মহামতি দেবরাজ জিউসের পান-ভোজনের আমন্ত্রণে একমাত্র মর্ত্যবাসী হয়ে তাঁর দরবারে এসেছি, ঢুকেই বিশেষ বার্তা পেলাম (বার্তা প্রেরণের বিশেষ ব্যবস্থা বিদ্যমান), দ্বারের কাছে অপেক্ষাকক্ষে বসে শ্যেন দৃষ্টি পেতে অপেক্ষা করতে হবে, অপেক্ষা করতেই আছি করতেই আছি, চক্ষু ঠিক্রাইয়া রগ্ড়াইয়া কিছু দেখিও না শুনিও না, ব্যাপার না, জো হুকুম চালু রইল।
প্রবল ঊষা কালে ঘরকর্তার জরুরী এলানে রোরুদ্যমান হয়েও তথাস্তু বলে এ যাত্রা প্রাণে বাঁচি, (দুজ্ঞা দুজ্ঞা দশভুজা, রক্ষা কর মা ......মা......ষষ্ঠাঙ্গে প্রণাম সহ সব কিছু)
আজিকে তাঁর রান্নাবিরতি!!
অগত্যা প্রচুর নিরানন্দ চিত্তে গাত্রোত্থান ও সামান্য নাস্তাপাতি শেষে যথাসময়ে রসুই গমন।
ইয়াহু বলে আড়মোড়া ভেঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়া।
ইসপেশাল শুঁটকি রান্না, লইট্টা ফিস, (প্রকাশ থাকে যে এ লইট্টা সেই লইট্টা!!! না) ও বরবটি রসুন।
হঠাৎ দ্বাররক্ষীর সাথে প্রথমে হাল্কা কথাবার্তা থেকে উচ্চস্বরে চিল্লাফাল্লা মর্ত্যবাসী এক রমণীর সাথে, এই রমণী কী করে এই দরবার অব্দি পৌঁছল তা বোধগম্যের বাইরে। ভাবছি চিৎকার-চেঁচামেচির উৎসস্থলের কাছে গিয়ে দেখব বুঝব ঘটনাটি কী, গজেন্দ্রগমন বা থপ থপ হুম হাম বা সর্পিল গমনাগমন বা ভারিক্কি তালে, চকিতে বার্তা এল ‘খামোশ’।
প্রথমে হালকা, এরপর ধাপে ধাপে ঘন চিৎকার-চেঁচামেচি, রক্ষীর কথা বুঝতেই চাইছে না, আজ জিউস কর্তার বিচার সভার দিন না, আজ কারো আর্জি তিনি শুনবেন না, মর্ত্যবাসিনী কিছুতেই কিছু মানতে চাইছে না, সে বিচার চাইতে এসেছে। অনড় রক্ষী। শুরু হলো ফুঁপিয়ে কান্না থেকে আট্টালি পাট্টালি কান্নাচিৎকার, কান্নার রোল উঠে গেল। রক্ষী নট নড়নচড়ন,
ভীষণ অপ্রস্তুত হয়ে লক্ষ্য করলাম হঠাৎ কান্না বন্ধ করে চোখ মুছে কোচর থেকে ছোট্ট একটি শিশি বের করে রক্ষীকে দেখিয়ে বলল এবার বিষ খেয়ে এখানে আত্মহত্যা করবে,
সেই অমোঘ অব্যর্থ আদি অস্ত্র আত্মহত্যা, রক্ষী ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে তাকে থামিয়ে অস্তব্যস্ত হয়ে ভিতরে চলে গেল।
এই ফাঁকে ভাল করে নিবদ্ধদৃষ্টি দিলাম বিচার প্রার্থিনীর দিকে। এখানে এই মুহূর্তে পুরো বর্ণনা দেয়া সমীচীন হবে না, তবে একটি দ্রব্য দেখে কি ভাবব কী লিখব বুঝতে পারছি না। হাতের নেটের পুঁটলিতে বড়সড় বেশ কিছু কাঁচাপাকা সুপারি ও কিছু পান সযত্নে রাখা, ভেবে কিনারা করে পারছিনা, জিউসের সুরাভ্যাস আছে কিন্তু পান-সুপারির অভ্যাস কখন কী ভাবে!!
