এখনও জাঁকিয়ে বসেনি আঁচহীন রাতের আকাশ, আলোরিক্ত দিগন্তের শিথানে অস্তরাগ মেলেছে ডানা গাঙ কবুতরের বেশে,
নিরাপদ অনিঃশেষ নিশ্চুপ, নেই সবর্ষন ঝড়ের ক্রুরচাহনি, অপেক্ষার নিঝুম আকাশবাড়ী আর কত দূর!!
সমুদ্রকোল ঘেঁসে নিস্তরঙ্গ দীর্ঘ সুনসান বালিয়াড়িতে শুধুই ধু ধু বালি, থেমে নেই নোনাস্নান আদ্দিকালাব্দি!
অনিকেত ধাতব হৃৎপিণ্ড!! তাও বিদ্ধ হতে চায় সবিষের ভোতাফলায়;
এইইইইই আদ্যা আঁধিয়ারী, আর দেরি কেন?? অপেক্ষার সূর্যনিঃশ্বাস আর যে সয় না!!
হৈমন্তী অরণ্যে নেই কোন পিছুটান, নেই কোন কোণাকুণি দৌড়ঝাঁপ, জেগে আছি জেগে ত্থাকি
রাতেরদিনে-দিনেররাতে গড়িয়ে যাওয়া জলচাহনিতে,
যদিও স্বপ্ন দেখি না আশারঅলকানন্দার!!
নাহ্,অনামুখো তুমি নও।
৬২টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
অবশেষে আপনি ছবি দিলেন পোস্টে ,সেই কবে থেকে অনুরোধ করছিলাম 🙂 | আপনার তোলা ছবি লুকিয়ে রাখতে চান তাইনা? সেটি হবেনা | আমিও দিব আপনার তোলা ছবি 🙂 |
এটা কি কষ্টের লেখা নাকি সুখের লেখা যদি একটু বুঝিয়ে দিতেন মন্তব্য দিতে বিরাট সুবিধা হত 🙁
ছাইরাছ হেলাল
এটা আমার ছবি বলেছি নাকি!!
নেট থেকে পাওয়া!! এর থেকে ভাল ছবি আকছার পাওয়া যায়।
দিন দিন দিতে থাকুন, ছবির কোন শেষ নেটে!!
আমিও তো বুঝতেছি না এটি কী লেখা, বা এটি কি লেখা?
বুঝতে পারলে আমিও শণটি পাইতাম।
অরুনি মায়া
কখনো কি দেখেছেন কোন ফটোগ্রাফার অন্য একজন ফটোগ্রাফারের ছবি কোথাও ইউজ করছে। বললেই হল এটা আপনার ছবি না। আপনি গোপন রাখতে চাইলেও আমি বলে দিব সবাইকে।
আপনিও যদি না বোঝেন তাহলে আমার আশা ভরসা সব শেষ। মন্তব্য করতে পারলাম না। কাঁদতে কাঁদতে বিদায় নিলাম ;(
ছাইরাছ হেলাল
আহা আহা করেন কী!! কাঁদবেন প্লিগ লাগে।
তাই বলে হাঁটে কলসি ফাটাবেন এটা কিন্তু ঠিক না।
আমি ফটু তুলতারিনা, ভাবছি গুরু ধ্রপো!!
আমার নেট ই ভরসা এ বেলায়।
দেখুন না ‘কত্ত সুন্দর’ ফটু!!
অরুনি মায়া
হুম সত্যিই অসাধারণ একটি ছবি | এই ছবির ফটোগ্রাফারকে অন্তর থেকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি, সে যেই হোকনা কেন |
ছাইরাছ হেলাল
হাওয়াই শুভেচ্ছা পৌছে যাক জায়গামত।
ছবি কিন্তু বেশি জুইতের না!!
