পাল্টাই, পাল্টে যাই
ভেতরে ভেতরে, আরও ভেতরে
গভীর গভীরতার গভীরে,
জেনে জেনে, জেনে বুঝে বুঝে,
অজানায় ও;
দেখি না, দেখা যায়ও না,
দেখাই না;
অকস্মাৎ অগ্নি উৎপাতে পোড়াই
পুড়ে ছাই হই,
সুনসান নীরবতায় যে যার পথে যাই
নিশ্চুপ রোদ্দুর পিছনে ফেলাই,
হেঁটে যাই হেঁটে যাই
অচেনায় হয়ে যাই;
১৮টি মন্তব্য
শুন্য শুন্যালয়
নিজের ভেতরের এই পরিবর্তন ই আমাদের সবচাইতে অদেখা।
যদি বলেন দেখাই না, তবেতো কিছুটা সত্যিই জেনেবুঝে পাল্টানো।
হেঁটে হেঁটে একদিন ফরেস্ট গাম্পের মতো চেনার মধ্যেই অচেনায় হারানো, এ আমাদের সবারই বোধ হয় কথা।
এতো এতো সুন্দর কবিতা! কোন কবিতার বই থেকে টুকতে হবে যদি বলতেন!!!
ছাইরাছ হেলাল
আপনার বই থেকে যে টুকি তা আপনি জানেন,
তাই বলে কানাকানি না করে শ্রেফ এভাবে বলে দেয়া ঠিক না ঠিক না,
ইয়ে মানে!! পাল্টা-পাল্টি চালু থাকবে!!
মিষ্টি জিন
কিছু পরিবর্তন অজান্তেই হয়ে যায় ,আর কিছু ইচছাকৃত।
না দেখাতে চাইলেও তা দৃশ্যমান শুধুই নিজের কাছে।
আবার পোড়াপুডি কেন?শ্মশানের পর্ব এঁখন ও শেষ হয়নি?
তবে সুস্বাস্হের জন্য হাটাহাটি করা ভাল।
😀
এত মন উদাসকরা কবিতা কুবিরাজ কে মানায় না। 🙁
ছাইরাছ হেলাল
শ্মশান পর্বতো শুরুই হলো না,
উদাস ভাব না হলে চলেই না,
পাল্টা-পাল্টি ভাল, শুধু বন্ধুত্ব ছাড়া,
অনলি বন্ধুত্ব ইজ রিয়াল।
জিসান শা ইকরাম
গভীরের গভীরে পালটে যাই আমরা সবাই। পাল্টানোর ঘন্টা অবশ্য শুনি না, পাল্টানোর পরে আর পিছন ফিরে হেঁটে যাওয়া যায় না।
এত কুট্টি কবিতায় তো ব্যাপক ভাব,
ছাইরাছ হেলাল
পেছনে কেউই ফেরে না, দরকারও হয় না,
কুট্টু কিন্তু কুট্টি না, খুবই ভাব।
জিসান শা ইকরাম
হু, কুট্টি কিন্তু কুট্টি না,
নতুন বসতি স্থাপনে যাইতাছি,
ছাইরাছ হেলাল
নাহ্ কুট্টি না,
নিত্য নূতনের বস্তি আমাদের লাগেই, লাগাই।
নীলাঞ্জনা নীলা
বেঁচে ফিরে আসা আর বেঁচে থাকার মধ্যে
কি নিদারুণ ব্যবধান!
এক অদ্ভূত দ্বন্দ্ব!
চলতে থাকা পথের ওপরের রাস্তা দিয়ে
তারপর অলি-গলি সব পেরিয়ে অতলান্তিক জীবনের খোঁজে;
বেঁচে যাওয়া আর বেঁচে থাকার মধ্যে বিরাট এক সমান্তরাল ব্যবধান।———–জানিনা কেন জানি আপনার লেখা পড়ে এই লাইনগুলোই মাথার ভেতর চলে এলো।
কুবিরাজ ভাই এত্তো ভালু লিখলে আমার মতো চুনোপুঁটি যাইবো কই! 😀
ছাইরাছ হেলাল
অনেক দিন পর এমন করে লিখলেন!!
এই নিরন্তন ব্যবধানের নিয়মেই আমারা বাঁধা,
লেডিগুরুর কথা মেনেই তো ফকফকা লেখা দিলাম,
অনেক ধন্যবাদ।
ভালু লেখা চাই।
নীলাঞ্জনা নীলা
ভালু লেখা কারে বলে! ;?
ছাইরাছ হেলাল
আপনি জানেন না!!
আবু খায়ের আনিছ
পাল্টে যাই, পাল্টাই
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা,
নিহারীকা জান্নাত
শুধু কি ভেতরেই পাল্টাই ভাই? বাইরেও তো পাল্টাই। এইযে দিন দিন বুড়ো হয়ে যাচ্ছি ;(
ছাইরাছ হেলাল
আপনি ই বুড়ো!!
পাল্টালেও সমস্যা নেই, এটিই নিয়ম হয়ত,
মৌনতা রিতু
জীবনের নিয়মে জীবন পাল্টে যায়। জীবনের এই পাল্টানোর পরিক্রমায় যখন কিছু অসহনীয় হয়, তখন তা সামলানো মুশকিল
কুবি ভাই, কিছু শব্দ হাওলাত দিলেই তো হয়!
ছাইরাছ হেলাল
অনেক সময় এই পাল্টানোটি সত্যি ই অসহনীয় হয়ে যায়।
হাওলাত দেয়া ঠিক না, একেবারেই নিয়ে নিন,
টুকে-ফুকে, কুড়িয়ে পাওয়া বস্তু!!