৬মাস পর কোন এক রাতে-
:তোমাকে বললাম আমার জন্য অপেক্ষা করতে সেটা না করে তুমি একাই আমাকে রেখে চলে গেলে কেন??
-আরে ইমার্জেন্সি তো।তাই চলে আসতে হলো।
:সেটা তো বলে গেলেই হতো।চোরের মত না বলে গেলে কেনো??
-আরে বাবু।বোঝার ট্রাই করো।আমি কি তোমাকে না নিয়ে আসি বলো???
:তুমি আমাকে ইদানিং এভোয়েড করছো।বুঝলাম না
-কি বলো এই সব।বাবু এই কেমন কথা বলো তো??
:যেমন কথাই হোক।তুমি আমায় রেখে কেন গেলা??
-আরে তুমিই কি আমার সব??আমার কাজ থাকতে পারে না??
:ও আচ্ছা এখনই এসব।আর তোমারে নিয়া না আমি কত সপ্ন দেখি জেগে জেগে।
-কি হচ্ছে বলো তো।প্লিজ বোঝো।
:কি বুঝবো তোমাকে।যেই আমি তুমি যাবে বলে তখন বাবার কাছে গেলাম না,সেই তুমি আমাকে রেখে একা একা চলে গেলে কেমনে???
-কাজ না থাকলে কি আমি আসি বলো??
:রাখো তোমার কাজ।কোন মেয়ের জন্য গেছো সেইটা বলো??
-আমি কোন মেয়ের জন্য যাইনি।আমার সাথে কেউ আসেনি।আমি একা এসেছি।
:এসব ঢং ছাড়ো।তোমাদের ছেলেদের চেনা আছে।আজ ভালবাসবে কাল নতুন কাউরে পছন্দ হলে বেশ এড়িয়ে চলবে।
-মানে কি এ সবের??তুমি অন্য কারো সাথে আমার তুলনা করলে??তুমিটা বদলে গেছো ভিষন।
:আমি কি বদলাইছি।বদলাইছো তো তুমি।ছি কোন মেয়ের জন্য তুমি আমায় এড়িয়ে চলছো??
-ধুর।আজাইড়া বক বক খালি।কথাই বলবো না।
:যা তোর লগে আমার রিলেশন রাখার ঠেকা পড়ে নাই।যা তুই যেখানে ইচ্ছে।যার সাথে ইচ্ছে যা।ভাল থাকিস।
মায়াবতি রাগ করে ফোনটা কেটে দিয়েছে।প্রসূন অনেক বার ট্রাই করেও আর ফোনে পায়নি।বার বার সুইচড অফ দেখাছে মায়ার সেলফোনটা।প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রথম কাজ হচ্ছে মায়াবতিকে ফোন করা।পাচ্ছে না কোন ভাবেই।হোস্টেলে ফোন দিয়েছে,সে নাকি হোস্টেল ছেড়ে দিয়েছে হুট করে।কই গেছে কেউ জানে না।

ঢাকা ফিরে এসে প্রসূন প্রতিদিন ওর ভার্সিটির সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে না মায়াবতিকে সে আর দেখে না।ডিপার্টমেন্টে খোজ নিয়ে জেনেছে অনেক দিন সে ক্লাশে আসে না,হয়ত সেমিস্টার ব্রেক দিয়েছে।প্রসূন এখন টিএসসির উচু দেয়ালে একা বসেই চা খায়,সিগারেট টানে।কেউ নিষেধ করে না।মায়াবতি হারিয়ে গেলো।সন্ধ্যাটায় এক বুক ধুয়া ছেড়ে বাসায় ফেরে প্রতিদিন প্রসূন।মায়াবতি ফেসবুকেও নেই।মায়াবতি কোথাও নেই আর।

