চিন্তা, ভাবনার বৈপরীত্যটাই হয়তো অনেক সময় ব্যর্থতার মূল কারণ হয়ে দ্বারাতে পারে। গ্রহণ এবং ত্যাগকে ঘিরে ভিন্ন ভিন্ন মানসিকতাই জীবনে চরম দুঃখ ডেকে আনে। জীবনটাকে যখন মনে হয় আত্মবিশ্বাসের গোলাম পক্ষান্তরেই সেই ধারণা ভুল ভেবে আবার ভাবি কারো হাতেই লাটাই-এ বাঁধা ঘুড়ি।
সম্পূর্ণ সহমত পোষণ করছি। দুটোর সংমিশ্রনে জীবন হলেও আমি চাই দুঃখ যদি আসে তা আসতে হবে অপার্থিব হয়ে। সুখ পাই আর না পাই তবে দুঃখ পেতে চাই তবে অপার্থিব দুঃখ। দুঃখ এমন হলে চলবে না যেমন কারো হাতের মোঁয়া বানিয়ে ছুড়ে দিলো কপালে।
পাওয়া পার্থিব সুখকে আপনি অস্বীকার করতে পারেন না ।
একটি নেবেন অন্যটি নেবেন না , কান্নাকাটি করবেন , অপার্থিবতা চাইবেন ,
তা কি সম্ভব ?
মশাই
অস্বীকার করছিনাতো ভাইয়া। আমি সন্তুষ্ট পার্থিব সুখে তবে পার্থিব দুঃখ আমার সহ্য হয় না। দুঃখ যদি আসে আসতে হবে অপার্থিব। ধান-দূর্বা দিয়ে বরণ করে নিতে রাজী। তবে এখনো আপানর মত সুখের মন্ত্র আয়ত্ব করতে পারিনি। এখনো জানিই না এগুলো কি ??? শুধু দেখাদেখি লাফাতে থাকি।
মন্ত্র-ফন্ত্র বলে কিছু নেই ।
কঠিন থেকে কঠিনতর অনেক কিছুই আমাদের আসে আসবে । যা দেখে ভারবাহী প্রাণীও হয়ত কেঁদে ফেলবে ।
অনিচ্ছার কুইনান আমাদের খেতে হয় ,আমরা খাই ।
খেতে খেতে জিহ্বা বেশি লম্বা হয়ে গিয়েছেতো তা ছেঁটে ছুটে দূর করা দরকার। আজকের লেখাটা কিন্তু ঐ দিনের চেয়ে আরও শতগুন বেশি ভাল হয়েছে ভাইয়া। পূর্ণাঙ্গতা প্প্রকাশ করবেন কখন?
পূর্ণাঙ্গতা কী ? এমন লেখা এই দুটিই । আর হবে বলে মনে হয় না ।
সাধারণত আমি কিছু লিখলে দিন তারিখ দেয়া থাকে , এখানে কিছু দেখলাম না ।
কবে লিখছি বুঝতে পারছি না । আরও অনেক মজার বিষয় আছে , আমি লিখে রাখব রাতে দেখবেন ।
এখন আপনার ছুটির সময় । আগের লেখায় হিন্টস আছে । ভাবছি বলেই ফেলি ।
ভুল বা ঠিক – যেহেতু এমন বিষয় এখানে নেই । সরাসরি…………
ভাবছি আগেই বলে দেব ।
মশাই
সারারাত জেগে থাকতে মাথায় সমস্যা করছে নাকি আপনার কথা শুনে প্যাচ লাগছে বুঝতে পারছি না আসলে। হায়রে কহলীল জিবরান !!!
