হে প্রবল ও প্রভূত আহ্লাদে আটখানা আস্তব্যস্ত সোনাবান সোনাবতী সোনেলার বিদ্বজ্জন সোনারা,
এই তো কিয়ৎকাল পূর্বে এই ল্যাখক সোৎসাহ সহরতে তাহার দশ কুড়ির অধিক ল্যাখা লেখিয়া ফেলিয়া মনে মনে খুব ভাব নিতেছেন (হনু টাইপা), কী যেন কী করিয়া উল্টাইয়া ফেলিয়াছেন (মূলে কিছু না) ! বিভ্রান্ত হইবেন না, ইহা একটি নিতান্ত মামুলি শব্দসংখ্যা বৈ অন্য কিছু না, প্রবল সন্দেহ সহ বিস্তর গোঁজামিলের আভাস পাওয়া যাইতেছে (যাহা অচিরেই প্রকাশ পাইবে)। টোকাটুকি সহ সুক্ষ্ম ও স্থুল কারচুপিও সন্দেহের বাহিরে না,
তদুপরি আপনারা আপনাদের অতিগুরুত্বপূর্ণ ও মহামূল্যবান পল অনুপল চক্ষুঘন্টা ব্যয় করিয়া উহা পাঠ করিয়া খুবই শরমিন্দার কাজ কররিয়াছেন! ভবিষ্যতে দ্যাশ, জাতি ও নিজ স্বার্থ অক্ষুন্ন রাখার জন্য অধিকতর অগুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যস্ত থাকিয়া ব্যস্ততা বাড়াইয়া মূল্যবান বিষয়াদি পড়ায় প্রাণমন ঢালিয়া দিবেন বলিয়া আশা রাখিতেছি,
অতি ব্যথিত হৃদয়ে এ কথা কেন বলিতেছি তাহার প্রমাণ নিম্নে পেশ করিলাম।
আরগুজার
অতি বিনয়াবনত ল্যাখক,
……………………………………………………………………………..
ওই ল্যাখক,
ম্লান মলিন ব্যঙ্গচিত্র নেড়ে-নেড়ে আর কতকাল?
নারকী বাসনার সংকল্পে মেতে অপুষ্ট বীজে সোনা ফলাবে?
হে দুর্ভাগার ভাস্কর,
মাথার তালু আর ললাটের বুকে হাতুড়ী শাবল চালালে
পাবে শুধুই আবর্জনার স্তূপ স্তূপাকারে।
শাপ-শাপান্তের মালা ঘাড়ে গর্দানে, উজবুক হে
শক্ত শক্ত ভুল-ভাল গুটি কয়েক শব্দ-ফব্দ লিখেই ফাটিয়ে দেবে!
দেখ ফেটে ফেটে ফাটিও না যেন নিজেকে নিজে
শুশ্রতাময় কালিমা কেউ লেপটে দেবে না শিথিল শয্যাতে;
ভাদ্দুরের মসৃণ বীরত্বের মোহন মুগ্ধতার নহবত ভাবালু মৃদঙ্গে!!
হে লিখক,
আলোর ঝলকে আঁকা ঘোড়ার পালে স্বপ্নের দুলকি চাল!
লাগামে টানো, ওখানে হাসে লেখাগাধা বিকট চিৎকারে,
শেষের নীরব বাদ্য শুনতে কি পাওনা? লেখাকালা!
আয়নাজলে তাকাও দেখ একবার নিজেকে, হাতি-ঘোড়া কিছু নেই,
ওহে, লেখা বীরেশ্বর,
কয়েক ভাণ্ড ভারিক্কি লেখাভারে খাবি খাও!
বিসূচিকাময় বিসম্বাদ বগলে পুরে!