প্রহরী দ্রুত ফিরে এসে মর্ত্যরমণীকে নিয়ে দেবরাজের দরবারে উপস্থিত করল।
দরবারে প্রবেশ করতে করতে ইতি-উতি করছিলাম, প্রেমের তীর ছুঁড়া-ছুঁড়ির দেবী আফ্রোদিতিকে একপলক দেখতে পারলে নয়নের পরাণ ঠাণ্ডা হত। এ্যাথিনা ও থেটিসকেও দেখারও ইচ্ছে, খুব ই;
জিউসের কাছে তবক দেয়া পান-সুপারি নিবেদন করে আর্জি পেশ করল চোখের বাঁধ না মানা জল মুছতে মুছতে,
তার সাধের পুতুলের চুল ছিঁড়ে ফেলেছে কেউ একজন,
ঠ্যাং বাঁকা করে ফেলেছে আছাড় মেরে মেরে, (এই সাধের পুতুল কোন এক কালে তালেবর অপদার্থ প্রেমিক দিয়েছিল) পুতুল নষ্টকারী এই অপরাধীর কঠিন সাজা প্রার্থনা করছেন।
কিছুই বুঝতেছি না, জিউস হাসি চেপে খুব গভীর মনোযোগ দিয়ে ফরিয়াদির বয়ান শুনে রিপ্লেসমেন্ট হিসাবে স্বর্গের সব থেকে সুন্দর একাধিক পুতুল দিতে চাইলেও তা নিতে অরাজি থেকেই কঠিন বিচারের প্রত্যাশা জারি রাখলেন। অতঃপর জিউস শাস্তি মঞ্চে অপরাধীকে হাজির করার হুকুম দিয়ে আমার দিকে চোখ টিপলেন!
চোখের পলকে কাঁথায় মোড়ানো অনিন্দ্যসুন্দর এক শিশুকে হাজির করা হল শাস্তির জন্য।
কোথায় গেল কান্নাকাটি চিৎকার চেঁচামেচি, এক লাফে ফরিয়াদি প্রহরীর কাছ থেকে বাচ্চাটি ছিনিয়ে নিয়ে ভো-দৌড়ে দরবারের বাইরে।
ঈশারায় টেবিলে আসার ইঙ্গিত দিয়ে মহামান্য জিউস তবক দেয়া পান মুখে পুড়ে হাসতে হাসতে সুরাটেবিল সাজাতে হুকুম দিলেন।
আফ্রোদিতি আপনি কুঁথায়!!
Thumbnails managed by ThumbPress
৪০টি মন্তব্য
প্রহেলিকা
পান ভোজনের আমন্ত্রণ তাও আবার স্বয়ং জিউসের!! ভালো লিংক লাগিয়েছেন দেখছি।
সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা গল্প? পড়াশুনা যে বেশ করছেন চুপি চুপি তা বুঝা গেলো।
পুতুলের বদলে সেই শিশুকে তুলে দেয়া হলেও চুল ছেড়ার শাস্তি কি হলো জানতে বড় ইচ্ছে হলো।
ছাইরাছ হেলাল
মা সন্তানের উপর রেগে থাকতে পারে না,
আকামা পাবলিক, লিখতে পার না, পড়তে পারি, পড়িও কিছুটা।
ওদিকের লিঙ্ক না থাকলে সবই ফকফকা, তা বুঝে গিয়েছি।
প্রহেলিকা
শিশুটিকে শাস্তির জন্য হাজির করা হলো
এখানে এসে অন্ধকার অন্ধকার লাগছে। খোলাসা করেন
ছাইরাছ হেলাল
শিশুটি ঐ ফরিয়াদিনীর সন্তান, রাগ করে বিচার দিয়েছে।
মাতৃত্বের জয়গান।
আবু খায়ের আনিছ
মায়ের শত অভিযোগ থাকতে পারে, কিন্তু ভালোবাসায়? মায়ের চেয়ে বড় আর কিছু হতে নাহি পারে। অসম্ভব ভালো লেগেছে ভাইয়া।
ছাইরাছ হেলাল
মাতৃত্ব পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম সম্পর্ক।
আর দেবতাদের অজানা কিছু নেই, এই বলতে চেয়েছি।
নীলাঞ্জনা নীলা
মাথা-মুন্ডু কাজ করছে না। তাই কিছুই বুঝতে পারলাম না। জিউস পান খায়!!! 😮
আফ্রোদিতি তো আমার পাশে বসা। আপনি জিউসের কাছে এসেছেন শুনে প্রেমের দেবী পালিয়েছেন।
মাতৃত্ব সবকিছু বদলে দেয়। তা নইলে এতো ধৈর্য তো আমার মধ্যে ছিলোনা!
ছাইরাছ হেলাল
আফ্রোদিতি আপনার আছে যাবে কেন!!