নাম নেওয়াও কি পাপ নাকি? আমার মাথায় শুধু ঘুরে এই নাম। হিন্টস টিন্টস এইসব বাদ দিয়ে ভাইয়া বলবেন বলে যা ভাবছিলেন তা বলেই ফেলেন। আমি কিন্তু কিছুই বুঝতেছিনা ***** আরও অনেক মজার বিষয় আছে , আমি লিখে রাখব রাতে দেখবেন ।
এখন আপনার ছুটির সময় । আগের লেখায় হিন্টস আছে । ভাবছি বলেই ফেলি ।
ভুল বা ঠিক – যেহেতু এমন বিষয় এখানে নেই । সরাসরি…………
ভাবছি আগেই বলে দেব ।***** এগুলো কি বললেন আমার মাথায় একটুও ঢুকেনি।
সাঁতার বেশি কাটলে তো নীল হয়ে যাবেন ।।
আপনার তো আসলেই সময় ভালো মনে হচ্ছেনা, মধ্যাহ্নে আঁটকে আছেন।।
তা এই আত্মহত্যা টা কোথা থেকে আসলো? হতাশ করে ভালোই করেছেন ।।
এইবার আসল কথা, এভাবে ফাঁকি দিচ্ছেন কেনো? না হয়, অপেক্ষাই করি, তাই বলি এতো অল্পতে সন্তস্ট তো হতে পারবো না, জলদি বড় লিখা দিন।।
দুইলাইনে কতো কথা বলেছেন, তা যে একেবারেই বুঝতে পারছিনা, তা কিন্তু নয়।। 🙂
সব কিছুর কিন্তু সমাপ্তি হয়না, কারও অসমাপ্তই থাকে।।
নীল পাথরের সুরনদী ধরে কতটা পথ সাঁতরে গেলে আমি সবুজ হব ? এই লাইনটা আমাকে অনেক কিছুই মনে করিয়ে দিল ।।
এভাবে অনেক কথা যে বলতে পারিনা আমি, লেখা তো দূর কি বাত।।
আপনি ইচ্ছে করলেই পারবেন ,পারেন ও ।
ঐ লাইনটি আপনাকে কী কী মনে করিয়ে দিল আমাদের ও একটু শোনান
আপনার মত করেই ।
আপনি বুঝেননি এ কথা বলার সাহস এখনও করি না ।
হ্যাঁ ,অসমাপ্ত থাকেই বলেই আমাদের আক্ষেপ থেকে যায় ।
ধন্যবাদ দিচ্ছি ।
শুন্য শুন্যালয়
সাঁতার কেটে কেটে সবুজ হবার বাসনা কিংবা একটা সমাপ্ত দেখার বাসনা, মাঝে মাঝেই উঁকি দেয় যে, নিজের লেখাটাই মনে পরলো।। তেমন কিছু না।।
আমরা সাধারণত মনের ভাব ব্যাক্ত করার জন্য লিখি।লিখি,তারপর নানান রকম এডিট করি ,শব্দের সৌন্দর্য্য আনার চেষ্টা করি,(কোন কোন অপদার্থ নাকি একটি শব্দের জন্য ও লেখা তৈরি করে) বাক্য গঠন , পুনর্গঠন , শব্দের সংযোজন বিয়োজন করে পরিপূর্ণতা আনার চেষ্টা করি নিজেদের সাধ্যানুযায়ী।এটিই স্বাভাবিক সৌন্দর্য্য।
আবার এমন লেখাও নাকি আছে (আমার জানায় ভুল থাকতে পারে )যা ভাবনা সেটাই হুবহু লিখে দেবে। কোন রকম পরিবর্তন পরিবর্ধন ছাড়া।যেটা কে বলতে পারি আমার ভাষায় ‘সরাসরি’ । আমার স্বল্প জানাশোনায় এটি কঠিন এবং প্রায় অসম্ভব ।
এ ভাবে যদি ভাবি,ঘর থেকে বের হওয়ার সময় আমরা জামাকাপড় সুন্দর করে পরি ,মাথাটি চুল না থাকলেও পরিপাটি করি , জুতোয় ব্রাস দেই , টাই এর নটটি চুড়ান্ত ভাবে চেক করি । কস্তুরির ব্যবস্থা না থাকেই বিকল্প পথে চেষ্টা নেই । এসব না করে হলেও অন্তত বের হওয়ার সময় লুঙ্গির বাধনটি ফাইনালি দেখে নেই।এভাবেই করা উচিৎ।
‘সরাসরি’ কঠিন এ জন্য মনে হয়,বের হলাম ঘর থেকে দেখা গেল লুঙ্গিটি পড়নে নেই ,না না আছে,কিন্তু যথাস্থানে নেই,হয়ত সেটির স্থান মাথায়।সমস্যা এমন।অবশ্য আপনি বলবান হলে এটি ধর্তব্যের মধ্যে না নিলেও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। হয়ত জুতা একপাটি বা দু’রকমের দুটি বা একদম খালি পায়ে । আবার পাঞ্জাবীটি উল্টো দিকে পড়লেন , তখন আপনি সামনে যাচ্ছেন তা পেছনে চলছেন তা বুঝতে একটু কষ্ট হতে পারে কারও কারও ।
তবে কুবুদ্ধি লওয়া ঠিক না। বিপদজনক হতে পারে। মান-ইজ্জত খুব দামী বস্তু,পথে-ঘাটে বিস্তর পড়ে পাওয়া যায় না ।
আসলে সরাসরি লেখা যায় না ,হয় না , ঠিক ও না । দু’চার লাইন লেখা হয়ত যেতে পারে ।
আমি অবশ্য এ সব কুবুদ্ধি লই না,দেই ও না। বারণ আছে ।
পুনশ্চঃ এক কিন্তু এগারো না আবার এগারো কিন্তু এক না,যদিও দেখতে মনোহর ।
আপনাদের কাছে কিছুই লুকানো যায় না , ধরে ফেলেন ।
আবার কঠিন প্রশ্ন করে বসেন ,তার উত্তর দেয়াও কঠিন ।
না না্কোন খোলস নিয়ে নেই ।
নিজের লেখা-লেখির অবস্থা করুণ ।
মশাই
এত সহজ করে বললেন তারপরও কিন্তু সরাসরি মাথায় ঢুকাতে পারলাম না। এখন আপনার কি দায়িত্ব পরে না আরেকবার বুঝানোর চেষ্টা করা?