জলজ্যান্ত সতেজ চতুষ্পদ
থামো এবার, থামো একেবারে, ক্ষণস্থায়িত্বের অগম্য দূরত্বে;
৩৪টি মন্তব্য
মিষ্টি জিন
মাফ ,মাফ মাফ চাইছি । আমাদের কুবিরাজ যে দুইশত অতিক্রম করিয়াছে তাহা যদি ক্ষুনাক্ষরেএ টের পাইতাম তবে এই ছয়ছোট্ট মানুষটা হাবিজাবি যা পারে,সোজা ভাষায় তা লিখিয়া দিতাম।
এখন ও ব্লগিং ঠিকমত বুঝিয়া উঠিতে পারি নাই।
দুইশত তম পোষ্টের জন্য এতত এত্ত শুভেচছা কুবিরাজ ভাই।
-{@ -{@ -{@
গাল টাল ফুলাইয়েন না। পিলিগ লাগে ।
ছাইরাছ হেলাল
ইহা অতি সংখ্যাক্রম মাত্র, আমি নিজেই সন্দিহান স্বপ্নসংখ্যাটি নিয়ে! এ এমন কিছু জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা না,
অনেকদিন লিখছেন না, লিখে ফেলুন মন যা চায়,
বুড়োদের চোয়াল ঝুলেই থাকে, তাকে গাল ফোলা ভেবে ভুল করা কিন্তু ঠিক না,
আপনার দামী শুভেচ্ছা বুক পকেটে রাখলাম।
মিষ্টি জিন
লেখা আসছে না ভাই। এত নগন্য মানুষ আমি যে আজ পর্যন্ত যোগ্য হয়ে উঠতে পারিনি।
ভাল থাকবেন।
ছাইরাছ হেলাল
আসছেনা মানে, আসতেই হবে, আপনি অনেক যোগ্য,
এবারে শুরু করে দিন।
জিসান শা ইকরাম
ঘোষণাটি শ্রবিত হইল,
২০০ বা ২০২ এ জিরো থাকে, জিরো আসলে ভাল না,
২২২ সংখ্যাটি দেখতে বড়ই সৌন্দর্য্য, আমি ভাবছিলাম ২২২ তম পোষ্ট নিয়ে লেখিব কিছু।
আপনি নিশ্চয়ই হাউজি খেলিয়াছেন যৌবনে, কলার ২ কে বলে প্যাক প্যাক, মাসে হাঁস।
তেমনি আমিও ভাবিয়াছি প্যাক প্যাক প্যাক হইলে ধুম করিয়া একটা প্যাক প্যাকের পোষ্ট দিব।
যাই হোক পোষ্ট যখন দিয়াই ফেলিয়াছেন, কি আর করা ডাবল সেঞ্চুরীর জন্য অভিনন্দন -{@
ভবিষ্যতে আমাদের মস্তিস্কের ব্যায়াম অব্যাহত রাখার প্রচেষ্টা চালাইবেন এই আশা ব্যক্ত করিতেছি।
ছাইরাছ হেলাল
ঠিক আছে, অপেক্ষা করি ‘দেখি না কী হয়’ পদ্ধতিতে, ২২২ বেশি দূরের কিছু না,
দেখুন ব্যয়াম অতি প্রয়োজনীয় বিষয়, অব্যাহত রাখাও দরকার, তবে খুবই সাবধানে তা চালনা বা পরিচালনা করার কথা
মাথায় রাখতে হবে, এ জন্য সবাইকে সাবধান হতে বলেছি মাত্র,
জিসান শা ইকরাম
বেশি দূরে না, আর মাত্র এক কুড়ি বা পাঁচ হালি হলেই হয়ে যাবে,
প্যাক প্যাক প্যাক লেখার প্রস্তুতি আরম্ভ করি তাহলে,
মস্তিস্কের ব্যায়াম না করলে মস্তিস্কের ডায়াবেটিস হবার আশংকাকে উড়িয়ে দেয়া যায় না।
ছাইরাছ হেলাল
ডায়া খুপ খারাপ! ব্যায়াম অতি জরুরি কর্ম, অনতিবিলম্বে শুরু করা ফরজ,
দেরি নয় আর!
