তাল তাল নীরব নিরবধি স্তব্ধতায়ও হওয়া-হওয়ি হয়,
প্রজাপতির ডানায় তোলে রং ঝড়,
সুঘ্রাণ ফুল ফোটে নিভৃত-গভীরের গোলাপ বনে,
বাতাস কাপে ভ্রমর গুঞ্জনে;
থমকে যায় আততায়ী সময়, পিছু হটে অবশ্যমান্য ভঙ্গীতে।
ক্রোশ ক্রোশ জগদ্দল ঠেলে বিনীত চোখহাসি স্পর্শে
সহিষ্ণু আলোয় হেমন্ত রাত্রির প্রথম প্রহরে অশৃঙ্খল আনন্দ তরঙ্গে,
আনন্দ পেরুলেও জেগেই থাকা, সূর্যি মামার দেশে ভোর আসবে,
কুয়াশার জাল ছিঁড়ে।
হওয়া হওয়ি হয় ই, জ্ঞাতের অজ্ঞাতে ও;
ও ও তাই বলে!!
তবে ‘তুই’ বলাটা রিস্কি হয় শীতকাতরতায়,
শার্শির জলতরঙ্গে বাজে সুর,
জানিতো!!!
৪২টি মন্তব্য
অরুনি মায়া
স্তব্ধতার গোপন অভিসারে সুগন্ধমাখা প্রেমকুঞ্জে
হৃদয় যেখানে হৃদয়ে মেশে,নয়নে নয়নে অস্থির কামনা
কুয়াশার জাল ছিড়ে কেড়ে আনে রদ্দুর
বাতাসের কানে কানে গোপন সেই সুর বাজে ভ্রমরের গুঞ্জে,,,
ছাইরাছ হেলাল
আপনি কী বললেন তা তো মাথার উপ্রে দিয়া যাইতে চায়।
আমার এমন সহজ লেখায় এত্ত কঠিন মন্তব্য করা ঠিক না।
শীতের এই শীতবাতাস এমনিতেই শীতস্থির করে রাখে, ভ্রমরের গুঞ্জন কানব্দি পৌঁছায় ই না।
অরুনি মায়া
আপনার সহজ লেখাটি হয়ত আমি বুঝতে পারিনি ,তাই মন্তব্যে গড়বড় হয়েছে | কি করব প্রিয় কবির কবিতায় মন্তব্যের তাড়াহুড়ো সব সময়ই থাকে, অপেক্ষায় থাকি নতুন লেখার | আশা করি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টি তে দেখবেন ,,,
ছাইরাছ হেলাল
ক্ষমা-ক্ষুমা অভ্যাস নেই, করিবেক না,
আমি একজন মন্তব্য কন্যাকে খুঁজছি, আপনার সাথে দেখা হলে আমার খোঁজা-খুঁজির কথা জানাবেন।
আসলে এমন হতে পারে আমি হয়ত সুন্দর করে লিখতে পারছি না, তবে একদম ই পারব না তা কিন্তু
ভাবছি না এখন ও।
কুয়াশা নেই, রোদ্দুরের ওম পাচ্ছি।
অরুনি মায়া
দেখুন, আমি মন্তব্যের তেমন কিছু বুঝিই না | কোথায় কিভাবে মন্তব্য করতে হয় এখনো শিখে উঠতে পারিনি | তাই আমার উপর মন্তব্য কন্যা খোঁজার দায়িত্ব দিলে হবেনা | একটু চোখ কান খোলা রাখুন আপনি নিজেই পেয়ে যাবেন ,যেমন টা আপনি খুঁজছেন | অবশ্যই তার মন্তব্যে শীত সকালে রোদ্দুরের ওম পাবেন | শুভ কামনা রইল -{@
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, বন্ধচোখে খুঁজে নেব।
মোঃ মজিবর রহমান
ক্রোশ ক্রোশ জগদ্দল ঠেলে বিনীত চোখহাসি স্পর্শে
সহিষ্ণু আলোয় হেমন্ত রাত্রির প্রথম প্রহরে অশৃঙ্খল আনন্দ তরঙ্গে,
আনন্দ পেরুলেও জেগেই থাকা, সূর্যি মামার দেশে ভোর আসবে,
কুয়াশার জাল ছিঁড়ে।
ভাল লাগা রইল।
ছাইরাছ হেলাল
ভাল লাগলেই হল।
মোঃ মজিবর রহমান
ের চেয়ে বেশি জানিনা যে বস। -{@
ছাইরাছ হেলাল
আমি আরও কম জানি,
ব্যাপার না কোন।