মনে হচ্ছে আমি বোঝাতে পারছিনা ।
মন থেকে বেরিয়ে আসার পথে অনেক সৌন্দর্য্য নিয়ে আসে ।
আবার প্রশ্ন হতে পারে উৎপত্তি স্থলেও সৌন্দর্য্য থাকে পারে , চিহ্নিত করা কঠিন
উৎপত্তি স্থান ও পথ । এর দুরত্ব হতে পারে সামান্য থেকে সামান্যতর ।
ব্যাখ্যা করার চেষ্টা আমার ,কিন্তু বলেছেন যারা তারা তারাই ।
প্রশংসা করে আমার যা অবস্থা করেছেন !!! হ য ব র ল দিয়ে দিতাম সে-ই ভালো ছিলো… আর আপনাদের লেখার করুন অবস্থা আমাকে আরও করুন বানায় দিছে, …
বাই দ্যা অয়ে the wind will carry us দেখলাম, একটু স্লো মনে হয়েছিল প্রথম দিকে।। ফিনিশিং টা সেরকম (y)
যাক ,ছবি দেখেছেন শুনে ভাল লাগল ।
এ সব ছবি একটু এমন ধরনের হয়ে থাকে , আপনার ধৈর্য্য আছে বলতেই হয় ।
আমি এগুলো দেখেছি এক সময় , এখন অন্য কিছু দেখি । তা আরও জটিল । থাক তা ।
যার যা প্রশংসা তা তো তাকে করতেই হবে । শুধু লক্ষ্য রাখবেন বাড়িয়ে বলছি কিনা ।
আমাদের লেখা নিয়ে আপনি কী বলেছেন তা নিয়ে ভাবতে হবে না ।
আমারা তো আমরাই ।
দিয়ে রাখুন না সময় করে কিছু নাম, জটিল শুনলেই লোভ কিন্তু থাকে।। ধৈর্য্য… হুম তা কিন্তু ভালোই, কতো কতো বছর ধরে যে ধৈর্য্য ধরে আছি 🙂
the apple মুভি টা সময় পেলে দেখেন, ভালো লাগবে আশা করি
আপনি ফেলিনির এইট এন্ড হাফ দেখার চেষ্টা করতে পারেন ।
এরপর আরও অনেক বলতে পারব ।
আমি পরিচালকের নাম বলে দিব , আপনি পছন্দ করে দেখতে থাকবেন ।
Samira Makhmalbaf এর the apple এর কথা বলছেন ?
দেখার চেষ্টা করব ।
অনেক ধন্যবাদ , মুভির বিষয়ে বলার জন্য ।
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, আমি মুভিটি বুকমার্ক করে রেখেছি, এই মহাসমুদ্র পাড়ি দিয়েই দেখা শুরু করে দেব ।। আর মাত্র কয়েকটা দিন ।। 🙂
মশাই
আপনি কি কোনো লেখার সৌন্দর্য কে বুঝাচ্ছেন? একটি লেখাকে অনেক সময় সুন্দর করে তোলেন লেখক আবার অনেক সময় সুন্দর হয়েই জন্ম নেয়। সুন্দর হয়ে জন্ম নেওয়াটাকেই কি আপনি “সরাসরি” বলতে চাইছেন?
