প্রশস্ত সমুদ্র প্রশান্ত হয়ে শুয়ে আছে, লম্বালম্বি, আড়াআড়ি বা গোল হয়ে,
চাঁদ-বুকে বালিয়াড়ি ছোঁয়া-ছুঁয়ি করে, আধো-আধো ঘুম-জাগরণে,
ভাবে,
উন্মত্ত জোয়ারে-রণে-রমণে কতকাল থেকেছি একসাথে একপাশে,
জোয়ার এখন ভাটায় নেয় টেনে, তবুও দূরে কেন?
কাছে এসো,
মাথা তুলে স্নিগ্ধ কণ্ঠে বলে
কে, কে ওখানে? এসময়ে?
‘আমি রাত্রি’;
১৮টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
আজ ভাবনাটা দেখি মিলে গেলো আমার সাথে!
আগামীকাল মন্তব্য করবো। আজ প্রথম করে রাখছি। কেমন?
ছাইরাছ হেলাল
না-মিলে উপায় আছে!!
সেই কবে থেকেই আমরা তো আমরাই!!
আপনি-ই প্রথম, সেই প্রথম থেকেই।
আচ্ছা একটু-না-হয় অপেক্ষায়-ই থাকি!!
নীলাঞ্জনা নীলা
ইমু দিয়া মন্তব্য দিমু। 😀
ছাইরাছ হেলাল
মাথায় বাঁশ পড়বে!!
তখন চিক্কুর দেলেও কাম অইবে না।
নীহারিকা
কত কি ভাবনা আসে মাথায়। আসুক।
ছাইরাছ হেলাল
ভাবনার কোন দুষ নেই, তাই আসতেই থাকবে।
ইঞ্জা
খুব সুন্দর লেখা, ভালো লাগে।
ছাইরাছ হেলাল
আমরা আমাদের নিয়মিত পাঠক,
ভাল থাকবেন ভাই।
ইঞ্জা
শুভকামনা ভাই
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেও,
মিষ্টি জিন
সমুদ্র গোল হয়ে শুয়ে থাকে ? জানতাম নাতো।
আচ্ছা কাল যেয়ে দেখবোক্ষন। :D)
রাত , চাঁদ সমুদ্র সব মিলে মিশে একাকার।
ভাল লেগেছে ।
ছাইরাছ হেলাল
শুধু গোল না, আরও অনেক রকম থাকে সমুদ্রের রূপ,
চোখ মেইল্লা দেখতে হয়,
ভাল লাগতেই হবে, এয়্যা যেই-সেই ল্যাহা না!!
শুন্য শুন্যালয়
বাব্বাহ ইদানিং দেখি লেখায় ভালোবাসা উছলে পড়ছে, এক্কেবারে কৈশরিক ভালোবাসা। ক্যান্ডি কুন্ডি চলবে?
সমুদ্র আর রাত্রির এক অপার্থিব দৃশ্যের কথা মনে পড়লো লেখাটি পড়ে।
বাস্তবে রাত্রি কথা বলে উঠলে ঝেড়ে দৌঁড় লাগানোর সম্ভাবনা। 🙂
ভাল্লাগছে কবিতা। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
এভাবে বললে হবে না, বলতে নেই,
আপনার ভয়ে ‘রাত্রি’ নিয়ে পরের লেখাটি দিলাম না।
অবশ্য ভয় বেশি-স্থায়ী-না, কেটে গেলেই এসে যাবে!!
এনসাইক্লোপিডিয়ায় সবই থাকে।
ভৌতিক ভালুবাসাই প্রকৃত ভালুবাসা, ট্রাই করে দেক্তে পারেন, মন্দ লাগবে না।
জিসান শা ইকরাম
আসল ঘটনা তাহলে এই?
রাত্রিকে আমি চিনি 🙂
ছাইরাছ হেলাল
ল্যাখা সার্থক,
মনে হবে চিনি উহারে।
চাটিগাঁ থেকে বাহার
সুন্দর প্রকাশ। ভালো লেগেছে। (y)
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা!!