আজ রবিন অন্য পথে আসায় আর আন্ডার পাস রোড ব্যাবহার করার কারণে অবণীর অফিসে খুব দ্রুতই চলে এসেছে, অবণীকে কানাডিয়ান শীপিং লাইন্স অফিসে নামিয়ে দিয়ে রবিন চলে গেলে অবণী তুষারের উপর সাবধানে পা ফেলে অফিস বিল্ডিংয়ের দিকে এগিয়ে গেল, লিফটের সামনে এসে লিফট আসার অপেক্ষা করতে লাগলো আর সেই সময়েই মি. আর্থার এসে বললো, হ্যালো মিস. জেসমিন, হাউয়ার আর ইউ, নাইস টু সি ইউ।
হ্যালো মি. আর্থার, আই এম ফাইন, থ্যাংক ইউ এন্ড ইউ?
মি টু, আহ লিফট এসে গেছে, চলুন যাওয়া যাক, ইংরেজিতে অবণী আহবান জানালো আর্থার।
ইয়েস, চলুন বলে অবণী লিফটে উঠলো, দুজনেই অফিস ফ্লোরে এসে পোঁছালে আর্থার বললো, চলুন আগে আপনাকে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দিই। আর্থার এগিয়ে একে একে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দিলেন আর সবাই অবণীকে সাদর সম্ভাষণ জানালো এরপর আর্থার অবণীকে নিয়ে একটা চেম্বারের সামনে এসে দরজা খুলে ধরে বললেন, আসুন মিস অবণী,এইটাই আপনার রুম আর সামনে দেখিয়ে বললেন আর এই আমার টেবিল, যান বসে পড়ুন। অবণী ধন্যবাদ জানিয়ে এগিয়ে গেল নিজ টেবিলে আর নিজ চেয়ারে বসে পড়লো বিসমিল্লাহ্ বলে, আর্থারও এসে সামনের চেয়ারে বসে বললেন, আমি কি আপনার ইন্টারকম ব্যবহার করতে পারি?
সিউর প্লিজ, অবণী জবাবে বললো।
আর্থার জিরো চাপ দিয়ে বললো, মেরি মিসেস শুন্য কি এসেছেন?
ইয়েস স্যার জাস্ট কেইম ইন।
ওকে দ্যান প্লিজ সেন্ট হার টু ম্যানেজার রুম, বলেই ফোনের রিসিভার নামিয়ে রাখলেন।
দরজায় নক শুনে আর্থার বললেন, প্লিজ কাম ইন।
দরজা খুলে প্রবেশ করলো সুন্দরী এক মেয়ে, হ্যালো মি. আর্থার ইউ কল্ড মি, যদিও কথা বলছে আর্থারের সঙ্গে কিন্তু চোখটা অবণীর দিকে।
হাঁ শুন্য আসো তোমার সাথে পরিচয় করিয়ে দিই আমাদের নতুন ম্যানেজারের সাথে, মিস অবণী।
অবণী দাঁড়িয়ে হাত বাড়িয়ে দিলো শুন্যর দিকে আর বললো, সালামালেকুম আপু, আপনি নিশ্চয় সেই বিখ্যাত বল্গার শুন্য শুন্যালয়?
শুন্য হাত বাড়িয়ে হ্যান্ডসেইক করতে করতে বললেন, জি আপনি ঠিক ধরেছেন।
খুব খুশি হলাম আপু, আপনার বল্গ আমি প্রায় নিয়মিত পড়ি।
ধন্যবাদ জানিয়ে আর্থারের দিকে তাকালো শুন্য, তখন আর্থার বললেন, আমাদের অফিসের রিসেন্ট প্রোফাইল, শীপিংয়ের যাবতীয় ফাইল গুলো এনে অবণীকে দাও যেন সে স্টাডি করতে পারে, অবণী আপনি ফাইল গুলো পড়ুন, বুঝুন তাহলে আপনার কাজ করতে সুবিধা হবে।
ওকে ধন্যবাদ, আমি পড়েনি তারপর কাজ শুরু হয়ে যাবে, অবণী আশ্বাস দিয়ে জবাব দিলো।
ওকে, আমি আমার রুমে যাচ্ছি, আর শুন্য, অবণীকে ইন্টারকমের চার্টটাও দিয়ো সাথে।
ইয়েস মি. আর্থার বলে দুজনই রুম থেকে বেড়িয়ে গেল।
মিনিট দশেক পর শুন্য অনেক গুলো ফাইল পত্র নিয়ে এসে প্রবেশ করে অবণী টেবিলের এক পাশে সাজিয়ে রাখলেন আর বললেন অবণী কফি চলবে, সরি বয়সে আপনি আমার ছোট আর আপু ডেকেছেন বলেই আমি তুমি করে বলছি।
না না আপু, আপনি আমাকে তুমি করেই বলতে পারেন।
সো সুইট, আমি তোমার কফি মেকারে কফি রেডি করতে দিয়ে দিচ্ছি আজ, বলেই শুন্য উঠে গিয়ে কফি মেকারে কফি ঢেলে দিয়ে পানি দিলেন এরপর মেসিনটা অন করে দিলেন।
দুই মিনিট পর কফি খাওয়া হবে বলেই ফিক করে হাসলেন শুন্য।
অবণী টুকটাক প্রশ্ন করে অফিসের সব কিছু জেনে নিতে লাগলো আর ফাইল গুলো পড়তে লাগলো, আপু আপনি কতোদিন এই অফিসে, অবণী প্রশ্ন করলো শুন্যকে?