লেখা সুন্দর না হয়েও জন্ম নিতে পারে , এটি বোঝার বিষয় আছে , আপনি তো নিজের অজান্তেই
দুটো শব্দ সাজিয়ে নিচ্ছেন , সরাসরি বলতে ‘যা তাই-ই’ , আপনাকে আপনার ‘মন’ একশত ভাগ বুঝতে হবে ।
এক কিন্তু এগারোর দিকে যাচ্ছে । আমি বোঝাতে না পারার জন্য ।
*****আমরা সাধারণত মনের ভাব ব্যাক্ত করার জন্য লিখি।লিখি,তারপর নানান রকম এডিট করি ,শব্দের সৌন্দর্য্য আনার চেষ্টা করি, বাক্য গঠন , পুনর্গঠন , শব্দের সংযোজন বিয়োজন করে পরিপূর্ণতা আনার চেষ্টা করি নিজেদের সাধ্যানুযায়ী।এটিই স্বাভাবিক সৌন্দর্য্য। ******
আচ্ছা ভাইয়া এটি কিভাবে স্বাভাবিক সৌন্দর্য হতে পারে যেটিকে লেখার পরে এডিট, সংযোজন, বিয়োজন করতে হয়? হতে পারে এটি স্বাভাবিক রীতি। ঠিক বুঝতে পারিনি আমি আসলেই।
যাইহোক সরাসরি লেখার ক্ষেত্রে আপনার কথার সাথে আমি একমত, কারণ একটি লেখা খুব কমই সরাসরি জন্ম নেই কোনো সংযোজন, বিয়োজন ছাড়া। তবে আমার মনে হয় এই সরাসরি লেখাটাই আসল সৌন্দর্য।
বড় লেখকদের আসল লেখার ছবি দেখলে দেখা যায় কত কাটাকুটি করেছেন ,
কাটাকুটি করেছেন কেন ?
পৃথিবীর বিখ্যাত লেখক —– মনে করুণ সারাদিন বসে দু’টি বা তিনটি লাইন লিখছেন ।
পরদিন সকালে উঠে কেটে দিলেন , আবার লিখলেন ……
এখন বলুন এটি কি স্বাভাবিক না অস্বাভাবাবিক ?
মশাই
হ্যা এটি স্বাভাবিক কারণ সে বিখ্যাত কোনো আবজাব তো আর লিখতে পারে না।
৫৪টি মন্তব্য
মশাই
চিন্তা, ভাবনার বৈপরীত্যটাই হয়তো অনেক সময় ব্যর্থতার মূল কারণ হয়ে দ্বারাতে পারে। গ্রহণ এবং ত্যাগকে ঘিরে ভিন্ন ভিন্ন মানসিকতাই জীবনে চরম দুঃখ ডেকে আনে। জীবনটাকে যখন মনে হয় আত্মবিশ্বাসের গোলাম পক্ষান্তরেই সেই ধারণা ভুল ভেবে আবার ভাবি কারো হাতেই লাটাই-এ বাঁধা ঘুড়ি।
ছাইরাছ হেলাল
নিয়তিকে আমরা এড়াতে পারি না ।
সুখ দুঃখ নিয়েই জীবন , যদিও একটি আর একটি থেকে আলাদা কিছু নয় । একই বস্তুর এপিঠ ওপিঠ ।
মশাই
সম্পূর্ণ সহমত পোষণ করছি। দুটোর সংমিশ্রনে জীবন হলেও আমি চাই দুঃখ যদি আসে তা আসতে হবে অপার্থিব হয়ে। সুখ পাই আর না পাই তবে দুঃখ পেতে চাই তবে অপার্থিব দুঃখ। দুঃখ এমন হলে চলবে না যেমন কারো হাতের মোঁয়া বানিয়ে ছুড়ে দিলো কপালে।
ছাইরাছ হেলাল
পাওয়া পার্থিব সুখকে আপনি অস্বীকার করতে পারেন না ।
একটি নেবেন অন্যটি নেবেন না , কান্নাকাটি করবেন , অপার্থিবতা চাইবেন ,
তা কি সম্ভব ?
মশাই
অস্বীকার করছিনাতো ভাইয়া। আমি সন্তুষ্ট পার্থিব সুখে তবে পার্থিব দুঃখ আমার সহ্য হয় না। দুঃখ যদি আসে আসতে হবে অপার্থিব। ধান-দূর্বা দিয়ে বরণ করে নিতে রাজী। তবে এখনো আপানর মত সুখের মন্ত্র আয়ত্ব করতে পারিনি। এখনো জানিই না এগুলো কি ??? শুধু দেখাদেখি লাফাতে থাকি।
ছাইরাছ হেলাল
মন্ত্র-ফন্ত্র বলে কিছু নেই ।
কঠিন থেকে কঠিনতর অনেক কিছুই আমাদের আসে আসবে । যা দেখে ভারবাহী প্রাণীও হয়ত কেঁদে ফেলবে ।
অনিচ্ছার কুইনান আমাদের খেতে হয় ,আমরা খাই ।
মশাই
খেতে খেতে জিহ্বা বেশি লম্বা হয়ে গিয়েছেতো তা ছেঁটে ছুটে দূর করা দরকার। আজকের লেখাটা কিন্তু ঐ দিনের চেয়ে আরও শতগুন বেশি ভাল হয়েছে ভাইয়া। পূর্ণাঙ্গতা প্প্রকাশ করবেন কখন?
