আপনি কি জানেন এই রোহীংগা ঐক্যজোট এর পিছনে ইন্ধন দাতা আছে, বিদেশি এন জি ও গুলো কাজ করছে। যারা রোহিংগা দের ফেরত যেতে নিষেধ করে।
এদের পিছনে এক বছরে বাংলাদেশ সরকারের ব্যয় ৭৪ হাজার কোটি, অথচ বিদেশীদের ডোনেশন দিন দিন কমে যাচ্ছে
অন্তঃদন্ধে এ পর্যন্ত ৪৮ জন রোহিংগা মারা গিয়েছে।
রোহীংগাদের হাতে কত বাংগালী মৃত তার পরিসংখ্যান প্রকাশ হচ্ছে না। গত সপ্তাহে ইউনিয়ন যুবলীগ নেতাকে তারা হত্যা করে, যা নিউজেও আসছে না।
গাছ কেটে তারা বসত নির্মান করছে।
ব্যক্তি মালিকানাধীন জমি দখল করে গৃহ নির্মাণ করছে ।
বিদেশি এন জিও গুলোর কারনে বৃহত্তর চট্টগ্রাম এর লিভিং কস্ট বেড়ে গিয়েছে।
গত কাল এক নিউজে দেখলাম এক মহিলা এ পর্যন্ত ৩ টা সন্তান প্রসব করেছেন, তাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন আল্লায় যদি দেয় তাহলে আরো ৩/৪ টা সন্তান নেবার ইচ্ছা তার রয়েছে।
প্রতিদিন গড়ে ৮০-১০০ শিশু জন্ম নিচ্ছে ক্যাম্পে।
কক্সবাজার বাংলাদেশের এক মাত্র সি বীচ, রোহিংগাদের কারনে তার পরিবেশ এখন হুমকির মুখে।
আরাম আয়েসের জীবন যাপনে অভ্যস্ত এসব মগের মুল্লুকের লোকজন আমাদের প্রিয় বাংলাদেশকেও মগের মুল্লুক মনে করছে।
বর্তমানে সবচেয়ে বেশি যেটা প্রয়োজন তা হচ্ছে এদের জন্মনিয়ন্ত্রণ করা। সরকারি ভাবে তাদের ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া বারবার ব্যহত হচ্ছে। আরাম আয়েশের বেহেস্তি জীবন পেলে কে ই বা চায় এগুলো ছেড়ে যেতে!
সরকারের উচিত কিছু দক্ষতা সম্পন্ন, রিফুজি আশ্রয়ন ও প্রত্যাবর্তনের কাজে অভিজ্ঞ নিয়ে একটি সার্বক্ষনিক মনিটরিং সেল গঠন করা।
বিদেশী এন জি ও গুলোর কর্ম পরিধি নিয়ন্ত্রণ করা।
ক্যাম্পের ভেতরে হাই সিকিউরিটি নিশ্চিত করা। বাংলাদেশের বিভিন্ন ইন্টেলিজেন্স গুলোর শক্ত অবস্থান থাকা। ক্যাম্পের ভেতরে যে কোন আন্দোলন বা কোন ইস্যু তৈরির পূর্বেই তা নির্মুল করা।
আমি বুঝিনা হয়তো আমার বুদ্ধি কম বা বুঝের অভাব, একটি স্বাধীন দেশে একদল আশ্রিত লোক কিভাবে সমাবেশ করে?? এ থেকে বড় কিছু সৃস্টি হলে এর দ্বায়ভার কে নেবে? একজন বাংলাদেশের সচেতন নাগরিক হিসেবে এটাই আমার প্রশ্ন!
১০টি মন্তব্য
মাছুম হাবিবী
ভাই আমার মনের কথাগুলো লিখে প্রকাশ করেছেন। দেখুন বিগত কিছুদিন আগে দেশের সবাই রোহিঙ্কাদের কষ্টে বিঝলিত হয়ে মানবতার হাত বাড়িয়েছিল! অনেকে আবার বলেছে ‘আমরা মুসলমান ভাই ওরা, ওদের পাশে দাঁড়ানো উচিচিৎ! হ্যাঁ, ওদের পাশে দাঁড়ানো উচিৎ। তাই ওদের হাতে দেশটা তুলে দেয়া উচিৎ নাহ। ওরা ভয়নঙ্কর জনগোষ্ঠী। ওদের অসভ্য আচরণের জন্যআ মিয়ানমার থেকে তাড়িয়ে দেয়া হয়েছে। এখন আমরা ওদের সাহায্য করে পড়ছি মহাবিপদে। না পারছি গিলতে না পারছি তাড়াতে। একদম গলার মধ্যে আটকে অাছে। আমরাতো মনে হয় ওদের যদি দেশে না পাঠানো হয় এক সময় আমাদের দেশটাই ওরা দখল করে নিবে। ভবিষ্যৎ বানী বল রোহিঙ্গা আমাদের জন্য হুমকির স্বরূপ। তাই সরকারে উচিত যথাসম্ভব সকল রোহিঙ্গাদের জোড় করে হলেও ওদের দেশে পাঠিয়ে দেয়া।
তৌহিদ
একবার ভাবুনতো, বারো লক্ষাধিক রোহিঙ্গার অর্ধেকও যদি এখন বাংলাদেশে অনাচার শুরু করে আমাদের অবস্থাটা কি হবে? প্রথম থেকেই এদের নানানরকম টালবাহানায় সমর্থন দিয়ে আমরা ভুল করেছি। এদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো অতীব জরুরি হয়ে পড়েছে।
সুন্দর পোষ্ট।
জাহিদ হাসান শিশির
চট্টগ্রামে পুলিশ ও আনসার সদস্য বেশি করে মোতায়েন প্রয়োজন। আর হিল ট্র্যাকে সেনা সদস্য।
চট্টগ্রাম ঐতিহাসিক ভাবেই বাংলাদেশের সবচেয়ে অস্থিতিশীল এলাকা। এখানে রোহিঙ্গা এনে আমরা আরও বড় ভুল করেছি।
মনির হোসেন মমি
ভয়ংকর অবস্থা।জানি না বাংলাদেশ ভবিষৎ ভাগ্যে কি লেখা আছে।তবে এ বিষয়ে আমাদের আরো সোচ্চার হতে হবে।হটাও রোহিঙ্গা,বাচাও দেশ।
মোঃ মজিবর রহমান
২ টোই
শামীম চৌধুরী
এরা নিয়ন্ত্রনের আওতায় থাকবে না।
ইঞ্জা
আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত ভাই, সরকারের উচিত দ্রুত এনজিওদের কর্মকান্ড স্থগিত করে পুরো এলাকা আর্মি দ্বারা কর্ডন করে সব রোহিঙ্গাকে পেদানো, এতে ওরা বাপ বাপ বলে মায়ানমারে পালাবে।
নিতাই বাবু
রোহিঙ্গাদের জায়গা দিয়ে সত্যি আমরা বিপদগ্রস্ত। সামনে আরও বিপদ আছে।
আরজু মুক্তা
তখন অনেকেই গলা মিলিয়েছিলেন। এখন বুঝুক সরকার
জাহিদ হাসান শিশির
মিয়ানমারে এদের ফেরত পাঠানোর আর কোন সুযোগ নেই। এবার এদের জোর করে আফ্রিকায় পাঠাতে হবে।