ক্যাটাগরি গল্প

কমন স্যার এবং আহত বেদনা

শাহ আলম বাদশা ১৭ জুলাই ২০১৪, বৃহস্পতিবার, ০২:২৪:৪৭অপরাহ্ন গল্প ৯ মন্তব্য
স্যার, শিউলী’পা দিলো—একদৌঁড়ে এসে ফুলস্কেপ সাইজের একটা সাদাখাতা বেডের ওপর ছুঁড়ে দিয়েই ছুটে যাচ্ছিল মেয়েটা। ব্যাপার কিছু বুঝতে না পেরে চটজলদি ডাক দেয় কায়েস, এ-ই সুমি শোন—। ততক্ষণে সে রুমের বাইরে চলে গেছে। ডাকশুনে ফিরে আসে এবং রুমে ঢুকেই ফিক করে হেসে দেয়। এটাই ওর স্বভাব, কারো মুখোমুখি হলে হাসা চাই-ই? বয়স বেশী নয়, দ্বিতীয় [ বিস্তারিত ]

বিড়ম্বিত মানুষ এবং আজকের ছাত্রসমাজ

আজিম ১৭ জুলাই ২০১৪, বৃহস্পতিবার, ১১:১৭:৪৮পূর্বাহ্ন গল্প ১৭ মন্তব্য
মেইন রাস্তার সাথে সরাসরি অথবা পরোক্ষে সংযূক্ত রাস্তাগুলোর একটা দিয়ে হাঁটছিলাম । দু’পাশে দালান, অট্টালিকাগুলি দাঁড়িয়ে পাশাপাশি । রাস্তার পীচ ছাড়িয়ে মাটির অংশের ১০/১২ ফিট দূরে দাঁড়িয়ে বাড়িগুলো । মাটির অংশে অবস্থিত যে গাছগুলো, সেগুলির একটির ছায়ার নীচে বসে চা বিক্রী করছেন তিনি । একটি ইটের উপর বাজারের ব্যাগ বিছিয়ে বসে আছেন, সামনে বড় একটা [ বিস্তারিত ]

ধ্বংসস্তূপে সব হারিয়ে

অলিভার ১৫ জুলাই ২০১৪, মঙ্গলবার, ০১:০৯:১৯অপরাহ্ন গল্প ২২ মন্তব্য
  ইব্রাহীম, বয়স ৭ বছর। দুষ্ট দুষ্ট চেহারার চমৎকার মিশুক একটা ছেলে। তার বাবার বাজারে একটা ফলের দোকান আছে। মসজিদের সামনে যে খেলার মাঠটা রয়েছে তার দক্ষিণ দিকে তাদের কলোনি। রোজ বিকেলে আজিজ চাচার ছেলে ফারুকের সাথে ঐ মাঠেই খেলে সে। আজিজ চাচাও তাকে অনেক আদর করে। মাঝে মাঝে বাজার থেকে ফিরে আসার সময় ফারুক [ বিস্তারিত ]

বিচার

আজিজুল ইসলাম ১৪ জুলাই ২০১৪, সোমবার, ০৭:৫৯:২৩অপরাহ্ন গল্প ১৮ মন্তব্য
দেশের সবোর্চ্চ আদালতকক্ষ । শেষ রায়ের অপেক্ষা । আগে  হাইকোর্টে রায়  হয়েছে চাকরী রক্ষার  কোন সুযোগ নাই তার । আপীল করা হয়েছিল , আজ সেই আপীলের রায় । অন্য  অনেকের সাথে আদালতে উপস্থিত আছেন যার চাকরীর বিষয় , সেই  আজিজ । হাইকোর্ট  সোজা বলে দিয়েছিলেন , চাকুরীবিধি তিনি  লংঘন  করেছেন চাকুরিরত  অবস্থায় । তিনি  নাকি [ বিস্তারিত ]
গভীর অন্ধকারে বাশ ঝাড়ে লুকিয়ে থাকা সুজন ছোট্র শিশুটিকে নিয়ে ভয়ার্ত মনে এ দিক সে দিক তাকাচ্ছে হঠাৎ চোখে তার টর্চের তীক্ষ্ন আলোর রস্মি ভয় পায়িয়ে দেয়।তবু সে সেখানে স্হির টর্চের আলো আবারও সুজনের চোখ বরাবর সুজনের হাত শিশুটির মুখ চেপে রেখেছে যাতে সে কোন শব্দ না করে ।লাইটের আলো সরতে যতক্ষণ ততক্ষণে কয়েকজন অস্ত্রাধারী [ বিস্তারিত ]