মোঃ মজিবর রহমান
ছবিটা খ উ উ ব ভাল লেগেছে……………
ছাইরাছ হেলাল
আমারও খুব পছন্দ এ ছবিটি।
মৌনতা রিতু
খুব সুন্দর।সত্যি সুন্দর।ছবি ও ভাষার প্রয়োগ দুটোই।
ছাইরাছ হেলাল
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
খসড়া
গোধূলি মুহূর্তের এমন বর্ননা —
না গোধূলি নয়, বিচ্ছেদ সূর্য ও সাগরের।
মহা পরাক্রমশালী ভানুকে গ্রাস করছে ।।
কে সর্বগ্রাসী রাত নাকি সাগর,
কে ক্ষমাহীন সমুদ্র নাকি তিমির
কেউ বোঝেনা সাগরের বুকেই বসত তিমিরের।
মদির অঙ্গদ কোজাগরী হায়
বিপুল শক্তিগ্রাসী অম্বর
নিঃসঙ্গ, একা, খুব একা
হাহাকার ভরা জলধি, নভ, নিশী, তপন।।
ছাইরাছ হেলাল
এ গোধূলি, গোধূলির ই
অটুট বন্ধন আলো আর আঁধিয়ার
সুনসান বালিয়াড়িতে জলোচ্ছাসের অবগাহন তর্পণের আবাহন,
হে কোজাগরী পূর্ণিমা!!
ভাইয়াপু এত্ত কঠিন মন্তব্য!!!
অরুনি মায়া
ভাইয়াপু আপনাকে এত্ত এত্তগুলো লাইক।
যেমন পোস্ট তেমন মন্তব্য। (y)
যদিও আমি কোনটাই বুঝিনি 🙂
নাসির সারওয়ার
আমি দুইটাই বুঝেছি। ওনারা দুইজনই ডলা খাবার জন্য রেডি।
আমার টিচারযে কোথায় গেলো!!
ছাইরাছ হেলাল
কিছু লাইক এদিকেও দিন, ওদিকে সব ঢেলে দিলে হবে না।
আমিও কিছুই বুঝিনি, কেউ আমারে বুঝাইয়াও দেয় না।
আবার ভাইয়াপুও কয় দেহি, খাইছে!!
ছাইরাছ হেলাল
খালি টিচারের ডর দেহ্যান ঠিক না।
সামান্য ইট্টু বুঝাইয়া দেলে পারতেন।
নাসির সারওয়ার
যদি বুঝতেই পা্রতাম, তাইলে কি চিক্কর দেই!
ছাইরাছ হেলাল
না বোঝার তো কিচ্ছু নেই, সবই ফকফকা।
অরুনি মায়া
আপনি আমার শুন্যাপুকে শুন্যাপু কোথাকার ডাকেন তাই আমিও আপনার ভাইয়াপুকে ভাইয়াপু ডাকব | বাস হিসাব বরাবর | 🙂
অরুনি মায়া
নাসির ভাইজান আমি কিন্তু সব বুঝে গেছি 😀
ছাইরাছ হেলাল
শুন্যাপু আপ্নের!!
কলি কাল একেই বলে!! প্রকাশ্যে এভাবে বলে কেউ!!
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হা নাসির ভাইয়ু, জাতি আপনার মতই বোঝক খুঁজতেছে। টিচার বংশদন্ড খুঁজে তারপরে আসবে। 😀
শুন্য শুন্যালয়
বুঝতেছিনা, আমি কার? কে আমার? তিনি কার? তার সেও বা কার?
অরুনি মায়া
সবাই আমার আমি কারো নই
অনিকেত নন্দিনী
আইসা পড়ছি তো। 😀
ছাইরাছ হেলাল
জাতি আপনার অপেক্ষায়,
উদ্ধার করে দিন।
নাসির সারওয়ার
ছবিতে রঙের মিশ্রণটা মনে হয় অনেক বেশী ভালো হয়েছে। মনে হচ্ছে ছবিকার এই রংটা মুশুরের ডাল থেকে নিয়েছে!!!
