রাতভর দেখেছি জ্বলে থাকা জলেভরা তারা
A দিয়ে এঁকেছি কতোবার
সোনালী রঙ এর নিবিড়তা চাইনা যা অধরা
আঙ্গুলে স্পর্শ আছে ক'ফোঁটা বৃষ্টিবিন্দুর,
লেপ্টে থাকে যা হলুদ গোলাপ বুকে।
অ সবুজের ভেতর সবুজ শ্যাওলা পানি
সেখানেও বেঁচে আছে অযুত লক্ষ জীবন
এবং আশ্চর্য্যজনক ভাবে আমিও
দেখনা, কেমন টলটল করছে বেঁচে থাকারা।
মাত্র চোখে খুলেছে একটি শিশু,
টুকটুকে গোলাপি তার ঠোঁট খুলে বলছে "অ", "উম"
তার কান্নায় সুখের বাঁশি বাজছে
কি অদ্ভূত সুন্দর এই রূপকথা! জীয়ন কাঠি তার হাতের মুঠোয়
আরো গোলাপি থেকে গোলাপি হয়ে যাচ্ছে চরাচর।
সাদা কালোর ফুল সাজানো আমারো আছে একটি দুয়ার
সেখানে কালো অন্ধকার আসে,
পবিত্র শুভ্র রঙে মোড়া ভূত-পেত্নীও আসে নখরবিহীন
আসো সাদা-কালোর তুমি।
প্রথম উপহার দেয়া মায়ের লাল শাড়ি
প্রথম লাল লিপস্টিক
আমাকে প্রথম বুঝতে শিখিয়েছিলো
আই এম স্পেশাল।
তোমাকে দেব লাল রঙের বেলুন ভেবে রেখেছি সেই কবে!!
আচ্ছা ব্যাগে করে এনো কেউ যেন না দেখে, তুমি বলেছ
ভেবেই রেখেছি অবাধ্য হবো
আচ্ছা, অবাধ্যতার রঙ কি লাল গোলাপের মতো?
আগুণ লাল ভালোবাসো বুঝি? অতো দূরে কেন তাহলে?
এ বুকে আগুণ আছে।
এও বুঝেছি এখন,
কেন আমায় এতো ক্ষত-বিক্ষত করো,
ভুলেই গিয়েছিলাম রক্ত তোমার অনেক প্রিয়।
রক্তাক্ত হৃদয়ের যা কিছু প্রেম তোমার জন্যেই।
উৎসর্গঃ মাথার ঠিক নাই, পোস্টের জন্য এত চিল্লাপাল্লা করলে মাথা ঠিক থাকে কি করে? সোনেলার সব বদের লাঠিগুলোকে, যারা আমাকে দিনে দিনে ভালোবাসায় মটু করে দিচ্ছে। আর একজনকে স্পেশালি। স্বপ্ন, তার রঙ নিয়ে স্বপ্ন লেখাটি পড়েই এ পোস্টের ভাবনা।
পুনশ্চঃ শেষ ছবিটির ক্যাপসান আমার নীল ফুল নীলাপুর দেয়া।
Thumbnails managed by ThumbPress
১৭৫টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
যাক অবশেষে পোষ্ট পেলাম।
ক্রেডিট নিয়ে নিলো সব স্বপ্ন?
নামের মিল দুজনের একারণে নয়ত?
রঙ নিয়ে কিছু বলতে হবে আপনাকে তা আগে বলবেন না?
আমরা সবাই রঙ দিয়ে আপনাকে লেখার জন্য দাবী জানাতাম -{@
ছবিগুলো দেখলাম – সব গুলোই সুন্দর
লেখা পড়ে নেই এখন -{@
শুন্য শুন্যালয়
এত্তো হিংসুটে লোকজন 🙂 সবাইকে দিয়েছি পোস্টটা, চোখে পড়েনা বুঝি?
স্বপ্নের লেখাটায় ইম্প্রেসড হয়েছি খুব। উনি প্রভাবক হয়েছেন লেখায়। সবার উৎসাহে ছিলাম, আছি, আপনাদেরই শুন্য।
ছবির প্রশংসা বেশি বেশি করুন, কিপ্টামি চলবেনা 🙂
লেখা পড়তে এতক্ষন লাগে বুঝি?
ধন্যবাদ চাই? এই যে দিলাম। ধন্যবাদ অনেক ভাইয়া। -{@
জিসান শা ইকরাম
ছবি গুলো আপনি তুলেছেন ভাবতেই কেমন লাগে
এমন ছবি এই জিন্দেগীতে আমার দ্বারা তোলা সম্ভব না
সবকিছুতেই আপনি এক্সপার্ট
শিখতে হবে আপনার কাছে
গুরুজি ডাকবো ভাবছি এখন হতে।
শুন্য শুন্যালয়
প্রশংসা করতে বলেছিলাম ভাইয়া, আপনি তো দেখি আমার খবর করে দিচ্ছেন।
আপনি কেমন ছবি তুলতে পারেন আমি জানিনা বুঝি? শুধু প্রকাশ করতে চাননা, কেন সে এক রহস্য।
গুরুজি সহিসালামতে উ কার সহ ডাকতে পারেন বৎস। তবে শিক্ষাভাতা গুনতে হবে প্রচুর, রাজি তো?
জিসান শা ইকরাম
সঠিক কাজের সঠিক লোককে প্রশংসা করা উচিৎ
উ কার সহই গুরুজি ডাকতে চাই
শিক্ষা ভাত কোন ব্যপার না
একবাক্যে রাজী 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
আগুণ লাল ভালোবাসো বুঝি? অতো দূরে কেন তাহলে?
এ বুকে আগুণ আছে।
এও বুঝেছি এখন,
কেন আমায় এতো ক্ষত-বিক্ষত করো,
ভুলেই গিয়েছিলাম রক্ত তোমার অনেক প্রিয়।
রক্তাক্ত হৃদয়ের যা কিছু প্রেম তোমার জন্যেই।
শুন্য শুন্যালয়
আগুনের আঁচেই পুড়ছি কবে থেকে, ও বুকের চারসীমানায় ঘিরবোনা, সাইনবোর্ড টানিয়ে রেখেছি, বিওয়ার অফ ডেঞ্জার।
লাল প্রিয়, ভীষন প্রিয়। নীল ফুলে লাল কাঁটাই হয়, “শ্রেক” দেখোনি বুঝি? 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু এ তুমি কি করলে! ওই লেখা তোমার ছবির বারোটা বাজাচ্ছে।
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছ বলতো এতগুলো সময় থাকতে সব ১২ টা কি দোষ করেছে? সবাই কেন বলে আমার বারোটা বেজে গেছে?
আমি লেখাটা সম্পূর্ন করেছি নীলাপু। লাভু (3 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
হায়রে আপু এতো কিছু পাওয়াও আছে আমার ভাগ্যে?
