নয় কোন অলীক-বিভ্রম-ভ্রমণ, নতজানুতার আস্ফালন,
মাঙ্গলিক আহার শেষে পারস্পরিক সহৃদয়তা, শেষমেশ
শেষঅব্দি অক্সিজেনের ভাগাভাগি।
প্রগাঢ়-উষ্ণ-উত্তাল নিবেদনে দাঁড়িয়ে আছি
জাঁকিয়ে, দণ্ডায়মান স্বস্তির রৌদ্রলোকের সানুদেশে,
আরাধনা ও ভাবের পুলকে, তিনশত
তিন হাজার তিন লক্ষ-কোটি বছর ধরে,
ঝলোমলো সবুজ-পাপড়ি মেলে, সতেজ-সুরভিত-নিঃশ্বাসে,
আজও সময়ের এ-প্রসব-লগ্নে;
আকাশী ঈশ্বর একটি-ই, দেখে রেখেছে নিশ্চয়ই,
সে-বারের সাঁই সাঁই সিডরে সটান দাঁড়িয়ে ছিলাম,
দিগ্বিদিক ডালপালায় অদৃশ্য দড়ির প্রান্ত কষে,
ঝুঁকে-পড়া কাঁধ-মাথা আবার-ও তুলে ধরে,
নিঃসঙ্গ বিহ্বলতার কুল এড়িয়ে;
আফিম-তরু নই,
ঝড়-জল সুগভীর-বিষাদানন্দের অঝোর ধারায়
সব কিছু ফেলে-টেলে, গিজ-গিজে ভিড় ঠেলে,
বেঁচে আছি বেঁচে থাকি, যাব-ও বেঁচে;
চুমুর মধু-ফেনা নিয়ে ভূতেরা ডাকে,
(মাটি) চুম্বন-সুতো ছিঁড়ে অমৃত-চাহুনির টান
সুরের অলংকারে, উন্মুক্ত উদোম আলিঙ্গনে,
“ হেথা নয়, অন্য কোথা অন্য কোনখানে”
অবিস্মিত থেকে, ভষ্মাধারের ধূসরতায়-ও
প্রবিষ্ট হওয়ার কথা ভাবি-ই-না!!
৬টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
গাছ কিন্তু সহজ, এতো কঠিন তাদের কথন হতেই পারেনা 🙁 কী যে লিখেছেন, কিচ্ছু বুঝিনাই। পুরনো অভ্যাসে ফিরিয়ে কএকবার পড়িয়ে ছাড়ার মতলব। আপাতত চলন্ত বাসে বসে বসে ভাবছি,
অক্সিজেনের ভাগাভাগি সাবধানে, কখনো এক ভাগে টান পড়ে যেতে পারে। আইমুনে পরে আবার।
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই গাছ সহজ, তবে সিডর খাইলে বুড়া গাছ ইলিক-বিলিকের ছলে আউল-ফাউল
লিখতেই পারে, তবে ঘটনা সইত্য।
ওহ, বাস কথন চলছে!!
মোঃ মজিবর রহমান
গাছ বচন চলছে আপনার তয় অক্সিজেন চুম্বন দেওয়া জেতে পারে।
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই তা দেয়া যেতে পারে, দেয়া-ও উচিৎ!!
মোঃ মজিবর রহমান
নাহলে থাকব কিভাবে!!!
ছাইরাছ হেলাল
চালু থাকুক।
অবশ্যই বাঁচতে হবে।