ডালমে তো কালা নেই।
সে দেবী পালাতেই পারে না, জিউসকে বলে হিরহির করে নিয়ে আসব,
আপনার আবার ধৈর্য এলো কোত্থেকে!!
নীলাঞ্জনা নীলা
আমায় জানে আমার একান্ত প্রিয় পাঁচটি মুখ। সেই পাঁচজনকে আপনি চেনেন না। তাই জানেন না ধৈর্য আছে কি নেই!
বুঝলেন? 😀
ছাইরাছ হেলাল
আমি জানি না বললে হবে নাকি?
এক জোড়া তো ভাল করেই চিনি!
বুঝিয়ে দিলে আরও ভাল করে বুঝতাম।
মৌনতা রিতু
এতো শুঁটকি রান্নার কথা শুনলে তো আমিও কাইন্দে কাইটে আট্টালি পাট্টালী হইয়া যাইতেছি।
জিউস খায় পান ! সুপারির সাথে পানপরাগ হলে তো মজাই পেত জিউস।
পুতুলের পা ভেঙেছে !
বুঝতাছি, আগে সকালের চা টা খাই। আইতাছি। বইসেন একটু।
ছাইরাছ হেলাল
বসেই আছি, চা ভাল করে খেয়ে জলদি আসুন।
শুন্য শুন্যালয়
লেখকের সাথে মন্তব্যের পাল্লা দিয়ে পেরে উঠছিনা।
আমন্ত্রন করে রসুইঘরে পাঠিয়ে দিলো মানে? বাজারও যে আপনাকে দিয়েই করিয়েছে, তা লিস্টি দেখেই বুঝেছি। বরবটি রসুনের নাম পত্থমবার শুনলাম।
পুতুলের চুল ছেড়ার শাস্তি তো অতি অবশ্যই প্রয়োজনীয়, জিউস হাসি চাপলো কেন? তাও আবার অপদার্থ প্রেমিকের দেয়া!
এখানে সত্য ঘটনা অবলম্বনে ব্রাকেটে লেখে দেয়া উচিৎ ছিলো।
ক্ষমাই পরম শাস্তি মর্ত্যবাসী নারী ঠিক কাজটিই করেছে।
মা শিশুর এত মধুর একটা লিখেছেন, তাও কত্তো প্যাঁচিয়ে, যদিও আমরা গরম জিলাপিই পছন্দ করি। ভুল করেছিলাম সেদিন সহজের খেতাব দিয়ে। ফিরিয়ে নিচ্ছি।
ছাইরাছ হেলাল
ল্যাক্তে কইবেন, মন্তব্য দিয়ে ক্লান্ত হবেন, সোজা ল্যাক্লে কইবেন
পানির মত লাগে, স্বাদ পাই না, প্যাঁচ মাড়লেও দোষ দেবেন!
এ ক্যামন কথা,
নারীস্থান চেনেন!! খুবই মোহনময় এক স্থান,
নারীরা সবই ঠিকঠাক ভাবেই করে, আত্মহত্যার অস্ত্র মেরে সব কুপোকাতও
করে,
জিউসদের সবি জানা, তাই হাসে, সত্যি সত্যি জানে।
পুতুলের না শুধু, অন্য কারো চুলের কাছে যাওয়াও.অন্যায়।
শুন্য শুন্যালয়
ল্যাক্তে কমু, বেশি লিখলে খ্যাদামু, সোজা ল্যাক্লে ব্যাকা মন্তব্য দিমু, প্যাঁচাইলে কমু ছাড়ায় দেন। এমুনই তো কতা ছেলে মনু।
নারীস্থান পোলাগো চেনোনের কাম, আমার না। পোলাগো কুপোকাত করতে যে অস্ত্র মস্ত্র লাগেনা, হেইয়া মুই জানি, হেয়তেরা এমনেই অর্ধেক আগে হইতেই বাঁহাইয়া থাহে।
আপ্নে জিউসের কি লাগেন, হেইডা আগে খোলাসা করেন। এত কিছু আপনি জানেন ক্যাম্নে কইরা?
আফ্রোদিতি রে গলা ফাডাইয়া ডাক দেলেন, হেয় আপনারে উদ্ধার করেছে, নাকি আরো চুবাইছে?
শুন্য শুন্যালয়
ল্যাহা কই ভাউ?
ছাইরাছ হেলাল
এ সকল কথা কখন কোথায় কাহার সাথে কোন রেল ইস্টিশনে বসে কহিয়াছেন তাহা কে জানে!