লাভ্যু টু। -{@ (3
ছাইরাছ হেলাল
অবশেষ পাইলাম, উহারে পাইলাম।
এই হয়,
ফাইনালি ক্রেডিট গোজ টু জায়গা মত।
তবে বলতে বাঁধা নেই………
ওয়াও, ইটস রেয়েলি স্প্লেন্ডিড,
ভাইয়া।
নীতেশ বড়ুয়া
ফাইনালি ক্রেডিট গৌজ টু শুন্যাপু। কারণ উনি অবশেষে শব্দে পদার্পণ করিলেন সোনেলাতে… নাম যারই হোক এসছেন অবশেষে।
ইয়ে ইয়ে, শুন্যাপু \|/ \|/ \|/ \|/
শুন্য শুন্যালয়
এইনা আমার দাদাভাই। তবে দুই লেখার মাঝের গ্যাপ হিস্ট্রি ৩ মাসের অধিককাল ছিল পূর্বে।
আমার শব্দ সব আধা আধা, আমার জন্য মন্তব্যের ঘর বেশি সুইটেবল দাদা ভাই। 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
আবার ফাঁকিবাজি!!!!!!! :@
আধা হোক পুরা হোক শুন্যাপুর পোস্টই যথেষ্ট :p
শুন্য শুন্যালয়
সবার নজর স্পেশালে, আগেরটুকু ফাও? 🙁
সুযোগ পেলেই খোঁচা মারে সবাই জায়গা মতো 🙁
আমারো বলতে বাঁধা নেই…………
উৎসাহে আপনি অনন্য, ভাইয়া।
ছাইরাছ হেলাল
উফ্,
নুতন লেখা কই, অফুরান রং আছে থাকুক, তবে সাবধান রংমাছিরাও চোখ রাখছে।
কিছু লিখে আমাদের শান্ত করুন, আপনি ও।
স্বপ্ন
আমার কোন লেখা কারো লেখার সূত্র হতে পারে তা ভেবে আনন্দের চেয়ে লজ্জা পেয়েছি বেশী।তাও আপনার মত লেখকের! ধন্যবাদ আপু -{@
আপনার রঙের উপমার আছে,আমর দেয়া রঙ শিশু।তাকিয়ে আছি ছবি গুলোর দিকে।ছবির মাঝে আপনার সুন্দর কোমল হাসিমাখা মুখখানি যেন দেখতে পাচ্ছি,ছবি হয়ে কথা বলছেন যা ছবির পাশে দেয়া।শান্ত স্নিগ্ধ পোস্ট একেই বলে।
লাল রঙের শুভেচ্ছা আপনাকে -{@ -{@
শুন্য শুন্যালয়
লজ্জা পেয়েছেন বলে আমাকেও লজ্জা দেবেন বলে ঠিক করেছেন বুঝি? আমি লেখক নই রে ভাইয়ো।
আপনার লেখাতে সব ফিকে হয়ে যাওয়া রঙে তুলি বসাতে চেয়েছি, আর কিছুনা। লেখা ভালো হলে তার কৃতিত্ব আপনার। আপনার লেখাটি অসম্ভব ভালো ছিলো। 🙂
আমাকে দেখতে পেয়েছেন আপনি? 🙂 নামতো আর এমনি সুইট না, স্বপ্ন।
অনেক ধন্যবাদ স্বপ্ন, আপনাকেও শুভেচ্ছা রক্তিম লাল আর সব রঙের। -{@
স্বপ্ন
আপনার লেখার মাঝের সব রঙ আমি নিয়ে নিলাম 🙂 -{@
শুন্য শুন্যালয়
দিয়ে দেব বলেই তো লিখেছি, নিয়ে নিন। বেগুনী, কমলা, নীল বাকি পড়ে গেছে। পাবেন সেগুলোও 🙂 ভালো থাকবেন স্বপ্নের মত, কখনো রঙ যেন ফ্যাকাশে না হয়।
স্বপ্ন
আচ্ছা নিলাম,এখন আবার নিজকে রঙিন করে তুলি। রঙ ফুরিয়ে গেলেও চিন্তা নেই আর আমার।আপনি তো আছেনই অফুরান রঙ নিয়ে 🙂 -{@
শুন্য শুন্যালয়
উম আছি, আরেকজন পুরা ডিব্বার ছবি দেখাইলো সেদিন। লীলাবালী। 🙂
অরুনি মায়া
অবশেষে অপেক্ষার অবসান ঘটালে | লেখার দেখা মিলল তবে | আমাকে যদি আগে ছবি গুলো দেখানো হত তবে কেবল ই কিছু সুন্দর ছবি নজরে আসত | অথচ তুমি ছবি গুলোকে দেখার দৃষ্টি ভঙ্গিই পাল্টে দিলে তুমি | তোমার যে কত প্রতিভা তা হয়ত তুমি নিজেও জানোনা |
ও শুন্যাপু আমার ছন্দ গুলো ফেরত দাওনা প্লিজ | আচ্ছা লাগবেনা দেওয়া শুধু তোমার মত লেখা শিখিয়ে দাও ,,,
অনেক অনেক ভালবাসা তোমার জন্য (3
শুন্য শুন্যালয়
সেই সেদিনই না আমি জিরাফ লেখা দিলাম রে আপু। আমিতো এরচাইতে বেশি দিন পর পর লিখি।
ছবিগুলো মন থেকে তুলেছি যে আপু, শুধুই সোনেলার জন্য। তোমাদের জন্য।
আমার মধ্যে কোন প্রতিভা নেই রে আপু, যখন যেটা ভাল্লাগে করি। তোমার ছন্দ আমি নিতেই পারবোনা রে আপু, তোমার ছন্দ দারুন হয়। ধরে রেখো, ছন্দরানী। আমিতো বলি তুমি আমাকে লেখা শিখিয়ে দাও 🙂
তোমার জন্যেও অনেক ভালোবাসা রইলো আপু।ভালো থেকো। (3
অরুনি মায়া
এত কিছু বলে আমাকে লজ্জা দিওনা আপু | তোমার লেখা অসাধারণ | ছবি গুলোও অনেক সুন্দর | অনেক বেশি সুন্দর 🙂
আর হে ছন্দগুলো ফেরত দিয়ে দিয় কিন্তু :p
শুন্য শুন্যালয়
আমি তোমার ছন্দ নিইনাই বিশ্বাস করো। দেখোনা, কেমন আউলা ঝাউলা লেখা আমার। অন্য কেউ নিছে, আমার ঘাড়ে দোষ দেয়ার জন্য, তুমিই আবার লুকায় রাখছো কিনা কে জানে। ছন্দ দাও আবার। আমি একটু মাথা দুলাই। শিঘ্রি।
অরুনি মায়া
হা হা হা আচ্ছা দিবানে | তাইলে তুমি একটু আমারে সখি কয়ে ডাক | সব ছন্দ দিয়ে দিবানে :p
শুন্য শুন্যালয়
ওরে আমি সখী ডাকলে তোমার মন ভরবে? তুমি না রোমিওর মুখে শুনতে চাইলে। এত্তো শখ হইছে যখন, তখন ব্যবস্থা করায় দিবানে। 🙂
অরুনি মায়া
হাহাহা বুড়ি জুলিয়েট এর জন্য রোমিও পাওয়া যাবে না | তুমি ডাকলেই হবে শুন্যাপু কোথাকার 🙂 (3
ছাইরাছ হেলাল
রাতভর দেখেছি জ্বলে থাকা জ্বলজ্বলে তারা
A দিয়ে এঁকেছি কতোবার
সোনালী রঙ এর নিবিড়তায় ধরা দিয়েছে অধরা
আঙ্গুলে স্পর্শ আছে ক’ফোঁটা শিশির বিন্দুর,
লেপ্টে থাকে যা হলুদ গোলাপ বুক ছুয়ে।
অ সবুজে ও জমছে এবার শ্যাওলা সবুজ পানি
সেখানেও বেঁচে আছে অযুতের লক্ষ জীবন
এবং অবাক আশ্চর্য্য আমিও!
দেখনা, কেমন টলটল করে হাসছে বেঁচে থাকারা।
মাত্র চোখে খুলেছে একটি দেব শিশু,
টুকটুকে গোলাপি ঠোঁট খুলে বলছে “অ”, “উম”
তার কান্নায় বাজছে সুখের বাঁশি
কি অদ্ভূত সুন্দর এই রূপকথা!
জীয়ন কাঠি মুঠোয় পুড়ে
গোলাপি রং দিচ্ছে ছুঁড়ে।
গোস্তাকি মাফ করবেন হে রাজনি!!