শুন্য কাপে কফি নিতে নিতে জবাব দিলেন, তা প্রায় বছর দেড়েক হবে আর আমি এইখানে পাবলিক রিলেশন অফিসার হিসাবে আছি, কফি নিয়ে এসে এক কাপ কফি অবণীর সামনে রেখে আরেকটা নিজে নিয়ে বসলেন।
তা আপনি তো অনেকদিন সোনেলা বল্গে লিখছেন?
হুম তা তো অনেকদিন হয়ে গেল।
হুম আমিও অনেকদিন ধরে আপনার লেখা পড়ছি আর এছাড়া জিসান, হেলাল, মৌনতা রিতু সহ অনেকের লেখা পড়ি, ভালোই লাগে।
শুন্য কফির কাপে শেষ চুমুক দিয়ে বললেন, অবণী তুমি কাজ করো আমি আমার ডেস্কে যায় কাজ আছে আর দরকার হলে ০০৫ এ রিং দিয়ে ডেকে নিও।
ঠিক আছে আপু, পরে কথা হবে।
শুন্য বেড়িয়ে গেলে অবণী ফাইল গুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তে লাগলো, নিজ সেল ফোনে রিং হতে দেখে ফোন রিসিভ করে হ্যালো বললো আর অপরপ্রান্ত থেকে রবিন বললো, হাই, কি অবস্থা, কোনো সমস্যা হচ্ছে নাতো?
না না কি সমস্যা হবে, সব ঠিক আছে।
ভালো, তা লাঞ্চের সময় হয়ে গেছে, লাঞ্চ করেছেন?
না খেয়ালই করিনি লাঞ্চের সময় হয়েছে আর দেশে তো আরো দেরীতে করি এইখানকার লাঞ্চ, ডিনার টাইমের সাথে এখনো অভ্যস্ত হতে পারিনি।
না না এইটা ঠিক নয় আপনি এখনি লাঞ্চ করে নিন নাহলে পরে খাবার সময় পাবেন না।
ঠিক আছে, দেখি এদের কি কোনো ব্যবস্থা আছে কিনা।
ঠিক আছে এখন রাখছি, বাই।
বাই।
দরজায় নক শুনে অবণী কাম ইন বললে শুন্য এসে প্রবেশ করে জিজ্ঞেস করলো, বস কি লাঞ্চ করবেনা?