আবু খায়ের আনিছ
বুঝিতে আমার কদাচিৎ কষ্ট হইয়াছিল, কিন্তু বার কয়েক পড়িয়া বুঝিলাম কিছু ইঙ্গিত করা হইতেছে। দুই সেঞ্চুরি পার হয়ে গিয়েছেন, এবার রের্ডড সেঞ্চুরির অপেক্ষা। নিজেই নিজেকে ছাড়িয়ে যাবেন আশা করি। শুভ কামনা ।
ছাইরাছ হেলাল
নাহ্, তেমন কোন ইঙ্গিত নেই, সাবধানে সবাইকে সাবধান করার চেষ্টা করেছি, কষ্ট করে আবজাব লেখা
পড়ে যেন কাল ক্ষেপণ না করে,
ছাড়িয়ে যাওয়া খুব কঠিন একটি বিষয়, সবার ভাগ্যে সে শিকা ছেড়া হয় না,
আবু খায়ের আনিছ
বুঝতেই পারি নাই প্রথমে দুই শত হয়ে গিয়েছে, কয়েকবার পড়ার পর বুঝেছিলাম।
অনেক কঠিন বিষয়টাকেই সহজ করে ফেলবেন ইনশাল্লাহ। শুভ কামনা।
ছাইরাছ হেলাল
সব কিছুই জলবৎ তরলং হয়ে যাবে ক্রমান্বয়ে,
ব্লগার সজীব
পোষ্ট উপস্থাপনার ঢং দেখে হাসতে হাসতে শেষ আমি :D) আমি আর কি ফান লেখি, আপনি দেখি ফান গুরু। আমি আপনার শিষ্যর শিষ্য হবার যোগ্যতা রাখি কিনা নিজেই জানিনা।
২০০+ পোষ্টের জন্য শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন শত কোটি -{@ -{@ দুইশত ক্লাবের সদস্য হয়ে গেলেন আপনিও! কখন অতিক্রম করে গেলো দুইশত পোষ্ট বুঝতেই পারলাম না। এই ছোট ব্লগে আপনার মত একজন লেখকের দুইশত পোষ্ট ভাবাই যায় না।
২১০৭ হোক ৩০০+ পোষ্টের বছর এই কামনা করি ভাইয়া।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
আসছি
শাহবাগের ফুল দোকান থেকে -{@
ছাইরাছ হেলাল
এত কষ্ট করে শাহাবাগ গেলেন! বললে আমি হাজির হতাম,
ছাইরাছ হেলাল
২১০৭! মাত্র! তৃ’শত পোস্টের জন্য এত্ত কঅম সময় ঠিক হল না,
আপনি বরং টাইম আরও বাড়িয়ে দেয়ার কথা ভাবতে শুরু করুন।
আরে! এটি কোন ই ফান পোস্ট নয়, সাবধান করা পোস্ট বলতে পারেন,
গুটি গুটি করে হয়ে গেল কেমন করে করে , এমন করেই হয় হয়ত।
শুভেচ্ছা নিলাম।
অরুনি মায়া অনু
প্রতিটি শিশু হাটা শেখে। হাটি হাটি পা পা করে মায়ের হাত ধরে বন্ধুর পথ পেরিয়ে অনেক বড় হয় এক সময়। ঠিক যেন কুড়ি থেকে ধাপে ধাপে প্রস্ফুটিত পুষ্পের হেসে ওঠা। ঠিক তেমনিই চলার পথ আপনার। একটা একটা শব্দ, শব্দগুচ্ছকে লালন করেছেন মায়ের মত দরদ দিয়ে। ভাবনার বিস্তর জাল, যার ছিলনা কূল কিনারা। জীবনের সকল মনোযোগ কাগজ কালির বন্ধনে একাগ্রচিত্তে বেজে উঠেছিল বারবার, যখন তখন, সময়ের তোয়াক্কা না করে। কি দিন কি রাত, লক্ষ্য একটাই। লিখে যেতে হবে। একান্ত অনুভূতি গুলোর নিস্তার ছিলনা এক বিন্দু।
প্রসব যন্ত্রণার পর সন্তানের কান্না আর মায়ের প্রশান্তি, স্বস্তি; ঠিক যেন লেখা পরবর্তী মুহূর্ত।