প্রজম্মের ঋণ শোধ ০১

মনির হোসেন মমি ১১ জুলাই ২০১৪, শুক্রবার, ১১:৫৮:২২পূর্বাহ্ন গল্প, মুক্তিযুদ্ধ ২৭ মন্তব্য
আকাশে বজ্রপাত,সু সু বাতাসের শব্দ,জানালায় টুস টাস কি যেন কঠিন পদার্থের আঘাত। রোজী জানালা খুলতেই জানালার কাচঁগুলো ঝড় ঝড়িয়ে পড়ে গেল। বাতাসের তীব্র গতি মাথায় রাখা ঘুমটার ওড়নাটা উড়ে গেল।কাগজ দিয়ে ভঙ্গুর জানালাটার ছিদ্রটি বৃথাই বন্ধ করার চেষ্টায় হঠাৎ চোখঁ পড়ে দূরে…এমন ঝড়ো হাওয়ায় কয়েক জন অস্ত্রধারী মিলিটারী একজন যুবককে পিছনে হাত বেধে চোখেঁ কালো [ বিস্তারিত ]

দাসত্বের মুক্তি

অলিভার ১০ জুলাই ২০১৪, বৃহস্পতিবার, ১২:৫৫:৫০পূর্বাহ্ন গল্প, বিবিধ ২৪ মন্তব্য
আস্তাবলে ফিরে যেতে ইচ্ছে করছে না। কিন্তু যেতেই হবে, আর তো কোন উপায় নেই হাতে। সন্ধ্যার আগে পৌছতে না পারলে উটকো ঝামেলা হিসেবে শেয়ালের দেখা মিলবে রাস্তায়। তাই এখুনি ফিরে যাবার জন্যে রওনা দিয়ে দিলাম। জেসি একটু খোঁড়াচ্ছে আজ। এতটা পথ একসাথে এসেও আমার মত হাঁপিয়ে যায় নি জেসি। সামনের বাম দিকে পা'টা একটু একটু [ বিস্তারিত ]

অর্পিতা ১৭

সঞ্জয় কুমার ৯ জুলাই ২০১৪, বুধবার, ১০:৩১:০১পূর্বাহ্ন অন্যান্য, গল্প, সাহিত্য ১৬ মন্তব্য
আজ অর্পিতার জন্ম দিন । রাজু বড় একটা কেক এর অর্ডার দিয়েছে । মিলন গোপনে কেকের উপর লাভ চিহ্ন ভিতরে J+A লেখিয়েছে । হাসপাতালের নার্স ডাক্তার বুয়া সবারই দাওয়াত । সন্ধ্যায় কেক কাটা হবে । অর্পিতা জীবনে এই প্রথম এত আয়োজন করে জন্মদিন পালন করবে । সন্ধ্যা সাতটা ............ হাসপাতালের ২০৩ নং মহিলা কেবিনটা সুন্দর [ বিস্তারিত ]