মরুভূমির জলদস্যু
-{@ থমকে যায় আততায়ী সময় -{@
আসলেই যদি এমনা হতো।
ছাইরাছ হেলাল
আসলেই, সময়কে থমকাতে পারলে ভালই হত।
জিসান শা ইকরাম
জগদ্দল ঠেলে ঠুলে কুয়াশার জাল ছিঁড়ে ভোর আসুক সবার কাছে
তুই বলা টা রিস্কি কেন হবে? এটিই এখন আধুনিক 🙂
ভাল্লাগছে অনেক।
নীলাঞ্জনা নীলা
আফনার কাছে আইলাম জানতে, কিতা বুজছইন আমারে বুঝাইয়া দেন। দেওনই লাগবো। ক্যান ভাল্লাগছে? 😀
ছাইরাছ হেলাল
দাঁত যথাস্থানে রেখে যত্ন নিন।
নীলাঞ্জনা নীলা
দাঁতের যত্ন নিতে হয়না। দাঁত না থাকলেও সমস্যা নেই। দাঁত বাঁধিয়ে নেয়া যাবে। 😀
জিসান শা ইকরাম
@নীলা, ইহা একটা গুপন বিষয়, বুঝান যাইত না
যে যার মত বুইজ্জা নিক 🙂
ছাইরাছ হেলাল
ভোরের সূর্য্য ডানা মেলুক তা আমরা সবাই চাই,
দিনকাল যা পড়ছে তাতে রিস্ক বেড়েই চলছে।
নীলাঞ্জনা নীলা
নানা হেইয়া আমিও বুজছি। 😀
জিসান শা ইকরাম
😀 কি যে শুরু হইলো ‘তুই’ নিয়া !
নীলাঞ্জনা নীলা
হেইয়াই… 😀
অনিকেত নন্দিনী
সবার জন্যই আলোকিত ভোর আসুক সব বাধাবিঘ্ন দূরে ঠেলে দিয়ে।
জ্ঞাতে-অজ্ঞাতে বা জ্ঞাতেরও অজ্ঞাতে যেভাবেই হোক না কেনো হওয়া হওয়ি চলতে থাকুক। দোষ কী তাতে?
অ.ট. ১। ও টা কে বুঝতে পারিনাই।
ছাইরাছ হেলাল
বিঘ্ন ঠেলে ভোর আসুক তা অবশ্যই চাই,
হওয়া হওয়ি হচ্ছে তো, দোষের কিচ্ছু নেই, একটু রিস্কি, এই যা।
অ.ট. বেমাক্কা প্রশ্ন করে ভড়কে দেয়া ঠিক না কিন্তু,
ও, ও ই।
নাসির সারওয়ার
অনেক ভালো কবিতা। মানে বেশ ভালো। তবে বেশী বোজা ভালোনা ফর্মুলাটা কিন্তূ খারাপ না।
ভ্রমর গুঞ্জনে বাতাস কাঁপে, ভাবছি সুঘ্রাণ দিয়ে বাতাস কাঁপানো যাবে কিনা! গবেষণা করলে ক্যামন হয়?
কবিতার সাথেই থাকুন। আমাদের কথা ভাবার কোনই দরকার নাই।
ছাইরাছ হেলাল
আপনি কবি মানুষ, আপনাদের কথা ভেবেই তো এত্তো সব আউল-ফাউল।
এখন আর কাপাকাপি করা যাবে বলে মনে হয় না, আবার গবেষণার ব্যাপারটাও রিস্কি!!
বেশি বোঝা নেয়া ঠিক না, অল্প-সল্প কিন্তু মন্দ না।
নাসির সারওয়ার
এই নাম শুনিতে কি যে ভালো লাগে, ক্যামনে যে বুঝাই!!
এখন আর তখন নাই, কাপাকাপি চলবে আজীবন।
গুণীজনেরা তো ঠিকই বলে মনে হচ্ছে। আমি তাহা সর্বথা মেনে চলি। অল্প-সল্পও বুঝিনা।
ছাইরাছ হেলাল
কবিকে কবি বলাই বেহেতের,
বেশি কাঁপন কিন্তু ভালু না,
গুনীজন গুনীজন ই।
নীলাঞ্জনা নীলা
যা-ও কিছু চুল গজিয়েছিলো, তার ডাবল আবার পড়লো।
আচ্ছা ‘তুই’ বলায় রিস্ক কেন? নানার প্রশ্নটাই করলাম।
তয় এক্কেরে হাছা কইতাছি কিস্যু বুঝি নাই। বুঝাইয়া দিলে এই অশিক্ষিতের জন্য বালা হয়।
দিবাইন্নি কবিমশয়। ;?
ছাইরাছ হেলাল
সব প্রতিকূলতার মাঝেও মানুষ নূতন দিগন্তে পৌছে, এটাই বলতে চেয়েছি, ইনিয়ে-বিনিয়ে!!