হাঁ লেখাগুলো আপনার প্রাণের সন্তান। ভাল থাকুক আপনার ২০০+ সন্তানেরা। ভাল থাকুন আপনি। লেখা গাধা হয়েই বেঁচে থাকুন আমাদের মাঝে। লেখায় অনেক অভিমান বুঝেছি। সব রম্য হাসায় না।
ছাইরাছ হেলাল
বাহ, এত সুন্দর! তবে আমি আমার লেখাদের একটু বেশিই ভালবাসি, লেখার সময় আমার সামনে
কোন পাঠক থাকে না (পাঠকের কথা ভেবে লিখি ই না), নিজের আনন্দ- বেদনা নিজেকেই শেয়ার করি,
শব্দপ্রাণ মানুষ আমি, একটি শব্দের জন্য দিনের পর দিন অপেক্ষা করি, এই সেদিনের একটি ঘটনা বলি,
দুটি শব্দ হঠাৎ মনে পড়েছে লেখার সময়, কখনও কোথাও পড়েছি, অর্থ জানি, বানান নিয়ে সংশয়, না, কোন ডিকশনারিতেও নেই,
বড় এক বাংলার শিক্ষককে ফোন দিলাম, তার ও দ্বিধা, সে তার স্যারকে জিজ্ঞেস করে আমাকে সঠিকটি নিশ্চিত করেছে,
এখন ক্থা আসতে পারে অন্য শব্দ নিলেই তো পারতাম, সবিনয়ে বলছি , আমার যে ঐ শব্দদেরই পছন্দ হয়েছে, পাগলু বললে বলাই যায়, মুলত নিজেকে পাঠক ভাবি, শখের পাঠক নয়, চেয়ার-টেবিলে বসা পাঠক, এখন লিখছি, সহজাত ভাবেই লিখতে পারছি।
ধুর, বেশি বকে ফেললাম,
অনেক অনেক লিখব, এমন আশাই করি, ল্যাখকরা একটু ইয়ে মতন হয়, হতেই হয়,
আর একটু বলি, আমি কিন্তু একবারে চার-পাঁচটি ভিন্ন ভিন্ন রকম লেখা লিখি, ধরুন এটি লিখতে লিখতে এক ফাঁকে
অন্য একটি লেখা এডিট করি, নুতন শব্দ বসাই, বাদ দেই, আবার মাথায় হয়ত নুতন একটা চক্কর দিয়ে বেড়াচ্ছে,
আজ সকালে একঝাঁক শালিক দেখেছি, মাথায় ঘুরছে, হয়ত লিখব বা না,
অনেক ধন্যবাদ, লিখুন লিখুন, আনন্দে- বেদনায় লিখে ফেলুন, শান্তি পাবেন, শান্তি পাবেন,
অরুনি মায়া অনু
জি আমি তবে ঠিকই অনুমান করেছি। দুটি মাত্র শব্দের জন্য যে আকুলতা আপনার। শিক্ষকের সাথে পর্যন্ত ফোনে যোগাযোগ! সত্যিই অবাক করা।লেখার প্রতি আপনার দরদ, টান তা অতুলনীয়। তবে শালিক লেখাটির জন্য অবশ্যই অপেক্ষা করব। ফিঙের পর শালিক, দেখি একান্ত অনুভূতিতে কি চমক আনে।
ছাইরাছ হেলাল
শব্দাকুলতা একটু বেশি বেশিই হয়ে যাচ্ছে কী না জানি না, তবে প্রাণের টান অনুপেক্ষণীয়,
শালিক নিয়ে লিখিনি এখনও, লিখব হয়ত।
না না, চমক নয়, চমক নেই, চমকের কথা ভেবে লিখিও না।
ধন্যবাদ।
শুন্য শুন্যালয়
স্দু:খিত ভাউ, খুব দৌড়ঝাঁপ যাচ্ছে, যা আপনি হয়তো জানেন।
দুইশত তম পোস্টের অফুরন্ত শুভেচ্ছা। -{@
এমন করে লজ্জা দিতে হয়!! লিখবো ফিরে এসে।
আমি ছাড়া দেখছি আপনার দেখভাল করার কেউ নেই, লম্বা লিস্টি কই গেলো? :p ( একটি বন্ধুসুলভ মন্তব্য)
ছাইরাছ হেলাল
আপনিও বলেন দুই শত! আমার বিশ্বাস হচ্ছে না, আপনি বলছে বলেই দুরু দুরু প্রাণে
মেনে নিচ্ছি,
আচ্ছা, শুভেচ্ছা জমা নিলাম, অফেরৎ যোগ্য ভাবে,
ভাউ ছাড়া কে আর কাকে দেখে রাখে(প্রমাণিত)!
