খন্ড খন্ড বিছানার চাদর করে দিও¡
আমি টেইলারিং মেশিনে সেলাই
করে নেব¡
বালিশের তুলো উড়িয়ে দিও¡
আমি হাওয়া হয়ে সবকটা তুলো আঁকড়ে নেব¡
#
কোন করাতের মেশিনে রেখে দেহখানা ফালাফালা করে দিও¡
তোমার স্মৃতিতে বটগাছ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকব¡
রাতের আকাশের কোন হতাশ তারাকে জিজ্ঞেস করে নিও¡
আমি তাঁর বুকে তোমার নাম লিখে রেখে যাব¡
#
প্রথম কবিতার প্রথম ছন্দের টানে হাসো¡
ঐ কবিতাটিতেই রবীন্দ্রনাথ দেখতে পাবো¡
স্বপ্নে বিচারিত গুরুদেব ¡
রামধনু রংয়ে মেশানো বৃষ্টির আকাশ¡
উড়ু উড়ু উদাসী নৌকার ভেসে যাওয়া ¡
খোলা চুল, ভেজা চোখ, নরম লিপস্টিকের টানে বারবার কেঁপে ওঠা সেই এক প্রেমিক কবি¡
অরুণিমা মন্ডল দাস
কলকাতা
৫ এপ্রিল ২০১৬
৮টি মন্তব্য
মৌনতা রিতু
হতাশ তারায় আমি নাম লিখে রেখে যাব।
দারুন। সত্যি সুন্দর প্রেমের ব্যাকুলতার প্রকাশ।
খসড়া
শেষ চরনগুলিতে আকাশের রংধনু সাগরের নৌকার নাবিক আর প্রেমিকার ভুল চোখ লিপস্টিক দেয়া ঠোঁট পর্যন্ত পাওয়া গেল। ব্যপার না চোখ, রংধনু নৌকা ঠোঁট একই আকৃতির।
রিমি রুম্মান
সবকয়টি মেনে নিলেও করাতের মেশিনে দেহখানা ফালাফালা করে দেয়া মানতে পারলাম না। বরং কল্পনা করে একটু ভয় পেলাম 🙂
শেষ লাইনটি বেশি সুন্দর। -{@
ব্লগার সজীব
এত্ত ভালোবাসা! প্রেমিক কবিতো আকাশের চাঁদ হাতে পেয়ে যাবে 🙂 -{@ (y)
আবু খায়ের আনিছ
কবিকে মাঝে মাঝে পাওয়া যায়, তবে যা দিয়ে যায় তা অন্তরে গেথেঁ যায়।
ইলিয়াস মাসুদ
বাহ্
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
কঠিন ভালবাসা -{@
মেহেরী তাজ
হুম এই কবিতা শুধু প্রেমিক কবিকেই লেখা যায়!