শুন্য শুন্যালয়
জীয়ন কাঠি মুঠোয় পুড়ে
গোলাপি রং দিচ্ছে ছুঁড়ে। ইশ, খুব সুন্দর যে। আপনি এতো ভালো কেন ভাইয়া? আপনার গোছানো দেখলে নিজের লেখার ভুলগুলো চোখে পড়ে। আপনার লেখা হাসতে জানে। দেখবেন এরপর পজিটিভ লেখা দিলে যেন আবার কাঁদিয়ে না দেন। 🙂
মাফ কেন চাইছেন, তাতো আগে বুঝতে হবে, করবো কিনা তা পরে দেখা যাবে।
ছাইরাছ হেলাল
রেজাল্ট ঝুলিয়ে রাখা ঠিক না, এভাবে,
ভাবের ভাব নষ্ট হতে বসেছে।
ধুর, আপনার আবার ভুল, আমি তো আপনার কাছে থেকে শিখি।
পজেটিভ কে সুপার পজেটিভ বানাব সাধ্যের মধ্যে থাকলে।
শুন্য শুন্যালয়
আমার কাছ থেকে শিখে টিখে এভাবে আমাকে শুন্য করে ফেলা ঠিক হয়নি। তা আপনি বুঝি অর্গানিক সার ইউজ করছেন? আমার জমি বন্ধ্যা করে নিজে ঠিক দামী দামী ফসল ফলিয়ে যাচ্ছেন যে!! আপনার সাধ্য অই দুবাই এর সমুদ্রে ঘর বাড়ি বানানোর মতো তা আমি জানি। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আপনি আছেন বলেই নূতন ঘর হচ্ছে,
শূন্য পূর্ণ হবেই।
নূতন খেতে কোন সার ই তো লাগে না, শুধু আপনার কৃপা দৃষ্টিই যথেষ্ঠ।
শুন্য শুন্যালয়
ভালুবাসার লেখা লিখবেন বলেছিলেন যে, সব যে মন্তব্যেই শেষ করে দিচ্ছেন। আমি বাপু পরে কিন্তু আর ধার টার দিতে পারবনা।
ছাইরাছ হেলাল
এতো অশেষ, শেষ হবার নয়।
আপনাকে ছাড়া আমাদের চলেই না।
নীতেশ বড়ুয়া
এই সাতসকালে ঘুমুতে যাওয়ার আগে ঢুঁ মারতে এসে দেখি শুন্যালয়ে রুপকথার খুনসুঁটি, এখন তো দেখছি- শুন্যালয়ে রুপকথার নীলাকাশ।
জমবে মজা তবে এবার \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
নীতেশদা সে আর বলতে! আমিও এসে গেছি। 😀 \|/
নীতেশ বড়ুয়া
ইয়ো ইয়ো ধিঞ্চাক ধিঞ্চিক চিক্কি চাক্কি মামা
হচ্ছে হবে, চলছে চলবে হাসি, নাচা আর গানা :D) \|/
শুন্য শুন্যালয়
সাতসকালে ঘুমাতে যাচ্ছিস? নাহ্ তুই তো দিনরে কলংকিত করে ফেললি দেখছি, যা ভাগ ঘুমাতে যা। হাজারের উপরে মন্তব্য কইরা ফালাইছোস, তোরে এবার আইট্টা কলা এওয়ার্ড দেয়ার বন্দবস্ত করা হোউক। @ নীতু
নীতেশ বড়ুয়া
রাত জেগে গেস্টের সাথে ইউটিউবে কমেডি শো দেখা, ভোরে Manjhi The Mountain Man দেখে বিছানাবালিশ রেডি করতে এসে দেখি এইখানে তারার হাট বসেছে। এই সুযোগ কি আর ছাড়ি 😀 \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
কত্তোদিন পর! ইস এমন আড্ডা। ও শুন্য আপু উম্মাআআআআ -{@ (3
নীলাঞ্জনা নীলা
নীতেশদা এটা কেমন কথা এখন ঘুম! :@ :@
ঠিক না, ঠিক না। :@
নীতেশ বড়ুয়া
ঘুম আসে না, হাসি আসে, আড্ডা আসে 😀 \|/
নীতেশ বড়ুয়া
বাই দ্য আড্ডা, আমরা ইন করলাম আর হেলাল ভাইয়া আউট মোডে চলে গেলেন কেন!!! :@
নীলাঞ্জনা নীলা
হাসেন বেশী করে, আমিও হাসি আর নাচি মিউজিক ছাড়া। \|/ \|/ \|/ \|/ \|/
শুন্য শুন্যালয়
লেখা ঘষামাজা করছে মনেহয়। 🙂 আল্লাই জানে আমাদের উপ্রে কি মসিবত আনতেছে।
নীতেশ বড়ুয়া
হাসছি সবাই রঙের মেলায়
নীলাকাশে হাতটি বাড়াই,
রুপকথাতে মন লাগাই
শুন্যালয়ে নেচে বেড়াই 😀 \|/
নীতেশ বড়ুয়া
উম্মমুয়াআআহাহাহাহাহহা… মসিবত!!! আমি আর নীলা’দি মিলে উনার রুপকথার আকাশে ঘাসে ভরা ঘোড়া দেখিয়ে ছাড়বো :p
শুন্য শুন্যালয়
মাঝি দেখেছিস? অসাম না? আমি পুরাই পাগল হয়ে গেছি মুভিটা দেখে।
শুন্য শুন্যালয়
ও নীলাপু, পূজার শেষাংশ দিবা কবে? লাভু আপু। আমার একটু পর যাবার সময় হয়ে যাচ্ছে। 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
খুবই ভাল মুভি, যার জীবন নিয়ে এমন করে মুভি বানানো হয়েছে তাতে একটা বড় খুঁত দেখে মনটাই তেতো হয়ে গেলো এই ভেবে যে ডিরেক্টর এতো বড় ভুল করলো কি করে? মাঝিকে সাপে কাটে ডানপায়ের বুড়ো আঙ্গুলে, বাঁচতে মাঝি ছেনি দিয়ে সেই আঙ্গুলের অর্ধেক কেটে ফেলে দেয় কিন্তু পরে সেই আঙ্গুল সহ পা দেখায় বেশকবার… 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
এইটা কেমন কথা? শুরু হইয়াও হইলো না শুরু!!!! চলে যাবা???? 🙁
শুন্য শুন্যালয়
অইটা মিস কইরা ফালাইছি 😮
অবশ্যই বড় ভুল তাইলে। আবার দেখুম আজকে তাইলে। এইটা কারো নজরে পড়লো না? মুভিটা অনেক দূর যাবে, ধরে রেখেছিলাম 🙁
হুম, ২ টার আগে চলে যাব দাদাভাই। 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
ছবি দেখতে দেখতে ভাবছিলাম হয়তো অস্কারে নমিনেশনে যেতে পারে কিন্তু এই ভুলের কারণে নমিনেশনের নমিনেশনেও যাবে না।
২টা মানে কয়টা? আমার এখানে সকাল ৮ঃ২৫ এখন 😀
শুন্য শুন্যালয়
৫ ঘন্টা যোগ কর কড়ে গুনে গুনে 🙂
ধুর মনটাই খারাপ হইলো শুনে। খুবই ভালো লাগছিল মুভিটা। কি আর করার। ব্যাটার একটা কাইট্টা দিমু নাকি? চল।
শুন্য শুন্যালয়
আঙ্গুল*
নীতেশ বড়ুয়া
ধ্যুত… আঙ্গুলের চাইতে বড় কথা আর মাত্র আধা ঘণ্টা 🙁
ব্লগার সজীব
আপনার লেখায় অসম্ভব মায়া।লেখা নয় যেন হৃদয়ের গান। ভাগ্য ভালো যে এমনি করে কেউ কোনদিন আমাকে গান শুনায় নি। তেমন হলে নির্ঘাত অক্কা পেতাম ছক্কায় হাড়িয়ে যাওয়া বলের মত।
ছবির রঙের সাথে মিলিয়ে হৃদয়ের লেখা,সুন্দর ছবি সহ খুবই ভালো একটি পোষ্ট -{@ -{@
** নীচের ছবিটায় কোন লেখা নেই। মুছে যায়নি তো ? 🙂
শুন্য শুন্যালয়
ঠিক করে বলুন, অক্কা পাননি তো আবার? আমার কিন্তু থোরাসা ডাউট হচ্ছে ;?
মটুটা গান জানে কিনা খোঁজ নেব? 😀
আপনি কিন্তু ফাঁকি দিচ্ছেন আমাদের, লেখা দিচ্ছেন না অনেকদিন, হাসাচ্ছেন না অনেকদিন। আপনি পঁচা।
নীচের ছবির লেখা নীলাপু দেবে বলে রেখেছিলাম, সময় পাইনি এড করে দেবার, আজ দিয়েছি। 🙂
এতো নজর? 🙂
ব্লগার সজীব
অক্কা পেয়েছি মনে হয়।একটা গুপ্ত কুঠুরী আছে আমার,সেখানে ঢুকে থাকি আপু।তাই সময় পাচ্ছি না ব্লগে।
শুন্য শুন্যালয়
লক্ষন কিন্তু সুবিধের মনে হচ্ছেনা ;? বাসায় জানে? কুঠুরী মুঠুরী, অক্কা। নাহ পোলাপান বড় হয়ে গেছে।
ব্লগার সজীব
কেউ বুঝতেই চায় না আমি বড় হয়েছি 🙁
শুন্য শুন্যালয়
তাই বুঝি? বড় হলে কি কি করবেন ঠিক করেছেন?