জীবনের খরতাপ – ২

আজিম ৮ জুলাই ২০১৪, মঙ্গলবার, ১১:৫৮:০০অপরাহ্ন গল্প ১৫ মন্তব্য
আজ আট বছর জেলে আছেন আনিস। পাঁচ বছর আগে তার মুক্তি হয়েছিল। কিন্তু অপর এক মামলায় জড়িয়ে আবার তাকে জেলগেট থেকেই এ্যারেষ্ট করা হয়। অনেক আশা করে রিসিভ করতে এসেছিল জোর করে তার স্ত্রী হয়ে-যাওয়া সঞ্চিতা। অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকা ছাড়া যার কিছুই করার ছিলনা। হাত উঠিয়ে বিদায়ই জানিয়েছেন শুধু ওরা একে অন্যকে। কয়েকদিন থেকে [ বিস্তারিত ]
দুটি  নিউ ব্রান্ডের টেক্সির মধ্যে থেকে ছোটন সহ কিছু স্পেশাল পোষাকদারী লোক বেরিয়ে ভাইয়ের বাসায় ঢুকেন।কার্পেটে সাজানো ভাইয়ে বিশাল বৈঠক খানায় অবস্হান নেন তারা।ছোটনের ভাইয়ের পরিবারের সাথে বেশ অন্তরঙ্গ সম্পর্ক ছিল বেশ আগে থেকেই তাই সে অন্দর মহলে ভাবীর সাথে আড্ডা মারছে।ভাই সবে মাত্র সাওয়ার সেরে তোয়ালে ভেজাঁ চুল শুখানোর চেষ্টায় ছোটনকে দেখে ভাইয়া তাকে [ বিস্তারিত ]

অর্পিতা ১৬

সঞ্জয় কুমার ৮ জুলাই ২০১৪, মঙ্গলবার, ১১:৫৯:১৮পূর্বাহ্ন গল্প, সাহিত্য ১৩ মন্তব্য
জয় একটা রিকশা নিয়ে সদরে আসল । রাজু: দেখুন তো দাদা ,দিদি কিছুই খেতে চাইছে না আপনি একটু বোঝান । ঠিক আছে তুমি নাস্তা করে আসো সকালে তো মনে হয় তোমার খাওয়া হয়নি । ঠিক আছে । অর্পিতা কেমন আছ ? দেখতেই তো পারছ অহ হ্যাঁ তাইতো তুমি তো অনেক তারাতারি সুস্থ হয়ে গেছ । [ বিস্তারিত ]

অবশেষে মিমি(পর্ব-২)

পুষ্পবতী ৭ জুলাই ২০১৪, সোমবার, ১২:০৩:০৫অপরাহ্ন গল্প ১৬ মন্তব্য
জলিল মিয়া :আর কইওনা মিয়া অনেক দিন ধইরা আমার জমিটা বন্ধক আছে মহাজনের কাছে। ছোট পোলাটার অসুখের লাইগা মহাজনের কাছ থাইকা বিশ হাজার টাকা নিছিলাম।মহাজন কইছে তিন মাসের মধ্যে টাকা ফিরত দেওন লাগব। কিন্ত অহনো পুরা টাকার জুগার করতাম পারিনাই।