মিয়ানমারে রহিঙ্গা মুসলিমদের উপরে অমানুুুষিক ধর্ষন ও হত্যার মধ্য দিয়ে রহিঙ্গাদের জাতিগত ভাবে নিধন করতে চাইছে শান্তিতে নোবেল জয়ী সূচির সরকার। সেখানে মহিলাদের ধর্ষনের পর হত্যা করছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী, মায়ের কোল থেকে শিশুদের ছিনিয়ে নিয়ে নির্মম ভাবে হত্যা করছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী, বয়স্কদের যেখানে যে অবস্হায় পাবে সেখানেই হত্যা করছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এবং বসতবাড়ীতে আগুন ও লুটপাট করছে।
মিয়ানমার সরকার আন্তর্জাতিক চাপকে উপেক্ষা করে গনহত্যা চালিয়ে য়াচ্ছে। তাই মুসলিম দেশগুলির সংগঠন ওআইসি (OIC) এর উচিত মিয়ানমারের উপর বানিজ্যিক আবরোধ আরোপ করা এবং বাংলাদেশ সরকারের আবরোধের আরপের জন্য জোর কুটনৈতিক তৎপরতা চালানো উচিত।বানিজ্যিক আবরোধ আরোপ করতে পরলেই বর্বর রাষ্ট্র মিয়ানমার কুপকাত হবে। আজ ছোট রাষ্ট্র মালদ্বীপ মিয়ানমারের সাথে সমস্ত বানিজ্যিক সর্ম্পক ছিন্ন করেছে।
৭টি মন্তব্য
মৌনতা রিতু
মুসলিম হোক আর অমুসলিম হোক নারকীয় হত্যা কোনোভাবেই সহ্য করা যায় না। হিন্দুদেরও তো দেখলাম মারছে এখন। ভারত কি করে দেখা যাক। তবে বাংলাদেশ যথেস্ট করছে।
আপনার সাথে একমত সব দিক থেকে ওদের একঘরে করে রাখা উচিৎ।
সোয়েবুর মোর্শেদ সোহেল
আজকে মোদী বাবু মিয়ানমারের সাথে সুরে সুর মিলিয়েছেন।আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
জিসান শা ইকরাম
অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে এই সমস্যাটি দেখা উচিৎ বাংলাদেশের।
এরা আসছে আমাদের দেশেই বেশি, ভারত এবং চীনে যাচ্ছে নগন্য সংখ্যক রোহিংগা।
আন্তর্জাতিক চাপ বৃদ্ধি করে মিয়ানমারের উপর অর্থনৈতিক অবরোধ আরোপের ব্যবস্থা করতে হবে।
সোয়েবুর মোর্শেদ সোহেল
আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
সোয়েবুর মোর্শেদ সোহেল
আপনি সঠিক বলেছেন, মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
নীলাঞ্জনা নীলা
কী যে পাচ্ছে এরা এভাবে অশান্তি করে! সারা পৃথিবীর কোথাওই শান্তি নেই। সবজায়গাতেই চলছে তান্ডবলীলা।
নিতাই বাবু
ধৈর্য ধরুন, সবই ঠিক হয়ে যাবে। বর্তমানে যা দরকার তা হলো রোহিঙ্গাদদের পাশে দাঁড়ানো।
ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।