সূর্যের মরা আলোয় মধুমতির তীরে হেঁটে চলে
কবন্ধ সাধক।
টুঙ্গিপাড়ার আকাশ তখনও হিমের আবিরে মাখা
তবুও উষ্ণতার লিরিকে ভরে যায় কৃষকের বুক।
হেঁটে চলে বাঙলার চরাচরজুড়ে, এক অখণ্ড আলোর আহবানে
উদ্ভাসিত হয় বোধ আর সাম্যের বাংলাদেশ।
গেরুয়া কৌপিন ছিঁড়ে তৈরি হয় মুক্তির পতাকা
অলক্ত আলপনায় আঁকা স্বাধীনতার অনুষঙ্গ
বুক ভরে নিঃশ্বাস আর মুক্তি, যেন সাধুর খোল-করতাল।
কোরাস কণ্ঠে ধ্বনিত হয় স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনার গীতল চরণ।
পিছনে ফেলে আসে শোষকের উলঙ্গ নখর
যারা চিন্তার পাশবিক শিৎকারে খোঁজে শাসনের অশুভ বিকাশ
কালো চাঁদরে ঢেকে দিতে চায় আবাদের ফসল
এক অনড় আঁধারে ভরিয়ে দেয় নির্বাণ ভাগাড়।
একজন ম্যাথিউস যেন হেঁটে যায়
দৃঢ় ঋজু পদভারে, নিরবচ্ছিন্ন অনাবিল জ্যোতিতে
উজ্জ্বল মুখমণ্ডল এক।
হেঁটে যায় ম্যাথিউস, হেঁটে যায় মুজিব।
১৫ আগস্ট ২০১০
নর্থ সার্কুলার রোড
ধানমন্ডি, ঢাকা।
৬টি মন্তব্য
প্রজন্ম ৭১
আজকের এই দিনে পিতার প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধাঞ্জলি -{@
সাতকাহন
ধন্যবাদ ভাই।
জিসান শা ইকরাম
ভালো লিখেছেন।
জাতির পিতার প্রতি আন্তরিক শ্রদ্ধাঞ্জলী।
সাতকাহন
ধন্যবাদ, জিসান ভাইয়া।
নীলাঞ্জনা নীলা
“হেঁটে যায় ম্যাথিউস, হেঁটে যায় মুজিব” (y)
সাতকাহন
ধন্যবাদ দিদি।