ফুলের দোকানের সামনে আসতেই সেন্ডেলের ফিতা ছিড়ে গেল। রাগে দুঃখে চোখ ফেটে জল বেরিয়ে আসতে চাইল। পকেটে ১৫ টাকা আছে। এ মাসের শেষ সম্বল। সহায় সম্বলহীন একজন যুবকের কাছে পৃথিবী বড়ই নির্মমতার পরিচয় দেয়। সেন্ডেল জোড়া ড্রেনে ফেলে দিয়ে এক তোড়া গোলাপ কিনলাম। প্রেমিকার সাথে খালি পায়ে দেখা করা গেলেও খালি হাতে নিশ্চয় দেখা করা যায় না।
বেদী করা অশ্বথ গাছের নিচে অয়োয়ী দাঁড়িয়ে আছে। নীল শাড়িতে অয়োয়ীকে দেখার পর মনে হল শরতের সব চাঁদ যেন তার পায়ের নখের কাছে পড়ে আছে। ভালবাসার তীব্র আবেগে আমার চোখ ভিজে গেল।
ঘুমের মধ্যেই ছেলেটি কাঁদছে দেখে অবাক হলেন ডাক্তার রেহান। একটি দীর্ঘশ্বাস ফেলে হাসপাতালের বারান্দায় চলে এলেন তিনি।
৮টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
সত্যি বলতে কি শেষের লাইনে এসে আমি নিজেই বিভ্রান্ত হয়ে গেলাম! 😮 ^:^
নীহারিকা
দারুন হয়েছে। শেষের লাইনে সব ভাবনা পালটে গেলো।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
অনুগল্প ঠিক আছে তবে গল্পটি আরেকটু খোলাসা হলে চমৎকার হতো।অল দা বেষ্ট। -{@
শুন্য শুন্যালয়
সুন্দর হয়েছে গল্পটি। অয়োয়ী, আরেকটু কঠিন করতেন নামটা 🙂
সৈয়দ আলী উল আমিন
ভাল লিখেছেন। গল্পটি আর একটু বিস্তার লাভ করলে মনে হয় ভাল হত।
মিষ্টি জিন
খুব সুন্দর গল্প। শেষ লাইনে এসে সব পাল্টে গেল।
সঞ্জয় কুমার
আরেকটু বড় হলে ভাল হত । তবুও ভাল লেগেছে
চাটিগাঁ থেকে বাহার
ভাল লেগেছে। -{@