শীতের হাওয়া বইতে শুরু করিয়াছে! আমার কাজ এখনো কোল বালিশ দিয়া চলে। কিন্তু বাঁধ শাধিলো উপর তলার রইসউদ্দীনকে নিয়া!!! জীবনের ২৬ খানা শীতের সীজন কোল বালিশ দিয়া কাটাইয়া সে এখন তিক্ত!!! 🙁

এবার যে তাহার অর্ধাঙ্গিনী আবশ্যক! বিষয়টা মাতার দৃষ্টি গোচর হইলেও পিতার নজরে আসে না। বাপ অনেক দূরদর্শী বলিয়া ছেলের ভবিষ্যৎ নিয়া বড়ই চিন্তিত! অনার্স থার্ড ডিবিসনে পাশ করিয়াওও এই ছেলে একখানা চাকরি জোগাড় করিতে পারিলো না!!! বউ দিয়া কি করিবে!!!!! :@

রইসউদ্দীনের পিতা বাসায় না থাকিলে লজ্জা সরমের মাথা খাইয়া চিল্লাচিল্লি করিয়া একখান বউয়ের জন্য আকুতি মিনতি করে!! কিন্তু মাতা থোড়া কেয়ার করিলেও কর্তা মশাই সে দিকে নজর দিতেছে না! := যে কারণে তাহার আকুতি মিনতি চার দেয়ালে বাড়ি খাইয়া জানালা ভেদ করিয়া আমার কর্ণ পর্যন্ত আসিয়া বিলীন হইয়া যায়!! -:-

আমি মুছকি হাসিয়া মনে মনে বলি ভাগ্যিস এখনো ছোট আছি!!! :p

0 Shares

৮টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