৬৯ টাকা!!!৬৯ টাকা দিয়ে কি করা যায়?বর্তমান সময়ে একবেলা খেতে গেলে অন্তত ১০০ টাকা লাগে।সেই যায়গায় সারাদিন হাড় ভাঙ্গা পরিশ্রম করে একজন চা শ্রমিক পায় মাত্র ৬৯ টাকা।ভাবা যায়????
যেখানে একজন দিনমজুরের ন্যূনতম মজুরিও এখন ২৫০-৩৫০ টাকা সেখানে একজন চা শ্রমিকের মজুরি কীভাবে ৬৯ টাকা হয় তা বোধগম্য নয়।
কারো কাছে এর জবাব নেই।মালিকপক্ষের সুন্দর সাফাই,চা শ্রমিকরা বিভিন্ন ধরনের ভাতা, হ্রাসকৃত মূল্যে রেশন, ফসল উৎপাদনের জন্য জমি ব্যবহারের সুযোগ, চিকিৎসা, প্রভিডেন্ট ফান্ড প্রভৃতি সুবিধা পেয়ে থাকেন ।তাই বেতনটা এত মুখ্য না।
কিন্তু পরিস্থিতি ভিন্ন হয়ে যায় যখন শ্রমিকদের কাছে যাওয়া যায়।শ্রমিকদের কথা,মালিকরা যে সব ভাতা দেয় তার দ্বীগুন আদায় করে নেয়।রেশনের আটা দেয় যার অর্ধেকই থাকে ভুষি।কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে সামান্য অসুধ দিয়ে দায় সারা হয়।
আর ঘড়বাড়ির দিকে চাইলে তো মনে হবে যে এগুলো ঘর না,ঘর নামের প্রহসন।ছোটো ছোটো খুপড়িতে অই মানুষগুলো শুধু বেচে থাকার জন্য মাথা গুজে পড়ে থাকে।
এইভাবে কিভাবে বেচে থাকা যায়????ওদের জন্য কি কেউ নেই???
৬টি মন্তব্য
প্রজন্ম ৭১
আমি দেখেছি এদের মানবেতর জীবন । এভাবেই চলে আসছে যুগের পর যুগ । কেউ নেই এদের পাশে দাড়ানোর ।
খসড়া
এদের পাশে দাড়াঁবার কেউ আসলেই নেই।
শুন্য শুন্যালয়
এরকম রঙ্গহীন জীবন অনেক ছড়িয়ে আছে, কেউ পাশে নেই আপু..
মশাই
খুব সংক্ষেপেই শেষ করে দিলেন? কি আর বলবো আপু? কে যেন বলেছিলো কষ্টে যাদের জীবন কাটে তাদের আবার কষ্ট কিসের? :@
ব্লগার সজীব
এদের কথা ভাবার মত কেউ নেই।
আজিম
এতো কষ্টের জীবন কেন হবে মানুষের ! আপাততঃ পরম করূনাময় খোদাতা’লার কাছে আমরা এঁদের কষ্ট লাঘবের জন্য প্রার্থনা করতে পারি, কিছুই যখন করতে পারছিনা ।
পোষ্ট প্রদানকারীকে ধন্যবাদ এরকম চরম দরিদ্র মানুষদের জীবন নিয়ে প্রাণছোঁয়া এই পোষ্টটি দেওয়ার জন্য ।