এখন এই নাদানের উপর দিয়ে চালাচ্ছেন, ব্যাপার না,
ল্যাহাইয়া মাইরাহালাইবেন নাহি!! এ তো ঘোরতর ও গভীর কুন নীল না আকাশি নক্সার অংশ বলে মনে হচ্ছে।
আহা, আপনাদের তো সবই জানা, কোন মন্ত্র কখন কোথায় ছুড়ে কীভাবে কুপোকাত করতে হবে। ইহা শুধু
কলিকালেই নয় দেবতা রাজ্যেও চলমান। চেষ্টা চালিয়ে জান, সবাই কিন্তু ব্যাহাইয়া থাহে না, কিছু খুন খারাবি এ লাইনে
চালু থাকলেও অজেয় কিছু যুগে যুগে রয়েই গেছে।
আফ্রোদিতি বহুত চেষ্টা চরিত্তির করছে চুবাইতে পারে নাই, পারবেও না।
জিউসের ব্যাপারটা খোলসা করা যাবে না, নিষেধ আছে।
তবে হ্যায় খালি হাসে, হাসায়, কবিদের দেখলেই।
ছাইরাছ হেলাল
বুঝছি ভাইয়া, ল্যাহা দেবেন তো, দ্যান,
কত যুগ গেল কবিতা পড়ি না।
খেয়ালী মেয়ে
উফফফ মানুষ ক্যান যে এতো কঠিন করে লেখে ;?
মন্তব্য পড়ে বুঝার চেষ্টা করছি 🙁
ছাইরাছ হেলাল
আমিও আপনার দলে, কেন যে সবাই কঠিন করে লেখে বা
কেউ কেউ লিখতে বলেও আমিও বুঝছি না।
আমিও কিছুই বুঝিনি, তবে আপনি কিছু জানতে পারলে আমাকেও
একটু সাহায্য অবশ্যই করবেন।
খেয়ালী মেয়ে
সবই ষড়যন্ত্র বুঝি,
ছাইরাছ হেলাল
ইস, বললেই হলো,
প্রহেলিকা
প্রথমে লেখাটির ভাব উদ্ধার করতে পারিনি বলেই হয়তো লেখাটির মর্মার্থ তেমন উপলব্ধি করতে পারিনি ! মাতৃত্বের চমকপ্রদ এক উদাহারণ. আপনার সেরা পাচটি লেখা বাছাই করতে বলা হলে এটির স্থান প্রথমেই থাকবে! হাততো আগে থেকেই পক্ক জানতাম আরো একবার তা প্রমাণ করলেন! এমন গল্প পড়ার অপেক্ষায় আছি কিন্তু!
ছাইরাছ হেলাল
প্রকাশ্যে স্বজন প্রীতি করা কিন্তু ঠিক না।
এমন আউল-ফাউল লেখা হররোজ হয় না।
আপনার জানার সাথে দ্বিমত করতেই পারি।
প্রহেলিকা
দ্বিমতে ভয় পাই বলে মনে হয় কি? কে যেন বলেছিল পড়েছেন মোঘলের হাতে খানা খেতে হবে একসাথে। স্বজনপ্রীতি বলে সত্য এড়ানোর কৌশল পুরোনো হলেও কার্যকর নয় বলেই জানি (এ জানাতে দ্বিমত করার ফুসরত নেই) .
হররোজ হয় ঠিকই, দেখতে পাই না এই যা। ঝুড়িকে প্রকাশে আনা হোক দেখি হররোজ হয় কি না!
ছাইরাছ হেলাল
স্বজনপ্রীতির পরিবর্তে অন্য শব্দ ব্যাবহার করতে হবে দেখছি। আপনার সত্য বালির বাঁধ কীনা ঠিক করে ভেবে দেখুন,
অবশ্যই আবজাব দেখার জন্য তৈরি থাকতে হবে।
মিষ্টি জিন
আবার মাথায় গিট্টু লাগা পোষ্ট দিছে
স্বর্গে গিঁয়াও শুটকি রান্না করলেন।
জিউসরে পান সুপারিও খাওয়াইলেন
ভালু ভালু.,,
জয় মাতৃত্ব 😀
ছাইরাছ হেলাল
আসলে প্রাণের মনে ভাবি আপনার মত সাবলীল অ ঝকানো
সুন্দর করে লিখব, সাধ আর সাধ্যের বিস্তর ফারাক তা বুঝতে পারি।
তবে মনোবল হারাই না,
দেখুন জিউসরা জিউসই, কত কী খায় আমরা তার আর কতটুকুই বে দেখি, জানি,
ওরা যা খুশি কচুঘেচু খেতে থাকুক, আমরা বরং আপনার লেখার অপেক্ষা করি।
মাতৃত্ব মাতৃত্বই।
মিষ্টি জিন
আমার মত লিখতে…
হা হা হা হা .. কবির কবিতা হারিয়ে যাবে তাহলে..