নীতেশ বড়ুয়া
“রাতভর দেখেছি জ্বলে থাকা জলেভরা তারা”-
প্রথমে ভেবেছিলাম কিভাবে সম্ভব!
পরে ভাবলাম হয়তো শব্দের ভ্রম বা অদ্ভুত কিছু।
মন্তব্য করতে এসে মাথায় এলো অদ্ভুত রকমের ভালবাসার ছোঁয়া। কতোটা গভীরে ভালবাসলে কেউ অন্যের জলেভরা চোখে তারাদের খুঁজে নেয়!
“A দিয়ে এঁকেছি কতোবার”-এই লাইনে
A কেন! কি এই A বা কে এই A!!
“সোনালী রঙ এর নিবিড়তা চাইনা যা অধরা”-
সোনালী রঙ অধরা মানেই সূর্য বা তেজস্বী কেউ বা কিছু। যতই সূর্য আমাদের প্রাণের উৎস হোক না কেন কেউই আমরা এর নিবিড়তা চাই না… ওয়াও!!! কোথায় নিয়ে গেলেন লাইনটিকে? এক লাইনেই আলোকবর্ষ!
ভাবনায় কি ছুঁয়েছি আপনার ভাবনাকে?
“আঙ্গুলে স্পর্শ আছে ক’ফোঁটা বৃষ্টিবিন্দুর,
লেপ্টে থাকে যা হলুদ গোলাপ বুকে।”
এই লাইনটি আমার কাছে মনে হয় সবচাইতে বেশী রকমের স্পর্শকাতর! এ নিয়ে বেশী কিছু বলবো না তবে বুঝে নিলাম অনেক কিছুই…
জানি না আমার এই ভাবনাগুলো কতটুকু আপনার ভাবনার কাছাকাছি কিন্তু অদ্ভুত শব্দ আর বন্ধন!!
পুনশ্চঃ এইটি একটি স্পেশাল পোস্ট। তাই একবারেই পড়ছি না। আজ প্রথম প্যারা নিয়েই কথা বললাম। কাল পরের প্যারায় যাচ্ছি বুঝে নিতে।
শুন্য শুন্যালয়
দাদাভাই, মন্তব্যের উত্তর পরে পাবা, বিকেলে। এখন ছুটছি। তবে আমি ইম্প্রেসড হয়েছি, এটুকু বলে যাই। তুমি আমার লেখার চাইতেও অনেক গভীর ভেবেছ, ভাবো।
জলে ভরা তারা, আমার প্রিয় মানুশের দু চোখ।
ছোট বেলায় A দিয়ে তারা আঁকতে শিখেছিলাম প্রথমে, এটা বলেছি। তুমিও A দিয়েই তারা এঁকেছ জানি। সোনালী রঙ, সূর্য্য তারা, দুটোই। আমার অইসব অধরা চাইনা। তার অশ্রুবিন্দু ছুঁলে আর কি চাই?
বিকেলে কথা হবে। মেলায় যাচ্ছি এখন। 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
এই এই কিসের মেলায় যাচ্ছো? আমিও যাবো, যেতে চাইইইইইইইই ও আপু। ;(
শুন্য শুন্যালয়
চিল্ড্রেন মেলা ছিল আপু, কোনকিছু কিনিনি, শুধু দেখেই ফিরে এসেছি। স্টেজে পিচ্চিদের নাচ দেখলাম, বেশ লেগেছে। ছবি দেখাবো পরে।
তুমি বুঝি আমাকে সব জায়গায় নিয়ে যাও? একা একা পিকনিক করো, পার্টি করো, হুম্মম্মম 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
এই মেয়ে তুমি কি জানো তোমার গল্প হয়? অনেক মিষ্টি মেয়ে তুমি। ঊর্মী বলেছে তোমার সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে। হতে চাও পরিচিত? ও অনেক ভালো জানো আমায় বকে, শাসন করে। অনেক জ্বালাই ওকে কষ্ট দেই, বাজে ব্যবহার করি। তাও ভালোবাসে। কেন যে ছেড়ে দেয়না ভগবানই জানেন।
সঙ্গীতা-শিল্পী-শুন্য আর কিছু চাইনা -{@ (3 মন থেকে বললাম আপু
শুন্য শুন্যালয়
নিশ্চয়ই চাই আপু। সময়ের অভাবে যেতে পারিনা ফেসবুকে। গেলে ঠিক খুঁজে বের করবো। আর ছবিতো দেখেই ফেলেছি তার। তোমার মত দজ্জাল মেয়ে থেকে তো ভাগাই উচিৎ। কি জানি বাবা কি যাদুটোনা জানো। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
তাড়াতাড়ি পালাও। এটা কিন্তু সত্যি আমি খুব দজ্জাল।
নীলা এমন এক চিজ, সবার সয় না কথাটা ঠিক না, আসলে কারুরই সয়না। 😀
কিভাবে কিভাবে জানি জিসান নানার সয়ে গেছে। :D)
বুঝেছো গো শুন্য আপু? -{@ (3
নীতেশ বড়ুয়া
আহ!!! অনেকদিন পরে তবে কোন কবিতায় ঢুকতে পেরেছি 😀 তাও আবার শুন্যাপুর কবিতায় \|/
আমি তো আনন্দে আটখানা হয়ে সেই আটখানার ষোলখানা হয়ে গেলাম 😀 \|/
শুন্য শুন্যালয়
মাল্টিপ্লিকেশন চলছে নাকি আনন্দের? নাকি এখানেও আনন্দের ক্লোন? 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
না। আনন্দের পরিবার জন্মনিয়ন্ত্রণহীনতায় ডুবেছে শুন্যাপুর পোস্ট পেয়ে :D)
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা, নাহ্ আপনি বেজায় দুস্টু আছেন। আবার বন্ধ্যা হয়ে যেতে পারে কিন্তু।
নীতেশ বড়ুয়া
আমি শুনেছি সেদিন তুমি, তুমি তুমি তুমি মিলে
আনন্দের সার্জারি করেছো, বন্ধ্যাহীনতায় নিয়েছো… :D)
নীলাঞ্জনা নীলা
ও নীতেশদা একেবারে নীচের কমেন্ট বক্সে আসুন।
নীতেশ বড়ুয়া
অকা অকা :p
লীলাবতী
আমাদের রাঙিয়ে দিতে কেউ কি এসেছে এখানে?নাকি কেউ নিজে কি কি রঙ মেখে এসেছেন তা দেখাতে এসেছেন?
আজ আর রক্ষা নেই রঙওয়ালিনির সমস্ত মুখে গালে কপালে নাকে মেখে দেবো সব রঙ। শুধু মুখে না মুখে না,সারা অংগে 🙂
তোমার এত রঙ আপু?এতদিন কোথায় ছিলে এত রঙ নিয়ে? (3 -{@
শুন্য শুন্যালয়
আসতেছি বিকেলে, তোমার মুখে আজ হলি খেলবো। (3
শুন্য শুন্যালয়
আমাকে রঙ মাখাতে হলে, তোমাকে রঙের ডিব্বা নিয়ে আসতে হবে। আসো প্লিজ। কতদিন থেকে ঝলমলে দেখিনা, কেমন যেন ফ্যাকাসে হয়েছ, মনমরা। তুমি সোনেলার আনন্দময়ী মেয়ে, তোমাকে এমন দেখতে চাইনা। মজার একটা পোস্ট দাও প্লিজ।
লীলাবতী
এই যে এমন করে দেবো তোমাকে রঙ মাখিয়ে,নাকি আরো লাগবে? 🙂
http://www.missmalini.com/wp-content/uploads/2012/03/Holi-Hair-Picture-Courtesy-Pison-Jaujip.jpg
আর এত্ত রঙ নিয়ে এসেছি,সব তোমাকে দেবো
http://3.imimg.com/data3/OT/CQ/MY-1938569/non-toxic-gulal-250×250.jpg
এমন পোষ্ট দিলেই পারতে 🙂 রঙ লুকিয়ে রাখলে আমিও লুকাই -{@
শুন্য শুন্যালয়
কি হইছে লীলাবালী? ক্ষেপছো ক্যান? আমিও কি জানতাম রঙ লুকাইলে তুমিও লুকাইবা। কি দিনকাল আইলো রঙ ছাড়া দেখি কারো চলেইনা। 🙁 আমি বাপু ভাগবো।
ব্লগার সজীব
লীলাপু,আমাকেও সাথে নিবেন কিন্তু,আমিও রঙ দিয়ে দেবো শুন্যাপুর গালে 🙂
শুন্য শুন্যালয়
ভাভুসোনা, শখ হয়েছে রঙ দেবার? দিও তাহলে। তুমিও একটু সাবধানে থাইকো। চোখ সামলে রেখো। কেমন?
