শরীর যখন অনিষ্ট করায় অগ্রগামী
তখন মনের চার পাশে পাচিল তুলে ফায়দা কি ?
হৃদয়বতী তার চেয়ে বরং সোনার খাচা তৈরি কর
শীততাপ যন্ত্র উষ্ণতা শুষে
তৈরি করে অদ্ভুত স্যাতস্যতে শীতলতা
হলেই বা দাড়ের ময়না
হয়ত এই সোনার খাচা বাচিয়ে দেবে তোমার
আজন্ম লালিত অলীক কুমারিত্বকে ,
বেচে যাবে তোমার কুক্ষিগত অহমিকা।।
মুক্তির ঘ্রাণ তোমার জন্য নয়
চোখ কানের তালা ভেঙ্গে একবার
রোদে এসে দাড়াও
জল কাঁদায় নোংরা হয়ে যাওয়া মাঠে
একবার উলঙ্গ পায়ে হেটে দেখো
যে পাপময় ছোয়াছুয়িতে তোমার এত ভয়
ঠুঁটো ভগবানের নিকৃষ্ট গ্রন্থের দালালি করে
যে আদিম আনন্দ থেকে নিজেকে বঞ্চিত করছ
শুধুমাত্র এই নিষিদ্ধ উপসনাই স্বর্গ কে টেনে হিচড়ে
পৃথিবীতে তোমার পায়ের কাছে নিয়ে আসতে সক্ষম ।
৬টি মন্তব্য
জিসান শা ইকরাম
বায়রনিক শুভ্র নামের পুর্বে কবি লাগাতে হবে দেখছি 🙂
বায়রনিক শুভ্র
কেউ কেউ কবি , তবে আমি একজন অকবি ।
নীলাঞ্জনা নীলা
লাইন কোট করতে গিয়ে দেখি প্রতিটি লাইনই কোট করতে হবে।
এতোটাই ভালো হয়েছে কবিতা।
বায়রনিক শুভ্র
অনেক ধন্যবাদ দিদি । তবে সমালোচনা করুণ , তাতে লেখার উন্নতি হতে পারে ।
নীলাঞ্জনা নীলা
আপনার লেখা যথেষ্ট ভালো।
ইলিয়াস মাসুদ
খুবি সুন্দর,দারুন লাগছে কবিতা বলুন আর অকিতা বলুন 🙂