আসুন !
দয়া করে এদিকে ফিরে আসুন !
আমরা একটি ফা ইং তাওয়াল্লাও সহ অন্যান্য অনুভূতির দিকে গমন করি। যেখানে মায়ার জালে ফেঁসে যাওয়া যায়, অতিদূর অমরাবতীর ইন্দ্রপুরীতে।
অতঃপর, সত্য এসে নিজের উপস্থিতি জানান দিল। বিনয়ের সাথে অন্যসব ফাক্বুল হাসবিয়াল্লা-হু এসে জড়ো হলো। হঠাৎ কি যেন হয়ে গেল লা- ইলা-হা ইল্লা- হুয়ার চোখে-মুখে। অভূত চোখে দিগন্তের রেখা মুছে গেল। তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল আলাইহি তাওয়াক্কাল্তু, মায়াময় সম্ভাষণের দিকে, যেন কোথাও কিছু নেই। অন্তর্নিহিত নৈপুণ্যের ভেতর শীতল শূন্যতা বিরাজ করল, অপ্রকৃতস্থ আত্মহননের ঘোরে, হৃদয় ক্ষরণের দিকে। সবাই ছুটছে অস্তিত্ব সংকটময় মুহূর্তের দিকে।
দয়া করে আবারো ফিরে আসুন, এই দিকে ফিরে যেতে থাকি, যেদিকে ওয়া হুয়া রাব্বুল আ’রশিল আজি-ম রয়েছে। আমরা তওবা করে আরো জেনেছি ‘পৃথিবীর কোথাও কোন রাস্তা নেই’।
————***————–
৬টি মন্তব্য
তৌহিদ
নিজের কৃতকর্মের ভুল স্বীকার করে সৃষ্টিকর্তার কাছে নতজানু হয়ে তওবা করাই উৎকৃষ্ট। ভালো লিখেছেন ভাই।
অন্যদের লেখা পড়ুন, আপনার মন্তব্য দিন। শুভকামনা জানবেন।
সাফায়েতুল ইসলাম
তৌহিদ ভাই- লেখটি মন দিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদিও আমি লেখার চেয়ে পড়তে বেশী পছন্দ করি। আপনার সুন্দর লেখনীর ভাবনা আরও বেশী প্রসারিত হোক সেই কামনাই করছি। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
রোকসানা খন্দকার রুকু
আমরা বারবার ভুল করি তারজন্য ক্ষমাও চাইতে হবে॥ আল্লাহ সর্বোত্তম ক্ষমাকারী॥ এটা মনে হল তওবা সুরার তর্জমার অংশবিশেষ॥ পড়েছিলাম, না হলে জানাবেন ভাই।
শুভ কামনা🌹🌹
সাফায়েতুল ইসলাম
আপনি সোনেলা ব্লগে খুব এক্টিভ। আমার প্রত্যেক লেখায় আপনার গঠনমূলক মন্তব্য আমাকে আরও বেশী লিখতে অনুপ্রাণিত করে। হ্যাঁ, আপনি ঠিক ধরেছেন- এই কবিতাটি তওবা সুরার তর্জমার অংশবিশেষ।
কবিতাটি মন দিয়ে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আরজু মুক্তা
তওবাকারীই শ্রেষ্ঠ।
সাফায়েতুল ইসলাম
হ্যাঁ, অবশ্যই তওবাকারী শ্রেষ্ঠ।
লেখাটি পড়ে আমাকে অনুপ্রাণিত করলেন। আশাকরি সবসময় পাশে থাকবেন। আপনাকে ধন্যবাদ।