আর লেখার কথা কি বলবো, কোন মাত্রায় যে ফালাই!!!!
হেই টিচার, ডলা দেওনের লাইগা একজনরে পাইছি!
ছাইরাছ হেলাল
খালি মশুরের ডালে হয়নি, আরও অনেকের কাছ থেকেই ধার-ধুর করতে হয়েছে,
সে এক এলাহী কায়-কারবার।
হ হ, খালি ডলা দেওনের ডর দ্যাহান ঠিক না, ল্যাকতারিনা দেইখ্যা,
যাউকগ্যা, ছবিকার তো পাইলাম এ যাত্রায়।
নাসির সারওয়ার
মশুরের ডাল আর সুর্যাস্তের রং বেশ কাছাকাছি। তবে যাই হোক, ছবিটা বেশ। যদিও লেখার মত ছবিও বুঝিনা। তাই ডলায়ও মাফ নাই।।।
ছাইরাছ হেলাল
নেটের ছবি দ্যাখতে একটু ভালই দ্যাখায়।
উহ, এত্ত ডলা কৈ যে থুই!!
অনিকেত নন্দিনী
কে সে? আমার নবিশ কারে ডলা দিতে চায়? ;?
ছাইরাছ হেলাল
কে সে? আমিও তাকেই খুঁজছি।
অনিকেত নন্দিনী
সেইটা আপ্নে না? আমি তো ভাব্লাম আপ্নারেই কইতাছে। 😮
ছাইরাছ হেলাল
আমারে কইবে ক্যা!!
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
জেগে আছি জেগে ত্থাকি
রাতেরদিনে-দিনেররাতে গড়িয়ে যাওয়া জলচাহনিতে,
(y) -{@ ছবিটি বেশ সুন্দর
ছাইরাছ হেলাল
অনেকদিন পর আপনাকে দেখে ভাল লাগল।
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
বাহ্!
কি মধুর লেখা!
লেখা পড়ে একটা গান মনে পড়লো
” আমি শুনেছি সেদিন তুমি সাগরের ঢেউয়ে চেপে নীল জল দিগন্ত ছুঁয়ে এসেছো…
আমি শুনেছি সেদিন তুমি লোনাবালির তীর ধরে বহুদূর বহুদূর হেঁটে এসেছো …
আমি কখনো যাই নি জলে, কখনো ভাসি নি নীলে
কখনো রাখি নি চোখ ডানা মেলা গাঙচিলে
আবার যেদিন তুমি সমুদ্র স্নানে যাবে
আমাকেও সাথে নিও, নেবে তো আমায়
বলো নিবে তো আমায় …….
ছাইরাছ হেলাল
গানটি আমার অনেক প্রিয়।
অনেক ধন্যবাদ, ব্যস্ততার মাঝেও সময় নিয়ে পড়ার জন্য।
অনেকদিন লিখছেন না কিন্তু।
শুন্য শুন্যালয়
যাক বাবা, আপনার আউলা ঝাউলা লেখার চাইতে এইবার অন্যদিকে মনোযোগ দেবার সুযোগ মিললো।
একটি মাত্র উপচে ওঠা ঢেউ, পাখিদের বুকে হালকা টিন্ট, রুপার মতো ঝকঝকে কন্ট্রাস্ট সাদা কালো, ছবিটা একটু বেশিই সুন্দর। দূরের আবছা লঞ্চ আবারো উড়িয়ে দেবে হাজার ডানা।
নেট থেকে নেয়া তা জানি, এমন ছবি আপনি তুলতেই পারেন না।
লেখায় ফিরি–গাং কবুতর? চিল কবুতর হইলো কবেত্থাইক্কা? আপনার হাতে পড়লে, পাখিগুলারও অবস্থা বেগতিক হবে দেখছি।
এখানেও সেই একই কথা? যাবার তাড়া বেশি থাকলে ফোটেন। অইখানে যতই হুরপরীর লোভ দেখানো হোক, সবই কিন্তুক মিছা কতা, আগেই সাবধান কইরা দিলাম। পরে গিয়া দেখবেন, আম ছালা দুইটাই গ্যাছে।
আঁধিয়ারী শব্দটাই অনেক সুন্দর। কপাল বটে মৃত্যুর, আপনার মতো প্রেমিক পেয়েছে। আদ্যা শব্দের অর্থ বলে দিন।
লেখাটা কিন্তু বেশ ভালো হয়েছে। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আদ্যা অর্থ মহামায়া।
যাক ভাল!! লিখছি শুনতে আমার খুব ভাল লাগে, আপনি চাইলে আরও বার কতক বলতে পারেন,
দিল বরফ করি শুনে শুনে।
দেখুন চিল সব সময় চিল না, কবুতর হয়ে ডানা মেলে।
সত্যি বলছি সবই নেটানেটি, তবে আপনি শেখালে এহেবারে খারাপ হপে না।
ছালা চাই ই না, আম চাই বস্তা বস্তা!!