নীলাঞ্জনা নীলা
তোমার রং-এর বুনন বড্ড পরিপাটি
একটু অবিন্যস্ত হলে মন্দ হতো কি ?
আলতো চাওয়ায় পোড়াও কাকে ,
কে জানে !
ক্ষতি যা হবার হয়েই গেছে ,
মন জানে ।
কি যে লিখি , কি যে বলি
পাইনা বুঝে কোথায় চলি !
এই রাগ , এই অভিমান
তুমি মেয়ে বড়ো বেসুরো তান…
তবুও আসি ছুটে
কি জানি কেন এই টান ?————–আপু তোমার লেখার সাথে লাইনগুলো মিলে গেলো। এটি আমার বান্ধবী শিল্পীকে উদ্দেশ্য করে লিখেছিলাম।
শুন্য শুন্যালয়
এটি এখন থেকে আমার 🙂
এমন করে লিখলে ছেলেরা জ্বলবে গো! তুমি তাদের কারিশমা টপকে গেলে মেয়েরা পটবে কি করে, সব তো তোমার পেছনে লাইন দেবে। 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
ভগবান আমায় তৈরী করার সময় ঘুমিয়ে পড়েছিলো। তারপর যখন ঘুম ভাঙ্গে দেখে সময় প্রায় শেষের পথে তাড়াতাড়ি পাঠিয়ে দিলো। :D) :D) :D) :D)
আপু ভুলে মেয়ে হয়েছি। :p
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা। মজার কথা শোন।
মেডিক্যালে আমাদের এক সিনিয়ার ভাইয়া ছিল, একদম টুকটুকে মেয়েদের মত লাল্টুস টাইপ। নাম সানিয়াত জাহান, উদয়। সানিয়াত নামটাও মেয়েদের মত। তো আমরা বুঝে নিলাম, তার যখন আধাআধি জন্ম হয়েছে চেহারা দেখে বাবা মা মেয়ে ভেবে নাম রেখে ফেলেছে, এরপর যখন পুরোটা জন্ম হলো দেখলো ছেলে, নাম দিয়ে দিলো উদয় 😀
তাড়াতাড়ি পাঠিয়ে দিলে তোমায় এমন যত্ন করে বানাতো বুঝি? কি যে মিষ্টি তুমি! 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু গো মিষ্টি নাকি তেতো সে তো জানে প্রভু অন্তর্যামী :p 😀 :D)
তাহলে মনে হয় ভগবান উদয় আর নীলাকে একই সময় বানাচ্ছিলো :D) :D)
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা, এইটা দারুন কইছো। সেইজন্যেই মনেহয় আদলবদল হয়ে গেছে। :p
নীলাঞ্জনা নীলা
হাহাহাহাহাহা। ভাবছি আর হাসছি। চিন্তা করে দেখো তো। ভগবান দা-কোদাল-ছুরি-চাকু নিয়ে বসে ঢুলছে, ঘড়ি দেখে হাই তুলছে। তারপর ভাবলো হাতে সময় আছে একটু ন্যাপ নিয়ে নেই। হঠাৎ কাউয়া ডেকে উঠলো, ভগবান ঘড়ির দিকে চেয়ে কপাল চাপরাচ্ছে। তাড়াতাড়ি শুরু করলো বানাতে কোনটা নীলা আর কোনটা উদয় ভুলে গিয়ে যেভাবে পারে পাঠিয়ে দিলো পৃথিবীতে। পরে দেখলো হায়রে এ তো বিশাল বদল! যাকে ক্যাডার হলে মানাতো, সে হয়ে গেলো জাঁদরেল গিন্নী আর উদয়ের কথা কি আর বলবো আপু। ওটা তুমিই বলো। 😀 :D)
শুন্য শুন্যালয়
তোমার বানানোয় ভুলের মাশুল দেয়া লাগছে ভগবানের, কম তো জ্বালায়লানা তারে কিন্তু বেচারা উদয় এত সুন্দর আর হ্যান্ডসাম হওয়া সত্বেও কোন মাইয়া তার প্রেমে পড়তো না, উলটা বেচারার মাশুল দেয়া লাগছে 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
আহারে বেচারা।
আসলেই বুঝে পাইনা, কোন কারণে যে আমায় বানিয়েছিলো।
অ-কাজ ছাড়া কাজে লাগলাম না।
একটু প্যানপ্যানি কথা দিয়ে বলি, কাউকেই শান্তি দিলাম না। 🙁
আচ্ছা উদয় এখন কোথায়? বেচারাকে বলে দিও পরের জন্ম তো বিশ্বাস করিনা। তাই উনি যদি পরজন্ম বিশ্বাস করেন, তাহলে ভগবানের থেকে স্পেশ্যাল সার্টিফিকেট নিয়ে নীলা করে পাঠানোর ব্যবস্থা করবো। 😀
মোঃ মজিবর রহমান
শুন্যতে কেন যে রঙ
রঙের রঙ্গে ভজে লেখে অফুরান।
কে শুন্য এত দেখি হাজার মনের রঙ্গে ভরা প্রান।
দারুন ! দারুন!!
শুন্য শুন্যালয়
এক মানুষের ভেতরেই থাকে সব রঙেরা 🙂
ভাইয়া আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ব্যস্ত থাকেন ভাইয়া? আরো নিয়মিত চাইযে।
মোঃ মজিবর রহমান
চেষ্টায় থাকি দিদি
আসি সময় পেলেই।
শুন্য শুন্যালয়
জ্বি ভাইয়া, আমাদের মনে রাখবেন তাতেই খুশি হবো। লিখতেও হবে সময় পেলে। 🙂
জিসান শা ইকরাম
এমন লেখায় মন্তব্য করতে হলে ভাষায় এবং কাব্যে যে দক্ষতা থাকা দরকার তা আমার নেই
বুঝতে পেরেছি অত্যন্ত আবেগ দিয়ে নিজের ভিতরের কিছু কথা বলেছেন
এটি শুধু লেখার জন্য লেখা,এমনটা মনে হচ্ছে না।
আপনাকে একটি গোপন কথা বলি
লাল বেলুন আমার খুবই পছন্দের
এখনো লাল বেলুন মনের মাঝে নিয়ে চলি
আমার এযাবৎ কালে যত মুভি দেখেছি তার মাঝে সবচেয়ে পছন্দের মুভির নাম The Red Balloon –
অস্কার পুরুস্কার প্রাপ্ত মুভি। [ https://www.youtube.com/watch?v=e2Y1tRBOXfA ]
সময় পেলে দেখবেন।
লাল বেলুনের কথা আপনার লেখায় পড়ে আমিও আবেগ তাড়িত হয়ে গেলাম।
শুন্য শুন্যালয়
আপনাকে প্রশংসা করতে বলেছিলাম আরো দুস্টুমি করে, কিন্তু আপনি দেখি সিরিয়াসলি করছেন। লেখাটা কে একটা সময়ের ট্রান্সফার বলতে পারেন, যা আমার জন্য খুব দরকার ছিল। হুম, এটাকে লেখা ঠিক আমিও মানিনা, তবে আপনার চোখ তা এড়ায় নি দেখে ভালো লাগছে। ছবিগুলোও গতকাল আর পরশু তোলা, ইচ্ছে ছিল আরো কএকটা রঙ নেবো। এখানে সব রঙের গোলাপ বাগান আছে।
লাল বেলুন মুভিটা তো তাহলে দেখতেই হয়, আপনি যখন বলছেন, দেখবো অবশ্যই। নামটাই তো টানার মতো। আচ্ছা ভাইয়া, দেশে গেলে আপনাকেও আমি একটা লাল বেলুন কিনে দেব 🙂
লাল বেলুন আবেগতাড়িত করেছে, হুম গল্পের গন্ধ পাচ্ছি কিন্তু 🙂
জিসান শা ইকরাম
লাল বেলুন গিফট পেলে তা হবে আমার পাওয়া গিফট এর মাঝে সেরা গিফট 🙂
অপেক্ষা করছি সেই সোনালী দিনের 🙂
শুন্য শুন্যালয়
সেরা গিফট হবে আগেই ভেবেন না। যদি বেলুন টা আপনি ধরতেই ঠাশ করে ফেঁটে যায়, তখন?
