প্রিয় নাজিফাহ ,
বাতাসকে কানে কানে বলেছি
“উড়ালিয়া”হয়ে উড়িয়ে নিতে
তোমার অভিমান ।
নক্ষত্রকে ডেকেছি , অভিমানের দরজা
যেন তাদের “ স্টোর রুমে “ বন্দী করে
গায় বিজয়ের গান ।
নাজিফাহ , ইচ্ছে হলেই
ছুঁতে পারি তোমার সব অভিমান
বাধার দেয়াল টপকে গড়বো
নতুন কোন অভিধান ।
ইতি আতাহার ।
২. জবাবে নাজিফাহ
প্রিয় আতাহার -
আগেও বলেছি কতোবার তোমাকে
পরোয়া করিনা কিছুই –কাটাবো বিনিদ্র রাত

যদি রাখো ভালোবাসায় - সবুজ সচ্ছলতায়
ইচ্ছে নূপুর তোমাকে দেবো অথবা রঙিন প্রভাত

একান্ত কাশফুল ছুঁয়ে ছুঁয়ে রবো নির্ভরতায়

তবুও কেন এই অযাচিত হেয়ালিপনা
দুরভিসন্ধিমূলক এই উচাটন যন্ত্রণা ?

 

পূর্ণেন্দু পত্রীর কথোপকথন স্টাইলে আমি আতাহার নাজিফাহর কিছু কবিতা লিখেছি । সেগুলো পোস্ট দিতে ভয় পাই ।

কারণ লেখার মানের একটা ব্যাপার থাকে । কথোপকথন বা ডুয়েট করতে গেলে মান জিনিসটা এক সময় হারিয়ে যায় ।

0 Shares

২৩টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