টাকা দিতে না পারলে মহাজন আমার জমি দখল নিয়া নিবো। জমি নিয়া নিলে আমার সব শেষ হইয়া যাইবো। রমিজ মিয়া :তোমার কথা হুইননা খারাপ লাগতাছে কিন্ত কি করুম কও আমার অবস্থাতো জানোই কত কষ্ট কইরা দিন যাইতাছে। তোমারে সাহায্য করতে পারলে মনডা ভালা লাগতো। কত টাকা জুগাড় করছো? জলিল মিয়া : আট হাজার টাকা। রমিজ মিয়া :তাইলে মিয়া একটা কাম কইরা দেখতে পারো জলিল মিয়া :কী কাম? রমিজ মিয়া :যেই টাকা আছে তা দিয়া মহাজনের কাছ থাইকা আরো কিছু দিনের সময় নেয়ও জলিল মিয়া :না মিয়া মহাজন যেই মানুষ সে কুনমতেই রাজি অইবো না। রমিজ মিয়া :রাজি অইবো একটা উপাই আছে জলিল মিয়া :কি উপায়? রমিজ মিয়া:আমডার গ্রামের মাস্টার মশাই রে লগে লইয়া তুমি যাইবা।মাস্টার মশাই হলো সম্মানিত মানুষ মহাজন তার কথা ফেলতে পারবো না জলিল মিয়া :ঠিক আছে তুমি যহন কইলা আমি যামু মাস্টার মশাইয়ের কাছে। তারপর রমিজ মিয়া মাঠে চলে গেল জলিল মিয়া কয়েক পা হাটার পর দূর থেকে দেখল মাস্টার মশাই হেটে যাচ্ছে।"মাস্টার মশাই বলে জুড়ে ডাকলো জলিল মিয়া:অসসালামুয়ালাইকুম মাস্টার মশাই। মাস্টার মশাই:ওয়ালাইকুমআসসালাম।কেমন আছ জলিল?তোমার ছেলের কি অবস্থা? জলিল মিয়া:আপনাদের দোয়ায় ভালা আছে স্যার।এহন আগের থাইকা অনেকটা সুস্থ।আপনার লগে আমার কিছু কথা আছিল। মাস্টার মশাই:ঠিক আছে আমি এখন স্কুলে যাচ্ছি বিকালে বাসায় আসো তারপর শুনব। জলিল মিয়া:আইচ্ছা আমি বিকালে যামু। মিমি ক্লাস নাইনে পড়ে।তার জন্য অনেক বিয়ের সমন্ধ আসে।কিন্ত রমিজ মিয়া এখনই মেয়ের বিয়ে দিতে চায়না।সে ভাবে মেয়েকে পড়াশুনা শিখিয়ে শিক্ষিত করবে।আশেপাশের কিছু পারাপরসিড় নানান ধরনের কথা শুনে আমেনা বেগম বলে মেয়েকে এতো পড়াশুনা শিখিয়ে কি লাভ?পরের বাড়ি গিয়ে রান্না বান্নার কাজ করতে হবে তার জন্য এত বেশি পড়াশুনার দরকার নাই যতটুকু করেছে তাতে চলবে।আমাদের এমন অভাবের সংসারে এইসব মানায় না।উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হবে তারা যাদের অনেক টাকা আছে।মিমি চায় পড়াশুনা করে একজন শিক্ষিকা হবে।কিন্ত পরিবেশ পরিস্থিতি যেমন হয়েছে তাতে মনে হয় বেশিদিন লেখাপড়া আর হবেনা।   চলবে.....    

