একদিন তোমায় দেখবো বলে,
মানস করেছিলাম
সংসার-ধর্ম ত্যাগ করে
বাসনার চাটাই বিছিয়ে দিয়েছিলাম-
মন বারান্দায়।
ভেবেছিলাম পরান পাখিটি
এই বুঝি গেল উড়ে
তোমার আঙিনার চারপাশে
করবে কিচিরমিচির।
কিন্তু তা আর হলো কোথায়!
খাঁচার পাখিটি পায়ে শিকল বেঁধে,
বিরহের সুর তুলে ঠোঁটে
দিন যায়, রাত যায়,
সুর কি আর থামানো যায়!
জিজ্ঞেস করেছিলাম তাকে একবার
তুই কি তাকে দেখতে যাবি না!
গাইবি না গান তার আঙিনায়?
সংখ্যা দুই এর মত বসে,
উত্তর দিলো;
সময় বৈঈমান,আমার কি দোষ
তাতে!
যাবই একদিন ভিজে-পুড়ে,
দেখবো কে আমাকে ঠেকায়?
ওই একদিনটা শুধু একদিনই হবে-
ভেবে দেখ বলে রাখলাম ।।
১০টি মন্তব্য
ইকবাল কবীর
ভালো লিখেছেন। শুভ কামনা রইল অনেক বেশী।
প্রলয় সাহা
ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
লেখা ভালো হয়েছে।
একটা কথা না বলে পারছি না, আপনাকে অন্য সকলের লেখায় পাওয়া যায়না। কারণটা কি?
প্রলয় সাহা
দিভাই সত্যি কথা বলতে আমার ল্যাপটপটা চুরি হয়ে গেছে। আর মাঝে মাঝে অন্যের ফোন দিয়ে আসি কারণ আমার স্মার্ট সেট নেই। আমি ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। মাফ করবেন দিভাই
নীলাঞ্জনা নীলা
যখন পারবেন তখন যাবেন, কেমন?
প্রলয় সাহা
accha
মৌনতা রিতু
পায়ে বাঁধা শেকল পরা পাখিটি ও ডাকে। কিন্তু সেই ডাকে কোন সুর থাকে জানি না। বিরহের না ঐ ছুটে বেড়ানোর আকুতি!
আপনি লেখক ও কবি নিজের জন্যই কি ?
প্রলয় সাহা
হ্যাঁ নিজের জন্য।
মৌনতা রিতু
আসলে ভাই, আপনি ব্লগে লেখেন খুবই সুন্দর। যেহেতু ব্লগ। তাই আপনার এই এতো সুন্দর চমৎকার ভাবনাকে অন্যের মাঝে পৌছাতে কিন্তু কখনো কখনো অন্যের বাড়িতেও ঘুরে আসতে হয়। কারন আমরা অনুভূতিগুলো শেয়ার করি, ও অন্যের ভাবনাগুলো পড়ি।
প্রলয় সাহা
ঠিক আছে দিভাই আজ থেকে চেষ্টা করবো।