জিসান শা ইকরাম
তাতেও সমস্যা নেই
আর তো কেউ দিতেই চাইল না এ জীবনে
আপনি দিতে চেয়েছেন,এটিই আসল 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আহারে, ঘোড়া, প্রেশার মেশিন, ঘড়ি কতকিছু পাইলো জীবনে, আর আফসোস করছে এক বেলুনের জন্য। দিবোনে যান। আপনার জন্য এক ডলার বরাদ্দ রইলো 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
ও নানা শুন্য আপু লাল বেলুন আর আমি আনবো তোমার জন্য লাল টুপি। জন্মদিনটা ভালোই কাটবে তোমার। 😀 \|/
মোঃ মজিবর রহমান
সহমত জিসান ভাইয়া।
আবু খায়ের আনিছ
কথার সাথে ছবির কি মিল। এক কথায় অসাধারণ।
কয়েকবার পড়লাম আর ভাবলাম যদি দুয়েক লাইন কবিতা লিখতে পারতাম। আবার মনে হচ্ছিল যদি আপুর মেধা থেকে একটু ধার নিতে পারতাম তাহলে হয়ত হয়ে যেত। মগজ আর হৃদয় থেকে অংশ বিশেষ আমায় দিও আমিও এমন করে লিখতে চাই। না দিলে চুরি করব কিন্তু বলে দিলাম।
শুন্য শুন্যালয়
পিচ্চি ভাইয়া, আমার হৃদয়ের একটা অংশ এই সোনেলা, তাতে তোমরা সবাই আছ। আর মগজ? আমি আজো আফসোস করে মরি, যদি একটু লিখতে পারতাম তোমাদের মত করে। বিলিভ ইট।
গদ্য লিখছো, বিশ্লেষনী লেখাও, আর খুব ভালো লিখছো। কবিতাও পারবে তুমি। চেষ্টা করেই দেখো।
ছবিগুলো আগে তুলেছি, এরপর কথা যদিও আমার মনে হয়েছে গুছিয়ে লিখতে পারিনি, তবুও অসাধারন বলেছ অনেক খুশি। 🙂 থাংকু।
আবু খায়ের আনিছ
সবই তোমাদের ভালোবাসা আর স্নেহের প্রতিদান আপু।
আগুন রঙের শিমুল
অনেক দিন পর ব্লগে ঢুকলাম , জাস্ট মন ভালো হইয়া গেলো 🙂
ধন্যবাদ শুন্য শুন্যালয়
শুন্য শুন্যালয়
আরো আগে ঢুকলে, আরো আগে মন ভালো হইতো। 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
“অ সবুজের ভেতর সবুজ শ্যাওলা পানি
সেখানেও বেঁচে আছে অযুত লক্ষ জীবন
এবং আশ্চর্য্যজনক ভাবে আমিও
দেখনা, কেমন টলটল করছে বেঁচে থাকারা।”
-যেহেতু কমা নেই তাই পুরোটাকেই একটি সম্পুর্ণ ধরে নিলে অনুচ্চ স্বরে অস্ফুট আলোয় দেখা কিছু অ ভাবনার মেলবন্ধন!
অ সুবজ কি অদ্ভুত সবুজ নাকি অনিন্দ্য সবুজ? আবার ছবির সাথে মেলালে সদ্য যৌবনপ্রাপ্ত সবুজ পাতার উপরে জমে থাকা এক ফোঁটা পানিতে পাতার সবুজাভ ভাবটি দেখতেই অন্যরকম লাগে। এই এক ফোঁটা কখনো বর্ষার প্রথম কথন আবার কখনো চিরহরিৎ অর্থাৎ চিরতারুণ্যের আধার।
সবুজ শ্যাওলা পানি কথার মানে পরের লাইনেই পূর্ণতা এনেছে। প্লাংকটনে ভরা পানি দেখতে সবুজ হয়; বলি শ্যাওলা পানি। Life Cycle এর কথা বলে দিলেন দ্বিতীয় লাইনে ‘সেখানেও বেঁচে আছে অযুত লক্ষ জীবন’… আমরা ক’জনে দেখি এইভাবে ইদানীং আমাদের চারপাশকে? পরের দুটো লাইন এক কথায় অসাধারণ…
আবারো :c
আবু খায়ের আনিছ
নীতেশ দাদা,
সবুজ পল্লবের উপর এক ফোটা শিশিরের বিন্দু
ভোরের সূর্য্যের আলোয় রং তরঙ্গের খেলা,
হৃদয় মোহিত করে দেয় দোলা।
ভালো আছেন দাদা?
নীতেশ বড়ুয়া
একদম ঠিক। আমার খুঁজে না পাওয়া মনের কথাগুলো বরাবর সঠিক বলেছেন আনিছ ভাই 😀
মন মেজাজ ভালু নাই। কেমন আছি জানি না তবে ডিস্টার্বড বলেই ভাবছি :p
শুন্য শুন্যালয়
তুমি মাইনষেরে বিরক্ত করবা, আর লোকে করবেনা তা কি করে হয়? :p
কিতা হইছে দাদাভাই?
নীতেশ বড়ুয়া
আমারে সহজে বিরক্ত করতারেনা কেউই :p
বেকার জীবনের ঘুরপাকে জীবন এখন পূর্ণিমার চাঁদের ঝলসানো রুটির মতো :D)
নীলাঞ্জনা নীলা
নীতেশ দাদা বে-কার ওই শব্দটা গত দেড় বছর থেকে আমার নামের পাশে নাই গো।
তবে মজা হলো ব্যাঙ্কে টাকা নেই, জুয়েলারি বিক্রী করে বেশ আনন্দ(শপিং, বাইরে খাওয়া-দাওয়া, ঘুরে বেড়ানো) করেছিলাম। সাধে কি আর এমন আমি?
এখন চাকরী আছে, জুয়েলারি নাই, টাকাও নাই। :D)
নীতেশ বড়ুয়া
আমার কোন কালেও ব্যাংক ব্যালেন্স আসিলো না। এইডা আমার চামড়ায় সয় না যে টাকা জমাইয়া নিজেরে কষ্ট দিমু মানে আনন্দ করন থেইকা দূরে রাখুম। মান্তারিনা।
এই মান্তারিনার ফল পাইতাসি অহন :p
টাকা অইলো খরচের লাইগা! জমাইলে হইবো খরচ না জমাইলেও অইবো, তাই খাও দাও, ঘুরো ফিরো, সবাইরে নিয়া থাকো-এই হইলো আমার চল 😀 \|/ বে-কার হইয়াও এই বদ অভ্যেস যায় নাইক্কা ;( :p
শুন্য শুন্যালয়
ভালো হইছে 🙂 (y) আনিছ ভাই
শুন্য শুন্যালয়
অ সবুজ বলতে আসলে সবুজহীন বুঝিয়েছি, জানিনা এখানে অ ব্যবহার করা যায় কিনা। স্বপ্নের পোস্টে সব সবুজ হারিয়ে প্রকৃতি রুক্ষ হয়ে গেছে এমন বলেছিল, সেখান থেকে মনে এলো, সবুজ বিহীন প্রকৃতির মাঝেও শ্যাওলা পড়া সবুজ পানা পুকুর থাকে, সেখানে লক্ষ লক্ষ জীবনও থাকে।
আর আপাতত এই কচি নতুন পাতার সবুজের মাঝে আমার মনপ্রান নিবেদিত ছিল, তাই বেঁচে আছি আমিও।
তোর ভাবনার লেভেল অনেক উঁচু স্তরের। আগেও বলেছি, অনেক কিছু জানো তুমি এমনো দেখেছি। তাই আবার যদি কিছু বুঝিনা, পারিনা বলো তো খবরই আছে।
নীতেশ বড়ুয়া
আমি সব জানি না, সব ভাবতে পারি না। আর মনে ভাবনা না এলে কিছুতেই বুঝতে পারি না, জানতে পারি না।
অতএব আমি কিছুই জানি না এবং বুঝি না।
তবে, ভাবাতেও কিছু লাগে যা এখানে পেলাম অনেকদিনের পরে 😀
অতঃপর, তোমারই জয় \|/
বাই দ্য জবাব, তুই নাকি তুমি? একতাতে ফিক্স করে ফেলো :p
নীতেশ বড়ুয়া
অ সবুজ বলে কিছুই নেই। ঝরে পড়া পাতার শিরার পাশে বা পাতার দাঁটে একটু হলেও সবুজ থাকে বা সবুজাভ আভা থাকে।
কিন্তু তুমি যেভাবে লিখলে তাতে সবুজ যদি নাও বা থেকে থাকে তো শব্দে সেই সবুজ চলে এসেছে নিশ্চিত 😀
আগুন রঙের শিমুল
অ-সবুজের অ-সুখী ভাবনা মনে হয় , তাইকি শূন্য ?