৪মাস পর কোন এক বিকেলে টিএসসির উচু দেয়ালে প্রসূন কে দেখতে পায় মায়াবতি।একা একা বসে সিগারেট ফুকছে।উফফ কি করেছে চেহারার হাল।কেউ  ওকে গিয়ে বলে না  কেন সিগারেটটা ফেলে দিতে।ওনেক রাগ নিয়ে নিজেই হেটে গিয়ে প্রসূনের সামনে এসে দাড়ায়-
:এত সিগারেট খাচ্ছেন কেন??লাস্ট ১৫ মিনিটে ৩টা সিগারেট খাইছেন।আর গালে এগুলো কি??কবি হওয়ার ইচ্ছে যাগছে নাকি??
-কই ছিলে তুমি এতদিন??এত রাগ করলে যে আমাকে সব জায়গা থেকে দূরে সরায়ে রাখলে।
:এগুলো নিয়ে কথা বলতে চাই না আপনার সাথে।আসলে আপনি আমার তেমন কেউ নন এখন আর।সো এগুলা বাদে কথা বলেন।
-আপনি আপনি করছো কেন??রিলেশন শেষ করে দিয়েছো বলে কি অপরিচিত হয়ে গেছি??
:হুম আপনি এখন অপরিচিত কেউ আকজন।আচ্ছা বাদ দিন।যদি ইচ্ছে হয় সিগারেট কম খাইয়েন।আর মুখের জঙ্গল গুলো একটু সাফ করে চইলেন।আসি ভাল থাকবেন।
প্রতিদিন মায়াবতির কাছ থেকে এমন অপরিচিত ব্যাবহার পেতে পেতে ভেঙ্গে পরেছে প্রসূন।কোন কিছু ভাল লাগে না।সব ছেড়ে স্রেফ মায়াবতির চোখের দিকে তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে করে।এই তো মায়াবতি আসছে।আজ যা আছে কপালে সব খুলেই বলবো।
:এমন করে তাকিয়ে আছেন কেন??
-তোমাকে দেখছি।তোমার চোখ এখনও আমায় মেরে ফেলার জন্য যথেস্ট।
:এত অপমান করেছি।এত দূরে ঠেলে দিয়েছি,এত এত অবহেলা করেছি,আমাকে ভুলে গেলেই পারতেন??
-তোমাকে ভুলে গেলে বাচবো কেমন করে??এখনও যে ভালবাসি তোমারে।
:……………
-চুপ করে আছো কেন??কিছু কি বলার নেই তোমার??
:আমি আপনাকে এখনও ভালবাসি।অনেক ভালবাসি।আমাকে মাফ করে আবার বুকে নিতে পারবেন??
-এক শর্তে।যদি এখন তুমি করে বলো।
:এই ছেলে,আমি তোমার সাথে আরো সাত জনম কাটাতে চাই।সঙ্গে নিবে?
-সঙ্গেই তো আছো।যাচ্ছি না তো ছেড়ে।
:হা হা হা হা হা হা হা।ভালবাসি
-আমিও ভালবাসি বাবুন। (3

0 Shares

১৬টি মন্তব্য

  • মশাই

    যাক অবশেষে দুজনের মিলন দেখে আনন্দিত লাগলো। গল্পকারকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন সুন্দর করে তাদের মিলন ঘটানোর জন্য। এমন সুন্দর একটি গল্প উপহারের জন্য কৃতজ্ঞতা রইলো তার প্রতি। শুভেচ্ছা রইল প্রিয় গল্পকার।

    প্রহেলিকার মায়াবতী!!! হা হা হা !!! নামটা পছন্দ হয়েছে আমার। শেষাংশে “বতী” থাকলেও সবার নাম কিন্তু “মায়াবতী” হয়না। আর হ্যাঁ আমার এই লাইনটিকে আবার ভিন্নমাত্রায় নেয়ার চেষ্টা করা হতে পারে তাই আগে থেকেই বলছি কারো নাম নিয়ে আমার সমস্যা নেই কখনই। আমি কথাটা বলেছি কারণ ভালবাসা সবার মাঝেই আছে তবে সবাই যে ভালবাসে তা কিন্তু না যেমন বতী থাকলেই সবার নাম বতী না।