অর্পিতা ১৫

সঞ্জয় কুমার ৭ জুলাই ২০১৪, সোমবার, ০৮:৫৮:২২পূর্বাহ্ন গল্প, সাহিত্য ৮ মন্তব্য
আমাকে আপনি চিনবেন না । গত কাল রাতে রাস্তায় একটা ডায়রী পেয়েছিলাম সেখানে আপনার মোবাইল নম্বর ছিল । তাই ফোন দিলাম । কিন্তু আমার তো কোন ডায়রী হারায় নি । হ্যাঁ ডায়েরিটা আপনার নয় তবে আপনার কাছের কারও । আপনার নাম তো জয় তাই না ? হ্যাঁ তাহলে ঠিকই আছে । আপনি দড়াটানা মোড়ে আসুন [ বিস্তারিত ]

অবশেষে মিমি(পর্ব-১)

পুষ্পবতী ৬ জুলাই ২০১৪, রবিবার, ১২:১৭:৫২অপরাহ্ন গল্প ১৩ মন্তব্য
চারদিক অন্ধকার হয়ে আছে বৃষ্টি আসবে,আকাশে এতো মেঘ করেছে কিছুই দেখা যাচ্ছে না,দুরের সব ঘড়বাড়ি গাছপালা গুলো দেখে মনে হচ্ছে অন্ধকারে ডুবে গেছে।ফসলের মাঠ থেকে কৃষক,রাখাল সবাই ছুটে চলেছে এই বুঝি বৃষ্টি নামলো।মিমি তার বাবার জন্য চিন্তা করছে,আর মাকে বলছে আকাশের এই অবস্থা তার বাবা ফিরে আসছেনা কেন?বলতে বলতেই হাজির হয়ে গেল মিমির বাবা রমিজ মিয়া।রমিজ মিয়া একজন কৃষক পরের জমিতে চাষ করে সংসার চালায়।অভাব,অনটনের মধ্যে থেকেও খুব সুখেই দিন চলে যাচ্ছে তাদের। রমিজ মিয়া গ্রামের একজন সরল সোজা মানুষ।ঝগড়া ঝাটি মারামারি এইসব একদম পছন্দ করেন না।বলতে গেলে গ্রাম বাংলার একজন খাটি মানুষ।তিন ছেলেমেযে আর সহধর্মিনী আমেনা বেগম কে নিয়া তার সংসার।বড় মেয়ে মিমি ,অষ্টম শ্রেনীর ছাত্রী।লেখাপড়ায় খুবই ভালো।ক্লাসে সবসময়ই প্রথম ছাড়া দ্বিতীয় হয়না।মিমি তার বাবা কে খুব ভালবাসে,বাবার জন্য অপেক্ষা করে কখন বাড়ি ফিরে আসবে,এক সাথে খাবার খাবে,বাবা ও মেয়েকে খুব ভালবাসে। প্রথম সন্তানদের  সব বাবা মা ই একটু বেশি ভালবাসেন।মিমির ছুটো ভাই রাসেল ও ছুটো বোন রিমি।পরের জমিতে খেটে যা রুজগার করে তাতে সংসার চালাতে হিমছিম খেতে হয় রমিজ মিয়াকে পাচ জনের সংসার,খরচ কম নয়,দিনের পর দিন জিনিস পত্রের দাম যে হারে বাড়ছে আয়ের পরিমান সেই হারে বাড়ছেনা, ফলে রমিজ মিয়ার মত এমন অনেক পরিবারই ভোগান্তির শিকার হচ্ছে,এতে করে শুধু কষ্ট পাচ্ছে সমাজের নিম্নবিত্ত আর মধ্যবিত্তরা। মিমি,রিমি আর একমাত্র ছেলে রাসেল কে নিয়ে রমিজ মিয়ার মনে হাজারো স্বপ্ন।ছেলেমেয়েদের পড়াশুনা করিয়ে মানুষের মত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলবে।মেয়ে দুইটাকে পড়াশুনা করিয়ে ভালো কোন ছেলের হাতে তুলে দিবে আর ছেলে পড়াশুনা শিখে বড় চাকরি করবে।এই আশা নিয়েই দিনের পর দিনের অক্লান্ত পরিশ্রম করে কাটিয়ে দিচ্ছে রমিজ মিয়া। মিমি এইবার ক্লাস নাইন এ উঠেছে,সে কিছুটা বুঝতে পারে বাবা সংসারের জন্য কত কষ্ট করে,মিমি ভাবে পড়াশুনা শেষ করে একজন শিক্ষিকা হবে আর বাবার পাশে দাড়াবে তখন আর এত কষ্ট করতে হবেনা,সংসারের সব অভাব দূর হয়ে যাবে। সকাল হয়ে গেছে আযানের ধবনি ভেসে আসছে মসজিদ থেকে,রমিজ মিয়ার ঘুম ভেঙ্গে গেল,ঘুম থেকে উঠে ওজু করে নামায পড়ল,তারপর পান্তা ভাত,লবন আর কাচা মরিচ দিয়ে খেয়ে বের হয়ে গেল মাঠে,এইভাবেই প্রতিদিনের জীবন চলতে থাকে মাঠে যাওয়ার পথে দেখা হলো জলিল মিয়ার সাথে।জলিল মিয়া খুব মন খারাপ করে বসে আছে। রমিজ মিয়া :কি ভাই কি খবর অনেক দিন ধইরা তোমার কোনো খুজ খবর নাই। জলিল মিয়া :আছিলাম একটু দৌড়াদৌড়ির মইধ্যে।মনডা বেশি ভালা না। রমিজ মিয়া :কি হইছে? চলবে...

অর্পিতা ১৪

সঞ্জয় কুমার ৪ জুলাই ২০১৪, শুক্রবার, ১২:০৪:৩২পূর্বাহ্ন গল্প, সাহিত্য ২০ মন্তব্য
ডাক্তার সাহেব অর্পিতা কেমন আছে? নাউ সি ইজ আউট অব ডেঞ্জার । যত বেশী ভেবে ছিলাম অত বেশী ইনজুরি হয়নি । তবে ডান হাতের আঘাত টা একটু গুরুতর ওখান থেকেই বেশী ব্লাডিং হয়েছে । এক ব্যাগ রক্ত দিতে পারলে ভাল হত । আমি রক্ত দেব । আপনার রক্তের গ্রুপ কি ? O- আমি সবাইকে রক্ত [ বিস্তারিত ]

মাসের সেরা ব্লগার

সংরক্ষণাগার

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