কৈশোরের ওই দিনগুলো কি যাই রে কভু ভোলা
কৈশোরের ওই কথা মনে দেয় যে ভীষণ দোলা।
হাসি মজার সময় গুলো গেছে কবে চলে
কৈশোর কেটে যৌবন আসে কভু কিরে বলে।
কৈশোরের ওই কৌতুহল যে সারাজীবন ঘিরে
যতোই রে ভাই চেষ্টা করো পাবো কৈশোর ফিরে।
কৈশোরে ওই নাইতে যাওয়া বিলে ঝিলে নদে ,
কৈশোরের ওই সময় গেছে ভুল যে পদে পদে।
রোজ সকালে কিছুর জন্য বড়সড় বায়না
আমি শুধু সেটাই চাই রে অন্যে কিছু চাইনা।
কৈশোরের ওই বিকেল বেলা বন্ধুর সাথে খেলা
বর্ষাকালে নদে ভাসে যেমন রে ভাই ভেলা।
কৈশোরের ওই সময় শেষে যৌবন আসে যখন
সাথী পাওয়ার জন্য মনটা মিষ্টি হাসে তখন।
কৈশোরের ওই চঞ্চল রাঙা সময় গেছে চলে
যৌবন আসে যাই যে চলে বৃদ্ধ তখন বলে।
কৈশোরের ওই কালো চুল ভাই যখন হবে সাদা
আশে পাশের ছেলেমেয়ে বলবে আমায় দাদা।
রচনাকালঃ
২৪/০৬/২০২১
৬টি মন্তব্য
নিতাই বাবু
আপনার লেখা শৈশবের স্মৃতি পড়ে নিজের স্মৃতিতে হারিয়ে গেলাম।
শুভকামনা থাকলো।
জাহাঙ্গীর আলম অপূর্ব
সুন্দর হয়েছে মন্তব্য।
প্রিয় লেখক।
শুভকামনা রইল
হালিমা আক্তার
কোনো স্মৃতি ভুলা যায় না। শৈশব কৈশোরকে তো আরো না। খুব সুন্দর লিখেছেন শৈশব কৈশোর নিয়ে। শুভ কামনা অবিরাম।
জাহাঙ্গীর আলম অপূর্ব
শুভকামনা রইল সতত প্রিয় পাঠক
আরজু মুক্তা
শৈবব ভোলা যায় না।
শুভ কামনা
সুপর্ণা ফাল্গুনী
কৈশোর হচ্ছে মানব জীবনের সবথেকে বড় আনন্দের সময়। একে কেউ ভুলতে পারে না। ভালো থাকুন নিরাপদে থাকুন