    দেখুন গল্প কত সুন্দর হয় তাই না? অসাধারণ অসাধারণ মিলনের গল্প শুনি আমরা, পড়তে পড়তে নিজেকেই সেই গল্পের মাঝে খুজতে চেষ্টা করি। যখন সেই গল্পের মাঝে নিজেকে খুজি তখনি চোখে পরে বাস্তব গল্প। বাস্তব গল্প কোনটি জানেন? দেখুন নিচে একটি বাস্তব গল্প লিখলাম সংক্ষেপে:

    একটি উচ্চবিত্ত ঘরের ছেলে ভালবাসত একটি মধ্যবিত্তের ঘরের মেয়েকে।ছেলেটি তাকে অনেক অনেক ভালবাসত।আজ শুক্রবার ছেলেটিকে নিয়ে মেয়েটির বেড়াতে যাওয়ার কথা। সকাল বেলা ছেলেটি মেয়েটিকে কল করলে সে মেয়েটি তাকে বলল সে খুব অসুস্থ। যার কারণে সকাল থেকে সে কিছুই খায়নি। মেয়েটি আজ বিকালে সে বেরও হতে পারবেনা। মেয়েটি অসুস্থতার কারণে ভালোভাবে কথা বলতে না পারায় ছেলেটি ফোন রেখে দিল। সেদিন ছেলেটি তার পরিবারের সাথে দুপুরে খাবার খেতে বসলো , খাবার টেবিলে হরেক রকম খাবার সাজানো। হঠাৎ তার মনে হলো তার ভালবাসার মানুষটি সকালে তাকে বলেছিল সে অসুস্থ আর অসুস্থতার কারণে সে সকালের নাস্তাও করেনি। এমন সময় ছেলেটি তাকে আবার কল করে তার অসুস্থতার খবর নিল এরপর ছেলেটি আবার খাবার টেবিলে এসে খেতে বসলো। ছেলেটি মুখে তখন মনে পড়ল তার ভালবাসার মানুষটি দুপুরের খাবার খায়নি। ছেলেটির পেতে আর খাবার গেলো না। নানা বাহানায় সে উঠেগেলো খাবার টেবিল থেকে।
    বিকাল হল। ছেলেটি খারাপ করে বসে রইলো। শুধু মেয়েটিকে অনুভব করতে থাকল। সকাল থেকে মেয়েটি একবার তার সাথে ভালোভাবে কথা বলে নাই। ছেলেটির খুব ইচ্ছা হলো তার একটু খবর নেওয়ার কিন্তু মেয়েটিকে যখন কল করলো তখন মেয়েটি খুব ফিস ফিস করে বলল তার মাথায় পানি দিবে তাই এখন সে কথা বলতে পারবে না। ছেলেটি ফোন রেখে দিলেও শান্তি পাচ্ছিল না কোনভাবেই। কোনো কিছুই তার ভালো লাগছিল না। ভাবলো মেয়েটির বাসার সামনে থেকে একটু ঘুরে আসবে কিনা ?মানুষ সান্তনা পাবার জন্য কত কিছুই না খুঁজে। যেই ভাবা সেই কাজ ছেলেটি রওয়ানা দিল মেয়েটির বাসার দিকে। যাওয়ার পথে হঠাৎ অপর দিক থেকে আসা একটি সিএনজি তে একপলকে যেন খুব পরিচিত একটা মুখ নজরে আসলো। না সে ভুল করেনি এটা তারই মুখ যাকে সে অনেক ভালবাসে।