ছাইরাছ হেলাল
পূর্ণাঙ্গতা কী ? এমন লেখা এই দুটিই । আর হবে বলে মনে হয় না ।
সাধারণত আমি কিছু লিখলে দিন তারিখ দেয়া থাকে , এখানে কিছু দেখলাম না ।
কবে লিখছি বুঝতে পারছি না । আরও অনেক মজার বিষয় আছে , আমি লিখে রাখব রাতে দেখবেন ।
এখন আপনার ছুটির সময় । আগের লেখায় হিন্টস আছে । ভাবছি বলেই ফেলি ।
ভুল বা ঠিক – যেহেতু এমন বিষয় এখানে নেই । সরাসরি…………
ভাবছি আগেই বলে দেব ।
মশাই
সারারাত জেগে থাকতে মাথায় সমস্যা করছে নাকি আপনার কথা শুনে প্যাচ লাগছে বুঝতে পারছি না আসলে। হায়রে কহলীল জিবরান !!!
ছাইরাছ হেলাল
এখানে কহলীল জিবরান কোথায় ?
মশাই
নাম নেওয়াও কি পাপ নাকি? আমার মাথায় শুধু ঘুরে এই নাম। হিন্টস টিন্টস এইসব বাদ দিয়ে ভাইয়া বলবেন বলে যা ভাবছিলেন তা বলেই ফেলেন। আমি কিন্তু কিছুই বুঝতেছিনা ***** আরও অনেক মজার বিষয় আছে , আমি লিখে রাখব রাতে দেখবেন ।
এখন আপনার ছুটির সময় । আগের লেখায় হিন্টস আছে । ভাবছি বলেই ফেলি ।
ভুল বা ঠিক – যেহেতু এমন বিষয় এখানে নেই । সরাসরি…………
ভাবছি আগেই বলে দেব ।***** এগুলো কি বললেন আমার মাথায় একটুও ঢুকেনি।
ছাইরাছ হেলাল
সব লিখে রাখব ,রাতে দেখে নিবেন ।
রিমি রুম্মান
এমন ঝুঁকি নিয়ে সমুদ্রে নামা ঠিক হবে না… -{@
ছাইরাছ হেলাল
এবারে সমুদ্রের ডাক উপেক্ষা করতে হবে দেখছি ।
ভাল থাকবেন ।
জিসান শা ইকরাম
মরু থেকে এবার সমুদ্র 🙂
আরো গন্তব্য আছে?
ছাইরাছ হেলাল
পথের শেষ দেখব বলে পথে নামিনি ,ভালোবাসি হাঁটতে,
পথই আমার শেষ ঠিকানা ।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
জিসান শা ইকরাম
পথকে ভালোবাসতে হবে দেখছি …
মশাই
Apni kokhon likhe rakhben vaiya? Rate? Rat kokhon asbe?
ছাইরাছ হেলাল
লেখার চেয়ে লেখা নিয়ে লেখা ,তা যদি হয় নিজের লেখা ,বেশ কঠিন কাজ ।
শুন্য শুন্যালয়
সাঁতার বেশি কাটলে তো নীল হয়ে যাবেন ।।
আপনার তো আসলেই সময় ভালো মনে হচ্ছেনা, মধ্যাহ্নে আঁটকে আছেন।।
তা এই আত্মহত্যা টা কোথা থেকে আসলো? হতাশ করে ভালোই করেছেন ।।
এইবার আসল কথা, এভাবে ফাঁকি দিচ্ছেন কেনো? না হয়, অপেক্ষাই করি, তাই বলি এতো অল্পতে সন্তস্ট তো হতে পারবো না, জলদি বড় লিখা দিন।।
ছাইরাছ হেলাল
শুনুন ভাই , বড়সড় আর সুন্দর করে লিখতে পারলে কী কেউ এমন লেখে ?