আপু আপনি আমাকে বস ডাকলে কিন্তু খবর আছে, অবণী মন খারাপ করে বললো।
দেখ তুমি এখন অফিসে আর এইখানে তুমি আমার বস, বাইরে তুমি আমার বোন, বন্ধু সব, আচ্ছা চলো লাঞ্চ করে আসি।
আপু এখানে নিশ্চয় লাঞ্চের ব্যবস্থা নেই, অবণী প্রশ্ন করে চেয়ে রইলো শুন্যর দিকে।
আরে চলোনা তারপর দেখবে।
ঠিক আছে চলুন, অবণী নিজ হ্যান্ড ব্যাগ নিয়ে শুন্যর পিছে পিছে বেরুলো।
শুন্য অবণীকে নিয়ে লিফটের ১২ তে চলে এলো, লিফটের দরজা খুলে গেলে অবণী অবাক হলো, পুরা ফ্লোর জুড়ে রেস্টুরেন্ট, পেস্ট্রি সপ, কফি পারলার ইত্যাদিতে ভরপুর, শুন্যকে ফলো করে অবণী রেস্টুরেন্টে এসে ঢুকলো, দুজনে একটা টেবিলে গিয়ে বসে ওয়েটারের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলো, ওয়েটার এলে প্রথমে অবণীর সাথে পরিচয় করিয়ে দিলেন শুন্য এই বলে, পিটার ইনি আমাদের নতুন সেকেন্ড বস, মিন্স আমাদের ম্যানেজার মিস অবণী।
হ্যালো ম্যাম, ওয়েলকাম ইন হিয়ার, ওয়েটার সম্ভাষণ জানালে শুন্য অবণীকে মেনু দিতে বললো, ওয়েটার একটা দুইটা মেনু দিয়ে গেলো ওদের।
দেখো কি খাবে আর আরেকটি বিষয় হলো, এই রেস্টুরেন্টে তুমি যা খাবে তার বিল কোম্পানি দেবে তুমি শুধু বিলে সাইন করে দেবে।
ওহ আই সি, খুব ভালো।
অফিস ছুটির পরে ছোট চাচা নিজেই অবণীকে পিক করে নিলেন, গাড়ী চালাতে চালাতে ছোট চাচা জিজ্ঞেস করলেন, আজ কেমন কাটলো তোর প্রথম দিন?
খুব ভালো।
গুড, তা কিছু খাবি?
এখন কি খাবো, বাসায় গিয়ে না হয় চা খাবো।
সামনেই একটা কাবাব হাউস আছে, চল ওখান থেকে কিছু কাবাব কিনে নিয়ে যায়, সবাই মিলে খাবো।
ঠিক আছে ছোট বাবা, অবণী জবাব দিলো।
কিছুদূর এগোতেই দূর থেকে কাবাব হাউজটাকে দেখা গেল, ছোট চাচা গাড়ী পার্ক করে অবণীকেও সাথে আসতে বললেন, অবণী গাড়ী থেকে নেমে ছোট চাচার পিছু নিয়ে কাবাব হাউজে এসে প্রবেশ করলো, দুজনেই চয়েজ করে চার জনের জন্য ডোনা কাবাব উইথ নান, চিকেন ঠিক্কা মাসালা আর মিক্সড সালাদ রাইতা অর্ডার দিয়ে দুজনেই কাউন্টারের কাছে টেবিলে গিয়ে বসলো, অর্ডার রেডি হলে চাচা উঠে গিয়ে চারটা সোডা ওয়াটারও সাথে দিতে বলে বিল পে করে পেকেট গুলো নিয়ে অবণীকে বললেন,চল মা।
অবণী উঠে বেরিয়ে এলো, আর গাড়ীতে উঠে বসলে চাচা গাড়ী ব্যাকে নিয়ে এরপর আবার সামনে নিয়ে মেইন রোডে উঠে আসলেন।
বাসায় পোঁছে অবণীরা ভিতরে প্রবেশ করে অবাক হয়ে গেল, রবিন এসেছে সাথে সেও কাবাব নান এগুলো নিয়ে এসেছে আর এইসব দেখে চাচা বলে উঠলেন রবিন তুমি কেন এগুলো আনতে গেলে, আমিও আনলাম তুমিও আনলে তো এতো খাবার খাবেটা কে?
আনকেল দুজনেই যখন নিয়ে এসেছি তা তো আর ফেলে দেওয়া যাবেনা, আসুন সবাই মিলে খাই, রবিন হাসতে হাসতে জবাব দিলো।
আমি ফ্রেস হয়ে আসি বলেই অবণী সিঁড়ি দিয়ে উপরে চলে গেল, দশ মিনিট পর ও ফ্রেস হয়ে এসে সবার সাথে খেতে বসলো।
অভির মনটা আজ কেমন যেন হয়ে রয়েছে, এখনো ঘুরে ফিরে গত রাতের দেখা সপ্নটা মাথা থেকে সরছেনা, নিজেকে নিজে প্রশ্ন করছে সে নিজেই, হঠাৎ কি এমন হলো যে অবণী খাবার টেবিল থেকে ওইভাবে উঠে গেল,এরপর অফিসে না আসা আর যেদিন এলো রিজাইন দেওয়া, বিয়ে হবে বলা, কানাডা চলে যাওয়া, কিছুই সে মিলাতে পারছেনা। ডিনার করেছে বেশ আগে, নিজ রুমে বসে সিগারেট খাচ্ছে আর এইসব চিন্তা করছে, এক পর্যায়ে চিন্তাটা মাথা থেকে ফেলে দিতে চাইলো অভি আর ঠিক সেই সময়েই অভির সেলফোনটা বেজে উঠলো, অভি ফোনটা তুলে নিয়ে ডায়ালে দেখলো অপরিচিত নাম্বার, অভি ফোন রিসিভ করে হ্যালো বললো।
সালামালেকুম ভাইয়া।
অভি অবাক হলো, ওয়া আলাইকুম সালাম, কে বলছেন?