    খুব ভীত হয়ে ছেলেটি সেই সিএনজির পিছনে ছুটল। তার মনে খুব আতঙ্ক যে তার কি হলো ? কেন সে সিএনজিতে? হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে নাতো তাকে আবার ? হাজার ভাবনা খেলা করছে তার মাথা। একসময় সিএনজি থামল একটি পার্কের গেট সামনে এবং বেরিয়ে এলো মেয়েটি হা তার ভালবাসার মানুষটিই। সাথে আর একটি সুদর্শন ছেলে। দেখে যেন আকাশ ভেঙ্গে পড়ল তার মাথায়। বুকে তার ব্যাথা হচ্ছিল প্রচন্ড। নীল রঙের কাপড়ে তাকে খুব সুন্দর লাগছিল যদিও মেয়েটির সূন্দুর্য আজ তার জন্য না।
    এর চেয়ে বড় কোনো কষ্ট আর কি পারে ছেলেটির জানাছিল না যখন ছেলেটি দেখল তারই ভালবাসার মানুষ হাত ধরে রয়েছে অন্য আর একজনের। সে সব লক্ষ্য করতে থাকলো। এরইমাঝে ছেলেটি কয়েকবার কল দিল সেই মেয়েটির মোবাইলে মেয়েটি একবারও রিসিভ করল না। ছেলেটি কিছুটা দূর থেকে সব দাড়িয়ে দেখছিল।
    বিকাল সন্ধ্যা। সন্ধ্যার অন্ধকার যেন বয়ে আনলো ছেলেটির জীবনের পরম দৃশ্য যেটা ভালবাসার মানুষ হিসেবে সহ্য করার ক্ষমতা কতজনের আছে জানি না। ছেলেটি আর থাকতে পারল না সেখানে যখন দেখল তারই ভালবাসার মানুষ সপে দিল নিজেকে সেই ছেলেটির কাছে আর এখন সন্ধ্যার অন্ধকার আলোতে ছেলেটির হাত খেলা করছে সেই মেয়েটির সম্পূর্ণ শরীরে।
    রাত তখন ১২ টা। ছেলেটি ফুপিয়ে ফুপিয়ে সেই সন্ধ্যা ৮ টা থেকে কাদছে। ঠিক এমন সময় কল আসল মেয়েটার। রিসিভ করতে ইচ্ছা না করলেও কি বলে সেটা শুনার জন্য তার কলটা ধরল ছেলেটি।
    ছেলে- হ্যাঁ বল।
    মেয়ে – কি হলো তোমার ?
    ছেলে – কোথায় কি হলো?
    মেয়ে – সন্ধ্যা থেকে একবার আমার খবর নিলানা তুমি ?তুমি কি যেন না আমি অসুস্থ?তুমি বিকালে কল দিয়েছিলে কিন্তু তখন আম্মু আমার মাথায় পানি দিচ্ছিল তাই রিসিভ না করে কেটে দিয়ে ছিলাম কিন্তু এরপরে তুমি আর আমাকে একবার কাল দাওনি। ছেলেরা এমনি হয় স্বার্থপর। এই বলে মেয়েটাই রাগ করে ফোন কেটে দেয়। এরপর মেয়েটি আর কোনদিন তাকে কল দেয়নি ছেলেটার অপরাধ ছিল এটাই যে সে তাকে আর সন্ধ্যার পর কল দেয়নি আর এটাই ছিল মেয়েটির বাহানা।
    এই ছিল আমার গল্প আসলে এটা একটা সত্যি কাহিনী। উপরের গল্পটার মত হাজারো গল্প আমি খুঁজে পাবেন তার মাঝে হয়ত এমন কিছু গল্প থাকবে যেগুলো পরে আমার এই গল্পটা তুচ্ছ মনে হবে।
    ——o——–

    যাইহোক গল্পতো শুনলাম আপনাকে। আপনার গল্পের নামের সাথে যে চরিত্রের মিল রেখেছেন তাই সাধুবাদ জানাই আপনাকে। আর নাম ধাম দিয়েই আর কি হবে বলেন যুগ পালাইছে না কন ??? আজকাল সবাই সব বুঝে, তবে সামনে আসে এমন ভাব ধরে যে না বাবা সদ্য জন্ম নেয়া তুলসী পাতা। এই একটা গান মনে পড়েছে। .