আর এক বার মন দিয়ে পড়ুন আপনি ।
এটি অনেক অনেক লেখা নিয়ে লেখা ।
আত্মহত্যা কে পায়ে ঠেলে সুন্দর জীবনের কথা বলার চেষ্টা করেছি আমার মত করে ।
লেখালেখি করা খুব কঠিন একটি কাজ আমার জন্য ।
আপনিও কিছুই ফেলছেন আমাদের জন্য ।
শুন্য শুন্যালয়
দুইলাইনে কতো কথা বলেছেন, তা যে একেবারেই বুঝতে পারছিনা, তা কিন্তু নয়।। 🙂
সব কিছুর কিন্তু সমাপ্তি হয়না, কারও অসমাপ্তই থাকে।।
নীল পাথরের সুরনদী ধরে কতটা পথ সাঁতরে গেলে আমি সবুজ হব ? এই লাইনটা আমাকে অনেক কিছুই মনে করিয়ে দিল ।।
এভাবে অনেক কথা যে বলতে পারিনা আমি, লেখা তো দূর কি বাত।।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ইচ্ছে করলেই পারবেন ,পারেন ও ।
ঐ লাইনটি আপনাকে কী কী মনে করিয়ে দিল আমাদের ও একটু শোনান
আপনার মত করেই ।
আপনি বুঝেননি এ কথা বলার সাহস এখনও করি না ।
হ্যাঁ ,অসমাপ্ত থাকেই বলেই আমাদের আক্ষেপ থেকে যায় ।
ধন্যবাদ দিচ্ছি ।
শুন্য শুন্যালয়
সাঁতার কেটে কেটে সবুজ হবার বাসনা কিংবা একটা সমাপ্ত দেখার বাসনা, মাঝে মাঝেই উঁকি দেয় যে, নিজের লেখাটাই মনে পরলো।। তেমন কিছু না।।
ছাইরাছ হেলাল
সৌভাগ্য লেখাটি কয়েকবার পড়ার মতই একটি লেখা ।
ছাইরাছ হেলাল
আমরা সাধারণত মনের ভাব ব্যাক্ত করার জন্য লিখি।লিখি,তারপর নানান রকম এডিট করি ,শব্দের সৌন্দর্য্য আনার চেষ্টা করি,(কোন কোন অপদার্থ নাকি একটি শব্দের জন্য ও লেখা তৈরি করে) বাক্য গঠন , পুনর্গঠন , শব্দের সংযোজন বিয়োজন করে পরিপূর্ণতা আনার চেষ্টা করি নিজেদের সাধ্যানুযায়ী।এটিই স্বাভাবিক সৌন্দর্য্য।
আবার এমন লেখাও নাকি আছে (আমার জানায় ভুল থাকতে পারে )যা ভাবনা সেটাই হুবহু লিখে দেবে। কোন রকম পরিবর্তন পরিবর্ধন ছাড়া।যেটা কে বলতে পারি আমার ভাষায় ‘সরাসরি’ । আমার স্বল্প জানাশোনায় এটি কঠিন এবং প্রায় অসম্ভব ।
এ ভাবে যদি ভাবি,ঘর থেকে বের হওয়ার সময় আমরা জামাকাপড় সুন্দর করে পরি ,মাথাটি চুল না থাকলেও পরিপাটি করি , জুতোয় ব্রাস দেই , টাই এর নটটি চুড়ান্ত ভাবে চেক করি । কস্তুরির ব্যবস্থা না থাকেই বিকল্প পথে চেষ্টা নেই । এসব না করে হলেও অন্তত বের হওয়ার সময় লুঙ্গির বাধনটি ফাইনালি দেখে নেই।এভাবেই করা উচিৎ।
‘সরাসরি’ কঠিন এ জন্য মনে হয়,বের হলাম ঘর থেকে দেখা গেল লুঙ্গিটি পড়নে নেই ,না না আছে,কিন্তু যথাস্থানে নেই,হয়ত সেটির স্থান মাথায়।সমস্যা এমন।অবশ্য আপনি বলবান হলে এটি ধর্তব্যের মধ্যে না নিলেও অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। হয়ত জুতা একপাটি বা দু’রকমের দুটি বা একদম খালি পায়ে । আবার পাঞ্জাবীটি উল্টো দিকে পড়লেন , তখন আপনি সামনে যাচ্ছেন তা পেছনে চলছেন তা বুঝতে একটু কষ্ট হতে পারে কারও কারও ।
তবে কুবুদ্ধি লওয়া ঠিক না। বিপদজনক হতে পারে। মান-ইজ্জত খুব দামী বস্তু,পথে-ঘাটে বিস্তর পড়ে পাওয়া যায় না ।
আসলে সরাসরি লেখা যায় না ,হয় না , ঠিক ও না । দু’চার লাইন লেখা হয়ত যেতে পারে ।
আমি অবশ্য এ সব কুবুদ্ধি লই না,দেই ও না। বারণ আছে ।
পুনশ্চঃ এক কিন্তু এগারো না আবার এগারো কিন্তু এক না,যদিও দেখতে মনোহর ।
শুন্য শুন্যালয়
বনলতা দি, আপনার আগের পোস্টে বলেছিল, এটা সরাসরি কিনা তখন কিন্তু মানে বুঝিনি, এখন বুঝলাম 🙂
ছাইরাছ হেলাল
তার ভয়েই আগে ভাগে লিখে দিয়েছি ।
শুন্য শুন্যালয়
সরাসরি এমন কঠিন কঠিন শব্দ !!! আপনি কচ্ছপের মতো খোলস নিয়ে আছেন নাকি? বোঝা তো যায়না…
ছাইরাছ হেলাল
আপনাদের কাছে কিছুই লুকানো যায় না , ধরে ফেলেন ।
আবার কঠিন প্রশ্ন করে বসেন ,তার উত্তর দেয়াও কঠিন ।
না না্কোন খোলস নিয়ে নেই ।
নিজের লেখা-লেখির অবস্থা করুণ ।
মশাই
এত সহজ করে বললেন তারপরও কিন্তু সরাসরি মাথায় ঢুকাতে পারলাম না। এখন আপনার কি দায়িত্ব পরে না আরেকবার বুঝানোর চেষ্টা করা?