শুন্য শুন্যালয়
অসবুজের মাঝেও সবুজকে দেখানোর চেষ্টা। অ-সুখি কে সুখী করবার চেষ্টা 🙂
মেহেরী তাজ
সব ক্রেডিট স্বপ্ন ভাইয়া নিয়ে নিলো???
সব ক্রেডিট পাওয়ার কথা আমার আর নীতেশ দার সাথে অরুনি আপু, কম বেশি লীলা,নীলা আপুর আর সজীবের। এটা কিছু হইলো???
পোষ্ট পড়েছি সেই প্রথম দিনেই। কিন্তু মন্তব্য করতে পারি নি। 🙁
শুন্য শুন্যালয়
তুইও হিংসুটেদের দলে নাম লিখাইলি পিচ্চি ভূত? 🙁 আমি কিন্তু সবাইরেই দিছি লেখাটা, দেখ ভালো কইরা।আমার সব পঁচাধচা লেখার ক্রেডিট তোদের আপু।
তুই প্রতিদিন না আসলে ভাল্লাগেনা। মোবাইলের কি হইছে?
নীতেশ বড়ুয়া
মোবাইলরে ভূতে ধরসে হিংসার রেশে :D)
নীতেশ বড়ুয়া
অবশ্য আমার মন্তব্য হামলায় মোবাইলটি আহতে হলেও হতে পারে :p
শুন্য শুন্যালয়
তোমার মন্তব্যের ভূতে ধরছে এমনও হইতারে।
নীতেশ বড়ুয়া
ভাবতাছি এইবার কা’রে হামলাইলে বালা অয় ;?
মেহেরী তাজ
হুম মোবাইল টা নীতেশ দার মন্তব্য এর অত্যাচারে প্রতিদিন সুইসাইড খায়। আমি আবার গলার মধ্যে ইয়া বড় নল দিয়ে সেই সুইসাইড বের করে নিয়ে আসি। সোনেলায় আসলেই মন্তব্য দিতে গিয়ে প্রত্যেক মিনিটে হ্যাং হয়। 🙁
নীতেশ বড়ুয়া
আচ্ছা, এখন থেকে আর বিরক্ত করছি না 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আমিতো বিরক্ত হইতে খুবই ভালা পাই, করবি একশোবার। আর অই বন্দুক ওয়ালা ভূত রে বেশি কইরা করবি।
নীতেশ বড়ুয়া
কে বলেছে নতুন কেউ আসা মানেই সব সময় কারো চলে যাওয়া???
‘এসেছে নতুন শিশু ছেড়ে দিতে হবে স্থান’
এখন থেইক্কা-
“এসেছে নতুন শিশু,
আরো গোলাপি থেকে গোলাপি হয়ে যাচ্ছে চরাচর।”
Be Positive, Think Positive.
শুন্যাপু রক্স। এত্তো সহজে কেমনে কইতে পারলা এই কথাগুলান!!?? আম্রে শিখায়া দেও 😀
শুন্য শুন্যালয়
দাদা ভাই, সত্যি বলছি তুই আমার লেখা অন্য এক স্তরে নিয়ে গেছিস। আমি এমন করে ভাবিইনি। দিয়ে দিয়েছি কিছু একটা। এখন ভাবছি তোর মত করেই। নীতু রক্স (y) আগে আম্রে তুই শিখা, এরপর আমি অইগুলা ফেরত দিমুনে 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
লেখকের সবচাইতে বড় গুণ হচ্ছে পাঠককে নিজের মতো করে ভাবতে দেওয়া, অকা? 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
কুতায় তোমরা? ;( ;(
নীতেশ বড়ুয়া
আমরা ইকানে, তুমি যিকানে :D)
নীলাঞ্জনা নীলা
আমি এইখানে। ও নীতেশদা, শুন্য আপু আসো এখানে। -{@ \|/
শুন্য শুন্যালয়
আমিতো তোমারে খুঁইজ্জা পাইতাছিলাম না 😀
নীতেশ বড়ুয়া
আমি তো সেই কবে থেকেই এখানে 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
দাদা গো
নীতেশ বড়ুয়া
😀
নীলাঞ্জনা নীলা
আমি আছি ছায়ার মতো তোমার কাছাকাছি ও আমার শুন্য মৌমাছি।
নীতেশ বড়ুয়া
শুন্য মৌমাছি
গুনে গুনে হুল দিবে
মনে এনে খুশী :D)
শুন্য শুন্যালয়
তাইলে আমি উপ্রে কি করতাছিলাম? 🙁 @নীতু
হুলে বহুত বিষ, ভাগো চাশমিশ। @নীলাপু।
নীতেশ বড়ুয়া
শুন্য তো অলটাইম উপ্রেই থাহে শুন্যাপু :D)
নীলাঞ্জনা নীলা
উপ্রে হুল ফোঁটাচ্ছিলে শুন্য মৌমাছি
নীতেশদা খুশী বেশী যখন তখন গিফট দিন। 😀
নীতেশ বড়ুয়া
গিফট দিলে গিফট নিমু, মন খুইলা হাসি দিমু :D)
শুন্য শুন্যালয়
এই পোলাপাইন, এইখানে ট্র্যাফিক জ্যাম লাগছে, চলো তোতা পুকুরে হামলা করি। কারে ডুবানো যায় দেখি।
নীতেশ বড়ুয়া
শুন্যালয়ের ঘাসে ভরা মাঠে গাধা খায় থাকে আনন্দে :D)
নীলাঞ্জনা নীলা
চলোওওওওওওওওওও \|/ \|/
নীতেশ বড়ুয়া
\|/
নীলাঞ্জনা নীলা
কোথায়??????????????
নীতেশ বড়ুয়া
কেউ কোথাও নেই
বনাম
কে কোথায় ;(
মরুভূমির জলদস্যু
-{@ -{@ -{@
প্রথম উপহার দেয়া মায়ের লাল শাড়ি
প্রথম লাল লিপস্টিক
আমাকে প্রথম বুঝতে শিখিয়েছিলো
আই এম স্পেশাল।
-{@ -{@ -{@ -{@
আচ্ছা…..
শুন্য শুন্যালয়
ধন্যবাদ।
মিথুন
ইয়ে আমি ১৫০ নাম্বার মন্তব্য দিছি \|/
শুন্য শুন্যালয়
ভালা করছেন।
নীতেশ বড়ুয়া
“সাদা কালোর ফুল সাজানো আমারো আছে একটি দুয়ার
সেখানে কালো অন্ধকার আসে,
পবিত্র শুভ্র রঙে মোড়া ভূত-পেত্নীও আসে নখরবিহীন
আসো সাদা-কালোর তুমি।”
অ্যাঁ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
বুঝলাম সাদা কালোর ফুল সাজানো দুয়ার আছে। সে সবারই আছে-স্মৃতি তার নাম।
কিন্তু সবাই যেখানে দুয়ার দিয়ে আলো দেখে সেখানে তুমি “সেখানে কালো অন্ধকার আসে,”!!! তুমি আলোর পরিবর্তে অন্ধকার নিয়ে আসলে! O…MG! কতোটা ভেতর থেকে উলটোপথে এসে এভাবে ভাবালে! দুয়ারে আসা এই ‘কালো অন্ধকার’ আবার কারো ছায়া নয়তো! যে কিনা অবশেষে ফিরে এসেছে তোমার দুয়ারে যার ছায়া পড়েছে!!! Wowwwwww!
