন দূরে পালালো ?
বুঝতে চেষ্টা করছি।
ছাইরাছ হেলাল
পালানোর পথ নেই, শব্দদের ধরা দিতেই হবে।
আপনি অবশ্যই বুঝবেন।
প্রহেলিকা
মনের কথাই বলে ফেললনে, বারুণী স্নান শব্দবন্ধটিই বেশ সুন্দর, যা প্রথমবার চোখে পড়ার পর আমারও মন কেড়েছে। শব্দটির যে যথার্থ ব্যবহার নিশ্চিত হয়েছে তার স্বীকারোক্তি আপনার মুখ থেকেই শুনতে চাই। এই ক্যাচ করার মতোই। প্রথম মন্তব্যে ভুল বলেছি যে লেখাটি হাত ধরে পড়াতে বসিয়েছে, লেখাটি নয় বরং শিরোনামটিই হাত ধরে পড়াতে বসিয়েছে।
”দিয়ে দিবো যে কোনো সময়” লেখাটিই যে প্রায় কুমোর সেজে তৈরী করে রেখেছেন তা প্রমাণিত। তবে আর দেরি কেন?????
তাল লয়হীন পড়তে সমস্যা হবে না অবশ্য আমার। গদ্যের প্রতি একটা ঝোঁকতো অবশ্যই আছে। আপনার লেখার দৈর্ঘ্য নিয়ে সমস্যা হবার কথা নয়। তাল লয় ঠিক রেখেই পারবেন, পারেন। আমার অবশ্য দিনকে দিন লেখা ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রাকৃতি ধারণ করছে।
আসল কথা ভুলে যাচ্ছিলাম নানান ছলেবলে, বারুণী স্নানের সিরিজ চালু করলে মন্দ হবে না। চাইলেই শুরু করে দিতে পারেন কিন্তু।
ছাইরাছ হেলাল
আসলে শব্দটির খাঁটি অর্থ থেকে সরে এসেছি, কিছুটা কাছাকাছি থেকে নিজের মত করে ব্যাবহার করেছি,
একটি নিবিড় সম্পর্কের নানান টানাপোড়নের পর এই ‘স্নান’ তাতে সম্পর্কটি পুনরায় জোড়া লেগে যাবে না,
তবে সম্পর্কটির গভীরতা বোঝার চেষ্টা থাকবে।
সিরিজ বললে ভয় লাগে, দেখি কি হয়।
আচ্ছা, লেখা দিচ্ছি,
আপনি কোথায় লেখেন!! পড়িনি অনেকদিন।
ক্ষুদ্র হলে সমস্যা কি, বড় অনেকেই লেখে , আমার কাছে ক্ষুদ্র বরং কঠিন মনে হয়।
প্রহেলিকা
লিখি না কোথাও, জমা রাখার জন্য ডায়েরীর শরণাপন্ন হওয়া ছাড়া উপায় নেই।
লেখা তৈরী করে রেখে লুকানো ঠিক না। লেখা দেখেছি, পড়ে আসি। সিরিজ চালু করতেই হবে।
ছাইরাছ হেলাল
সত্যি বলতে কী লেখাভুত আমার পিছু নিয়েছে,
জ্বালিয়ে মারছে। লুকাইনি তো, রোজ লেখা দিয়ে সবাইকে বিরক্ত করতে চাই না।
দেখা যাক, সিরিজ করা কঠিন কঠিন,
তবে আপনি যখন বলছেন!!
জিসান শা ইকরাম
অপেক্ষার অবসান হয়েছে কি কবি?
হোক অবসান,
এই লেখা ছোঁয়াচে,
এই লেখা ছোঁয়াচে নয় 🙂
ছাইরাছ হেলাল
এ অপেক্ষা অনন্ত কালের!
ছোঁয়াচ খুব খারাপ।
আবু খায়ের আনিছ
এই ভাই, সব ত তালগোল পাকিয়ে ফেলেছি। বারুণী এর মানে খুজেঁ পাচ্ছি না। অর্থ যাও কিছু পেলাম কিন্তু সেগুলো মনঃপূত হচ্ছে না।
ছাইরাছ হেলাল
‘বারুণী স্নান’ লিখে সার্চ দিন।
মন্তব্য ও উত্তর পড়লে কিছু গোল কেটে যেতে পারে, সব না।
মৌনতা রিতু
আমি কইতিছি বারুনি স্নান মানে কিঃ বারুন মানে ঝাড়ু। তাইলে বারুনী মানে ঝাড়ুনী। 😀
তার মানে ঝাড়ুনি স্নান।
এই তো মুই বুঝলাম।
রিতু তুই এতো দুষ্টু,,,,,,,,,,, :p :D)
আবু খায়ের আনিছ
এবার বুঝেছি।
রিতু তুই এতো দুষ্টু…………………. হা হা হা হা
ছাইরাছ হেলাল
ইস, এই ডিকশনারিটি আগে যে কেন খুঁজে পেলাম না!!