ছাইরাছ হেলাল
কী বোঝাতে পারিনি তাই আগে বলুন । চেষ্টা করে দেখব
মশাই
***** কোন রকম পরিবর্তন পরিবর্ধন ছাড়া।যেটা কে বলতে পারি আমার ভাষায় ‘সরাসরি’ । আমার স্বল্প জানাশোনায় এটি কঠিন এবং প্রায় অসম্ভব ।******
মশাই
সরাসরি বলাটাকে কঠিন বললেন আপনি সেটাই আসলে মাথায় ঢুকছে না কেন কঠিন হতে যাবে।
ছাইরাছ হেলাল
মনে হচ্ছে আমি বোঝাতে পারছিনা ।
মন থেকে বেরিয়ে আসার পথে অনেক সৌন্দর্য্য নিয়ে আসে ।
আবার প্রশ্ন হতে পারে উৎপত্তি স্থলেও সৌন্দর্য্য থাকে পারে , চিহ্নিত করা কঠিন
উৎপত্তি স্থান ও পথ । এর দুরত্ব হতে পারে সামান্য থেকে সামান্যতর ।
ব্যাখ্যা করার চেষ্টা আমার ,কিন্তু বলেছেন যারা তারা তারাই ।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি হয়ত ভাবছেন মনে যে রকম আসে তাই-ই ত লিখি ।
আসলে সব সময় তা হয় না বলেই জানি ।
খসড়া
প্রেমের সূর্য মধ্য গগনে, তবে কেন সশেষের কথা। প্রেমের সমুদ্রে অবগাহন চলবেই।
ছাইরাছ হেলাল
চলতেই থাকবে ।
ধন্যবাদ ।
মশাই
আমি না হয় ব্যস্ততার পানি পান করেছি তাই বলে সবাই যে ভ্যানিশ হয়ে যাবে তা ঠিক না।
ছাইরাছ হেলাল
দেখা-দেখি আমরাও ভাব ব্যস্ততা নিচ্ছি ।
শুন্য শুন্যালয়
প্রশংসা করে আমার যা অবস্থা করেছেন !!! হ য ব র ল দিয়ে দিতাম সে-ই ভালো ছিলো… আর আপনাদের লেখার করুন অবস্থা আমাকে আরও করুন বানায় দিছে, …
বাই দ্যা অয়ে the wind will carry us দেখলাম, একটু স্লো মনে হয়েছিল প্রথম দিকে।। ফিনিশিং টা সেরকম (y)
শুন্য শুন্যালয়
বিঃ দ্রঃ এই যে আবার যেনো ভেবে বসবেন না, আমি আপনাদের লেখা কে করুন বলেছি, আমার কি মাথা খারাপ থেকে ভালো হয়ে গিয়েছে নাকি যে এমন ভাববো বা লিখবো ?
ছাইরাছ হেলাল
যাক ,ছবি দেখেছেন শুনে ভাল লাগল ।
এ সব ছবি একটু এমন ধরনের হয়ে থাকে , আপনার ধৈর্য্য আছে বলতেই হয় ।
আমি এগুলো দেখেছি এক সময় , এখন অন্য কিছু দেখি । তা আরও জটিল । থাক তা ।
যার যা প্রশংসা তা তো তাকে করতেই হবে । শুধু লক্ষ্য রাখবেন বাড়িয়ে বলছি কিনা ।
আমাদের লেখা নিয়ে আপনি কী বলেছেন তা নিয়ে ভাবতে হবে না ।
আমারা তো আমরাই ।
শুন্য শুন্যালয়
দিয়ে রাখুন না সময় করে কিছু নাম, জটিল শুনলেই লোভ কিন্তু থাকে।। ধৈর্য্য… হুম তা কিন্তু ভালোই, কতো কতো বছর ধরে যে ধৈর্য্য ধরে আছি 🙂
the apple মুভি টা সময় পেলে দেখেন, ভালো লাগবে আশা করি
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ফেলিনির এইট এন্ড হাফ দেখার চেষ্টা করতে পারেন ।
এরপর আরও অনেক বলতে পারব ।
আমি পরিচালকের নাম বলে দিব , আপনি পছন্দ করে দেখতে থাকবেন ।
Samira Makhmalbaf এর the apple এর কথা বলছেন ?