“পবিত্র শুভ্র রঙে মোড়া ভূত-পেত্নীও আসে নখরবিহীন
আসো সাদা-কালোর তুমি।”- এই প্যারার প্রতিটি মনে হয় Being Positive on every negetivityকে প্রমাণে!! শুভ্র রঙে ভূত-পেত্নী তাও নখরবিহীন আর মানুষ সাদা-কালো!
Let me visualise- স্মৃতি নিয়ে অপেক্ষায় থাকা আমি জোছনার শুভ্র আলোয় জাগতিক তরঙ্গের আঁচড়হীন উপস্থিতি যখন আমার দুয়ারে খেলে যায় ঠিক তখনি তুমি তোমার ছায়া দেখিয়ে ফিরে এলে আমার সেই সাদা-কালোর স্মৃতির দরোজা হতে জোছনার শুভ্র দরোজায়…
Fantastic… অদ্ভুত!
শুন্য শুন্যালয়
দাদা, কি বলবো মন্তব্যে বুঝতে পারছিনা। তবে অবাকের পারদ উঠছেই উঠছে। এই ক্যাপশান টুকু আমি খুব যত্ন নিয়ে লিখেছিলাম, ভাবতে ভালো লাগছে তুই মন দিয়ে পড়েছিস। সাদা-কালো স্মৃতি নয়, বর্তমান কেই বুঝিয়েছে, হতে পারে সে আগের যুগের কেউ, এই আমারই মত থুত্থুরে বুড়ো।
দরজা দিয়ে কালো অন্ধকার আসে বলে আমি অন্ধকার কে স্বাগতম জানিয়েছি, কালো কে আপন করার জন্য, আবার শুভ্র পোষাকের কলংকিত ভূতকেও নখরবিহীন বলে তাকে সুন্দর দেখাবার চেষ্টা করেছি। আর তুমি… সাদা-কালোর তুমি।
let me visualise বলে যা তুই দেখালি আমি এখন সেই পথেই একবার চক্কর দিয়ে ঘুরে এলাম। কতো সুন্দর করে যে বললি দাদা। তোর এমন ডেডিকেটেড মন্তব্য দেখে আবারো ইচ্ছে করছে লেখায় মন দিতে। তবে আমার যে আসলে কিছুই করা হলোনা। কোন সিরিয়াসনেস নেই আমার। যখন যা ইচ্ছে করে করি।
Fantastic অবশ্যই… সেটা তোর মন্তব্য। ভালো থাকিস খুব দাদাভাই।
নীতেশ বড়ুয়া
আমি এমন মন্তব্য করছি তার একটা মাত্রই কারণ যা হচ্ছে আমাকে ‘অভয় দান’ করেছো তুমি কবিতায় কবিতা নিয়ে আলোচনা করতে।
নানান জায়গায় মন্তব্য করে ঠেকে ঠেকে অভিজ্ঞতার ঝুলি ভারি করে বুঝেছি ‘সবাই নিতে পারে না সব সময় সব কিছুই’, আমিও পারি না তবে সাহসটুকুও দেখায় না তেমন কেউ।
তুমি দিয়েছো আমায়, দেখাচ্ছো আমায় তাই তোমাকে নয় বরং তোমার কবিতার পাঠক হিসেবে নিজেকে ঠকাচ্ছি না আর তোমার কবিতাকেও ঠকাচ্ছি না বলেই ডেডিকেশন দিতে হচ্ছে :p
শুন্য শুন্যালয়
তোর কাছে একটা রিকুয়েষ্টও থাকবে, কোথাও ভুল হলে ধরিয়ে দিবি। তুই কিছু বুঝিস না বলে যেন আবার এড়িয়ে যাসনা।
আমি অনভিজ্ঞ, তাই সবকিছু নিতে পারার সাহসটুকু আছে। তোর জন্যে ধইন্যাপাতা 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
আমি ভুল ধরতে পারি না কারণ নিজেই তো শুদ্ধ কোনটা জানি না!
তবে হ্যাঁ, আমার কাছে লেখার মানে কি বা ভাবনাটা কি তা জানতে চাই বা জানাতে চাই বলে হাবিজাবি বলে যেতে পারি 😀
নীতেশ বড়ুয়া
ও হ্যাঁ, আমাকে কবিতায় ডূব দিতে পথ দেখিয়েছিলেন তাঁদের একজন বলেছিলেন- নীতেশ তুমি যা লিখো তার ভুল বা তা ঈষৎ পরিবর্তন বা ঠিক করে দেওয়ার ক্ষমতা আর কারো নেই শুধু তোমার ছাড়া। কারণ এটা তোমার আর কারো নয় 😀
শুন্য শুন্যালয়
কি সর্বোনাশে কথা, তবে কথাটা কিন্তু সত্যি। ভাবনার ফিউশান হতে কতক্ষন। ধর আমি লিখলা গরু আকাশে ওড়ে। কেউ যদি জিজ্ঞেস করে এইটা ক্যাম্নে, আমি কমু মানুষ পারলে গরু পারবে না কেন। 😀
তোর হাবিজাবিই লাগপে আমার। 🙂
নীতেশ বড়ুয়া
আরে গরুকে আকাশে ওড়ানো তো খুবই সহজ! রঙ পেন্সিল আর সাদা কাগজ নিয়ে আকাশে গরু!
আকাশের পাখি যদি ঘাসে চলতে পারে তপবে ঘাসের গরু কেন আকাশের মেঘে চলতে পারবে ন!
সূর্যের ছায়া যদি পৃথিবীর মাটিতে আসে তবে কেন পৃথিবীতে মাছের সাঁতার সূর্যে থাকবে না!
পৃথিবী ভাসছে শুন্যালয়ে আর মানুষ হাঁটছে পৃথিবীতে, তবে
ব্রহ্মান্ড কেন অন্যালয়ে ভাসছে না? :p
ছাইরাছ হেলাল
অফুরান ফুরিয়ে নূতন কিছু আনুন।
আর কত অপেক্ষা রাখবেন আমাদের।
শুন্য শুন্যালয়
অপেক্ষার পাল্লায় টুপ করে পড়ে পাতা
হে বন্ধু উড়িয়ে দিন,
লেখা নেই, লেখা নেই, ফাঁকা মাথা।
কোথাও শব্দ উছলে ওঠে বুদবুদে
আমি শুধু ঘুরেই মরি পথের তেমাথা।।
ছাইরাছ হেলাল
কী উড়িয়ে দেব!
পড়ে পাওয়া সোনাদানা!
লেখা আছে আছে লেখ্
উছলে পড়া বুদ বুদে,
বন্ধুত্বে ছায়া ছায়ে।
শুন্য শুন্যালয়
লেখা আছে নাকি? ;? ক্যাম্নে ক্যাম্নে জানে লোকে?
নাগো ভাউ, নাই লেখা। আপনার লেখা পড়ে যে শিখবো সেই উপায় ও কমে যাচ্ছে। লেখা অচেনা হয়ে যাচ্ছে।
ছাইরাছ হেলাল
বন্ধুকে দূরে ঠেলে দিতে চাচ্ছেন!!
আমাকেই অচেনা বানালেন!!
মাথামুথা আউলাইয়া গেলু ভাউ।
আমরা কিন্তু আমরাই এখনও, বন্ধুত্বে ই আছি।
শুন্য শুন্যালয়
অচেনা কই বানালাম? নিজেকে অচেনা বলে ভাগোয়াট দেবার ব্যবস্থা করছেন বুঝি? 🙂 আমরা আমরাই থাকে, থাকবে। 🙂
ইমন
ভালো হয়েছে আপু। সবচেয়ে বড় হচ্ছে, সবাই উপভোগ করেছে আপনার লেখাটা। এটাই একজন লেখকের স্বার্থকতা। শুভেচ্ছা অফুরান 🙂
শুন্য শুন্যালয়
জানি আপনি কেন বলেছেন এই কথাটা 🙂 আপনি ঠিক ইমন ভাই। -{@ ধন্যবাদ।