পাওনা লেখা না দেয়ার আগে কথা দিচ্ছি না,
লিস্ট প্রকাশিতব্য (ইহাও বন্ধুত্বের)!
ইঞ্জা
দ্বিশততম 😮
ভাইজান আপনি তো আসলেই বড় একটা কাজ করে ফেলেছেন যার সম্মানটুকু অবশ্যই আপনার প্রাপ্য, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ভাইজান, আপনি আরো বেশি বেশি লিখুন আর আমরাও পড়ে পড়ে বিদ্যা অর্জন করি এই তো কামনা। -{@ (3
ছাইরাছ হেলাল
আসলে আমি নিজেই জানতাম না, একটি লেখা খুঁজতে এসে এই আবিস্কার!
আপনাদের আন্তরিক শুভেচ্ছার জন্যই লিখতে পারছি, আমিতো আপনাদের লেখা পড়েই শিখছি শিখছি।
আপনাদের অনুপ্রেরণাই আমার পথের সঙ্গী,
অনেক অনেক ধন্যবাদ,
ইঞ্জা
হন্ডে আদ্ধিনাথর ফাড়
আর হন্ডে ছলে খেড় হার
অর্থ
কোথায় আদ্ধিনাথের পাহাড়
আর কোথায় নিচে ছাগল ঘাস চাবায়
আমরা হলাম সেই ছাগল আর আপনি হলেন পাহাড়, আপনার কাছ থেকেই তো আমরা শিখবো, আপনার দ্বিশততম পোষ্ট আর আমি তো পঞ্চাশ ও করতে পারিনি। :p
ছাইরাছ হেলাল
ভাই যে কী না কী কয়!
বুড়ো কালে লজ্জা-ফজ্জা দিয়েন্না!
নীলাঞ্জনা নীলা
ওরে বাপস! দুইশত কুবিতা!!! 😮
সাধে কি আর কুবিরাজ উপাধিতে আখ্যা করেছি। 😀
অভিনন্দন কুবিরাজ ভাই। 😀
ছাইরাছ হেলাল
দাঁতি অভিনুন্দন পেলাম,
তয় লেখাটি পড়ে দিলে আরও ভাল হতো!(খুপ মন্দিয়ে পড়েছেন বুঝতে পেরেচি)
কুবিগুরু বলে কথা!
নীলাঞ্জনা নীলা
কুবিরাজ ভাই আমি মেধাবী মানুষ না। আপনার মতো জ্ঞানীর লেখা মন দিয়ে পড়লেও বোঝার ক্ষমতা নাই। 🙁
জ্ঞানী মানুষ বইলাই তো ভাই আমারে নিয়া তামাশা করেন। আর আমিও ওই তামাশা দাঁতি মুখেই গ্রহণ করি। 😀
ছাইরাছ হেলাল
লেডিগুরুজীর মেধা এবার ধার নিতেই হবে বুঝতে পেরেছি।
নীলাঞ্জনা নীলা
আমি তো কুবিরাজীয় মেধা ধার চাওয়ার চিন্তায় ছিলাম। 😀
ছাইরাছ হেলাল
মেধাহীনের কাছ থেকে ধার নিয়ে সুবিধা হবে না কিন্তু,
চাটিগাঁ থেকে বাহার
আপনাকে ২শত তম পোষ্ট অতিক্রম করার জন্য অভিনন্দন। -{@ -{@
ছাইরাছ হেলাল
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।