ভাইয়া আমি ফাল্গুনী।
ওহহো, কেমন আছো তুমি?
আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি, আপনি কেমন আছেন।
আমিও আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো।
ভাইয়া কি বিরক্ত হয়েছেন?
না না কি যে বলো, বোন ফোন দিলে কি ভাই বিরক্ত হতে পারে?
না অনেক রাত হয়েছে তো, আপনি আবার ঘুমিয়ে গেলেন কিনা?
না আমি ঘুমাইনি, তুমি বলো।
আসলে এমনিই করেছি ভাইয়া।
তোমার আপুর খবর কি, কেমন আছে?
জি আপু ভালো আছে, আজকেই নতুন অফিসে জয়েন করেছে।
তা বিয়ে সাদি কবে ওর?
কিসের বিয়ে?
না শুনেছিলাম ওর নাকি বিয়ে হবে ওখানে, সব ঠিকঠাক।
কই আমি তো শুনিনি ভাইয়া।
কি বলছো, তোমার আপুই তো বলেছিলো, অভি আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করলো।
ভাইয়া, আপনাকে একটা কথা জিজ্ঞেস করবো?
হুম বলো?
ভাইয়া রাগ করবেন নাতো?
কেন রাগ করবো?
না থাক ভাইয়া আমি এখন রাখি।
আরে কেন রাখবে, তুমি বলো আমি রাগ করবোনা।
প্রমিজ?
ওকে প্রমিজ, এখন বলে ফেলো ঝটপট।
ভাইয়া আপনি কি আপুকে পছন্দ করতেন?
হাঁ তা অবশ্যই পছন্দ করতাম, ও খুব এফিসিয়েন্ট মেয়ে ছিলো।
না ভাইয়া তেমন পছন্দ নয়।
তেমন পছন্দ নয় মানে?
মানে আপনি কি আপুকে ভালো বেসেছেন কখনো?
অভি যেন বিষম খেলো এরপর নিজেকে সামলিয়ে প্রশ্ন করলো, এ কেমন তড় প্রশ্ন হলো ফাল্গুনী।
এমনিই জিজ্ঞেস করলাম ভাইয়া।
নাহ এমন প্রশ্ন করার মাঝে নিশ্চয় কোন কিন্তু আছে, তুমি আমাকে খুলে বলো।
না ভাইয়া এমনিই হঠাৎ মনে এলো তাই জিজ্ঞেস করলাম কারণ আপু আপনাকে খুব পছন্দ করতো, বিশেষ করে যখন আপুকে আপনি বাঁচালেন তখন থেকেই আর সেই কারণেই আপু আপনার ওখানে চাকরী নেয়।
এর মানে কি, খুলে বলবে আমাকে।
আপনি নিজেই চিন্তা করে দেখুন না, আমি রাখছি ভাইয়া, বলেই ফোনটা কেটে দিলো ফাল্গুনী।
অভি পাথুরে মূর্তির মতো শক্ত হয়ে বসে রইল সোফাতে, হাত পা যেন নাড়াতেই পারছেনা, একি বললো ও, অবণী আমাকে পছন্দ করতো এর মানে কি, অবণী তাহলে কি আমাকে ভালোবাসতো?
অবণী যদি ভালোই বাসতো তাহলে ওর আচার আচরণে কি আমি বুঝতামনা, কই কখনো তো এমন কিছু দেখিনি?
অভির মাথায় কিছুই ঢুকছেনা, আর আমি, আমি তো ওকে পছন্দ অবশ্যই করতাম আমার সহকারী হিসাবে কিন্তু ভালোবাসার কি আছে এইখানে, নাকি, অভি থমকে গেলো, তারপর নিজেই নিজেকে প্রবোধ দিলো, না না আমি কেন ওকে ভালোবাসবো, এমন তো কিছু কি হয়েছে?