মৌনতা রিতু
আনিছ ভাইকে সেদিন দেখলাম কলাবাগানে। কলাবাগানে ওভারব্রিজ পার হয়েই দোতলায় বাচ্চাদের খেলনার যে দোকানটা আছে, তো আমি ঐ মোস্তাফিজের দোকানে বসে দেখলাম সাইকেল নিয়ে এক মেয়েকে কি যেন বলছে। হাতে তার একটা বন্দুকও ছিল। ওরা কি যেন প্লান করছিল।
এই এখন আনিছ ভাই এর পোষ্ট পড়ে বুঝলাম।
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, আপনার সাথে প্লান করেই সব হয়েছে!!
তাও বুঝলাম।
খেয়ালী মেয়ে
চমৎকার (y)
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, বুঝতে পেরেছি।
ইলিয়াস মাসুদ
সুখ গুলো যেমন এক সময় দুক্ষের মত মনে হয়, দুঃখ বুঝি তাই?
আমার যদি শুধু দুঃখ-ই থাকে তবে দুঃখ সই,
কবিতা পড়লাম কি বুঝলাম না বুঝলাম জানিনে তবে বারুনি স্নান কিন্তু মনের ভেতরে ঢুকে গেছে
ছাইরাছ হেলাল
এ লেখায় এত্ত কিছু নেই বোঝাবুঝির।
সুখ ই দুঃখ, দুঃখই সুখ,
মেহেরী তাজ
ভাইয়া জলের তো একটা নিজস্ব রঙ থাকে! তার সাথে অন্য কোন রঙ মিশে যাবে কিভাবে? কাজল চোখের সৌন্দর্য বাড়াতে পারে জলের রঙ বদলাতে পারে বলে মনে হয় না!
তবে জ্যোৎস্নার ব্যাপার টা আমি ঠিক বুঝি না…. সে নিজেই অন্যের আলোয় আলোকিত কিন্তু সেই আলো আবার এক ধরনের নেষা ধরায়!
উফ ফু মাথা গুলিয়ে গেলো……
ছাইরাছ হেলাল
উরিবাস!! কাজলচোখের গবেষণা হয়ে গেছে এরই মধ্যে!!
জলের রং-ফং তাও দেখা শেষ!!
পিচ্ছি আর কত বড় হবে তাই ই ভাবছি।
আলোকিত হতে অন্যের আলোটুকু নেয়ার মজাই আলাদা,
নেশা-ফেশা করা ঠিক না,
তবে জ্যোৎস্নায় মাথা আউলা হলে মন্দ লাগে না,
অনিকেত নন্দিনী
“কাঁদলে নাকি জল গড়ায়, অশ্রু ভেবে ভাবি
কাজলচোখে জল এলে জলের রং কী হয়?”
আগের দিন কি আর আছে? কবি হয়তো খবর রাখেননা এখন পানিরোধক কাজল পাওয়া যায়। কান্না তো কান্না, ওই কাজলচোখে সাগরে নেমে ঝাঁপাঝাঁপি করলেও কাজল মুছে যায়না।
‘সদ্যফোটা কাজলফুলে জ্যোৎস্না গড়ালে কী হয়?’
এই অধমা মনে করে যে কোনো ফুলের উপর জোছনা গড়ালে স্বপ্ন তৈরি হয়। যতো বেশি জোছনা, ততো বেশি স্বপ্ন। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
অধমা এত্ত জ্ঞান-গম্মি লইয়া কই যে থাকে খুইজ্জাই পাই না।
কোন পাঠ ই যে আর বাকি নেই!!
স্বপ্নের দিকেও শেষ কালে নজর দিলেন।
কিছু স্বপ্ন আমাদের জন্য ও রাখুন, অধমা,
অনিকেত নন্দিনী
স্বপ্নের দিকে নজর না দিয়া স্বপ্নহীনা হইয়া ফ্যা ফ্যা কইরা ঘুরমু নাকি? আজব! এত্ত হিংসুইট্টা ক্যান দুনিয়ার মানুষ?
ছাইরাছ হেলাল
হিংসা না কইরা কৈ যামু!!
স্বপ্নের ভাগ সোনেলার সোনারাও চায়,
একল্গে দেখলে তো সমস্যা থাহে না।