মৃত্যুকে ভালুবাসুন গেবন ফকফকা করুন।
শুন্য শুন্যালয়
হার্ট ফ্রোজেন হয়ে গেলে তো মুশকিল, তখন তৃষ্ণায় গরম রক্ত পাওয়া মুশকিল হবে। (আপনার আগের পোস্ট হইতে)
বস্তা বস্তা আম রাখবেন কোনে, পকেটে কয়টা ধরবে? তার চেয়ে ছালা বাঁচাইলে পরে বৈশাখী ঝড়ের অপেক্ষা করন যাইবো।
যদিও স্বপ্ন দেখিনা বলেছেন আবার বলেছেন নাহ্ অনামুখো তুমি নও। কেমন দুই কথা হয়ে গেলোনা? 🙂
ভালো লিখেছেন। কয়বার বলতে হবে একটু বলে দিলে ভালো হতোনা? 🙂
হাসবেন না কাঁদবেন এই সমস্যায় না পড়লে প্রিয়তে ক্লিক করার ইচ্ছা পোষণ করিলাম।
ছাইরাছ হেলাল
দাক্তার থাকতে গরম আর ঠান্ডা রক্তের চিন্তা নাই,
কিছু একটি ব্যাবস্থা হয়েই যাবে।
বেশি আম-উম লাগবে না। মোক্ষম এ্কখানাই যথেষ্ঠ।
পরের ঝড়ের অপেক্ষা করতে চাই না, অক্কার ভয় আছে।
স্বপ্ন দেখিনা তাই ঠিক, স্বপ্নেরও স্বপ্ন থাকে, তা লিন্তু একটু দেখতেই হয়।
ভাল লিখছেন ভালু করে একবার বললেই হপে।
আহহা করেন কী করেন কী? না ছুঁইয়ে প্রিয়’র যত্ন করুন সযত্নে।
ইলিয়াস মাসুদ
পাখি গুলো যদি এই নামানুষ টাকে গ্রহন করতো তবে পাখি জন্ম ধন্য হতো আমার 🙂
ছাইরাছ হেলাল
পাখিরা একদিন আপনাকে আপন করে নেবে।
রিমি রুম্মান
গত সপ্তাহে শিমুল মোস্তফা’র কবিতা আবৃত্তি শুনতে গিয়েছিলাম এক প্রোগ্রামে। সেই থেকে কি যে হল, সব কবিতাই পড়ি একেবারে আবৃত্তির ঢঙে।
তারই ধারাবাহিকতায় এই লেখাটিও সেভাবেই পড়লাম … 🙂
ছবিটি চমৎকার।
এমন করে উড়তে পারলে বেশ হত।
একটু জিরিয়ে জিরিয়ে উড়াল দিতাম দেশের উদ্দেশ্যে। 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আপনি পড়ছেন জেনে আনন্দিত, তবে কবিতা লিখতে পেরেছি কিনা
সে সন্দেহ থেকেই যাচ্ছে।
আপনি না জিরিয়েই উড়ে আসবেন, আসতে পারবেনও,
তবে জানান দিয়েন, অক্ষাংশ- দ্রাঘিমাংশে চোখ পাতব বন্ধ চোখে।
মেহেরী তাজ
মাথা ঘুরান্টি দেওয়া এখনও থামে নি! সময় চাই!