ফাল্গুনী কি পাগল হয়েছে যে আজ হঠাৎ এই ধরণের প্রশ্ন করছে?
অভি উঠে গিয়ে বিছানায় শুয়ে গেল কিন্তু মাথায় তার অনেক চিন্তা, ঘুমটায় যেন আসতে চাইছেনা, ঘুম এসে যাওয়ার আগ মূহুর্তে, আধো ঘুম আধো জাগরণে নিজেকে নিজে যেন প্রশ্ন করলো, আমি কি তোমায় ভালোবাসি অবণী?
________ চলবে।
ছবিঃ Google.
১৯টি মন্তব্য
রুম্পা রুমানা
মলাটবদ্ধ না হলে এতো বড় গল্প মনে রাখা যায় না। আমি আগের অনেক কিছুই ভুলে গেছে। ছেদ ঘটে যে পড়ায়। চালিয়ে যান।শুভ কামনা।
ইঞ্জা
মলাটবদ্ধ করা আমার কর্ম না আপু, শখের বসে লিখছি এই তো অনেক, দোয়া রাখবেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
এইতো আসছে ধীর লয়ে। 😀
ওরে গাধু অভি ওটাকেই বলে ভালোবাসা। :p
হ্যান্ডপাম্প ভাইয়া পরের পর্ব তাড়াতাড়ি চাই।
ইঞ্জা
আপু কি কানাডায় থাকেন, প্লিজ জানাবেন। 😀
পরের পর্ব চেষ্টা করবো আপু এক সপ্তাহের মধ্যে দিতে। \|/
ইঞ্জা
;( ;(
নীলাঞ্জনা নীলা
হুম আমি কানাডায় থাকি। হ্যামিল্টনে।
কেন হ্যান্ডপাম্প ভাইয়া? 😀
ইঞ্জা
;(
হুম দেখি আপনার সাথে দেখা করা যায় কিনা? 😀
মৌনতা রিতু
যাক খোলাসা হলো! বাঁচলাম। ইশশ, এখন পড়তে মজা লাগবে। অনেক ঘুরাইছে লেখক। এবার মিল না করালে খবর আছে। :@ হেলমেট রেডি আছে তো ! \|/
ইঞ্জা
আমার হেলমেটের দরকার নাই আপু, যারা আমার মাথা ফাটানোর অঙ্গীকার করেছেন উনারা যদি বেহুশ না হন……….. \|/
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
দারুন গল্প তেমন কিছুই বললাম না তবে সাজুর ভাবিয়েন না আমি পড়িনি পড়েছি এবং এ পর্ব হতে খোলাসা হচ্ছে সব কিছুই মনে হচ্ছে -{@
ইঞ্জা
মান অভিমানের গল্প, আপনারা পড়ছেন, কমেন্ট করে উৎসাহিত করছেন এই তো বড় পাওয়া। 😀
মিষ্টি জিন
তাড়াতাড়ি ভূল ভাংগা ভাংগি করে অভি অবনীর বিয়ের ব্যাবস্হা করেন ।
অনেক দিন হয় সাজু গুজু করে বিয়ে খাইনা। :D)
ইঞ্জা
:o. বলেন কি বিয়ে খাবেন আর তাও সাজু গুজু করে, আমি তো আরো মোনালিসারে রেডি করে রাখছি পার্টনার । :p
ছাইরাছ হেলাল
যাক এত্ত দিনে বোঝা গেল বই এবার বেরুবেই,
এখনই মিল-ফিল দেবেন না যেন!
মাক্কু চলবে!
ইঞ্জা
বই হয়ে যদি বের হয়ো আমি নিজে বের করবোনা ভাই এইটা আপনি ২০০% সিউর হতে পারেন। 😀
আরেহ আমি শেষ করতে চাইছি আর আপনি আবার বাগড়া দিলেন। ;(
ভাই মাক্কুটা কি?
ছাইরাছ হেলাল
তাঁতপল্লীতে একটু ঘুরে আসলেই সব ফকফকা হয়ে যাবে।
ইঞ্জা
তাই?
মোঃ মজিবর রহমান
শেস না করেই আবার চালু হোক।
মিলতে নিলতে মিল হবে না এখনই।
ইঞ্জা
অভি আছে কি নেই তাই তো জানিনা ভাই, অভি অবণীর মিল তো অনেক দূর কিন্তু আপনার পড়ছেন এতেই আমি সম্মানিত।