    তুমি হইল্যা ধরি মাছ না ছুঁই পানি
    =====================

    তুমি রাধা প্রেমের কিচ্ছা জানো,
    তুমি কৃষ্ণ প্রেমের কিচ্ছা জানো,
    তুমি লাইলী প্রেমের কিচ্ছা জানো,
    তুমি মজনু প্রেমের কিচ্ছা জানো।
    আমি প্রেমের কথা কইল্যে কও পাষাণী,
    “প্রেম কি বুঝি আমি; প্রেম কি জানি?”

    তুমি বেহুলা ও লখ্যিন্দার প্রেমের কিচ্ছা শুইন্যা কান্দো,
    ঐ সর্পরাণী মণষারে অভিশাপে বান্ধো।
    তুমি কমলা সুন্দরীর প্রেমের কিচ্ছা সদাই বলো,
    আর দীঘিরও জল দেখলে তুমি আগুন হইয়্যা জ্বলো।

    তুমি শিরি আর ফরহাদ প্রেমের কিচ্ছা সদাই বলো,
    আর সবাইরে কও “সময় থাকতে প্রেমের পথে চলো”।
    তুমি ইউসুফ আর জুলেখার কিচ্ছার জানো কত কি যে!
    আর মাঝে মধ্যে প্রেম সোহাগী জুলেখা হও নিজে।

    আমি প্রেমের কথা কইল্যে কও পাষাণী,
    “প্রেম কি বুঝি আমি; প্রেম কি জানি?”
    তুমি হইল্যা ধরি মাছ না ছুঁই পানি।

    ইশ না জানি কি পাপ আজকে হইলো রেএএএএএএ—– ^:^

    যাক প্রহেলিকার অনুরোধে এই গল্প উপস্থাপনের জন্য আবারও আপনাকে ধন্যবাদ।

      • মশাই

        সেটাই ভাবছিলাম ফরমালিন মেশাতে ইচ্ছা করলেও ভাবলাম না থাক আজকে কারণ বেশি পেকে গেলে আবার পঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ফরমালিন মেশানো গল্প আসবে খুব শীগ্রই। জাতিকে ফরমালিন দিয়েই কুপোকাত করবো কিন্তু ভয় শেষে নিজে না আবার ধরা পরে যাই।

      • নীল রঙ

        মন্তব্য পড়ে ভিতরটা ফাকা হয়ে গেছে।লিখতে গিয়ে কি-বোর্ডে আঙ্গুল চালাতে পারিনি অনেকক্ষন।
        মশাই-হ্যা বাস্তব গল্প অপেক্ষা ভয়ংকর হয়।আমি জানি,দেখেছি।নিজের সাথে ঘটে যাওয়া সে দিন গুলো কোন একদিন গল্পে বলে দিবো।আর জরিমানা করলে কম কইরেন।চা বিড়ি খাওয়াতে পারবো।বেকার মানুষ এর বেশি সাধ্য নেই। 🙁
        ছাইরাছ হেলাল-গল্পটা আরো কিছু অংশ জুড়ে দিতে ইচ্ছে করছিলো।ইচ্ছে ছিলো ভালবাসার গল্পটা পালটে দিতে।শুধু মাত্র প্রহেলিকার অনুরোধ ছিলো বলে ভাল সমাপ্তি রেখেছি।নয়ত ভয়ংকর কিছু লিখে ফেলতাম।পুরটা গল্প পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

  • লীলাবতী

    সময় নিয়ে পড়লাম আপনার প্রতিটি পর্ব । খুব ভালো লেগেছে ভাইয়া । গল্পের সমাপ্তিতে মিলন চাই আমি 🙂 -{@

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