ছবিটা অনেক অনেক অনেক সুন্দর! 🙂
ছাইরাছ হেলাল
নো ঘুরান্টিছ,
বেহিসাবি সময় আপনার অপেক্ষায়!
আরও ভাল থাকুন।
অনিকেত নন্দিনী
“অনিকেত ধাতব হৃৎপিণ্ড!! তাও বিদ্ধ হতে চায় সবিষের ভোঁতাফলায়” এইডা পইড়াই তো কান্দন আইতাছে, কী আর কমু? ;(
ছাইরাছ হেলাল
ম্যালা টিসু রাখছি, চিন্তা নেই, কান্দন শুরু করে দিন।
কিন্তু ঘটনা কী আগে কন!!
অনিকেত নন্দিনী
আমার হৃদপিন্ড ধাতব না। ;(
আমি এখনো পর্যন্ত হৃদপিন্ডের কোনো সার্জারি করাই নাই বা ওইখানে ধাতব পাত বসাই নাই। আমার হৃদপিন্ড লইয়া এই অপবাদের প্রতিবাদে আমি এই পোস্ট অসময়ের বন্যায় তলাইয়া দিতে চাই। ;( ;( ;( ;( ;( ;( ;(
ছাইরাছ হেলাল
মাইরালা আম্রে মাইরালা!!
ব্লগার সজীব
আঁধিয়ারী শব্দের যে অর্থ আমি জানি, তার সাথে এই লেখার কোথায় যে মিল খুঁজে পাবো তাই বুঝছি না 🙁 অবশ্য লেখা সবার বোধগম্য হবে এমন কথা নেই 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা বোধের গম্য থেকেই গেল বুঝি!!
রাত্তিরের সাথে সাল্কা বাতচিৎ, আর কিছু না।
জিসান শা ইকরাম
চেনা ঢেউ, চেনা সময়, চেনা গাঙচিল
সমুদ্রকোল ঘেঁসে থামবে না নোনাস্নান
অপেক্ষার নিঝুম আকাশবাড়ী বেশী দূর নয় বেশ কাছেই,
হাত ছুঁই ছুঁই দুরত্বে
রাত্রির স্বপ্ন দেখায় বারন নেই,
ভালো লাগছে 🙂
ছাইরাছ হেলাল
স্বপ্নেই বাঁচি স্বপ্নেই জাগি
অপেক্ষার আকাশবাড়ী।
আবু খায়ের আনিছ
– এইটা কোন লেখা হল?
– তাহলে কি হল?
– না কিছু হয় নাই।
– এই জন্যই ত সপ্তাহের শীর্ষ লেখার সবার উপরে।
– হু কইছে তরে।
– লেখা হয় নাই তাইলে পড়তে আইছস কেন? যা ফুট
–
ছবি দেখে ভাবছিলাম ভাইয়ার তোলা।
ছাইরাছ হেলাল
লেখালেখি কোন সহজ কাজ নয়।
আমিও ভাবছিলাম আমার ই তোলা ছবি,
কিন্তু!!
আবু খায়ের আনিছ
কিন্তু আমরা জানি ফটোগ্রাফার হিসাবে হেলাল ভাই এর সুনাম আছে।
ছাইরাছ হেলাল
সবই মিডিয়ার সৃষ্টি!!
নীলাঞ্জনা নীলা
ছবির থেকে চোখ ফেরানো যাচ্ছেনা। এত্তোটাই সুন্দর।
ছাইরাছ হেলাল
সাবধান অন্য কোন দিকে যেন চোখ না যায়।