এখন তো চুল গজানোর কথা না, ঝরে যাওয়ার কথা, ঝরুক না তা,
‘তুই’ বলাটা কেন রিস্কি তা এখানে বলতে চাই না, আপনার মহারানী/রাজা এ বিষয়টিতে খুব পারঙ্গম, আমার জানা মতে,
আপনি চাইলে তাঁর কাছ থেকে জেনে নিতে পারেন, বলে রেখেছি আপনার কথা।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনি দেখি বেশ জানেন এখন চুল গজানোর কথা না! কি করে জানলেন? ;?
আমার মহারানী/রাজা খুব ব্যস্ত, বললো আপনার থেকেই জেনে নিতে। 🙁
তো আপনি-ই বলুন, এই নিন বসলাম। এখন বলুন।
শুন্য শুন্যালয়
^:^ মাথার চুল ছেড়ার ইমো এটা, আমার না আপনার। এইসব কি লিখছেন? কিচ্ছু বুঝিনা 🙁
ভিত্রে ভিত্রে কি সব হওয়া হওয়ি হয়। সেইটা না হয় বুঝলাম, বন-বেড়ালের পরে এখন বন-গোলাপের গাছ লাগিয়েছেন। তাতে ভ্রমর বা প্রজাপতির ডানায় রঙ মেখে ভীড় তো করারই কথা। কুয়াশার জাল ছিঁড়ে ভোর আসুক, যদিও কুয়াশায় ভোর দেরী করে আসে কিংবা ভোর মানেই তখন কুয়াশা।
তুই শব্দ শুনেই তো এখন ঠকঠক করে কাঁপছি, তুই এর সাথে শীতের এই প্যাঁচানো পুচানো সম্পর্কের কথাতো এই প্রথম শুনলাম।
“ও” এমন আধাআধি কথা বলে পালালে তো চলবেনা। এই ও টা কে আর তারে তুই বলতে এত কাঁপাকাঁপি কেনু, জানতে চাই। তবে শার্শির জলতরঙ্গে বাজে সুর শুনে মনে বেশ একটা আনন্দের ভাব টের পাচ্ছি।
আমার তো মনে হচ্ছে তুই বলতে চাওয়ার এইটা একটা প্রপোজাল। আল্লাহ্ মালুম কি লিখছে। সে 🙁
ছাইরাছ হেলাল
খুব উপকারী বিষয় তুলে ধরেছেন! ইমো দিলেই অর্থ লিখে দিবেন অনুগ্রহ করে,
আমার চুল ই নাই, তাই ছেড়া-ছিড়ির ব্যাপার ও নাই। একান্তই আপনার বিষয়।
শার্শির জলতরঙ্গের সুর সবার কাছে পৌঁছুচ্ছে বলে ও মনে হচ্ছে না, এমন ও হতে পারে আসলে সুর ই তুলতে পারিনি,
পারছি ও না, পারব ও না মনে হয়!!
দেখুন শ্রমিক মানুষ, চাষ-বাস তো করতেই হয়। অভ্যাস বলে কথা।
শুধু ‘তুই’ না ‘তুমি’ ও খুব রিস্কি আজকাল। আমি অবুঝ নাদান পাবলিক, কিচ্ছু দেখি না, বুঝিও না।
সবই আল্লাহ মালুম।
ভোরের শিশির
আপনার এই রকম বেশ কিছু লেখা পড়ার পরে মনে হয় আগে ও পরে আরো কিছু আছে যা একেবারেই অনুচ্চ স্বরে। এইজন্যেই কি থেকে এবং কি নিয়ে বুঝতে ;? হয়…
মনে হয় যেন একটা আস্ত ভাবনার চুম্বক অংশ আপনি এখানে তুলে দিলেন।
ছাইরাছ হেলাল
যা খুশি তাই লিখে ফেলার মস্ত সুবিধা,
চুম্বক-ফুম্বক বলে কিছু নেই।
লেখা কিন্তু পাইনি।
ভোরের শিশির
যা খুশি তাতেইএ মন… ভেবে চিন্তে দিলে কি হবে তবে!!! 😮
কিসের লেখা!
ছাইরাছ হেলাল
এ সব সেকেলে বুদ্ধিতে কাজ হবে না,
লেখা চাই।
ব্লগার সজীব
হওয়া হওয়ি হোক 🙂 সমস্যা কি? হওয়া হওয়ি হওয়া থেকে সুন্দর কিছু সৃষ্টি হলে তো ভালোই -{@
ছাইরাছ হেলাল
সমস্যা নেই, হওয়া হওয়ি হওয়া বন্ধ করা যাবে না।
চলছে চলবে।
চলুক।
ইমন
আপনার লেখার ধরণ পরিবর্তন হলনা। সেই দাতই ভেঙ্গে গেল 🙂
ছাইরাছ হেলাল
খুব অসুখ, এ আর ভালো হবার জো নেই।
ইমন
শরীরের যত্ন নেন। ভাল থাকুন 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, ঠিকাছে।