দেখার চেষ্টা করব ।
অনেক ধন্যবাদ , মুভির বিষয়ে বলার জন্য ।
শুন্য শুন্যালয়
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, আমি মুভিটি বুকমার্ক করে রেখেছি, এই মহাসমুদ্র পাড়ি দিয়েই দেখা শুরু করে দেব ।। আর মাত্র কয়েকটা দিন ।। 🙂
মশাই
আপনি কি কোনো লেখার সৌন্দর্য কে বুঝাচ্ছেন? একটি লেখাকে অনেক সময় সুন্দর করে তোলেন লেখক আবার অনেক সময় সুন্দর হয়েই জন্ম নেয়। সুন্দর হয়ে জন্ম নেওয়াটাকেই কি আপনি “সরাসরি” বলতে চাইছেন?
ছাইরাছ হেলাল
লেখা সুন্দর না হয়েও জন্ম নিতে পারে , এটি বোঝার বিষয় আছে , আপনি তো নিজের অজান্তেই
দুটো শব্দ সাজিয়ে নিচ্ছেন , সরাসরি বলতে ‘যা তাই-ই’ , আপনাকে আপনার ‘মন’ একশত ভাগ বুঝতে হবে ।
এক কিন্তু এগারোর দিকে যাচ্ছে । আমি বোঝাতে না পারার জন্য ।
মশাই
*****আমরা সাধারণত মনের ভাব ব্যাক্ত করার জন্য লিখি।লিখি,তারপর নানান রকম এডিট করি ,শব্দের সৌন্দর্য্য আনার চেষ্টা করি, বাক্য গঠন , পুনর্গঠন , শব্দের সংযোজন বিয়োজন করে পরিপূর্ণতা আনার চেষ্টা করি নিজেদের সাধ্যানুযায়ী।এটিই স্বাভাবিক সৌন্দর্য্য। ******
আচ্ছা ভাইয়া এটি কিভাবে স্বাভাবিক সৌন্দর্য হতে পারে যেটিকে লেখার পরে এডিট, সংযোজন, বিয়োজন করতে হয়? হতে পারে এটি স্বাভাবিক রীতি। ঠিক বুঝতে পারিনি আমি আসলেই।
যাইহোক সরাসরি লেখার ক্ষেত্রে আপনার কথার সাথে আমি একমত, কারণ একটি লেখা খুব কমই সরাসরি জন্ম নেই কোনো সংযোজন, বিয়োজন ছাড়া। তবে আমার মনে হয় এই সরাসরি লেখাটাই আসল সৌন্দর্য।
ছাইরাছ হেলাল
বড় লেখকদের আসল লেখার ছবি দেখলে দেখা যায় কত কাটাকুটি করেছেন ,
কাটাকুটি করেছেন কেন ?
পৃথিবীর বিখ্যাত লেখক —– মনে করুণ সারাদিন বসে দু’টি বা তিনটি লাইন লিখছেন ।
পরদিন সকালে উঠে কেটে দিলেন , আবার লিখলেন ……
এখন বলুন এটি কি স্বাভাবিক না অস্বাভাবাবিক ?
মশাই
হ্যা এটি স্বাভাবিক কারণ সে বিখ্যাত কোনো আবজাব তো আর লিখতে পারে না।
ছাইরাছ হেলাল
গানে কিন্তু এটি আছে , যে ভাবে সুর আছে তাই ই গাইবে ,
শিল্পীর নিজস্বতা এড়িয়ে ।
এমন কিন্তু দু’একজন মাত্র আছে ।
মশাই
আপনরা চিন্তা ভাবনা দেখে আসলেই আমি চিন্তিত। চিন্তিত এ জন্য যে গভীর চিন্তা ভাবনার মাঝে কি না কি ভুল বলে আবার ভেজাল সৃষ্টি করি।
ছাইরাছ হেলাল
ঠিক-ই ধরেছেন, গভীর অগভীরতা ভরপুর ।
ভেজালে না পরার আকুল আবেদন জাতির কাছে ।