মনে মনে কতভাবেই না ভাবি ..,কিন্তু লিখতে গেলে সব ভাব মেইন গেট দিয়ে পালিয়ে
শুকনা খটখটে কাঠ যে হয়ে যায়
ছাইরাছ হেলাল
আমি আবার কুনসুম কবিতা লেখলাম,
আমি তো কবিদের দেখলেই হাসি!!
একদিন না একদিন লিখেই ফেলব, ভাল কিছু,
আপনার দেখাদেখি।
মেহেরী তাজ
ভাইয়া পেন্নাম হই! জিউসের সাথে খাই দাই? উক্কে। আর একবার পেন্নাম হই।
এই তো আপনার নিজের মত করে লিখেছেন। সহজ করে। কিছুদিন আগে কঠিন কঠিন করে লিখতেন আপনার লেখা অচেনা লাগতো। এখন চেনা যাচ্ছে।
পড়াশোনা ভালোই চলছে দেখি।
ছাইরাছ হেলাল
এ জন্যই বলি আপনি এবারে বড় পিচ্ছি ভূত হয়েছেন।
পাক্কা মন্তব্যকারীও হয়ে গেছেন!
জিউসের কাছে ভুতের কথা বলুম নে।
ইঞ্জা
মাতার সন্তানে ভালোবাসা এ যে সৃষ্টিকর্তার ভালোবাসা স্বরুপ, দারুণ লিখেছেন ভাই।
ছাইরাছ হেলাল
মাতৃত্বের ভলোবাসার বন্ধনের বিকল্প লিছু নেই।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
পড়তে হবে নীরবে যদিও বুঝতে কঠিন হবে তবে পড়তে হবে ফের তবে করব মন্তব্য।
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, অপেক্ষা রইল,
নাসির সারওয়ার
আমি একজন পাঠক এবং চেষ্টা চালাই পড়ে যেতে। দিন দিন এই পড়ার সময় কমে আসছে। খাদ্যের জোগাড়ে বেশ বেগ পেতে হয়। তারপরও ঢু মারি সোনেলাতে ফুসরত পেলেই। এখন মনে হচ্ছে এটা বন্দ করতে হবে।
আপনার লেখা অনেক অস্পষ্ট আমার মেধার কাছে।। আমি এর আগামাথা বুঝিনি কিছুই।
একটা মা তার ভালো লাগার বস্তুটা ধরেই রাখতে পারে। তার সন্তান তাতে বাগড়াও বসাতে পাড়ে। আবার মা ই তো তার সন্তানের জন্য সব ভুলেও যেতে পারে।
ভাইরে, মাফ করেন। দিন কাল ভেবে পোস্ট করুন। কিচ্ছু বুঝি নাই যা একটা আস্ত যন্ত্রণা …।
নোটঃ আমি ৪১০ খ্রিস্টপূর্বে ফেরত যে্তে চাইনা। আফ্রোদিতি রে কি খুঁজে পেলেন!
ছাইরাছ হেলাল
অজুহাত জোগাড় করা সব থেকে সহজ, এবং আপনি তা সফল ভাবে করেও ফেলেছেন, ব্রেভো!!
সব লেখা সবার জন্য না এটা বুঝতে জীন-পরী বিজ্ঞানী হওয়া লাগে না,
হে হে, খুপই কঠিন ল্যাহা,
তীর নিয়ে আফ্রোদিতিকে পাঠাব কীনা ভাইব্বা কন, বুড়া কালে সামলাইতে পরাবেন বলে তো মুনে হয় না।
নাসির সারওয়ার
অনেক চেষ্টা চালালাম, উদ্দার হোলটা কি! সেই কথাই রইলো, সবার জন্য সব কিছু নয়!!
শুনেছি কে যেনো কি কেটে জলে ফেলেছিলো আর সেই মিশ্রিত জলের কারনেই আফ্রোদিতির জন্ম। তীর দিয়ে কি তা কাটা যাবে নাকি তার চাইতেও ধারালো কিছু পাঠাবেন সাথে!
ছাইরাছ হেলাল
সব আপনাকে বলা যাবে না, ঠিক হবে না তা।